প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

নজরুলের ইতিহাস সচেতনতা | শাহাবুদ্দীন আহমদ


কবি হতে গেলে ইতিহাস সচেতনতার প্রয়োজন হয় না। প্রেম ও প্রকৃতির ওপর কবিতা লিখেও, ব্যক্তিগত সুখ-দুঃখের কথা লিখেও কবি হওয়া যায়। কিন্তু কবি যখন কাল-সচেতন, রাজনীতি সচেতন হয়ে ওঠেন, তখন তাঁকে ইতিহাস-সচেতনও হতে হয়। ক্রমপরিবর্তনের সিঁড়ি বেয়ে আজকের মানবসভ্যতা গড়ে উঠেছে। ফলে পরম্পরাগত সূত্র একটি কালের সঙ্গে অন্য কালের, একটি যুগের সঙ্গে অন্য যুগের, একটি শতাব্দীর সঙ্গে অন্য শতাব্দীর যেমন সম্বন্ধ-সূত্র আছে; তেমনি দেশের সঙ্গে দেশের, জাতির সঙ্গে জাতির, মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্বন্ধ আছে।
মানুষের সমাজে কোনো এককালে শতকরা একশ’ ভাগ ফেরেশতা ছিল না। মানুষকে অধিকাংশ সময় শয়তান, দানব ও দৈত্যদের সঙ্গে লড়াই করতে হয়েছে। এই দানবের সঙ্গে সংগ্রাম করে মানুষের টিকে থাকার ও সভ্যতার সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং তাকে নির্মাণ করার কাহিনী ইতিহাস, মানুষের সম্পূর্ণ পরিবারের জন্য এই ইতিহাস জানার প্রয়োজন। আল কোরআনে মানুষের শিক্ষার জন্য যেসব বিষয় আছে তার মধ্যে ইতিহাসের দৃষ্টান্ত একটি বিষয়। মানুষের সৌভাগ্য ও দুর্ভাগ্য লাভের দৃষ্টান্ত দিয়ে মানুষকে এই জন্যে সতর্ক করা হয়েছে, যাতে তারা ভুল না করে এবং ভুল করে যেন তারা নিজেদের সর্বনাশ না ডেকে আনে।
বড় ও মহত্ কবিরা ইতিহাসকে নানাভাবে ব্যবহার করেন। কেউ উপমা ও উেপ্রক্ষার প্রয়োজনে, জাতীয় মানসকে উদ্দীপ্ত করার জন্য, নিজের চিন্তাদর্শের ব্যাখ্যার জন্য এবং দৃষ্টান্তের মাধ্যমে শিক্ষার জন্য। কেবল উপমা সৃষ্টির জন্য যখন ইতিহাস ব্যবহৃত হয়, তখন সেটা ইতিহাস সচেতনতা হয় না; ইতিহাস সচেতনতা হয় তখন যখন সমকালের রূপকে চিহ্নিত করার জন্য ইতিহাসের দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হয়। বাংলা সাহিত্যে নজরুল ইসলামই এ কাজটি অত্যন্ত সার্থকভাবে রূপায়িত করেন।
মধুসূদন ‘মেঘনাদবধ কাব্য’-এ বীরবাহুর মৃত্যুর তুলনা দিতে গিয়ে লিখেছেন,

পড়িয়াছে বীরবাহু—বীর-চূড়ামণি,
চাপি রিপুচয় বলী, পড়েছিল যথা
হিড়িম্বার স্নেহনীড়ে পালিত গরুড়
ঘটোত্কচ, যবে কর্ণ, কালপৃষ্ঠধারী
এড়িলা একাঘ্নী বাণ রক্ষিতে কৌরবে।
এখানে কাব্যের সৌন্দর্যবৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি ঘটনার ব্যাখ্যায় আরেকটি ঘটনার সাদৃশ্যধর্মী তুলনা দেয়া হয়েছে। তার অতিরিক্ত কোনো বক্তব্য এখানে নেই। পাঠককে কোনো সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের দিকে এখানে প্রধাবিত করা হচ্ছে না। সুতরাং ইতিহাস সচেতনতা বলতে যেটা বোঝায়, তার স্বরূপ এখানে অনুপস্থিত। অন্যদিকে সত্যেন্দ্রনাথের ‘আমরা’ কবিতায় আমরা যখন পড়ি,
আমাদের ছেলে বিজয় সিংহ লঙ্কা করিয়া জয়
সিংহল নামে রেখে গেছে নিজ শৌর্যের পরিচয়।
এক হাতে মোরা মগেরি রুখেছি মোগলেরে আর হাতে
চাঁদ প্রতাপের হুকুমে হটিতে হয়েছে দিল্লীনাথে।
তখন সেখানে ইতিহাস সচেতনতা দেখলেও কালের প্রেক্ষাপটে ইতিহাসের শিক্ষার ইঙ্গিত দেখি না—এখানে ইতিহাসের স্মরণে উদ্দীপনা সৃষ্টির উদ্দেশ্য লক্ষ করি। সমাজ-চরিত্রের সমালোচনা ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে সমাজের রূপ পরিবর্তনে ইতিহাসকে ব্যবহার করে ইতিহাস সচেতনতার পরিচয়টা নজরুলে সুস্পষ্টভাবে ফুটে উঠল। নজরুল যখন লিখলেন,
নব-জীবনের ফোরাত-কূলে গো কাঁদে কারবালা তৃষ্ণাতুর,
ঊর্ধ্বে শোষণ-সূর্য, নিম্নে তপ্ত বালুকা ব্যথা-মরুর।
ঘিরিয়া য়ুরোপ-এজিদের সেনা এপার, ওপার, নিকট, দূর,
এরি মাঝে মোরা আব্বাস সম পানি আনি প্রাণপণ করি।
যখন জালিম ফেরাউন চাহে মুসা ও সত্যে মারিতে, ভাই,
নীল দরিয়ার মোরা তরঙ্গ, বন্যা আনিয়া তারে ডুবাই।
আজো নমরুদ ইব্রাহীমেরে মারিতে চাহিছে সর্বদাই,
আনন্দ-দূত মোরা সে আগুনে ফোটাই পুষ্প-মঞ্জুরী।
তখন দেখা গেল একটি অতীত ইতিহাসের দৃষ্টান্তে তিনি সমকালকে ব্যাখ্যা করছেন।
সমকালীন সমাজে নজরুল যে দুর্দশা দেখেছেন নজরুল দেখাচ্ছেন সে দুর্দশা অতীতে ছিল; অতীতের মানুষের সংগ্রাম ও প্রতিরোধ-বিপ্লব তাদের সে দুর্দশা থেকে মুক্ত করেছে। বর্তমানে দানবদলিত পৃথিবীও সেইভাবে সংগ্রামের দ্বারা মুক্ত হবে। নজরুলের বিখ্যাত ‘চল্ চল্ চল্’ সঙ্গীতটির শেষ চারটি স্তবক এমনি,
ঊর্ধ্বে আদেশ হানিছে বাজ,
শহীদী-ঈদের সেনারা সাজ,
দিকে দিকে চলে কুচ্কাওয়াজ,
খোল্ রে নিঁদ মহল!
কবে সে খোয়ালি বাদশাহী
সেই সে অতীতে আজো চাহি
যাস্ মুসাফির গান গাহি
ফেলিস্ অশ্রুজল।
যাক্ রে তখ্ত-তাউস
জাগ্ রে জাগ্ বেহুঁশ!
ডুবিল রে দেখ কত পারস্য
কত রোম গ্রীক রুশ!

জাগিল তারা সকল,
জেগে ওঠ হীনবল!
আমরা গড়িব নতুন করিয়া
ধূলায় তাজমহল!
ইতিহাসে আমরা দেখেছি এক একটা দেশ ও জাতি ক্ষীণ দুর্বল অবস্থা থেকে এক দিন সবল শক্তিমান অবস্থায় উন্নীত হয়েছে। আবার সম্পন্ন অবস্থা থেকে দরিদ্র অবস্থায় নিপতিত হয়েছে। আবার দরিদ্র ও বিপন্ন অবস্থা থেকে পরাক্রমশালী জীবনে ফিরে এসেছে। অধঃপতিত ও পশ্চাত্পদ মুসলিম সমাজকে তারই দৃষ্টান্ত দেখাতে নজরুল রোম, গ্রিস, রাশিয়া ও পারস্যের কথা উল্লেখ করলেন এবং জানিয়ে দিলেন যে, ধ্বংসের ভস্মস্তূপ থেকে তারা যদি উঠে আসতে পারে, তাহলে তোমরা উঠে আসতে কেন পারবে না। সুতরাং বাদশাহী হারানোর দুঃখে অশ্রু নিষ্কাশন না করে আবার ঘুম ভেঙে জেগে ওঠো। ইতিহাসের গতিধারা বলে দেয় যে পতনের পর উত্থান আছে। সুতরাং আমাদের হতাশ হওয়ার কারণ নেই। আমাদেরও উত্থান হবে এবং নতুন জাগ্রত ও পরাক্রমশালী জাতিতে আমরা আবার পরিণত হবো।
এ কথা সবাই জানে বা এখন জেনেছে যে, নজরুলের কাব্যের ভেতর দিয়েই বাংলা কবিতা রাজনীতি আশ্রয়ী হয়ে উঠেছে। কবিতায় রাজনীতির প্রশ্রয় দেয়ার জন্য রবীন্দ্রনাথও নজরুলকে এক সময় তাঁর কবিত্ব শক্তির অপচয় হতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছিলেন। যদিও পূর্বে রবীন্দ্রনাথ সেটারও প্রয়োজন আছে মনে করে তাঁকে আশীর্বাদও জানিয়েছিলেন।
এ ঘটনা প্রত্যক্ষভাবে বলে দেয় যে এই সাহসী কাজটা অথবা বলা যায় এই মৌলিক কাজটা নজরুলের দ্বারাই সূচিত হয়েছিল। জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে নজরুল বুঝেছিলেন জীবন ও জগতের পরিবর্তনের প্রক্রিয়ার মূলে কাজ করছে রাজনীতি। মানুষের খুশির জন্য তাই তার বৃত্তের বাইরে থেকে কোনো সংগ্রাম সম্ভব নয়। সমাজ ব্যাধির মূলে যদি রাজনীতি কারণ হিসেবে কাজ করে, তাহলে সেই কারণকে করে তুলতে হবে কবিতার বিষয়। ‘নবযুগে’র প্রথম সম্পাদকীয়তে নজরুল লিখেছিলেন,
নরে আর নারায়ণে আজ আর ভেদ নাই। আজ নারায়ণ মানব। তাঁহার
হাতে স্বাধীনতার বাঁশী। সে বাঁশীর সুরে সুরে নিখিল মানবের অণু-
পরমাণু ক্ষিপ্ত হইয়া সাড়া দিয়েছে। আজ রক্ত-প্রভাতে দাঁড়াইয়া মানব
নব প্রভাতী ধরিয়াছে—‘পোহাল পোহাল বিভাবরী/পূর্ব তোরণে শুনি
বাঁশরী! এ সুর নবযুগের। সেই সর্বনাশা বাঁশরীর সুর রুশিয়া শুনিয়াছে,
আয়ারল্যান্ড শুনিয়াছে, তুর্ক শুনিয়াছে, আরো অনেকে শুনিয়াছে, এবং
সেই সঙ্গে শুনিয়াছে আমাদের হিন্দুস্তান জর্জরিত নিপীড়িত শৃঙ্খলিত
ভারতবর্ষ।’
নজরুলের সমাজ-সচেতন দৃষ্টি বুঝেছিল যে পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন জাতি যেভাবে সচেতন সংগ্রামের দ্বারা বন্ধনের শিকল কেটে বেরিয়ে আসছে, একই প্রক্রিয়ায় উপমহাদেশের মানুষের পক্ষে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। উপলব্ধিগত এই চেতনা দিয়েই নজরুল তাঁর কবিতার মশাল জ্বালিয়ে তুলেছিলেন।
তাই তিনি সব দুঃশাসন ও দুঃশাসকদের হাত থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য যুদ্ধক্ষেত্র শ্রেষ্ঠ অবলম্বন ভেবেছিলেন। ইতিহাস থেকেই তিনি জেনেছিলেন। ফেরাউনের হাত থেকে মুসা (আ.), কোরেশদের হাত থেকে মুহাম্মদ (সা.) যুদ্ধ করেই নিপীড়িত মানুষকে মুক্ত করেছিলেন, ইতিহাস থেকেই তিনি দেখেছিলেন অন্যায় রোধ করতে রাবণের বিরুদ্ধে রামকে, কংসের বিরুদ্ধে কৃষ্ণকে, কৌরবের বিরুদ্ধে পাণ্ডবকে, ইয়াজিদের বিরুদ্ধে হোসেন (রা.)-কে যুদ্ধ করতে হয়েছে।
এই যুদ্ধের মাধ্যমে মধ্যযুগের সাম্রাজ্যবাদীদের হাত থেকে রোমীয় ও পারসিদের মুক্তি ঘটেছিল, জারের হাত থেকে মুক্তি ঘটেছিল নির্যাতিত রুশদের, গ্রিসের হাত থেকে মুক্তি ঘটেছিল তুরস্কের। নজরুল ভেবেছিলেন এই যুদ্ধের মাধ্যমেই তাই উপমহাদেশেরও মুক্তি ঘটবে।
নজরুল দেখেছিলেন তাঁর সমকালীন বিশ্বে আজাদী লাভের জন্য বিভিন্ন মুক্তিকামী গোষ্ঠী, দেশ, জাতি বা সম্প্রদায় যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছে। আদিকাল থেকে মানুষ ও মানবসভ্যতাকে যুদ্ধ করে টিকে থাকতে হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও মানুষকে ও মানবসভ্যতাকে যুদ্ধ করেই টিকে থাকতে হবে। জীবনের অস্তিত্বের জন্য তাই নজরুল যুদ্ধকে মানব জীবন-দর্শন বলে গ্রহণ করেছিলেন। ইতিহাসের শিক্ষা ও ইতিহাস সচেতনতাই নজরুলকে এই তাত্ত্বিক বোধে দীক্ষা দিয়েছিল; এবং তিনি তাঁর কাব্যের রক্ত-কণিকায় এই শিক্ষাকে ওতপ্রোতভাবে মিশিয়ে দিতে চেষ্টার কসুর করেননি।
শাহাবুদ্দীন আহ্মদের ‘বহুরূপে নজরুল’ (বাংলা সাহিত্য পরিষদ, জুলাই ১৯৯৯) থেকে পুনর্মুদ্রিত 

সূত্র : আমার দেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ