প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

গানের আহত পাখি | সৈয়দ আলী আহসান


নজরুল ইসলাম বলেছেন : আমার গানগুলো আহত পাখির মতো তোমার পায়ে, হে প্রিয়তম, লুটিয়ে পড়ে। সুরের পাখায় এ গানগুলো যখন আকাশে উড়ছিল, তখন তোমার নয়নের দৃষ্টি তীক্ষষ্ট তীর হয়ে তাকে বিদ্ধ করল এবং সে তোমার দৃষ্টির বাণবিদ্ধ অবস্থায় ভূতলে পতিত হলো। তার মৃত্যু-আহত কণ্ঠে তখন গানের বন্যা জাগল এবং মৃত্যুর বিষাদের মধ্যে অমৃতের স্বাদ জাগল। নজরুল ইসলামের এই অসাধারণ গানটি বাংলা সঙ্গীত জগতে এমন একটি তাত্পর্য বহন করছে, যার সঙ্গে তুলনা করা যায় এমন গান অতীতেও কেউ লেখেননি, বর্তমানেও কেউ লিখছেন না। রবীন্দ্রনাথ ‘গানের পাখি’র কথা বলেছেন। আবার লিখেছেন : ‘বনে যদি ফুটলো কুসুম, নেই কেন সেই পাখি?’ একটি কবিতায় গানের সুরের ব্যঞ্জনা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেছেন—‘পাখিরে দিয়েছ গান, গায় সেই গান। তার বেশি করে না সে দান। আমারে দিয়েছ স্বর, তার বেশি করি আমি দান। আমি গাই গান।’ রবীন্দ্রনাথের বক্তব্যে একটি তত্ত্বগত মূর্ছনা আছে, কোনো কোনো গানে রবীন্দ্রনাথ মানবের চিত্তবোধ বোঝাতে পাখির কথা বলেছেন। গবেষকরা বলেন, রবীন্দ্রনাথ ‘পাখি’ পেয়েছিলেন লালন শাহের গান থেকে। রবীন্দ্রনাথের ‘গোরা’ উপন্যাসের সূত্রপাতে আমরা সহ-নায়ক বিনয়কে দেখি। একদিন প্রত্যুষে সে তার বাড়ির দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছে, তখন একজন বাউল গান গেয়ে যাচ্ছিল, ‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি, কমনে আসে যায়।’ এতে রবীন্দ্রনাথের বোধের রাজ্যে লালনের তত্ত্বচিন্তার আগমন দেখি।
নজরুল ইসলাম তাঁর প্রেমের কবিতায় শুধু প্রেমের বেদনাকেই আমাদের অনুভবের মধ্যে আনতে চেয়েছেন। তাঁর প্রেমচিন্তা যথার্থই পার্থিব যুবক-যুবতীর প্রেমচিন্তা, যেখানে সবুজ পাতার শিহরণ আছে, বাতাসের স্পর্শে আশ্বস্ততা আছে, পাখির কলকণ্ঠ আছে, পুষ্পের সৌরভ আছে এবং নদীর স্বচ্ছ প্রবাহ আছে। নজরুল ইসলাম প্রেমকে কখনও অলৌকিক করেননি, তাঁর কাছে প্রেম হচ্ছে মানুষের যৌবন-উন্মাদনার একটি অস্তিত্ব। এ অস্তিত্ব এমন উদ্বেল, এমন ব্যাকুল, এমন আহত অস্থির এবং বেদনাসিক্ত যে, তাকে কেউ কোনো দিন কোনো মুহূর্তে অস্বীকার করতে পারে না। মানুষ প্রেম নিয়ে স্বপ্ন রচনা করে, দীর্ঘ রাত্রির জাগরণের কথা বলে এবং কল্পনার দয়িতাকে বিস্ময়কর রূপে বর্ণনা করতে চায়। নজরুল ইসলাম প্রেমের জন্য এভাবেই বিচিত্র কল্পলোক নির্মাণ করেছেন। একটি গানে বলছেন : ‘হে প্রিয়, তুমি আছ কোথায় এবং কতদূরে আছ, আমি জানি না। তোমার আমার প্রাণ বিরহ-ব্যথায় আতুর হয়। এখন আমার মনে হয় তুমি স্বপ্নের রমণী ছিলে, তুমি আমার স্বপ্নে এসে আবার হারিয়ে গেছ ঘুমের দেশে। তড়িিশখা যেমন ক্ষণিক হেসে আবার হারিয়ে যায়, তুমিও তেমনি আমার হৃদয় অন্ধকার করে কোথায় যেন হারিয়ে গেছ। আমি তো একদিন নিজেকে নিয়ে একাকী সন্তুষ্ট ছিলাম, তুমি কেন সেখানে আমার জীবন নিয়ে মরণ খেলা খেলতে এলে? যখন তুমি এলে তখন মনে হয়েছিল ঊষার সরোবরে তুমি স্নান করে এসেছ এবং তোমার আগমনে প্রেমের অরুণ উদিত হয়েছে। আমি তো একাকী অচেতন ছিলাম, তোমার আবির্ভাব সোনার স্পর্শের মতো আমাকে জাগিয়ে তুলেছিল, কিন্তু সত্যিই যখন জাগলাম, তখন দেখলাম তোমার আগমনের মূর্ছনাটি আছে, কিন্তু তুমি নেই। এখন মনে হচ্ছে বিপুল বারিধির একূলে আমি এবং ওকূলে তুমি, মাঝখানে বিপুল স্রোত প্রবাহিত হচ্ছে। পারাপারের কোনো উপায় নেই এবং ওকূলে তুমি, মাঝখানে বিপুল স্রোত প্রবাহিত হচ্ছে। পারাপারের কোনো উপায় নেই এবং আমি ব্যথাতুর ক্রন্দনে লুটিয়ে পড়ছি।’
সমগ্র বাংলা কাব্যে প্রেমের এই অসাধারণ কল্পনা অতীতে কখনও ছিল না। এর প্রথম সূচনা করলেন নজরুল ইসলাম। গানের শব্দবিন্যাস এবং সুরের বিস্তারে এমন একটি সহজতা এবং স্বাভাবিকতা আছে যে সহজতা এবং স্বাভাবিকতা আমরা প্রকৃতির মধ্যে পাই। একটি নিকুঞ্জে যেমন ফুল ফোটে এবং তার মদির সুবাস বাতাসে বহন করে। নজরুল ইসলামের গানগুলোও তেমনি সহজ, সুস্পষ্ট এবং স্বাভাবিক। অন্য একটি গানে নজরুল ইসলাম বলছেন : যখন বিদায় নিতেই হবে জানলাম, তখন দিগন্তে সন্ধ্যা নামল মনে হলো এবং আমার নয়নে অন্ধকার ঘনিয়ে এলো। হে প্রিয়, তুমি আমার যাত্রাপথ তোমার অশ্রু দিয়ে পিচ্ছিল করো না। আমি স্রোতের ফুলের মতো ভেসে এসেছিলাম, তুমি কেন ভুল করে সেই ভেসে আসা ফুলকে খোঁপায় পরলে? আবার খোঁপা থেকে খুলে তাকে ফেলে দিলে স্রোতে? পৃথিবীতে মানুষের যে প্রেম তা কুসুমের মতো, প্রস্ফুটিত হয়েই তা শুকিয়ে যায়। এ ফুল দিয়ে যে মালা গাঁথতে চায় তার চোখে চিরকাল অশ্রু ঝরে। এখানে কেউ কারও চিত্তদাহ বুঝতে চান না। যাকে আমি একান্তভাবে চাই, সে অবহেলাভরে চলে যায়। আবার যাকে পেয়েছি বলে ভাবি, সে আপন হয় না। এখানে ভালোবাসার হৃদয় নেই। তুমি বুঝতে পারবে না, মিলনের মালা কেন অভিমানে ম্লান হলো। আমি দূরে উড়ে যেতে চাই। যেখানে তুমি নেই। সেখানেই আমি তোমার জন্য গান রচনা করব।
নজরুল ইসলাম প্রেমকে একটি বিশ্বাস এবং বিস্ময়কর অনুভূতিতে রূপান্তরিত করেছিলেন। কেউ কখনও প্রশ্ন করবে না নজরুল ইসলামের এই কাল্পনিক রূপসজ্জা কতটা আন্তরিক। যেভাবে তিনি সুরের বিন্যাস ঘটিয়েছেন, তার মধ্যে আন্তরিকতার একটি অলৌকিক মূর্ছনা ধরা পড়েছে। তিনি কোন দেশের মানুষ সেটি জানার প্রয়োজন হয় না, কিন্তু আমরা জানতে পারি যে তিনি একটি মমতার ইচ্ছার মানুষ। মানুষের জীবনে মমতা এবং ইচ্ছার কোনো সময়কাল নেই, কোনো দেশকাল নেই; কিন্তু তার আন্তরিক অভিপ্রায়ের একটি চিরকালীনতা আছে। আমরা এখানে শ্রেণীর প্রশ্ন তুলি না, সমাজের প্রশ্ন তুলি না, ধর্মের প্রশ্নও তুলি না। আমরা চিরকালের বিরহের কথা তুলি এবং স্বপ্নের একটি বিলাসের কথা তুলি, যে স্বপ্ন কিন্তু সব মানুষের মধ্যে আছে। নজরুল ইসলাম প্রেমের ক্ষেত্রে অসহায় আতুরতার কথা বলেছেন, বিভ্রমের কথা বলেছেন এবং শূন্যতায় হারিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন। মানুষ কখনও নিজের অস্তিত্বকে হারাতে পারে না, পৃথিবীতেও অস্তিত্বই তার একটি বিরাট বন্ধন, কিন্তু প্রেমিক তার অস্তিত্বকে হারাতে চায়। সে আকাশের নীলে হারিয়ে যেতে চায়, সাগরের গভীরে হারিয়ে যেতে চায়, পুষ্পের পরাগে হারিয়ে যেতে চায় এবং একটি মহাশূন্যে বিলীন হতে চায়। বৌদ্ধ সাধনায় শূন্যতার কথা আছে। সাধকরা শূন্যতার কথা বলেছেন, অতি শূন্যের কথা বলেছেন এবং মহাশূন্যের কথা বলেছেন। বাস্তব পৃথিবী অতিক্রম করার জন্য এভাবে শূন্যতার সাধনা খুবই প্রয়োজন। কিন্তু মানুষ বাস্তব প্রপঞ্চের মধ্যে আবদ্ধ। সাধক যেমন এই প্রপঞ্চ ভাঙতে চান, প্রেমিকও তেমনি এই প্রপঞ্চ অগ্রাহ্য করতে চান। নজরুল ইসলাম এভাবে বাস্তবকে অস্বীকার করে একটি কল্পলোকের আচ্ছন্নতা নির্মাণ করেছেন, যা তাঁর গানকে, গানের বাণী ও সুরকে একটি নিগূঢ় তন্ময়তা এবং আচ্ছন্নতা এনে দিয়েছে।
এক সময় আইরিশ কবি উইলিয়ম বাটলার ইয়েটস ১৮৯০-এর দশকে প্রেমের একটি বিস্ময়কর স্বপ্নলোক নির্মাণ করেছিলেন এবং সেই স্বপ্নলোকের মধ্যে মানবচিত্তের গভীর অনুভূতিকে প্রবহমান করেছিলেন। একটি গানে তিনি লিখেছিলেন : ‘যদি আমার কাছে ঊর্ধ্ব আকাশের সুচিত্রিত চন্দ্রাতপ থাকত যেখানে তারকারাজি, চন্দ্রের এবং সূর্যের আলো শোভা পায় এবং সে আলোর কারণে চন্দ্রাতপটি উজ্জ্বল হয়ে ওঠে, তাহলে আমি সে চন্দ্রাতপটি তোমার পায়ের তলায় বিছিয়ে দিতাম, কিন্তু আমি তো দরিদ্র কবি আমার কোনো মহার্ঘ সম্পদ নেই, আমার শুধু আছে স্বপ্ন, আমি তাই আমার স্বপ্নকে তোমার পায়ের তলায় বিছিয়ে দিলাম। তুমি ধীর পদসঞ্চারে আমার স্বপ্নের উপর দিয়ে হেঁটে যাও। ধীরে কেননা তুমি স্বপ্নের উপর দিয়ে হাঁটছো।’
এই অনিন্দ্যসুন্দর কবিতাটি বিশ্বসাহিত্যের একটি চিরকালীন সম্পদ হয়ে রয়েছে। নজরুল ইসলামের প্রেমের গানগুলোকে ইয়েটসের সে সময়কার কবিতা ও গানগুলোর সঙ্গে তুলনা করা যায়। স্কটিশ কবি রবার্ট বার্নস অসাধারণ প্রেমের কবিতা লিখে গেছেন, আমরা জানি। একই সঙ্গে সেগুলো কবিতা এবং গান। সে গানগুলোতে কুসুম সুবাস আছে, পদতলে তৃণগুল্ম আছে এবং অপরিচিত পাখিদের কাকলি আছে। এক সময় রবীন্দ্রনাথ বার্নসের গানের অনুকরণে অনেক গান লিখেছিলেন। রবীন্দ্রনাথের মায়ার খেলার মধ্যে আমরাও গানগুলো পাব। কল্পনারও যে একটা সত্যতা এবং সফলতা আছে, বার্নসের গানগুলো তার সাক্ষ্য বহন করে। নজরুল ইসলামের গানেও আমরা এভাবে কল্পনার সফলতা এবং সত্যতা আবিষ্কার করি। একটি গানে বার্নস বলেছেন : আমি স্বপ্নে দেখলাম যে যেখানে ফুলগুলো সবেমাত্র পাপড়ি খুলছে, সেখানে আমি শুয়ে আছি, প্রত্যুষে সূর্যের আলো চতুর্দিকে তখন ছড়িয়েছে এবং আমি একটি আনন্দের অনুভূতির মধ্যে নিজেকে পাচ্ছি। যেসব পাখিকে আমি জানি না সেসব পাখির কলকাকলি শুনছি এবং যেখানে স্বচ্ছ কাচের মতো পানি প্রবাহিত হয়ে যাচ্ছে তার পাশেই আমি শুয়ে আছি। এখানে কল্পনার যে মধুরতা তাকে কে অস্বীকার করবে? নজরুল ইসলামের গানের মধ্যে কল্পনার এই মধুরতা আমাদের মুগ্ধ করে। একটি গানে নজরুল ইসলাম বলছেন : আমার নয়নে তোমার নয়ন রেখে, হে প্রিয়তমা, তুমি কোন অমৃত পান করতে চাও। আমার নয়নে উষ্ণ আঁখিজল আছে, সেখানে মধুর কোনো সুধা নেই। আমাকে ভেঙেচুরে তুমি কোনো মানস-প্রতিমা নির্মাণ করতে চাও জানি না, আমাকে নিয়ে তোমার কেন এই আরতি? প্রেমের দেবতা তো পাষাণ, তাকে কি জাগ্রত করা যায়? আমার দেহভৃঙ্গারে যদি সুরা থাকে, তবে প্রেমাষ্পদ তুমি তা পান করো।
এখানে আমরা প্রেমের যে একটি কল্পনা পেলাম সে কল্পনাকে অস্বীকার করতে পারি না, কেননা তার একটা নিজস্ব যুক্তি আছে, বিনম্র সহনশীলতা আছে এবং একটি মধুর অভিবাদন আছে। নজরুল ইসলাম প্রেমের গান লিখেছেন তাঁর সর্বস্ব দিয়ে এবং গান রচনার তন্ময় মুহূর্তে তিনি চতুর্দিকের সংসারের কথা ভাবেননি। সংসারের একটি সত্য আছে, একটি বাস্তবতা আছে, কিন্তু তার পরিবর্তন হয়। সংসারের বাস্তবতা চিরকাল একরকম থাকে না, কিন্তু প্রেমের স্বপ্নকল্পনার মহার্ঘতায় চিরকাল বেঁচে থাকে। নজরুল ইসলামের গানও চিরকাল বেঁচে থাকার গান। সময়ের পরিবর্তন হচ্ছে, মানুষের রুচির পরিবর্তন হচ্ছে, কিন্তু মানবচিত্তের ইচ্ছার আরতিতে কল্পনা চিরকাল মুক্ত থাকে—যেমন বার্নসের গান বেঁচে আছে, যেমন ইয়েটসের কবিতা এখনও আধুনিক, তেমনি নজরুল ইসলামের প্রেমের গানগুলো চিরকাল আধুনিক।
আমি সুর-সাকী কাব্যগীতি থেকে নজরুল ইসলামের কয়েকটি গানের ব্যাখ্যা উপস্থিত করে এখানে বোঝাতে চেয়েছি যে প্রেমিক নজরুল ইসলাম একটি অখণ্ড সত্তা, যেখানে মধুর অভিপ্রায় আছে, বিরহের কাতরতা আছে এবং দূরে বহুদূরে উড়ে যাওয়ার বাসনা আছে। নজরুল ইসলাম প্রেমের গানের মধ্য দিয়ে সবসময় একজন প্রেমিককে নির্মাণ করেছেন যে কখনও হারিয়ে যাওয়ার নয়। একটি চিরায়ত আনন্দ-ব্যঞ্জনায় তাঁর গানে প্রেমের যে ইচ্ছাগুলো ফুটে উঠেছে তা কখনও হারিয়ে যাওয়ার নয়। হ
* আবদুল মান্নান সৈয়দ সম্পাদিত নজরুল ইসলাম ও জসীম উদ্দীন (প্রকাশক : নজরুল ইনস্টিটিউট, জানুয়ারি ২০০৩) গ্রন্থ থেকে পুনর্মুদ্রিত 

সূত্র : আমার দেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ