এক গিরস্থের বাড়িতে ছিল এক কুকুর। ছোটবেলা থেকে কুকুরটি এ বাড়িতে থাকে। গিরস্থ তাকে অনেক আদর-যতœ করে। কুকুরটা এখন বেশ বড় হয়েছে। সে ছেলে বুড়ো সবার পায়ে পায়ে হাঁটে। তার লেজের তাড়নে তাকে না দিয়ে কিছু খেতে পারে না কেউ। বাড়ির সবাই আদর করে তার নাম রেখেছে ‘বুলু‘। এ নামে ডাক দেয়া মাত্র বুলু এসে উপস্থিত হয়ে যায়। গিরস্থবাড়িতে বুলু কিন্তু বেকার থাকে না, তার মেলা কাজ। সে অনেক উপকার করে গিরস্থের। বুলু দিনের বেলা খায়-দায়-ফুর্তিকরে-ঘুমায়। আর রাতে বাড়ি পাহারা দেয়। গিরস্থের অনেকগুলো ছাগল, গরূ, হাঁস, মুরগী আছে। মাঝেমধ্যে চোর এসে ইতিউতি করে কিন্তু বুলুর জন্য সুবিধা করতে পারে না। রাতে চোর-ডাকাত ঢুকবে তো দূরের কথা বাড়ির লোকজনও ঢুকতে গেলে ঘেউ ঘেউ করে বাড়ি মাথায় তুলবে। নামপরিচয় পেয়ে বুলু সন্তুষ্ট হলেই না পরে ঢুকতে দিবে ঘরে। গ্রামে শিয়ালের খুব উপদ্রব। শিয়ালেরা প্রায় রাতেই কোনো না কোনো বাড়ি থেকে হাঁস, মুরগী চুরি করে নিয়ে যায়। কিন্তু তারা বুলুর মালিকের বাড়ি থেকে একটাও হাঁস মুরগী চুরি করতে পারেনি। শিয়ালসর্দার আপে করে বলে, ইশ! বুলুর মালিকের বাড়িতে কত মোটা তাজা হাঁস-মুরগী, গায়ে প্রচুর তেল। যদি খেতে পারতাম তো জীবনটা সার্থক হতো। এক শিয়াল ঘাড় চুলকিয়ে আমতা আমতা করে বলে, যা ত্যান্দড়রে বাবা গিরস্থবাড়ির কুত্তাটা। শিয়ালসর্দার ধমক দিয়ে বলে, আরে ধ্যাত, চালাকীর কাছে ত্যান্দড়-ম্যান্দড় টেকে না। নো চিন্তা। আমরা হলাম গিয়ে সবার চেয়ে চালাক প্রাণী। এমনি এমনিতে তো আর আমাদের শিয়ালপন্ডিত বলে না। আর কুত্তা হলো মস্ত বোকা প্রাণী। নইলে কি আর চোখের সামনে তরতাজা হাঁস-মুরগী রেখে গিরস্থবাড়ির হাড়-কাটা উচ্ছিষ্ট চেটে-চুটে খায়? তোরা গিয়ে কুত্তাটার সাথে খায়-খাতির কর আর লোভ দেখা। দেখবে, এই বোকা কুত্তা লোভে পড়ে আর ঘেউ ঘেউ করে তেড়ে আসবে না বরং আমাদের চুরি করতে সাহায্য করবে। একটা শিয়াল চোখ গোল করে বলে, সর্দার, কুত্তাটা বেজায় প্রভূভক্ত ও হিংস্র। তাকে লোভ দেখিয়ে বাগে আনা সহজ হবে না। সর্দার বলে, বোকার মত কী যে কস না তোরা, লোভে পড়ে মানুষেরা পর্যন্ত কত খারাপ কাজ করে বসে আর সামান্য কুত্তা সে বুঝি টলবে না লোভে! যা, তার সাথে খাতির জমিয়ে লোভ দেখিয়ে নিরাপদে চুরির পথ বের কর। গেরস্থের মোটা-তাজা হাঁস, মুরগীগুলো না খেলেই নয়।
পরের দিন রাতে চালাক তিন শিয়াল গিয়ে বুলুর সাখে খুব খাতির জমালো। শিয়ালেরা বলে, ভাই বুলু, তুমি আমাদের শক্রু মনে করলেও আমরা কিন্তু তোমাকে ভালো বন্ধু মানি। তোমার দুঃখ দেখে আমাদের খুব কষ্ট হয়। আমরা তোমার উপকার করতে চাই, দুঃখ দূর করে দিতে চাই। বুলু আগ্রহ দেখিয়ে বলে, তোমরা আমার কী উপকার করবে শেয়াল ভাই?
গিরস্থ মাছ-মাংস খেয়ে তোমাকে দেয় হাড়-কাঁটা, ভাত খেয়ে দেয় ফেন। আর বাসি-পঁচা, উচিছষ্ট খাবার তো তোমার নিত্যসঙ্গী। এসব খাবার খেয়ে গাও-গতরের কি ছিরি হয়েছে তোমার দেখ তো! আরেক শিয়াল সায় দিয়ে বুলুর গায়ে হাত বুলায়ে বলে-কী দুর্বল আর বিশ্রী দেখাচেছ তোমাকে। তোমার মালিকের বিবেক-বিবেচনা বলতে কি কিছুই নেই? তুমি সারারাত সজাগ থেকে কত কষ্ট করে মালিকের মূল্যবান স¤পদ রা কর অথচ তোমার কপালে ভাল কোন খাবারই জোটে না। ছিঃ কত অকৃতজ্ঞ আর কৃপণ তোমার মালিক! অথচ আমাদের একটু উপকার করলেই তুমি পাবে প্রতিদিন তাজা হাঁস-মুরগীর মাংস যা খেয়ে তুমি হয়ে উঠবে অনেক সুঠাম ও শক্তিশালী।
বুলু ঢোক গিলে মলিন হাসি দিয়ে বলল, ঠিক বলেছ ভাই, আমার মালিক বড় কৃপণ আর অকৃতজ্ঞ, এখন তোমাদের জন্য আমি কী করতে পারি আগে তা-ই বল।
শেয়াল বুলুর কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বলে- ভাই বুলু, আমরা তোমার মালিকের খোপ থেকে প্রতিদিন দুটো করে মুরগ আর দুটো করে হাঁস চুরি করে নেব। তুমি কিছুই বলতে পারবে না, একদম চুপমেরে থাকবে। চুরি করার সময় তুমি শুধু নাকডেকে ঘুমাবে, আর কিছুই করতে হবে না তোমাকে; যা করার আমরাই করব। আমরা তোমাকে প্রতিদিন একটা করে মোরগ ও হাঁসের মাংস দিয়ে যাব। তুমি কচাকচ, চপাচপ করে খাবে। আর শক্তিশালী হয়ে উঠবে, কী মজা!
বুলু আনন্দে চোখ বড় করে বলে, এত্ত!
শিয়ালেরা বলে, এত্ত‘র আর দেখলে কি। দিনে দিনে তোমার চুপ থাকার পুরস্কার খালি বেড়েই যাবে। খেয়ে খেয়ে তুমি হবে এ গাঁয়ের পালোয়ান। তোমার সাথে কেউ পারবে না, বুঝতে পারছ ব্যাপারটা কত আনন্দের আর গৌরবের?
বুলু আড়মোড়া দিয়ে খুশি মুখে বলে, অবশ্যই, অবশ্যই। তা ভাই, তোমরা চুরি করতে আসছ কখন?
শিয়াল বলে, আমরা আসব রাতে, যখন সবাই ঘুমিয়ে পড়ে।
বুলু বলে, আমি টের পাব কীভাবে?
রাতে বাড়ির কাছে এসেই ‘কোঁ-ও-ও‘ করে একটা সংকেত দেব আর অমনি তুমি বেহুঁশ হয়ে নাক ডেকে ঘুমাতে থাকবে, কেমন?
বুলু মাথা কাত করে বলল, আইচছা।
পরের দিন রাতে বুলু অপো করতে লাগল। হঠাৎ ‘কোঁ-ও-ও‘ করে একটা সংকেত শুনতে পেল বুলু আর অমনি সে উঠোনে পড়ে নাক ডেকে বেঘোরে ঘুমুতে লাগল। শিয়ালেরা নিশ্চিন্তমনে বাড়ির ভেতরে ঢুকল। তারপর শিয়ালেরা চারদিক পরখ করে চুপি চুপি খোপ থেকে হাঁস ও মোরগ নিয়ে যেই না বেরিয়ে যাচেছ অমনি ওরা ফট্টাস করে আটকে গেল গিরস্থের পাতানো ফাঁদে। আর যায় কই। ফাঁদে পড়া তিন চালাক শিয়াল হুড়োহুড়ি আর কান্না শুরু করে দিল। গিরস্থ বাঁশ দিয়ে শুরু করল পেটানো। পেটানির চোটে শিয়ালের প্রাণ যায় যায়। একটা শিয়াল হাপাতে হাপাতে গিরস্থকে বলে, আমাদের মেরে ফেলার আগে অন্ততঃ একটা কথা শুনুন। গিরস্থ বলে, মরার আগে কী কথা বলবি, বল।
শিয়াল বলে, মারতে হয় আপনার পাহারাদার অকৃতজ্ঞ লোভী কুত্তাটাকে আগে মারুন। আপনার হাঁস-মুরগীর মাংস খাওয়ার লোভ জেগেছে তার। চুলজ্জায় সে নিজে না করে আমাদের ভাড়া করে এনেছে চুরি করতে। ডাকুন আপনার অকৃতজ্ঞ ফাজিল বুইল্লাকে, তার সামনেই বলি।
গিরস্থ ‘বুলু‘ বলে ডাক দিতেই হেলে-ডুলে হাই তুলে এসে হাজির হলো বুলু। সে অলসভাবে বলে, কী হয়েছে এখানে? এত লোক আর এত চেঁচামেচি কীশের? ইশ, একটু টেরও পেলাম না। কী গভীর ঘুমে ছিলাম রে আমি!
রক্তাক্ত শিয়াল রাগে কটমট করে বলে, তোর মালিক আমাদের পিটিয়ে ছাতু বানিয়ে ফেলল আর তুই কিনা বলছিস এখানে হচেছটা কি, টের পেলাম না, চেচাঁমেচি? ভুইগলামি বাদ দিয়ে আগে বল, তুই আমাদের কি বলেছিলে আর কি করেছিস? তুই একটা মিথ্যাবাদী বজ্জাত কুত্তা ছাড়া আর কিছুই না।
বুলু হাই তুলে ধীরে বলে, না রে চালাক শিয়াল, আমি মিথ্যাবাদীও নই, অকৃতজ্ঞও নই। তবে বলতে পারিস বুদ্ধিমান। বুদ্ধির কাছে চালাকি টিকেনা। আমি আমার কথা রেখেছি। কথা দিয়েছিলাম, চুরির সময় নাক ডেকে ঘুমাব, আমি তাই করেছি। দেখছিস না আমার ঘুমের রেশ যে এখনো কাটেনি! আর আমার প্রভূ, যিনি আমাকে এত আদর করে লালন পালন করেন, জীবন থাকতে তাঁর তি হতে দেব আমি? তাই তো আগেই সতর্ক করে দিয়েছিলাম আমার প্রভুকে।
শিয়াল কাঁদো কাঁদো স্বরে বলল, এখন আমাদের কী হবে?!
বুলু হাই তুলে বিজ্ঞের মত বলল, কী আর হবে, অতি চালাকের যা হয় তোদের তা-ই হবে।
পরের দিন রাতে চালাক তিন শিয়াল গিয়ে বুলুর সাখে খুব খাতির জমালো। শিয়ালেরা বলে, ভাই বুলু, তুমি আমাদের শক্রু মনে করলেও আমরা কিন্তু তোমাকে ভালো বন্ধু মানি। তোমার দুঃখ দেখে আমাদের খুব কষ্ট হয়। আমরা তোমার উপকার করতে চাই, দুঃখ দূর করে দিতে চাই। বুলু আগ্রহ দেখিয়ে বলে, তোমরা আমার কী উপকার করবে শেয়াল ভাই?
গিরস্থ মাছ-মাংস খেয়ে তোমাকে দেয় হাড়-কাঁটা, ভাত খেয়ে দেয় ফেন। আর বাসি-পঁচা, উচিছষ্ট খাবার তো তোমার নিত্যসঙ্গী। এসব খাবার খেয়ে গাও-গতরের কি ছিরি হয়েছে তোমার দেখ তো! আরেক শিয়াল সায় দিয়ে বুলুর গায়ে হাত বুলায়ে বলে-কী দুর্বল আর বিশ্রী দেখাচেছ তোমাকে। তোমার মালিকের বিবেক-বিবেচনা বলতে কি কিছুই নেই? তুমি সারারাত সজাগ থেকে কত কষ্ট করে মালিকের মূল্যবান স¤পদ রা কর অথচ তোমার কপালে ভাল কোন খাবারই জোটে না। ছিঃ কত অকৃতজ্ঞ আর কৃপণ তোমার মালিক! অথচ আমাদের একটু উপকার করলেই তুমি পাবে প্রতিদিন তাজা হাঁস-মুরগীর মাংস যা খেয়ে তুমি হয়ে উঠবে অনেক সুঠাম ও শক্তিশালী।
বুলু ঢোক গিলে মলিন হাসি দিয়ে বলল, ঠিক বলেছ ভাই, আমার মালিক বড় কৃপণ আর অকৃতজ্ঞ, এখন তোমাদের জন্য আমি কী করতে পারি আগে তা-ই বল।
শেয়াল বুলুর কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বলে- ভাই বুলু, আমরা তোমার মালিকের খোপ থেকে প্রতিদিন দুটো করে মুরগ আর দুটো করে হাঁস চুরি করে নেব। তুমি কিছুই বলতে পারবে না, একদম চুপমেরে থাকবে। চুরি করার সময় তুমি শুধু নাকডেকে ঘুমাবে, আর কিছুই করতে হবে না তোমাকে; যা করার আমরাই করব। আমরা তোমাকে প্রতিদিন একটা করে মোরগ ও হাঁসের মাংস দিয়ে যাব। তুমি কচাকচ, চপাচপ করে খাবে। আর শক্তিশালী হয়ে উঠবে, কী মজা!
বুলু আনন্দে চোখ বড় করে বলে, এত্ত!
শিয়ালেরা বলে, এত্ত‘র আর দেখলে কি। দিনে দিনে তোমার চুপ থাকার পুরস্কার খালি বেড়েই যাবে। খেয়ে খেয়ে তুমি হবে এ গাঁয়ের পালোয়ান। তোমার সাথে কেউ পারবে না, বুঝতে পারছ ব্যাপারটা কত আনন্দের আর গৌরবের?
বুলু আড়মোড়া দিয়ে খুশি মুখে বলে, অবশ্যই, অবশ্যই। তা ভাই, তোমরা চুরি করতে আসছ কখন?
শিয়াল বলে, আমরা আসব রাতে, যখন সবাই ঘুমিয়ে পড়ে।
বুলু বলে, আমি টের পাব কীভাবে?
রাতে বাড়ির কাছে এসেই ‘কোঁ-ও-ও‘ করে একটা সংকেত দেব আর অমনি তুমি বেহুঁশ হয়ে নাক ডেকে ঘুমাতে থাকবে, কেমন?
বুলু মাথা কাত করে বলল, আইচছা।
পরের দিন রাতে বুলু অপো করতে লাগল। হঠাৎ ‘কোঁ-ও-ও‘ করে একটা সংকেত শুনতে পেল বুলু আর অমনি সে উঠোনে পড়ে নাক ডেকে বেঘোরে ঘুমুতে লাগল। শিয়ালেরা নিশ্চিন্তমনে বাড়ির ভেতরে ঢুকল। তারপর শিয়ালেরা চারদিক পরখ করে চুপি চুপি খোপ থেকে হাঁস ও মোরগ নিয়ে যেই না বেরিয়ে যাচেছ অমনি ওরা ফট্টাস করে আটকে গেল গিরস্থের পাতানো ফাঁদে। আর যায় কই। ফাঁদে পড়া তিন চালাক শিয়াল হুড়োহুড়ি আর কান্না শুরু করে দিল। গিরস্থ বাঁশ দিয়ে শুরু করল পেটানো। পেটানির চোটে শিয়ালের প্রাণ যায় যায়। একটা শিয়াল হাপাতে হাপাতে গিরস্থকে বলে, আমাদের মেরে ফেলার আগে অন্ততঃ একটা কথা শুনুন। গিরস্থ বলে, মরার আগে কী কথা বলবি, বল।
শিয়াল বলে, মারতে হয় আপনার পাহারাদার অকৃতজ্ঞ লোভী কুত্তাটাকে আগে মারুন। আপনার হাঁস-মুরগীর মাংস খাওয়ার লোভ জেগেছে তার। চুলজ্জায় সে নিজে না করে আমাদের ভাড়া করে এনেছে চুরি করতে। ডাকুন আপনার অকৃতজ্ঞ ফাজিল বুইল্লাকে, তার সামনেই বলি।
গিরস্থ ‘বুলু‘ বলে ডাক দিতেই হেলে-ডুলে হাই তুলে এসে হাজির হলো বুলু। সে অলসভাবে বলে, কী হয়েছে এখানে? এত লোক আর এত চেঁচামেচি কীশের? ইশ, একটু টেরও পেলাম না। কী গভীর ঘুমে ছিলাম রে আমি!
রক্তাক্ত শিয়াল রাগে কটমট করে বলে, তোর মালিক আমাদের পিটিয়ে ছাতু বানিয়ে ফেলল আর তুই কিনা বলছিস এখানে হচেছটা কি, টের পেলাম না, চেচাঁমেচি? ভুইগলামি বাদ দিয়ে আগে বল, তুই আমাদের কি বলেছিলে আর কি করেছিস? তুই একটা মিথ্যাবাদী বজ্জাত কুত্তা ছাড়া আর কিছুই না।
বুলু হাই তুলে ধীরে বলে, না রে চালাক শিয়াল, আমি মিথ্যাবাদীও নই, অকৃতজ্ঞও নই। তবে বলতে পারিস বুদ্ধিমান। বুদ্ধির কাছে চালাকি টিকেনা। আমি আমার কথা রেখেছি। কথা দিয়েছিলাম, চুরির সময় নাক ডেকে ঘুমাব, আমি তাই করেছি। দেখছিস না আমার ঘুমের রেশ যে এখনো কাটেনি! আর আমার প্রভূ, যিনি আমাকে এত আদর করে লালন পালন করেন, জীবন থাকতে তাঁর তি হতে দেব আমি? তাই তো আগেই সতর্ক করে দিয়েছিলাম আমার প্রভুকে।
শিয়াল কাঁদো কাঁদো স্বরে বলল, এখন আমাদের কী হবে?!
বুলু হাই তুলে বিজ্ঞের মত বলল, কী আর হবে, অতি চালাকের যা হয় তোদের তা-ই হবে।
সূত্র : অনলাইন ব্লগ
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন