প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

মহাবিদ্রোহী রণক্লান্ত | আনোয়ারুল হক


কাজী নজরুল ইসলাম একটি নাম-একটি জীবন। কালের গতিতে সে নাম বা জীবন আবদ্ধ নয়, সে চির ভাস্বর, চিরস্থায়ী, অনন্ত ও অনাদিকাল বিজয়ী। তার এ সত্তাটুকু কবি নিজেই বেঁধে দিয়েছেন এই বলে :
“মৃত্যু জীবনের শেষ নহে নহে,
শোনাও, শোনাও, অনন্তকাল ধরি;
অনন্ত জীবন-প্রবাহ বহে।
মৃত্যু জীবনের শেষ নহে নহে।”
১৯৪৩ থেকে ১৯৭৬ পর্যন্ত কবি জীবিত থেকেও ছিলেন মৃতবত্। তাঁর জন্মদিনে কোটি কোটি মানুষের শ্রদ্ধাঞ্জলি গ্রহণ করার না কোনো স্বাদ আছে, না আছে কোনো অবকাশ। সাহিত্য মানব-জীবনের একটা অংশমাত্র। আর, নজরুল স্মৃতি সেই আংশিক ইতিহাসের সীমা ছাড়িয়ে পূর্ণাঙ্গে বিস্তৃত। তাই বিশ্ব সাহিত্যে নজরুলের স্থান স্বভাবতই অদ্বিতীয়।
‘বিদ্রোহী,’ ‘সাম্যবাদ,’ ‘মানুষ’, ‘কুলি-মজদুর’, ‘ফরিয়াদ’, ‘কৃষকের ঈদ’, ‘আমরা ছাত্রদল’, ‘আমার কৈফিয়ত্’, ‘বারাঙ্গনা’ এবং এমনই আরও কবিতায় তিনি যেভাবে নানাবিধ সমস্যা তুলে ধরে প্রতিবাদ করেছেন, এমন নজির বিশ্বসাহিত্যের ভাণ্ডারে বিরল বললেও অত্যুক্তি হয় না। বাস্তবধর্মী কবি হিসেবে কাজী নজরুল ইসলাম সাধারণ মানুষের মুখপাত্র হয়ে মানুষের মনের মণিকোঠায় তাঁর আসন চিরস্থায়ী করেছেন। স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় পাক-ভারত উপ-মহাদেশের কোটি কোটি মানুষ যখন ঘোর-তিমির-ঘন-নিবিড় নিশীথে পীড়িত মূর্চ্ছিত পরিবেশে সুযোগ্য প্রেরণাদাতার অভাবে উত্কণ্ঠিত, ঠিক সেই ঝঞ্ঝাচঞ্চল পরিস্থিতিতে হঠাত্ উল্কার মতো তাদের সামনে এসে দাঁড়িয়েছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। তাঁর প্রেরণায় হিন্দুকুশ থেকে আরাকান পর্যন্ত দলিত মথিত করে তুলেছিল স্বাধীনতা সংগ্রামের বেপরোয়া সৈনিকের দল। শত সহস্র কণ্ঠে ঘোষিত হলো :
“কারার ওই লৌহ কপাট,
ভেঙ্গে ফেল কররে লোপাট,
রক্তজমাট শিকল পূজার পাষাণ বেদী।
লাথি মার ভাঙের তালা,
যত সব বন্দীশালা
আগুন জ্বালা, আগুন জ্বালা ফেল উপাড়ি।”
দরিদ্রের কবি নজরুল। চিরবঞ্চিত সাধারণের কবি নজরুল আত্মপ্রকাশ করেছেন তাঁর কথায় :
“হে দারিদ্র্য, তুমি মোরে করেছ মহান,
তুমি মোরে দানিয়াছ খৃষ্টের সম্মান...।”
অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান, মানব জীবনের এই তিনটি মূল প্রয়োজনের কত কাছে থেকে কত আপন করে অনুভব করেছেন কবি, তার দ্বিতীয় কোনো নজির আমাদের সামনে এখনও ধরা পড়েনি।
ইংরেজ শাসকের চক্রান্তে মানুষ যখন নিয়তই জর্জরিত, সেই সময় তিনি ধ্বনি তুললেন ‘বিদ্রোহী’ কবিতার সারমর্ম দিয়ে, মহারোষে তিনি ফেটে পড়লেন :
“মহা বিদ্রোহী রণক্লান্ত,
আমি সেইদিন হবো-শান্ত;
যবে উত্পীড়িতের ক্রন্দন-রোল
আকাশে-বাতাসে ধ্বনিবে না,
অত্যাচারীর খড়্গ-কৃপাণ ভীম রণভূমে রণিবে না।”
এখানেও কবি নজরুল তার বিশ্বজনীন দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় দিয়েছেন। সাহিত্য ও রাজনীতির যে সুন্দর সমন্বয় তিনি ঘটিয়েছেন, রাজনীতির ইতিহাসে তার দৃষ্টান্ত বিরল। শুধু তাই নয়,- নজরুলের আর এক অদ্বিতীয় প্রতিভার বিকাশ হয়েছে তার ভাষার সমন্বয়ে। অপরিচিত বিদেশি ভাষাকে জয় করে ছন্দে রূপ দিয়েছেন তিনি তার বাংলা কাব্যমালায়। এই প্রতিভা এমনি নিখুঁত ও সাবলীল হয়ে আর কোনো কবির কবিতায় প্রকাশ পেয়েছে কিনা জানা যায় না। যেমন, তিনি বলেছেন :
“আমি চির দুরন্ত দুর্মদ,-
আমি দুর্দম, মম প্রাণের পেয়ালা
হরদম্ হ্যায় ভরপুর মদ।”
এই ছত্র কয়টিতে বাংলা ভাষা ছাড়াও বিদেশি ভাষার আগমন হওয়া সত্ত্বেও কবিতার না হয়েছে ছন্দপতন, আর তা না হয়েছে শ্রুতিকটু। তেমনই আবার ‘কোরবানী’ কবিতায় কবির এই সংমিশ্রণ আরও প্রবলভাবে ধরা পড়েছে :
“ওরে হত্যা নয় আজ
সত্যাগ্রহ, সত্যের উদ্বোধন।
দুর্বল! ভীরু! চুপ রহো ওহো খামোখা ক্ষুব্ধ মন!
ধ্বনি ওঠে রণি দূর বাণীর—
আজিকার এ খুন কোরবানীর!
দুম্বাশির রুমবাসীর
শহীদের শির সেরা আজি।
রহমান কি রুদ্র নন?
ব্যস্! চুপ, খামোশ রোদন!
আজ শোর ওঠে জোর “খুন দে, জান দে,
শির দে, বত্স শোন্!”
এমনই করে আবার বিভিন্ন ভাষার সংযোজন করেছেন ‘মহরম’ কবিতায়। তিনি দেখিয়েছেন:
‘জাগো, ওঠো মুসলিম, হাঁকো হায়দরী হাঁক।
শহীদের দিনে সব লালে লাল হয়ে যাক।
নওশার সাজ নাও, খুন-খচা আস্তিন্,
ময়দানে লুটাতেরে লাশ এই খাস দিন।’
স্নিগ্ধ-শ্যামল বাংলার মিঠেল-পেলব ভাষার সঙ্গে ঊষর প্রকৃতির কর্কশ ভাষার মিলন ঘটিয়ে কবি কেমন ভাবের আবেগে বিভোর করে দিয়েছেন তা বলতে গেলে আবার উদ্ধৃত করতে হয় :
‘চলে আন্জাম্, দোলে তান্জাম্,
খোলে হুরপরী যত ফিরদৌসের হাম্মাম্।’
তাছাড়াও, তাঁর উর্দু কবিতার কয়েকটি ছত্র প্রমাণ করে দেয় যে, উর্দু সাহিত্য-প্রতিভায়ও তিনি কতদূর বিকশিত ছিলেন :
‘বাহার কি আগ্ মে ভ্যরা দীল্ দাগেম,
কাঁহা মেরী পিয়ারা, আও-আও পিয়ারা।
দুরু দুরু ছাতিয়াঁ, ক্যায়সে এ-রাতিয়াঁ। কাটু বিনা সাথীয়া।
ঘাব্রায়ে জিয়ারা, ত্যড়প্যত্ জিয়ারা।
* * * *
জীগর্ কা খুন নেহী ড্যরো ম্যত্ সাকীয়া,
আঙ্গুরী লহুয়ো, কাহে ভিঙা আখিয়া?
পেয়ালা তু ধ্যরেদ, ম্যস্তানা ক্যরেদ,
সঙ্দীল্ ইয়ারা, সঙ্দীল ইয়ারা।
শ্যরাব্কা নুরসে, রওশ্যন্ ক্যরদে,
সখী গুলিনয়ারা, সখী গুল্ নিয়ারা।’
‘বঙ্গবাণী’ কবির প্রশংসা গাইতে গিয়ে এ পর্যন্ত বলেছেন, ‘তুর্কীর নব সৌভাগ্যের প্রতিষ্ঠাতা কামাল পাশার নামে যে কবিতাটি রচিত হইয়াছে সেটি বঙ্গসাহিত্যে এক অপূর্ব সৃষ্টি,..যুদ্ধের অভিযানে জয়ডঙ্কার তালে তালে যোদ্ধাদের যে জয়োল্লাস এই ‘কামাল পাশা’ কবিতাটিতে পাই তা এদেশের সাহিত্যে নতুন।
অগ্নিবীণা প্রকাশান্তে ‘প্রবাসী’ নজরুলের ওপর আলোকপাত করতে গিয়ে বলেছেন : ছন্দের বৈচিত্র্যে, শব্দের ঝঙ্কারে, ভাবের উদ্দাম প্রবাহে, বলিবার শক্তিমান ভঙ্গিতে এবং হিন্দু-মুসলমানের সাহিত্যের ইতিহাসে, ধর্ম ও সভ্যতার ধারার ও চিন্তা প্রণালীর সঙ্গে সুপরিচয়ে, দুয়ের সংমিশ্রণ ও সমন্বয় ঘটাইবার অসাধারণ শক্তিতে কবিতাগুলো আগুনের শিখার মতোই উজ্জ্বল, প্রোজ্জ্বল ও লেলিহান :-
‘ধরি বাসুকীর ফণা জাপিট’
ধরি’ স্বর্গীয় দূত জিব্রাইলের আগুনের পাখা সাপিট........’
আমি কৃষ্ণকণ্ঠ মন্থন বিষ পিয়া—
ব্যথা বারিধির,
আমি ব্যোমকেশ ধরি’ বন্ধন হারা
ধারা গঙ্গোত্রীর।
আমি বজ্র, ঈশাণ বিষাণে ওঙ্কার
আমি ইস্রাফিলের শিঙ্গার মহা হুঙ্কার।’
উপসংহারে কবি রবীন্দ্রনাথের একটা কথা মনে পড়ে। তিনি নজরুল সম্পর্কে বলেছেন:
‘জাগিয়ে দেরে চমক মেরে
আছে যারা অর্ধচেতন....।’
বাস্তবিকই তিনি যেন হঠাত্ এসে চমক মেরেই সবাইকে জাগিয়ে দিয়ে গেলেন। মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা ছিলাম সুপ্ত। তিনিই আমাদের সামনে আমাদের একটা পূর্ণাঙ্গ জীবনের ছবি তুলে ধরলেন। আমাদের জীবনের সত্যিকার ছবিকে আমরা বাস্তব দৃষ্টিতে দেখতে ও চিনতে শিখলাম। মানব জীবনের যে মহান দীক্ষা তিনি দিয়ে গেলেন, তারই মাধ্যমে জীবনকে আমরা অনুভব করতে শিখলাম। তিনিই জানিয়ে দিয়ে গেলেন যে, সমস্ত মানব জীবন এক সুতোয় বাঁধা, সেখানে পরস্পর একই অনির্বচনীয় সুর ধ্বনিত।
কিন্তু তাতে সম্ভবত কবির কোনো লক্ষ্য ছিল না,—কোনো স্বার্থ ছিল না। চিরস্থায়িত্বের কোনো উদ্দেশ্য ছিল না। তাই বুঝি তিনি বললেন :
‘পরোয়া করি না বাঁচি বা না বাঁচি
যুগের হুজুগ কেটে গেলে।
মাথার ওপরে জ্বলিছেন রবি
রয়েছে সোনার শত ছেলে।’
তাঁর সেই বাসনার সোনার ছেলে আজ জেগে উঠেছে পৃথিবীর কোনায় কোনায়। তারা কৃত-সঙ্কল্প হলেই কবির স্বপ্নের সার্থকতা।

সূত্র : আমার দেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ