প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

বাসা বাঁধার আনন্দে নাচে, গান গায় নরম গদিও দেয় মুনিয়া পাখি || সৈয়দ সোহরাব


প্রেম-ভালবাসার কাছে সবই তুচ্ছ। এ দিয়ে জয় করা যায় না এমন কিছু নেই। যাঁকে ভালবাসি, তাঁর সানি্নধ্যে আসার জন্য, তাঁকে খুশি করার জন্য কী না করে অন্যজন। বিশ্বে এমনও নজির আছে ভালবাসার জন্য ছেড়ে দিয়েছে সিংহাসন। সেই ভালবাসার টান বা প্রিয়জনের সানি্নধ্য পাওয়ার আনন্দ পাখিদের মধ্যেও দেখা যায়। আর এ ৰেত্রে মুনিয়া পাখি মনে হয় একটু বেশিই আবেগপ্রবণ হয়। স্ত্রী_পুরম্নষ উভয়েই এ সময় বাসা বাঁধার আনন্দে থাকে টইটুম্বর। খুশিতে ওদের গান বেড়ে যায়। পুরম্নষ পাখিই গান বেশি গায়। নাচার চেষ্টাও করে। বাসা বানানোর আনন্দে পুরম্নষ পাখির রূপ যেন খোলে। আর অন্য সময় স্ত্রী-পুরম্নষ আলাদা করাই কষ্টকর হয়ে পড়ে। স্ত্রী মুনিয়াকে আকৃষ্ট করতেই এমনটি করে পুরম্নষ পাখি এবং বাসা বাঁধে বেশ চমৎকারভাবে। স্ত্রী মুনিয়ার আরাম-আয়েশের জন্য তৈরি করে নরম বাসা, ভিতরে নরম গদিও দেয়। আর এ গদির জন্য ব্যবহার করে তুলা, কাশফুল ও বাঁশের ছোট ছোট পাতা। পরস্পরকে শুধু আকৃষ্টই নয়, ডিম ও বাচ্চার জন্য বাসাকে বেশ সুরৰিতভাবে নির্মাণ করে। যেন শিকারী পাখিরা সহজে ডিম ও বাচ্চা চুরি করতে পারে না। শিকারী পাখিদের কথা ভেবে এরা দুর্গম স্থানে বাসা বাঁধে। যেমন_ খেজুর বা তাল পাতার ঘন পাতাওয়ালা মাথার ওপরে, নাটঝোপ ও হরগোজার কাঁটাঝোপ, কেয়াঝোপ, বাবলা গাছ, দেবদারম্ন ও শেওড়া গাছে। কেউ কেউ আবার রাসত্মার লাইট পোস্টের কাভারের ভিতরেও তৈরি করে বাসা। অর্থাৎ দুর্গম স্থানই তাদের পছন্দ। আর বাসা তৈরিতে উপকরণ হিসেবে ঘাস, ছন, খড়, কাশফুল, ঘাসফুল, দুর্বাঘাস, ধানের পাতা, আখের পাতা, বাঁশপাতা ইত্যাদি ব্যবহার করে তারা। উপকরণ নরম হলেও বাসা হয় খাসা ও সুরৰিত। নিরাপত্তার জন্য একেবারে গোল নয়, অনেকটা নারকেলের মতন ডিজাইন করে বাসার। কখনও কখনও লম্বাটে ধরনের গোল বাসাও বানায়। আর এর জায়গা নির্বাচনে সময় নেয় ৫ থেকে ৭ দিন। কোন তাড়াহুড়া করে না বাসা বাঁধতে। এমনভাবে করে যে বাসায় ঢোকার পথ খুঁেজ পাওয়া দুষ্কর। কারও কারও বাসার মুখ কিছুটা নলের মতো বাইরে বেরিয়ে থাকে। তৈরির পর পুরো বাসার আকার দাঁড়ায় মোটামুটি একটা ছোটখাটো ফুটবলের মতো। বাসা বাঁধার খুশিতে কাশফুল, ঘাসফুল, ধান, ছন, খড় বা ঘাসের লম্বা সরম্ন ফালি নিয়ে সাপের মতো উড়ে আসে গনত্মেব্যে। তখন তাদের দেখে মনে হয় উড়নত্ম সাপ। এমন মনে হওয়ার কারণ, ঠোঁট ও পা দিয়ে ধরা কাশফুল বা ঘাস নিয়ে দুলতে দুলতে উড়ে যায়। সে দৃশ্য দেখায় বেশ চমৎকার। বাসায় ডিম হলে বা ডিম ফুটে বাচ্চা বেরম্নলেও পুরম্নষ পাখি খুশিতে টইটুম্বর হয়। এ সময় ওদের চেহারাই যায় পাল্টে। সুন্দর যেন ধরে না।
এই মুনিয়ারই পাঁচ ধরনের পাখি দেখা যায় আমাদের দেশে। যেমন_ লাল মুনিয়া, তিলা মুনিয়া, কালোমাথা মুনিয়া, সাদাগলা মুনিয়া ও সাদা পিঠ মুনিয়া। এছাড়া শীতকালে আমাদের দেশে বেড়াতে আসে সবুজ মুনিয়া। তবে তিলা মুনিয়াই দেশে সবচেয়ে বেশি আছে। সারাদেশেই আছে। ঢাকা শহর ও সাভার জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানেও আছে। একটু খোঁজাখুঁজি করলে বাসাও খুঁজে পাবে শিশু-কিশোররা। পুরনো বিমানবন্দর এলাকার আশপাশে ঘোমটা দেবদারম্ন গাছে এর বাসা খুঁজে পাওয়া যাবে। তিলা মুনিয়া লম্বায় প্রায় ১২ সেন্টিমিটার হয়। বুক-পেটের পাশজুড়ে বুজানো ডানার তলায় কালচে_ বাদামি রঙের চিত্র-বিচিত্র ও চমৎকার কারম্নকাজ থাকে। যেন কোন চিত্রশিল্পী দ্বিতীয়ার চাঁদের মতন নকশা এঁকেছে। ভারি সুন্দর লাগে দেখতে। লেজের উপরিভাগে কালো ও হলুদের সোজা চওড়া টান থাকে। যেন কেউ সরম্ন, কাল ও লালচে হলুদ ফিতা সেঁটে দিয়েছে একের পর এক। লেজের উপরিভাগের গোড়াটা হলুদ ও তলা সাদাটে থাকে এবং চিবুক, গলা, ঘাড় ও মাথার রঙ হয় গাঢ় কালচে_বাদামি। বুক ও পেট অতি হালকা হলুদাভ, তার ওপর যেন থাকে সাদা ছিট লাগানো। লেজের আগা হয় চোখা। কম বয়সী বাচ্চার রঙ হয় হালকা বাদামি। চোখের মণি হয় হালকা লাল, তাতেও থাকে বাদামির আভা। এদের কণ্ঠস্বর হচ্ছে 'কিরিটি চিরিটি, চিট্টি_কিট্টি_কিটরি... চিক্ চিক্'। ডিম হয় প্রায় ছ'টি। ৮টিও পাড়ে। আবার ৪টিও দেখা যায়। কোন মুনিয়াই মাটিতে নেমে হাঁটতে পারে না। লাফিয়ে লাফিয়ে চলে। তবে খাবার খায় মাটিতে নেমে। ধান, ঘাসের বীজ, বাদামের দানা, এমনকি মানুষের ফেলে যাওয়া পাউরম্নটি, বিস্কুটের কণাও খায়। উপমহাদেশে আবহাওয়া ভেদে এদের রঙের কিছুটা তারতম্য হয়ে থাকে। এক গাছে বা পাশাপাশি গাছে একাধিক বাসা দেখা যায়। শরীরে ছিট থাকে সবার। এদের বৈজ্ঞানিক নাম খ. চঁহপঃঁষধঃধ।
মুনিয়া! নামটি যেমন সুন্দর, এ পাখিটি দেখতেও তেমনি সুন্দর। চড়ুইয়ের চেয়ে সামান্য ছোট এই মুনিয়ারা অত্যনত্ম শানত্ম স্বভাবের পাখি। বিশ্বের যে সব দেশে মুনিয়া আছে, তাদের সবার সঙ্গে বাংলাদেশের মুনিয়াদের রয়েছে অভিন্ন কিছু মিল। যেমন_ সবার স্বভাব, ওড়ার ভঙ্গি, বাসার গড়ন ও ধরন এবং ডিম বাচ্চার সংখ্যা মোটামুটি একই রকম। ডিম ফুটে বাচ্চা হওয়ার সময়সীমাও বলতে গেলে এক। সবার ঠোঁট ত্রিকোণাকৃতির ঠোঁটের গড়ন ও ধরনও একই রকম। সবাই অল্পতে ভয় পায়। যেমন, মুনিয়ার ঝাঁকের ওপর দিয়ে যদি শূন্যে বন্দুকের গুলি ছোড়া হয়, তাহলে ঝাঁক থেকে দু'চারটি পাখি ভয়ে মাটিতে পড়ে যায় অজ্ঞান হয়ে। ডিম হয় সাধারণত হাতির দাঁতের মতন বা মুক্তোর মতন সাদা। ডিম গোল নয় টিকটিকির ডিমের মতই গড়ন, আকারে কিছুটা বড়। তবে ডিমের খোসা বেশ পাতলা, অল্পতেই ভেঙ্গে যায়। সব ধরনের মুনিয়ার কণ্ঠস্বর ফ্যাসফেসে, মনে হয় ডাকতে খুব কষ্ট হচ্ছে। তবে কণ্ঠ ওদের ভাল। সুকণ্ঠী হিসেবে পরিচিত। মিষ্টি গলায় গায় গান। কিন্তু বাচ্চাদের যখন খাওয়াতে শুরম্ন করে, তখন স্ত্রী-পুরম্নষ দু'জনেরই চেহারা মলিন হতে থাকে। বাচ্চাদের জন্য খাবার যোগাড় কী করা চাট্টিখানি কথা? যদি বাচ্চার সংখ্যা হয় ৬/৭টি। খেতেও পারে বটে বাচ্চারা। মা-বাবাকে তাই প্রতিদিন গড়ে কমপৰে ৭০ বার করে বাসায় আসতে হয় খাবার মুখে নিয়ে। বাচ্চা ছোট থাকাবস্থায় মা-বাবার চিনত্মা তেমন থাকে না, কিন্তু ৭/৮ দিন হলেই তারা দিশেহারা হয়ে পড়ে বাচ্চাদের পেট ভরাতে। এ সময় রাতেও বাচ্চারা মা-বাবার কাছে খাবার চেয়ে কাঁদে। মায়েরা তখন রাত কাটায় বাসার আশপাশে। কেননা বাসায় থাকলে বাচ্চারা মায়ের কাছে বায়না জুড়ে দেয় খাবার জন্য। ঠোঁট দিয়ে মায়ের ঠোঁট_ মাথায় ঠোকর মারে, কাঁদে। মা ত্যক্ত-বিরক্ত হয়ে যায় এতে।

সূত্রঃ জনকন্ঠ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

1 Comment:

Apon said...

kov nice

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অরুদ্ধ সকাল অর্ক অয়ন খান আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হাসান আবুল হায়াত আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক ইয়াসির মারুফ উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কার্তিক ঘোষ কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিরিশচন্দ সেন গিয়াস উদ্দিন রূপম গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জাকিয়া সুলতানা জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জায়ান্ট কজওয়ে জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার জয়নাল আবেদীন বিল্লাল ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা. দিদারুল আহসান ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ ফয়সাল বিন হাফিজ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মায়ফুল জাহিন মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মো: জামাল উদ্দিন মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ