প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

কখন সকাল হবে? | সকাল রায়


০১.
সন্ধ্যেটা সবে আসতে শুরু করেছে;
আবছা হচ্ছে আলোটা। সূর্য এখন অনেকটা সময় নিয়ে আকাশটাকে মাতিয়ে রাখে; তাই সন্ধ্যেটা আসতে দেরি হয়। আর সন্ধ্যেটা পা ফেলতেই ঝুপঝাপ আধাঁর নামতে শুরু করে। আধাঁর নামতে যখন শুরু হয় তখন আবার পাশের নালাটায় ডাক শোনা যায় ঝি ঝি পোকার। একটানা ঝি পোকার শব্দে কান মাতায়।
সেই সাথে ডোবার ধারে করাত করাত করে ডেকে উঠে ব্যাঙ। আজ জোনাক গুলোও বড্ড ছন্নছাড়া হয়ে আছে; পাচঁ-দশটি এক জায়গাতে থাকেই না; বড়োজোর দু’চারটেকে দেখা যায় এদিক-ওদিক উড়ছে। কেন ওরা এমন তা ভাবতে বসে আছে জয়িতা।
সন্ধ্যের প্রদীপটা এখনো জ্বালেনি সে;
আলসেমিটা পেয়ে বসেছে আজ আবার; মা’র বকুনি নির্ঘাত। মেয়েটা যে বড় হয়েছে মায়ের সে খেয়াল থাকেই না; সেই ছোট্টটি কি আর আছে কাল বাদে পরশু যে তার বিয়ে; তাকে কি বকুনি দেয়া যায়? সন্ধ্যে ছেড়ে কিছুতেই মনটা তার উঠতে চায়না আরেকটু বসে থাকতে ইচ্ছে করে কিন্তু সে জো নেই এখুনি সন্ধ্যা ফুরোলো বলে।
ভাবনার তেপান্তর থেকে মনটাকে টেনে নিয়ে সোজা হয়ে দাড়ায় জয়িতা।
সন্ধ্যে প্রদীপ জ্বালতে হবে; বাবা চলে এলো বলে; সন্ধ্যে মরে যচ্ছে কিন্তু প্রদীপ জ্বলেনি দেখলে বাবা রাগ করবে।

০২.
ধ্রুব গেছে শাড়ী, গয়না, আর টোপর কিনতে।
কালকের পরদিন সাতাশ তারিখ জয়িতার বিয়ে। একটা মাত্র বোন। তাকে রাজরানীর মতো সাজিয়ে বিয়ে দেবে।
সুখ কষ্ট যাই হোক বাবার ঘরে; কিন্তু স্বামীর ঘরটা যেন দুঃখের না হয় যেন কষ্টটা ওকে আঁকড়ে ধরতে না পারে কখনো। একটা ভালো পাত্রের সন্ধানে কেটে গেছে তিনশত পয়ষট্টি দিন। চাট্টি খানি কথা। ভালো না হলে চলে।
সে রাতে ঘরে ফিরে ধ্রুব বলে বাইরের পরিবেশটা বেশ থমথেমে; দেখেছিস জয়িতা ?
জয়িতা বলে শুধু কি তাই আজ এই রাতেও কাক ডাকছে বিষাদ স্বরে খুব খারাপ লাগছে রে বুঝতে পারছিনা!! না জানি কোন বিপদ আসছে ধেয়ে কে জানে। বিষন্নতায় মনটা ভরে গেলেও মুখে সেটা ফোটাতে পারেনা; ভয় হয় ধ্র“ব’র যদি পাছে জয়িতার মনে জাগে সংশয়। না তেমন কিছু না এটা; চাপা হাসিতে বলে ধ্রুব।
জয়িতা বলে দাদা বিয়েটা শেষ হলেই চল আমরা এ দেশ ছেড়ে চলে যাবো ? এখানে শান্তি নেই। পাশ বালিশটা টেনে সোফায় বসতে বসতে ধ্র“ব বলে নাহ্ এটা আমার জন্মভূমি আমি ছাড়তে পারবোনা সোদা মাটির গন্ধ এই প্রকৃতি আমাকে ছাড়বেনা; তাছাড়া আমি ভালবাসি দেশকে একদিন দেশের এই হাল থাকবে না আমরা সেদিন সাজাবো নতুন করে; ভরে দেব আলোয় আলোয়।
জানিস এই প্রকৃতি এই হাওয়া আমাকে শক্তি দেয়। পথ চলার প্রেরণা পাই মানুষের ভালোবাসা থেকে। আমি ছাড়তে পারবো না।
জয়িতা বলে তাই বলে এভাবে কি থাকা যায়!!
না জানি কবে মারা পড়বো। সোফা থেকে উঠে দাড়িয়ে ধ্রুব বলে যাই হোক আমি আছি থাকবো।
বিয়ের পর তোর বরের সাথে ঘুড়বো। জয়িতা হেসে বলে তাই নাকি;
দাদা আমার একটা পুচকো থাকবে যেটা তোকে জ্বালাবে ভীষণ।
জয়িতার মা মেয়েকে বলে তারাতারি তোর বিয়েটা হয়ে গেলেই বাঁচি; দেশে যা শুরু হয়েছে কি যে হয় কে, জানে। আজকাল দিনগুলো ভালো যাচ্ছেনা সারাদেশ জুড়ে কিসের যেন পায়তারা চলছে।

০৩.
শব্দটা দেয়ালটাকে কাঁপাচ্ছে।
আধবোজা চোখ মেলে তাকাতেই জয়িতা শব্দের তরঙ্গে কেপে উঠে।
চরদিকে শুধু শব্দ আর শব্দ। মনে হচ্ছে সারা শহরে একনাগারে কেউ আতশ ফোটাচ্ছে।
সেই সাথে মিশেছে আর্ত হাহাকার। জয়িতা উঠে বসে জানালার ধারে তাকায় সামনের দিকে শুধু দেখা যায় আগুনের মেলা বসেছে পুরো মহল্লায়।
সব মিলিয়ে মনে হচ্ছে আগুনের কোন গোলা এসে পড়েছে শহরে। ধোয়া উঠছে থেকে থেকে। কি হচ্ছে এসব কে যেন সারা শহরকে নরকপুরি করে তোলেছে এরই মাঝে।
দরজা খুলে বাইরে আসে। পুরো শহর যেন জ্বলছে। যেন আগুন তার রাজত্ব পেয়েছে আজ সব পুরিয়ে করবে ছাড়খার। গেটে এসে দাড়ালো জয়িতা। ধ্রুব দাড়িয়ে আছে মা’কে নিয়ে।
ধ্রুব বললো তুই আবার এসেছিস কেন যা ঘরে কিন্তু জয়িতা সেখানেই দাড়িয়ে আছে স্নায়ুবত হয়ে । পাশের মহল্লায় আগুন পড়েছে। বুলেটের আওয়াজে কান পাতা যাচ্ছেনা। বুকের ভেতরে ঢিব ঢিব শব্দটা একটানা হাতুরি পেটাচ্ছে। কালকের পরদিন বিয়ে জয়িতার। কিন্তু অর্তকিত এই নরপিশাচদের হামলায় কি টিকে থাকা যাবে। বিয়েটা বুঝি গেল !!
জয়িতা ভয়ার্ত কন্ঠে বলে উছে দাদা ওরা যদি এদিকে আসে ?
না আসবে না অভয় দেয় ধ্রুব।
দাদা আমার ভয় করছে !! তোকে আমাকে সবাইকে মেরে ফেলবে না'তো ? আবারো অভয় দেয় ধ্রুব।
নরপিশাচরা শব্দশকট হাতে নিয়ে এদিকে আসছে ধীরে ধীরে।
ধ্রুব ভাবে বাড়ি ছেড়ে যে পালাবে সে উপায়টুকু তো নেই। যে হারে বৃষ্টির মতো বুলেট ফুটছে; নির্ঘাত কোন বুলেট এসে বিধঁবে বন্ধুর মতোন এই বুকে। ওদিকে জয়িতার মা বিলাপ শুরু করে দিয়েছে। ঈশ্বর এ যাত্রায় বাঁচিয়ে দাও ? বিপদ না পড়লে আমাদের ভগবানকে ডাকার তেমন একটা ইচ্ছে মনে জাগেনা আজ তাই এই ঘোর বিপদে তাকেই ভীষণ ভাবে প্রয়োজন।
গেটের পাশটায় জোড়ায় জোড়ায় বুটের আওয়াজ কারা যেন আসছে।

০৪.
টেনে হিচরে নিয়ে যাচ্ছে জয়িতাকে নরপিশাচ গুলো।
বাধাঁ দেবার কেউ নেই। ছোপ ছোপ রক্তে আঙ্গিনা রাঙানো। এই মহল্লার কেউ মনে বাচঁতে পারবেনা আজ এই রাতে; সে সংকল্পে নেমেছে ওরা।
দাদা ওরা আমাকে নিয়ে গেলো ওদের ফেরা ? আকুতিটা খুব করুন ভাবে দেয়াল গুলোকেও কাপাচ্ছে। উপর থেকে কি সুন্দর কলকাঠি নেড়ে যাচ্ছেন তিনি দেখছেন কিভাবে অসহায় হয়ে পড়ে থাকে তার সৃষ্টিরা। জয়িতার চিৎকারটা বাড়ছে ক্রমশই;
কিন্তু ধ্রুব সেটা শুনতে পাচ্ছেনা; বুকটা ঝাঝরা করে দিয়ে গেছে বুলেট সোদা মাটির গন্ধে পাগল ছেলেটা পড়ে আছে; সে। ঘরের ভেতর লাশ হয়ে পড়ে আছে জয়িতার বাবা আর মা; ওরা বাচঁতে চায় নি; শুধু বলেছিলো আমাদের মেরে ফেলো কিন্তু আমাদের প্রিয় সন্তানদের মেরো না।
কিন্তু ওরা শুনবে কেন সে কথা; ওরা আজ নরপিশাচ হয়ে এসেছে।
যেমন সারি বেধে ওরা এসেছিলো, তেমনি চলে গেল লাশ ডিঙ্গিয়ে সাথে নিয়ে গেল জয়িতাকে।

জয়িতার লালপেড়ে শাড়ি পরে কপালে সিদূঁর দিয়ে হাতে শাখা ভরে আর বধূ হওয়া হলোনা। হলোনা পূরণ স্বামীর সোহাগ কিংবা মা ডাক শোনার অদম্য ইচ্ছেটা।
এ রাতে শুধু রক্তে ভরে উঠেছে রাজপথ আর আঙ্গিনা। নরপিশাচরা সেই রক্তে পা ফেলে প্রান নিধন করেই চলেছে ভয়ঙ্কর রাতটা কিছুতেই ফুরাচ্ছে না। রাত যতো বাড়ছে বাতাসে বাড়ছে বারুদের গন্ধ; আর রক্তে রক্তে ঢেকে যাচ্ছে শত শত প্রানের স্বপ্নরা। রাতটা যেমন করে শুরু হয়েছিলো তেমন করে শেষ হচ্ছেনা। জোনাকিরা নেই এখন আর। নালার পাশের ব্যাঙ গুলো আর ডাকছে না থমকে আছে ওরা। এ রাতে কাক আর ডাকবার সুযোগ পায়নি ভয়ে চলে গেছে দুরে কোথাও।
ঘরে পড়ে আছে টোপর আর লাল শাড়ি আর সব তছনছ করে দিয়ে গেছে নরপিশাচেরা কি ভেবে যেন আগুন জ্বালেনি এ বাড়িতে। চারপাশটা কাপছে হয়তো সকাল না হলে আর থামবে না।
রাতটা শেষ হচ্ছেনা সূর্যটা বসে আছে রক্তে আকাঁ সকাল দেখবে বলে;
কখন সকাল হবে ?

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ