'বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই, কুঁড়েঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই। আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে, তুমি শুধু কষ্ট পাও রোদ বৃষ্টি ঝড়ে'। কবির সেই কবিতাটি এখন কেবল বইয়ের পাতায়ই। বাবুই পাখি দেখা এখন দুষ্কর।
বিভিন্ন ধরনের খড়কুটায় গড়া সেই বাসা তো দূরের কথা, বাস্তবে বাবুই পাখির দেখা মেলা ভার। প্রকৃতি দিন দিন বদলে বা আবহাওয়ার প্রতিকূলে হোক কিংবা শিকারিদের অব্যাহত কাল থাবায় হোক, আজ তাদের অস্তিত্ব হারিয়ে যেতে বসেছে। পল্লী এলাকার এককালে প্রকৃতির চিরচেনা সেই বাবুই পাখি এখন খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
শিল্পের নিপুণ কারিগর বাবুই পাখি বিভিন্ন ধরনের খড়কুটার সমন্বয়ে গড়ে তুলেছে সেই কুঁড়েঘর। সেই বাবুই পাখির নিজের শিল্পনৈপুণ্যে গড়ে তোলা এসব বাসা যে কাউকেই বিমোহিত করবে। কারণ রোদ-বৃষ্টি ঝড়েও নষ্ট হয় না তার নিখুঁত বুননে গড়ে তোলা এই কুঁড়েঘর। ধান আর গম বাবুই পাখির প্রধান খাদ্য।
পুরুষ বাবুই পাখির মাথার পেছনে রয়েছে চকচকে হলুদ রংয়ের পালক। আর পিঠে রয়েছে হলুদের টানা টানা দাগ। স্ত্রী বাবুইদের ক্ষেত্রে কিছুটা ব্যতিক্রম লক্ষ্য করা যায়। বুকের রং সাদা হলেও পিঠের পালকে হলুদ রং থাকে না। এই সুন্দর বাবুই পাখি প্রকৃতি থেকে আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। অভয়ারণ্য না থাকায় তাদের একদিন হয়তো আর দেখাই যাবে না। কবিরাও কোনো কবিতা হয়তো লিখবে না। অথচ প্রকৃতিকে বাঁচাতে এদের প্রয়োজন।
বিভিন্ন ধরনের খড়কুটায় গড়া সেই বাসা তো দূরের কথা, বাস্তবে বাবুই পাখির দেখা মেলা ভার। প্রকৃতি দিন দিন বদলে বা আবহাওয়ার প্রতিকূলে হোক কিংবা শিকারিদের অব্যাহত কাল থাবায় হোক, আজ তাদের অস্তিত্ব হারিয়ে যেতে বসেছে। পল্লী এলাকার এককালে প্রকৃতির চিরচেনা সেই বাবুই পাখি এখন খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
শিল্পের নিপুণ কারিগর বাবুই পাখি বিভিন্ন ধরনের খড়কুটার সমন্বয়ে গড়ে তুলেছে সেই কুঁড়েঘর। সেই বাবুই পাখির নিজের শিল্পনৈপুণ্যে গড়ে তোলা এসব বাসা যে কাউকেই বিমোহিত করবে। কারণ রোদ-বৃষ্টি ঝড়েও নষ্ট হয় না তার নিখুঁত বুননে গড়ে তোলা এই কুঁড়েঘর। ধান আর গম বাবুই পাখির প্রধান খাদ্য।
পুরুষ বাবুই পাখির মাথার পেছনে রয়েছে চকচকে হলুদ রংয়ের পালক। আর পিঠে রয়েছে হলুদের টানা টানা দাগ। স্ত্রী বাবুইদের ক্ষেত্রে কিছুটা ব্যতিক্রম লক্ষ্য করা যায়। বুকের রং সাদা হলেও পিঠের পালকে হলুদ রং থাকে না। এই সুন্দর বাবুই পাখি প্রকৃতি থেকে আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। অভয়ারণ্য না থাকায় তাদের একদিন হয়তো আর দেখাই যাবে না। কবিরাও কোনো কবিতা হয়তো লিখবে না। অথচ প্রকৃতিকে বাঁচাতে এদের প্রয়োজন।
ফিচারটি তৈরি করেছেন : রিয়াজুল ইসলাম, দিনাজপুর।
সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন