মোবাইল ফোনের ব্যাটারি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মোবাইল চালু রাখার জন্য সবচেয়ে জরুরি তার ব্যাটারি। প্রায় প্রতিটি মোবাইল ফোনেই রিচার্জেবল ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়। ফোনের ব্যাটারির ধরন অনুযায়ী একদিন বা দুদিন পরপর তাতে চার্জ দিতে হয়। তবে সাধারণভাবে ব্যাটারিতে যতবার চার্জ দেয়া হয়, তার আয়ু তত কমতে থাকে। সব সময় দেখা উচিত যাতে মোবাইলের ব্যাটারি কম খরচ হয়। এতে ব্যাটারির সঙ্গে সঙ্গে মোবাইল ফোনও ভালো থাকে। ব্যাটারি যাতে কম খরচ হয় সেজন্য কতগুলো জিনিস মনে রাখা দরকার :
— সবচেয়ে বেশি ব্যাটারি খরচ হয় ব্লুটুথ ব্যবহারের জন্য। তাই যখন ব্লুটুথ ব্যবহার করা হয় না তখন তা অফ করে রাখতে হবে।
— মোবাইল যখন রিংগিং মোডে তখন ভাইব্রেশন অফ করে রাখতে পারেন। তবে ক্লাসে, মিটিংয়ে বা হাসপাতালে ফোন বন্ধ করা সম্ভব না হলে ভাইব্রেশন দিয়ে রাখতে পারেন।
— মোবাইল ফোনের ব্রাইটনেস কমানো থাকলে ব্যাটারি কম খরচ হয়। তবে কখনোই ব্রাইটনেস এতটা কমানো উচিত নয় যাতে চোখের ওপর চাপ পড়ে।
— ডিসপ্লে সেটিংসে পাওয়ার সেভার টাইম-আউট আর লাইট-আউট অপশনে গিয়ে সময় কমিয়ে রাখলে মোবাইল ফোনে কথা না বললে বা অন্য কোনো কাজ না করলে তাড়াতাড়ি ফোনটি পাওয়ার সেভ মোডে চলে যায়। এতে ফোনের ব্যাটারি বাঁচে।
— ব্লুটুথের মতোই মোবাইল ফোনে গেম খেললে প্রচুর ব্যাটারি খরচ হয়। এর থেকে কম্পিউটারে গেম লোড করে খেলাই ভালো।
— সবসময় কি-প্যাড লক টাইমিং দিয়ে রাখুন, যাতে কখনও হাতের চাপে বা ব্যাগে থাকলে কোনো কিছুতে চাপ লেগে কল চলে না যায়।
— ব্যাটারি চার্জ দেয়ার সময় যেমন অতিরিক্ত চার্জ ব্যাটারির জন্য খারাপ, তেমনি কম সময় ধরে বারবার চার্জ দেয়াও একদম উচিত নয়।
— ব্যাটারিতে চার্জ নেই বলে ফোন বন্ধ হয়ে যাওয়াও ঠিক নয়। তাই ব্যাটারি লো মেসেজটি দেখালেই বা ব্যাটারি লো হয়ে যাওয়ার অন্য কোনো ইনডিকেশন দিলেই সঙ্গে সঙ্গে চার্জ দেয়া উচিত।
— বেশ কিছুদিনের জন্য যদি মোবাইল ব্যবহার করা না হয়, তাহলে মোবাইল ফোন থেকে ব্যাটারি খুলে রাখা উচিত। ব্যাটারি সবসময় পরিষ্কার ও শুকনো জায়গায় রাখা উচিত। কখনোই ধাতব কোনো কিছুর সঙ্গে রাখা উচিত নয়। ব্যাটারি ব্যবহার না করে খুলে রাখলে তার চার্জ পুরোপুরি চলে যায়। তাই পরের বার ব্যবহার করার আগে অবশ্যই চার্জ দিয়ে নিতে হবে।
— মাঝে-মাঝেই ব্যাটারি খুলে সুতির কাপড় বা তুলো দিয়ে পরিষ্কার করা উচিত। এতে ব্যাটারির সঙ্গে মোবাইল ফোনের কানেকশন হতে সুবিধা হয়।
— খুব গরম কোনো জায়গায় ব্যাটারি রাখা উচিত নয়। যেমন, গাড়ির ড্যাশ বোর্ডের ওপর মোবাইল ফোন রাখা খুব ক্ষতিকর।
— নতুন বা পুরনো ব্যাটারি চার্জে বসানোর দু-তিন মিনিট পরই যদি পুরো চার্জ দেখায়, তবে ব্যাটারি ফোন থেকে খুলে নিয়ে আবার ঢুকিয়ে চার্জে বসাতে হবে।
সূত্র : আমার দেশ
— সবচেয়ে বেশি ব্যাটারি খরচ হয় ব্লুটুথ ব্যবহারের জন্য। তাই যখন ব্লুটুথ ব্যবহার করা হয় না তখন তা অফ করে রাখতে হবে।
— মোবাইল যখন রিংগিং মোডে তখন ভাইব্রেশন অফ করে রাখতে পারেন। তবে ক্লাসে, মিটিংয়ে বা হাসপাতালে ফোন বন্ধ করা সম্ভব না হলে ভাইব্রেশন দিয়ে রাখতে পারেন।
— মোবাইল ফোনের ব্রাইটনেস কমানো থাকলে ব্যাটারি কম খরচ হয়। তবে কখনোই ব্রাইটনেস এতটা কমানো উচিত নয় যাতে চোখের ওপর চাপ পড়ে।
— ডিসপ্লে সেটিংসে পাওয়ার সেভার টাইম-আউট আর লাইট-আউট অপশনে গিয়ে সময় কমিয়ে রাখলে মোবাইল ফোনে কথা না বললে বা অন্য কোনো কাজ না করলে তাড়াতাড়ি ফোনটি পাওয়ার সেভ মোডে চলে যায়। এতে ফোনের ব্যাটারি বাঁচে।
— ব্লুটুথের মতোই মোবাইল ফোনে গেম খেললে প্রচুর ব্যাটারি খরচ হয়। এর থেকে কম্পিউটারে গেম লোড করে খেলাই ভালো।
— সবসময় কি-প্যাড লক টাইমিং দিয়ে রাখুন, যাতে কখনও হাতের চাপে বা ব্যাগে থাকলে কোনো কিছুতে চাপ লেগে কল চলে না যায়।
— ব্যাটারি চার্জ দেয়ার সময় যেমন অতিরিক্ত চার্জ ব্যাটারির জন্য খারাপ, তেমনি কম সময় ধরে বারবার চার্জ দেয়াও একদম উচিত নয়।
— ব্যাটারিতে চার্জ নেই বলে ফোন বন্ধ হয়ে যাওয়াও ঠিক নয়। তাই ব্যাটারি লো মেসেজটি দেখালেই বা ব্যাটারি লো হয়ে যাওয়ার অন্য কোনো ইনডিকেশন দিলেই সঙ্গে সঙ্গে চার্জ দেয়া উচিত।
— বেশ কিছুদিনের জন্য যদি মোবাইল ব্যবহার করা না হয়, তাহলে মোবাইল ফোন থেকে ব্যাটারি খুলে রাখা উচিত। ব্যাটারি সবসময় পরিষ্কার ও শুকনো জায়গায় রাখা উচিত। কখনোই ধাতব কোনো কিছুর সঙ্গে রাখা উচিত নয়। ব্যাটারি ব্যবহার না করে খুলে রাখলে তার চার্জ পুরোপুরি চলে যায়। তাই পরের বার ব্যবহার করার আগে অবশ্যই চার্জ দিয়ে নিতে হবে।
— মাঝে-মাঝেই ব্যাটারি খুলে সুতির কাপড় বা তুলো দিয়ে পরিষ্কার করা উচিত। এতে ব্যাটারির সঙ্গে মোবাইল ফোনের কানেকশন হতে সুবিধা হয়।
— খুব গরম কোনো জায়গায় ব্যাটারি রাখা উচিত নয়। যেমন, গাড়ির ড্যাশ বোর্ডের ওপর মোবাইল ফোন রাখা খুব ক্ষতিকর।
— নতুন বা পুরনো ব্যাটারি চার্জে বসানোর দু-তিন মিনিট পরই যদি পুরো চার্জ দেখায়, তবে ব্যাটারি ফোন থেকে খুলে নিয়ে আবার ঢুকিয়ে চার্জে বসাতে হবে।
সূত্র : আমার দেশ
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন