পিঁপড়াও তার সবচেয়ে খারাপ শত্রুকে চিনতে পারে এবং ওই শত্রু মোকাবিলায় কি করতে হবে সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। টেমনোথোরাক্স লংইস্পিনোসাস প্রজাতির পিঁপড়ার ওপর গবেষণা চালিয়ে সম্প্রতি এ বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। পিঁপড়াদের বসতিতে প্রায়ই অন্য প্রজাতির পিঁপড়া অভিযান চালায় এবং তাদের কীট চুরি করে নিয়ে যায়। তাই ওই পিঁপড়ারা যখন চোর পিঁপড়া দেখতে পায় তখন তাকে কামড়িয়ে এবং হুল ফুটিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। তবে তারা যাদেরকে বড় ধরনের শত্রু বলে মনে করে না, তাদের পেছনে শক্তি ব্যয় থেকেও বিরত থাকে। এ বিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে ইথোলজি সাময়িকীতে।
গবেষণা দলের নেতৃত্ব দেন জার্মানির মিনজ-এ জোহানেস গুটেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনন স্কার্ফ এবং সুসান ফিিজক। তারা মূলত দেখাতে চেয়েছেন যে, জটিল সামাজিক আচরণধারী এই পিঁপড়ারা কিভাবে অন্য প্রজাতির শত্রু পিঁপড়াদের মোকাবিলা করে। আর এ কাজটি করতে গিয়ে তারা পিঁপড়া কলোনি নিয়ে যান তাদের ল্যাবরেটরিতে।
টেমনোথোরাক্স লংইস্পিনোসাস পিঁপড়ারা বাস করে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্ব এলাকার বনাঞ্চলে। ড. স্কার্ফ বলেন, তারা পিঁপড়া কলোনিতে ৪টি ভিন্ন প্রজাতির পিঁপড়া ঢুকিয়ে দেন। তখন দেখা যায়, লংইস্পিনোসাস পিঁপড়ারা কেবল স্লেভমেকার পিঁপড়াকেই শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করে এবং তার ওপর আঘাত হানে। স্লেভমেকাররা অন্য পিঁপড়া কলোনিতে অনুপ্রবেশ করে এবং তাদের ‘শিশু’ চুরি করে, কখনও কখনও রানী ও শ্রমিকদের হত্যা করে। লংইস্পিনোসাসরা বিষয়টি জানে। তাই ওই প্রজাতির পিঁপড়া দেখলেই কামড়ে এবং হুল ফুটিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। কিন্তু অন্য প্রজাতির বেলায় তারা হত্যার চেষ্টা না করে কেবল কলোনি বা বাসা থেকে তাড়িয়ে দেয়। এদের জন্য শক্তি ব্যয় করে না।
বিবিসি
আমার দেশে'র সৌজন্যে
গবেষণা দলের নেতৃত্ব দেন জার্মানির মিনজ-এ জোহানেস গুটেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনন স্কার্ফ এবং সুসান ফিিজক। তারা মূলত দেখাতে চেয়েছেন যে, জটিল সামাজিক আচরণধারী এই পিঁপড়ারা কিভাবে অন্য প্রজাতির শত্রু পিঁপড়াদের মোকাবিলা করে। আর এ কাজটি করতে গিয়ে তারা পিঁপড়া কলোনি নিয়ে যান তাদের ল্যাবরেটরিতে।
টেমনোথোরাক্স লংইস্পিনোসাস পিঁপড়ারা বাস করে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্ব এলাকার বনাঞ্চলে। ড. স্কার্ফ বলেন, তারা পিঁপড়া কলোনিতে ৪টি ভিন্ন প্রজাতির পিঁপড়া ঢুকিয়ে দেন। তখন দেখা যায়, লংইস্পিনোসাস পিঁপড়ারা কেবল স্লেভমেকার পিঁপড়াকেই শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করে এবং তার ওপর আঘাত হানে। স্লেভমেকাররা অন্য পিঁপড়া কলোনিতে অনুপ্রবেশ করে এবং তাদের ‘শিশু’ চুরি করে, কখনও কখনও রানী ও শ্রমিকদের হত্যা করে। লংইস্পিনোসাসরা বিষয়টি জানে। তাই ওই প্রজাতির পিঁপড়া দেখলেই কামড়ে এবং হুল ফুটিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। কিন্তু অন্য প্রজাতির বেলায় তারা হত্যার চেষ্টা না করে কেবল কলোনি বা বাসা থেকে তাড়িয়ে দেয়। এদের জন্য শক্তি ব্যয় করে না।
বিবিসি
আমার দেশে'র সৌজন্যে
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন