প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

তোরা দেখবি যদি আয়, কি সুন্দর ফুল ফুটেছে বিএনপি’র বাগিচায় | আবদুল মাবুদ চৌধুরী


আমাদের দেশের একটি বহুল প্রচলিত প্রবাদ দিয়ে আজকের লেখা শুরু করতে চাই। সমাজে কিছু লোক আছে যাদের কোন লাজ শরমের বালাই নেই। তারা মাথা উঁচু করে রাস্তায় সকলের সামনে হাঁটে তাতে হয়তো কেউ কেউ হাসে বৈ কি। কিন্তু এতে তাদের কোন সমস্যা নেই। সেজন্য কথায় বলে, যার এক কান কাটা সে রাস্তার পাশ দিয়ে হাঠে। আর যার দু’কানই কাটা সে তখন রাস্তার মাঝ পথ ধরে হাটে। কারণ কান দু’টো যেহেতু লুকানো যাবে না, সেহেতু আর লাজ-শরম নিজের মধ্যে রেখে লাভ কি। আবার কিছু লোক থাকে এমন - যখন কোন ঝড়-তুফানের মতো বিপদ আসে তখন তারা মরুভূমির উটের মতো মাথাটাকে বালুর মধ্যে গুঁজে রেখে মনে করে যা হবার তা আমার পিঠের উপর দিয়ে হোক। আমি তো এসব কিছুই দেখছি না। জাতির র্দূভাগ্য আমাদের এমন কিছু মানুষের পিছনে হাটতে হয় এবং প্রতিদিন তাদের অমৃত বাণী মুখ বুঝে গলদকরণ করতে হয়।
আবার কিছু অতি বুদ্ধিমান লোক থাকে যারা চিলে কান নিল বললে, সকলেই চিলের পিছনে দৌঁড়তে থাকে কিন্তু নিজের কানের দিকে হাত উঠিয়ে দেখতে চায় না। তখন বুদ্ধিমান লোকগুলো দাঁত উঁচু করে হাসতে থাকে আর ভাবে, দেখ এত বোকা কি থাকে, আমি বললাম আর অমনি সবাই চিলের পিছনে ছুটছে কেউ একটু কষ্ট করে নিজের কানের দিকে তাকাচ্ছে না। আমরা যারা বোকা জনগণ আমাদের অবস্থা হলো, যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুল শুধু হাসে, তার কোন দোষ নেই।
যাক শিবের গীত গেয়ে পাঠকের ধৈর্য্যচ্যুতি ঘটাতে চাই না। আজ পদ্মা নিয়েই আমার লেখা। দুর্নীতি হবার সম্ভাবনা আছে, এমন অভিযোগ দিয়ে বিশ্বব্যাংক পদ্মাসেতু প্রকল্পের কাজ থামিয়ে দিল। শুরু হলো সম্ভাবনাময় অভিযোগটি খুঁজে বের করার। যে দেশে ভাঙ্গা স্যুটকেস থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা বের হয়, তারপরও দুর্নীতি হয় না। কেন প্রশ্ন করার সাহসও দেখাতে পারে না যে, এই আলাদ্বীনের চেরাগটি আসলো কোথা থেকে। যে পরিবার সরকারের অর্থাৎ জনগণ থেকে খয়রাতি টাকা নিয়ে নিজেদের ভরণপোষন করে এবং সন্তানদের লেখাপড়া করাতে হয়। যার ফলে সন্তানদেরকে উচ্চ শিক্ষা পর্যন্ত দিতে পারলো না। সেই পরিবারের ভাঙ্গা স্যুটকেস থেকে যখন জাহাজ, বাড়ি-গাড়ী, কল-কারখানা, বিদেশে অর্থের পাহাড় জন্ম নিচ্ছে তখন কেউ প্রশ্ন তোলে না। যে পরিবার এক কাপড়ে বাড়ি ছেড়ে ভাড়া বাড়িতে উঠতে হয়। দেশের মানুষের কাছে বিচার চেয়ে যিনি কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। সেই পরিবারের বিরুদ্ধে যখন আমেরিকার এফবিআই প্রতিনিধি এসে আদালতে সাক্ষী দেয় যে, তাদের  কোটি কোটি ডলার বিদেশের ব্যাংকে জমা আছে যা অবৈধ। তখন তা নিয়ে কেউ প্রশ্ন করতে পারবে না। যে পরিবার বড় বড় ট্রাংক ও স্যুটকেস ভর্তি করে বিমানে সৌদি আরবে নিয়ে রেখে আসে তার মধ্যে কত ডলার, স্বর্ণ, আরও কি কি ধন-দৌলত আছে তার হিসাব কাউকে দিতে চায় না। যে পরিবার ও দলের নেতারা জরিমানা দিয়ে কালো টাকা (দুর্নীতির মাধ্যমে জমানো অর্থও) সাদা করে যার বিষয়ে কেউ প্রশ্ন করতে পারে না। যে দলের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠে নিজ দেশেরই ক্ষতি করার জন্য একটি দেশের গোয়েন্দা সংস্থা থেকে অর্থ গ্রহণ করে, কিন্তু কোন সদোত্তর দিতে পারে না। যে দলের নেতারা হরতাল ডেকে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো ঠিকই খোলা রাখে কেন? সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে না। তারা বুঝতে পেরেছে তাদের রাজনীতি ক্রমশঃ মন্থর হয়ে আসছে। তারা হয়তো বুঝতে পারছে তাদের অবস্থা বৃহত্তর রাজনৈতিক দল মুসলিম লীগের পথ ধরে হাটছে তাদের তখন কিছু একটা তো করতে হবে।
বিএনপি বিগত তিন /সাড়ে তিন বছরে তাদের রাজনীতি মোটামুটি গুটিয়ে চন্দ্রিমা উদ্যানের দলটির প্রয়াত প্রতিষ্ঠাতার কবর বা মাজার জেয়ারতের দিকে বেশি মনোনিবেশ করেছে। এর মধ্য দিয়ে যদি একটু পূর্ণতা পাওয়া যায় তাহলে রক্ষা। ফলে রাজনীতিতে বেশি কাজ না থাকায় তারা দলগতভাবে এখন লবীং ফার্ম (তদবীরের) এর কাজে আত্মনিয়োগ করেছে। এখনও দেশের মানুষ জানে না, কত টাকা ফি এর মাধ্যমে বিশ্বব্যাংক বিএনপি লবীং ফার্মকে তাদের পক্ষে মুখপাত্র করার কাজে নিয়োজিত করেছে। হয়তো একদিন তাও দেশের মানুষ জানতে পারবে। বিশ্ব ব্যাংক তখনও ঋণচুক্তি বাতিল করেনি কিন্তু বিএনপি থেকে ঘোষণা করা হলো, বিশ্বব্যাংক ছাড়া অন্য কারও অর্থ দিয়ে যদি পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হয় তাহলে তা তারা মানবে না। অর্থাৎ লবিং ফার্ম হিসেবে বিএনপি আগে থেকেই জানতো যে, তাদের নিয়োগ কর্তা আওয়ামী সরকারকে সেতু নির্মাণ করতে টাকা ঋণ দিবে না বা ঋণচুক্তিটি বাতিল করবে। তারপর যখন ষোল কলা পূর্ণ হলো মানে বিশ্বব্যাংক যখন ঋণচুক্তিটি বাতিল করে দিল (তাও মেয়াদার্ত্তীণ হবার আগে) তখন বিএনপি প্রকাশ্যে মাঠে নেমে গেল, যেন সরকার বিশ্বব্যাংকের সব দাবী মেনে নিয়ে তাদের কথা মতো সব কাজ করে। কোন স্বাধীন দেশের নাগরিক ও সরকার কি ভিন্ন কোন একটি প্রতিষ্ঠানের গোলামী করতে পারে? হ্যা, তারাই পারে যারা এ দেশের জন্মকে বিশ্বাস করে না, যারা এদেশের মাটি ও মানুষের মঙ্গল চায় না। অন্য কেউ নয়।
যাদের মাথার উপর হাজারও দুর্নীতির অভিযোগ। সেই দু’কান কাটা লোকের মতো তারাই দুর্নীতির বিরুদ্ধে যেন যুদ্ধ ঘোষণা করে দিল। প্রতিদিন অন্তত দুই থেকে তিনজন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মিডিয়ার সামনে দাবী তুলে ধরে, যেন বর্তমান নৌকা মার্কা সরকার বিশ্বব্যাংকের কাছে নাকে খত দেয়। তাতে দেশের মানুষের মান-সম্মান না থাকলেও তারা তো জিততে পারবে। ভাবখানা এমন, নিজের নাক কেটে অন্যের যাত্রা ভঙ্গ করা।   যেখানে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুর জন্য একটি টাকাও এখন পর্যন্ত দিল না। যেখানে তারা নিজেরা বলছে, কানাডিয়ান কোম্পানীকে কাজ দিলে দুর্নীতি হবার সম্ভাবনা আছে। সেখানে বিএনপি এমনভাবে প্রচার প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে যাতে মনে হবে, বিশ্বব্যাংক হাজার কোটি টাকা দিয়ে দিয়েছে এবং পদ্মা সেতু অর্ধেক হয়ে গেছে কিন্তু বর্তমান সরকারের দুর্নীতির জন্য সব শেষ হয়ে গেল। এই একবিংশ শতাব্দির ডিজিটাল যুগে এখনও বিএনপি কি দেশের মানুষকে বোকা ও মূর্খ মনে করে! বর্তমান যুগে কি সে রকম মানুষ আছে, যাদেরকে চিলে কান নিয়ে গেছে বললে, নিজের কানের দিকে হাত দিয়ে; না দেখেই চিলের পিছনে ছুটবে? হয়তো অনেকে বলবেন, বিএনপির পেছনে কি কম লোক ছুটছে! এটি অস্বীকার করার উপায় নেই যে, বিএনপির পেছনে অনেক লোক ছুটছে। এ দেশে এখনও কোটি কোটি মানুষ বিএনপিকে ভালবাসে। কিন্তু যখন তারা বুঝতে পারবে যে, তাদের মাথার সাথে কান আছে তখন তারা কি করবে? যখন তারা বুঝতে পারবে যে, তাদের প্রিয় রাজনৈতিক দলটি এখন বিশ্বব্যাংকের পক্ষে লবিং এর চাকুরি নিয়েছে তখন তাদের মনের অবস্থা কি হবে?
‘দুর্নীতি হয়েছে’ এবং ‘দুর্নীতির সম্ভাবনা আছে’ এ দুটির মধ্যে পার্থক্য কতটুকু তা বিএনপির নেতারা না বুঝলেও, সারা দেশের মানুষ কিন্তু এর পার্থক্যটুকু বুঝে। দেশে ও বিদেশে বিশ্বব্যাংক নিয়ে এত কথা হচ্ছে অথচ তারা কিন্তু একেবারে চুপ। এ সমস্ত বিষয়ে আর্ন্তজাতিকভাবে তাদের কিন্তু কোন বক্তব্য নেই। কারণ তারা যা বলবে, তারা যে উত্তর দিবে, তাদের যে বক্তব্য তার থেকেও বিএনপি বেশি ভূমিকা রেখে চলেছে। তারা মহা খুশি কারণ বিএনপির মতো একটি অন্যতম বৃহত্তর রাজনৈতিক দলকে আজ তাদের মুখপাত্র হিসেবে পেয়ে গেছে। দেশের এরকম একটি লজ্জাজনক মুহূর্তে বিএনপির মরুভূমির উটের মতো আচরণ জনগণ কিন্তু ভাল চোখে দেখছেন না। আজ পদ্মা সেতু নিয়ে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তা বিএনপি এ মুহূর্তে ক্ষমতায় থাকলেও হতে পারতো। হয়তো বিএনপি ভুলে গেছে, তাদেরই দুর্নীতির কারণে তারা ক্ষমতায় থাকতে যোগাযোগ খাতে উন্নয়নের জন্য বিশ্বব্যাংক কয়েক বছর সম্পূর্ণ অর্থ ঋণ প্রদান বন্ধ করে দিয়েছিল। তাতে বিএনপির কতটুকু ক্ষতি হয়েছিল জানি না, তবে দেশের যোগাযোগ খাতে যথেষ্ট ক্ষতি হয়েছে। আজও আওয়ামীলীগের কতটুকু ক্ষতি হবে এখনই বলা যাবে না কিন্তু দেশের ক্ষতি হবে সে বিষয়ে নিশ্চিত। এখন বিএনপি নেতাদেরকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে তারা নিজের নাক কেটে দেশের অগ্রযাত্রার পথকে থামিয়ে দিয়ে চায় কি না!
বিএনপি দেশের বৃহত্তর একটি রাজনৈতিক শক্তি। বিএনপি রাজনীতি বিমুখ হলে আওয়ামীলীগ একনায়কতান্ত্রিক দল হয়ে যাবে- যা দেশের মানুষ কামনা করে না। তাই বিএনপিকে রাজনীতিতেই থাকতে হবে। দেশের ভাবমূর্তি ও সম্মান রক্ষার জন্য বিএনপি অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে সেই প্রত্যাশাই সকলে রাখে। দলের অনেক ভুলভ্রান্তি থাকতে পারে। অনেক অভিযোগ ও অভিমান থাকতে পারে। কিন্তু অনেকে কায়মনোবাক্যে প্রত্যাশা করে, বিএনপি দল হিসেবে শক্তিশালী হোক। দেশ নিয়ে, দেশের ইজ্জত নিয়ে তারা চিন্তা করুক। তাহলেই দেশের মানুষকে কারও কাছে মাথা নত করতে হবে না। দেশের জনগণ বিএনপির বাগিচায় সুন্দর ফুলের বাগান দেখতে চায়। দেশকে মাথানত করানোর কোন কূটচাল দেখতে চাই না।
সরকারের উচিত হবে পদ্মা সেতু নিয়ে বিএনপির সাথে আলোচনা করা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষের উপরে আস্থা ও বিশ্বাস রেখে পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজ এগিয়ে নিয়ে যাবার যে সংকল্প ব্যক্ত করেছেন, তার সাথে বিরোধী দলকেও সংযুক্ত করতে পারলে তিনি শতভাগ সফলতা অর্জন করতে পারবেন। দেশের সম্মান রক্ষা ও উন্নয়ন অব্যাহত রাখার জন্য নিজের  দেশের একটি বৃহত্তর বিরোধী দলের সাথে যদি কোন বিষয়ে নিজেকে একটু ছোটও করতে হয় তাতে ক্ষতি কী?
পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হোক। বিশ্ব দেখুক, দেশের উন্নয়ন ও কল্যাণের জন্য বাংলার জনগণের মনোবল ও সাহস এবং সত্যিকারের ত্যাগ স্বীকার কতখানি।     
 
লেখক ও সাংবাদিক
সম্পাদক: পাক্ষিক সময়ের বিবর্তন

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ