প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

জীবন গড়ার গুরুত্বপূর্ণ সময় বয়ঃসন্ধিকাল | আন্জুমান আরা রিমা



শিশু জন্মের পর ধাপে ধাপে বেড়ে ওঠে। এই বেড়ে ওঠার পর্যায়গুলো যথাক্রমে শৈশব, কৈশোর, যৌবন ও প্রৌঢ়- মানুষের জীবনে বেড়ে ওঠার এই প্রতিটি ধাপই গুরুত্বপূর্ণ। বিশাল সাগর পাড়ি দিয়ে কিনারায় পৌঁছতে হয়। এ জন্য প্রয়োজন বাবা-মায়ের সাহায্য সহযোগিতা। বাবা-মাকে হতে হবে দক্ষ নাবিক। শক্ত হাতে হাল ধরতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ কৈশোর। এ স্তরে এসে ছেলেমেয়েদের শারীরিক গঠনের পরিবর্তন হয়। যেমন, ছেলেদের কণ্ঠস্বর পরিবর্তন হয় দাড়ি-গোঁফ গজায়, মাংসপেশি শক্ত হয়, বুকে-বগলে লোম দেখা দেয়। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বাড়ে। ঠিক তেমনি মেয়েদেরও শারীরিক নানা পরিবর্তন হয়, ঋতুস্রাব শুরু হয়, লাজুকতা বাড়ে। এই পরিবর্তনের সময়টাকে বলা হয় বয়ঃসন্ধিকাল। সাধারণত ১২-১৩ বছর বয়সে এই পরিবর্তন শুরু হয় থাকে। এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ সময়। এ সবময় বাবা-মাকে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে, তাদের প্রতি যত্নশীল হতে হবে। তা নাহলে ভয়াবহ পরিণতি হবে। এ সময়টা ছোটদের সঙ্গে মিশলে দেখতে ভালো দেখায় না, মনে হয় বুদ্ধি জ্ঞান হয়নি। আবার বড়দের সঙ্গে মিশলে অস্বাভাবিক লাগে। এটা একটা কঠিন সময়। অনেক বাবা-মা বোঝেও না বয়ঃসন্ধি কখন হয়। ছেলেমেয়েদের প্রতি একটু লক্ষ্য রাখলেই বুঝতে পারবে। হঠাত্ করে ছেলে বা মেয়েটি উদাসীন, পড়াশোনায় মন বসে না। ছোট ভাইবোনের সঙ্গে মেজাজ দেখায়। মা-বাবার কথা শুনতে ইচ্ছে করে না। অনেক সময় টিভি দেখতে ভালো লাগে আবার অনেক সময় জোরে গান শুনতে ইচ্ছে হয়। হঠাত্ করে চুপচাপ থাকতে ভালো লাগে।
অনেক সময় আড্ডা ভালো লাগে। তখন মা-বাবার উচিত ছেলেমেয়েদের সঙ্গে বন্ধুসুলভ ব্যবহার করা। ওদের ভালো লাগা, মন্দ লাগা নিয়ে, ওদের সঙ্গে মুক্ত আলোচনা করা। কিন্তু আমাদের দেশের বাবা-মা উল্টো আচরণ করেন। বন্ধু তো দূরের কথা, শত্রুর মতো ব্যবহার করে শাসন করার নামে। এটা করেছ কেন? ওটা করেছ কেন? তখন ছেলেমেয়েরা মা-বাবাকে ভয় ও লজ্জা পায়। চঞ্চলতা, উত্ফুল্লতা রেখে নিজেকে গুটিয়ে নেয়। নিজের ইচ্ছেকে হত্যা করে যন্ত্রচালিত মানব হয়। একটি মেয়ের মা-ই ভালো বন্ধু হতে পারেন। এক্ষেত্রে মাকে এগিয়ে আসতে হবে সবার আগে। যেমন ঋতুচক্র বা মাসিক একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এটা ভয়ভীতি বা লজ্জার কিছু না। এটা মেয়েদের জীবনে মা হওয়ার প্রথম ধাপ। এগুলো মেয়ের সঙ্গে আলোচনা করা যেতে পারে। এটা সব মেয়ের জীবনেই হয়। আমার হয়েছে, তোমার নানির হয়েছে, তোমার খালামনির হয়েছে। ঋতুস্রাবের সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে পরামর্শ দিতে পারেন। প্যাড-প্যান্টি কিনে দিতে পারেন। উষ্ণ গরম পানি ব্যবহার করতে বলতে পারেন। তখন পুষ্টিকর খাবার দিতে পারেন। ঠিক ছেলেদের তেমন যত্ন নিতে হবে। শেভিংক্রিম, লোশন কিনে দিতে পারেন। অনেক মা-বাবা ওই সময়টাকে না বুঝে তাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন এতে হিতে বিপরীত হয়।
মিতু দশম শ্রেণীর ছাত্রী, লেখাপড়ায় খুব ভালো ৫ম ও ৮ম শ্রেণীতে বৃত্তি পেয়েছে। ক’দিন ধরে মনটা খারাপ, লেখাপড়ার মন বসে না। বাবা দূরে থাকে। মা মারধর করে। গালাগাল করে। বাড়ি থেকে বের হতে বলে। মিতু জিদ করে বাড়ি থেকে বের হয়। ওর মা-ও পেছন পেছন ছুটছিল কিন্তু নাগাল পেল না। বাসে চড়ে বরিশাল যায়। সেখান থেকে রুপাতলি বাসস্ট্যান্ডে যায়। টিকিট করতে গিয়ে কয়েকটা বখাটে ছেলের চোখে পড়ে। কোথায় যাবে, কার সঙ্গে যাবে একা না সঙ্গে কেউ আছে এসব প্রশ্নে জর্জরিত করে। ঠিক সন্ধ্যায় ওকে নিয়ে ভিড় জমে যায়, অনেকে তামাশা করে ঠাট্টা করে। ওর ভাগ্য ভালো এমন সময় ওর এক আত্মীয়ের চোখে পড়ে। সেখানে বিব্রত অবস্থায় পড়ে। ওকে ওই জঘন্যপুরি থেকে উদ্ধার করে বাড়ি নেয়ে আসে, তখন রাত ১১টা ৩০ মিনিট। এ বয়সটায় জিদ থাকে বেশি আত্মসম্মান থাকে বেশি। সাহস থাকে দূরন্ত যে কোনো কাজ করে বসতে পারে। মিতুর মায়ের উচিত ছিল মেয়েকে বোঝানো, তুমি ভালো ছাত্রী, লেখাপড়া না করলে ভালো রেজাল্ট করতে পারবে না। ভাবা যায়—যদি ওর আত্মীয় না দেখত তাহলে ওর অবস্থা কী হতো রিতা ভালো ছাত্রী লাজুক স্বভাবের। মা-বাবা দুজনে চাকরিজীবী। মেয়েকে কড়া শাসনে রাখেন। কারও সামনে যাওয়া যাবে না। ছাদে ওঠা নিষেধ। পাশের বাসায় যাওয়া যাবে না কারণ ওই বাসায় একটি ছেলে আছে। রিতারও সেই বাসার প্রতিই প্রবল আকর্ষণ এর মধ্যে কিভাবে ওই বাসার ছেলে জসিমের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এসএসসি পরীক্ষার আগেই রিতা পালিয়ে যায় জসিমের সঙ্গে।
এখানেই রিতার পড়াশোনা ইতি। কি উজ্জ্বল ভবিষ্যত্ ছিল মেয়েটির। মা-বাবা অতিরিক্ত শাসনের কারণে তা নষ্ট হয়েছে। মা-বাবা বন্ধু হয়ে ওর সমস্যা সমাধান করতে পারতেন।
জলিল বাবাকে বাঘের মতো ভয় পায়। পড়াশোনায় ভালো ছিল। একদিন বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে একটা সিগারেট খায়। এ খবর বাবার কাছে পৌঁছে যায়। বাবা প্রচুর মারধর করলেন। জলিল রাগ করে অন্য ঘরে ঘুমাতে গেল। মা-বাবা খেতে ও ডাকলেন না। পরের দিন মায়ের সোনার গয়না চুরি করে ঢাকা চলে যায়। লেখাপড়ার সমাপ্তি ঘটে। সেদিন বাবা বুঝতে পারত ধূমপানের কুফলগুলো। শাসন নয় আদর সোহাগ করে ওকে বোঝানো যেত।
ছেলেমেয়েদের অন্য বাড়ি ঘুমাতে দেয়া ঠিক নয়। এতে ছেলেমেয়ে নষ্ট হতে পারে। ছেলেমেয়ে কাদের সঙ্গে মিশে আড্ডা দেয়, বন্ধুত্ব করে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। ছেলেমেয়েদের ওপর এমনভাবে নজর রাখতে হবে যাতে ওরা বুঝতে না পারে। মেয়েদের সাধারণত চাচা তো ভাই মামা তো ভাই এদের সঙ্গে একা ছাড়া উচিত নয়। যেখানে যেতে হবে মা অথবা বাবা সঙ্গে নিয়ে যাবেন। পরিবারে শান্তি সুন্দর পরিবেশ বজায় রাখতে হবে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ বিবাদ ঝগড়াঝাটি থাকলে এর প্রভাব সন্তানের ওপর পড়ে। মা-বাবার চরিত্রের প্রভাব সন্তানের ওপর পড়ে। তুলির বাবা গ্রামের মেম্বর। ওর বয়সী একটা মেয়েকে বিয়ে করে আনে। বাবার ওপর তুলির রাগ-ঘৃণা ক্ষোভ, বাবার সঙ্গে কথা বলা ছেড়ে দেয়। পরে তুলি বাবার সংসার ছেড়ে ওর ভালোবাসার মানুষটির সঙ্গে চলে যায়। তুলি পড়াশোনায় ভালো ছিল শুধু ওর বাবার কারণে সোনালি ভবিষ্যত্ নষ্ট হয়েছে; বাবা-মায়ের উচিত এমন কোনো কাজ না করা যার প্রভাব সন্তানের ওপর পড়ে।
আজকের শিশু আগামী দিনের সুনাগরিক। ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা, সব শিশুরই অন্তরে। একটা বহুতল বিল্ডিং করতে হলে যেমন এর ভিত্তি মজবুত করতে হয়; ঠিক তেমনি বয়ঃসন্ধিকালে সন্তানদের সঠিক পরিচর্যা করতে পারলে সন্তানের আর বিপথে যাওয়ার সুযোগ থাকে না। মা-বাবাকে অনেক দক্ষ সচেতন হতে হবে। সন্তানের কারা বন্ধু সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। কথায় বলে না, সত্ সঙ্গে স্বর্গে বাস অসত্ সঙ্গে সর্বনাশ। সন্তানদের সময় দিতে হবে। বর্তমান সময় যদিও মা-বাবা দুজনই কর্মজীবী ব্যস্ত থাকেন। তারপরও কিছুটা সময় সন্তানদের জন্য রাখতে হবে। ছুটির দিন পুরো দিনটাই সন্তানের জন্য রাখবেন। সম্ভব হলে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে বেড়াতে নিয়ে যেতে পারেন। এতে সন্তানের জ্ঞান বৃদ্ধি পায়, মনও প্রফুল্ল থাকে। বন্ধুর মতো মিশতে হবে সন্তানদের সঙ্গে। তাহলে সন্তানও কোনো কথা লুকাবে না বাবা-মাকে। ফলে বড় ধরনের অন্যায় করতে পারবে না। সন্ত্রাসীর সংখ্যা কমবে, হানাহানি, মারামারি কমবে। দেশের অরাজকতা কমবে। সুনাগরিকের সংখ্যা বাড়বে। একদিন দেশ উন্নয়নের স্বর্ণ শিখরে পৌঁছবে।

সূত্র : আমার দেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ