প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

তিথির চাওয়া | মানিক দেবনাথ



দাদুর ঘুমপাড়ানি গল্প বলা একদম ভালো লাগছে না তিথির। কেমন যেনো পানসে মনে হচ্ছে। রেডিও’র মতো অনর্গল বলে যাচ্ছেন তো যাচ্ছেনই, গল্প শেষই হচ্ছে না তার।
তিথির মা নেই। বাবা থাকেন সারাক্ষণ ব্যস্ত। বাবা সকালে বের হন, ফেরেন দুপুর রাতে। বাবার সঙ্গে তিথির প্রায় দেখা হয় না। তাই দাদুই তার সবকিছু। খাওয়া-দাওয়া, খেলাধুলা আর ঘুমানো, সবই দাদুর সঙ্গে।
তিথির মন একেবারেই ভালো নেই আজ। বাবা অনেক দামি দামি পোশাক এনেছেন তিথির জন্যে। তারপর থেকে একটা বিষয় নিয়ে ভাবতে ভাবতে অস্থির হয়ে পড়ছে তিথি। ভাবছে বাবাকে বিষয়টি বললে তো হয়! বাবার আলমারিতে অনেক টাকা। বাবা ইচ্ছে করলেই তার আশা পূরণ করতে পারেন। কিন্তু বাবা এখন নেই! তাহলে উপায়?
কথাগুলো ভাবতে না ভাবতেই তিথি থমকে গেলো! তার রুমের দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছে অপরূপ সুন্দরী এক মেয়ে। তাকে সে আগে কখনো দেখেনি। তিথির দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে হাসছে মেয়েটি। মনে হলো যেন তিথি মেয়েটির অনেক দিনের চেনা। তিথি একটু ঘাবড়ে গেলো! এক-পা দু-পা করে তিথির দিকে এগিয়ে গেলো মেয়েটি। তারপর বললো—ভয় পেয়ো না। আমি তোমাকে দেখতে এলাম, বুঝলে!
তিথি বললো, তুমি কে?
সেই মেয়েটি বললো, আমি কিংকরি। আমাকে চিনতে পারছো না? আমি পরীর দেশের রানী! দেশে দেশে ঘুরে বেড়াই আর ছোট্ট সোনাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করি।
: তুমি কি পরী! প্রশ্ন করলো তিথি।
পরী বললো—হ্যাঁ, তোমার দাদুর কাছ থেকে আমার অনেক গল্প শুনেছো, তাই তোমাকে দেখতে এলাম। তুমি কি পরীর দেশে যাবে? আমার ডানার ওপর উঠে বসবে আর আমি উড়ে যাবো আমাদের দেশে! তুমি চোখ মেলে দেখবে পরীর দেশের ফুল-ফল, রঙ-বেরঙের পাখি, আরও কত কী! তোমাকে অনেক কিছু খাওয়াবো যা তোমাদের দেশে নেই। ও-মা, তুমি যে কিছু বলছো না! তোমার কি মন খারাপ?
তিথি গোমরা মুখে বসে আছে। কোনো কিছুই বলছে না সে।
পরী এবার তিথিকে জড়িয়ে ধরে বললো, তিথি সোনা, বলো তো তোমার কী হয়েছে! আমাকে বলো, আমি তোমার সব সমস্যা সমাধান করে দেবো। চটপট বলো!
তিথির মনে একটু আশার সঞ্চার হলো। সে পরীকে তার ইচ্ছার কথা বলবে বলে ভাবছে। দাদু বলেছেন, পরীরা অনেক কিছু করতে পারে। তাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। তারা অনেক ভালো, মানুষের উপকারও করে।
তিথি বললো, তুমি আমার একটা উপকার করবে?
পরী বললো—বলে দেখোই না। সঙ্গে সঙ্গে কাজ হয়ে যাবে। তিথি বললো, তুমি কি জানো, পরশু ঈদ? তো যাদের টাকা আছে তারাই ঈদের পোশাক কিনবে, ভালো ভালো খাবার খাবে। আর যাদের নেই তারা ভালো ভালো খেতে পারবে না। ভালো পোশাক পরতে পারবে না। এটা কি ঠিক?
পরী রানী কিংকরি তিথির কথা বুঝতে পেরে তারপর উত্তর দিলো—না। কিছুতেই ঠিক নয়! তাহলে তুমি কী করতে চাও?
তিথি বললো, আমি সবাইকে ভালো-মন্দ খেতে দিতে চাই। ভালো পোশাক দিতে চাই। তুমি আমাকে হেল্প করবে পরী? তুমি আমাকে কিছু টাকা দেবে, বাবা এলে তোমাকে সব টাকা দিয়ে দেবো!
পরী এতোক্ষণ তিথির কথা মনোযোগ দিয়ে শুনলো আর ভাবলো এ শিশু মেয়েটির কথা। পরীর দেশের রানী কিংকরি হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ করে হেসে উঠলো। আহা রে তিথি সোনা। ভাবছো কেনো, আমি আছি না! এই নাও জাদুর বাক্স। সঙ্গে সঙ্গে তিথির টেবিলের ওপর একটা বাক্স চলে এলো। তিথি দেখে তো অবাক! অসম্ভব সুন্দর একটা বাক্স। বাক্সটির চারপাশে ঝিকমিক করে আলো জ্বলছে। দাদু ঠিক বলেছেন, পরীরা জাদু জানে, না জানি এটার ভেতর কী আছে!
পরী রানী কিংকরী বললো, তিথি মণি, এই বাক্সটি এখন তোমার। এই বাক্সে দুটি জাদুর কাঠি আছে। একটি ধনদৌলতের, অন্যটি পোশাকের। প্রথম কাঠিটি কারো ঘরে গিয়ে বলবে—ইং বিং লিং, এই কথাটি তিনবার বলার সঙ্গে সঙ্গে দেখবে সেই বাড়ির সিন্দুকে টাকা-পয়সা ভরে গেছে। ওই টাকা সে কখনো শেষ করতে পারবে না। আর দ্বিতীয় কাঠিটি কারো স্পর্শ করে বলবে, টিং টং জং—এই কথাটিও তিনবার বলবে। সঙ্গে সঙ্গে দেখবে তার ঘর ভরতি পছন্দের পোশাক আর পোশাক এসে গেছে।
এ বলে পরীটি এক নিমিষে উড়ে তার দেশে চলে গেলো। আর যাওয়ার সময় বলে গেলো, আমার দরকার হলে বাক্সটির ওপর হাত রেখে বলবে—‘আয় ছুটে আয় পরী রানী’। এ কথাটি তিনবার বলার সঙ্গে সঙ্গে আমি তোমার সামনে হাজির হবো।
পরীর কথামতো তিথি দাদুকে নিয়ে বস্তিতে চলে গেলো। সঙ্গে নিলো সেই জাদুর বাক্সটি। খবর পেয়ে দলেবলে ছুটে এলো তার বন্ধুরাও। শুরু হলো অভিযান। একে একে বস্তির ঘরে ঘরে টাকা-পয়সা ধনদৌলতে ভরে যেতে লাগলো। চারদিকে নাম ছড়িয়ে পড়তে লাগলো তিথির।
কেউ আর এখন গরিব নেই। চারদিকে খুশির বন্যা বয়ে গেলো। এতোদিন যারা গরিব ছিল, তাদের আর নোংরা-আবর্জনা-ময়লার স্তূপে বাস করতে হবে না। কেউ আর তাদের টোকাই বলবে না। তারাও বানাবে বাড়ি, হবে গাড়ি। তাদের ছেলেমেয়েরা এখন স্কুলে যাবে, পড়ালেখা করবে। উফ! ভাবতেই ভালো লাগছে তিথির! শুধু এই ঈদটা নয়, সারা জীবনে যত ঈদ আসে, সবগুলো তাদের অনেক ভালো যাবে। যা তারা কখনো ভাবতেই পারেনি!
এমন আনন্দের মাঝে এক সময় তিনি অনুভব করলো, কে যেনো তার কোমরে ধাক্কা দিচ্ছে। বারবার সে হাত সরিয়ে দিচ্ছে তিথি। কিন্তু একবার-দুইবার-তিনবার, বারবার, এবার তিথি বকা দিলো তাকে, বললো দেখতে পারছো না আমি কাজে ব্যস্ত! তারপর ভালো করে দেখতে গিয়ে অবাক হলো সে! তিথি দেখলো, সে তার বিছানায় শুয়ে আছে! পাছে দাঁড়িয়ে আছে দাদু! তিথিকে বলছেন, তাড়াতাড়ি করো দাদুভাই। তোমার হোম টিউটর এসেছেন।
তিথি তাড়াতাড়ি চোখ মেলে দেখতে চাইলো জাদুর বাক্সটি! কিন্তু বাক্সটি আর নেই! তিথি ভাবছে, ব্যাপারটি তাহলে কী হলো? বস্তি থেকে আমি কখন এলাম বা কখন ঘুমিয়ে পড়লাম কিছুই তো বুঝতে পারছি না! দাদুকে জাদুর বাক্সের কথা জিজ্ঞেস করতেই দাদু বুঝলো তিথি স্বপ্ন দেখেছে। দাদু জাদুর বাক্সের কোনো খোঁজ দিতে পারলো না দেখে, তিথি কান্না শুরু করে দিলো।
তিথির সব ঘটনা শুনলো দাদু। তারপর ভাবলেন, এতোটুকু মেয়ের অনুভূতি সত্যিই প্রশংসনীয়। তার এই ভালো অনুভূতিকে নষ্ট করা যাবে না। মানুষকে ভালোবাসতে শেখাতে হবে। মানুষ তো মানুষের জন্য।
দাদু তিথিকে কোলে নিয়ে আদর করে বললেন, আমি হচ্ছি তোমার বন্ধু। তোমার চাওয়া তো আমার চাওয়া। নাও, তোমার আশা পূরণ হয়ে গেছে। তোমার বাবা প্রতি বছর জাকাত দেয়, সেখানে শাড়ি-লুঙ্গি রয়েছে। এবার তোমাদের মতো বন্ধুদেরও পোশাক আনা হয়েছে! চলো, আমরা সেগুলো বস্তিতে দিয়ে আসি।
এই মুহূর্তে তিথির সেই পরীটির ওপর ভীষণ রাগ হলো! পরীটি তাকে ফাঁকি দিয়েছে। পরীটির মতো মানুষের মুখে সব সময়ের জন্য হাসি ফুটিয়ে দিতে চায় সে। সামান্য কয়টা পোশাক দিয়ে কি সে আশা পূরণ হবে? বাবার মতো যাদের অনেক টাকা, তারা ইচ্ছা করলেই তো গরিব মানুষদের দিতে পারে, তাতে তো সেই পরীর জাদুর কাঠির ছোঁয়া লেগে যাবে প্রতি ঘরে ঘরে। একে অন্যকে সাহায্য করবে! কারো আর দুঃখ থাকবে না। কেউ আর না খেয়ে থাকবে না। সবার মুখে হাসি ফুটবে। এটাই ছিল তিথির চাওয়া।
সূত্র : আমার দেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ