সম্প্রতি জার্মানির পূর্বাঞ্চলের লিপজিগ এলাকায় ফল ও সবজি দিয়ে তৈরি ভাস্কর্যের প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। ইউরোপে এ ধরনের প্রদর্শনী এটাই প্রথম। শিল্পবোদ্ধারা বলছেন, এ প্রদর্শনীতে স্থান পাওয়া ভাস্কর্যগুলো সবশেষ আধুনিক শিল্প। অনেক বিখ্যাত শিল্পীর মাথায়ও এ ধারণা ছিল না। তবে কয়েক শিল্পীর মাথায় বিষয়টি আসে। এ প্রদর্শনীতে ২৬ শিল্পীর ১১ ধরনের ভাস্কর্য স্থান পায়। এসব তৈরিতে পেঁপে, শসা, তরমুজ, মুলা, বাঁধাকপি, গাজর ও মিষ্টি কুমড়া ব্যবহার করা হয়। সিটি ট্রেড ফেয়ারের অংশ হিসেবে ব্যবসায়ীরা এর আয়োজন করেন। শ্রেষ্ঠ প্রতিযোগীদের পুরস্কার দেওয়া হয়। নেফেদজেভ হলুদ ঈগল পাখি তৈরি করেন। গাজর ও মিষ্টি কুমড়া দিয়ে এটি তৈরি করা হয়। আরও ৯ দেশের শিল্পীরা একই ধরনের পাখির ভাস্কর্য তৈরি করেন। ফলে কঠোর প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতে হয় নেফেদজেভকে। মিষ্টি কুমড়া দিয়ে ভিকিং হেড গড়েন কাজাখস্তানের চেফ রাদেক ভাচ। তরমুজের ওপর এশিয়ার সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলেন জার্মানির উইনিফ্রাইড কারাস।
শসা দিয়ে এক জোড়া ব্যাঙ তৈরি করা হয়। এগুলোর চোখ তৈরিতে ব্যবহার করা হয় গাজর। বেগুন দিয়ে তৈরি করা হয় পেঙ্গুইন। এর চশমা তৈরিতেও গাজর ব্যবহার করা হয়। এ প্রদর্শনীতে আসা এক চীনা শিল্পী বলেন, ভাস্কর্যগুলো খুবই সুন্দর। তিনি এতে বিমোহিত। ফল ও সবজি থেকে দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্য তৈরি করা যায়_ এগুলো না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন।
শসা দিয়ে এক জোড়া ব্যাঙ তৈরি করা হয়। এগুলোর চোখ তৈরিতে ব্যবহার করা হয় গাজর। বেগুন দিয়ে তৈরি করা হয় পেঙ্গুইন। এর চশমা তৈরিতেও গাজর ব্যবহার করা হয়। এ প্রদর্শনীতে আসা এক চীনা শিল্পী বলেন, ভাস্কর্যগুলো খুবই সুন্দর। তিনি এতে বিমোহিত। ফল ও সবজি থেকে দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্য তৈরি করা যায়_ এগুলো না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন।
সুত্র : সমকাল
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন