ডাক্তার রোগী :
এক রোগী ডাক্তারের চেম্বারে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এসে বলল-
রোগী : আমার কান পোড়া গেছে। প্লিজ আমার জন্য কিছু করেন।
ডাক্তার : সেকি, আপনার দেখছি দু'টো কানই পড়া গেছে, কিভাবে হলো এটা?
রোগী : আমি কাপড় ইস্ত্রি করছিলাম, হঠাৎ আমার ফোন এল। আমি রিসিভার মনে করে কানে দিলাম।
ডাক্তার : সেটাতো বুঝলাম, কিন্তু অন্য কানটা ?
রোগী : ফোনটা আবারো এসেছিল।
আমার ছেলেকেও সেখানে ভর্তি করাব
দুই ভদ্রলোকের মাঝে কথা হচ্ছে।
- কি ভাই, খবর কি?
- খুব ভাল, আমার মেয়ে এ প্লাস পাইছে।
- ভাল, তা কোথায় ভর্তি করাবেন ?
- ওমেন কলেজে। শুনেছি কলেজটা নাকি খুব ভাল।
- তবে আমার ছেলেকেও সেখানে ভর্তি করাবো।
মরার আগে এতিমখানায় দান
দুই বান্ধবীর মধ্যে কথা হচ্ছে-
- জানিস? রফিকের দাদায় খুব দানশীল লোক ছিলেন। তিনি মরার আগে সব এতিমখানায় দান করে গেছেন।
- তাই নাকি! তা তিনি এতিমখানায় কি দিয়ে গেছেন ?
- দুই ছেলে ও এক মেয়ে।
দুইবার অপমান করতে চাইনা
এক ভদ্রলোক হোটেলে খেয়ে বয় কে ৫ টাকা দিলেন। তখন হোটেল বয় বলল-
বয় : আমাকে ৫ টাকা দিলেন মানে অপমান করলেন।
ভদ্রলোক : তাহলে কত দিতে হবে ?
বয় : আরো ৫ টাকা দিলেই চলবে।
ভদ্রলোক : সরি, আমি তোমাকে দুইবার উপমান করতে চাইনা।
ইয়ার্কি একদম সহ্য করিনা
দুই বান্ধবীর মাঝে তর্কাতর্কি হচ্ছে। তর্কাতর্কির এক প্রর্যায়ে এক বান্ধবী অন্য বান্ধবীকে একটি থাপ্পড় দিয়ে ফেলল। তখন বান্ধবীটি জিজ্ঞাসা করল-
১ম বান্ধবী : তুমি কি আমাকে থাপ্পড়টি সত্যি সত্যি মারছো নাকি ইয়ার্কি করে মারছো ?
২য় বান্ধবী : সত্যি সত্যি মারছি।
১ম বান্ধবী : তবে ঠিক আছে। আমি আবার ইয়ার্কি একদম সহ্য করিনা।
হাসতে নাকি জানেন কেহ দ্বিতীয় পর্ব পড়ুন
আপনি আছেন: জোনাকী > হাসতে নাকি জানেনা কেহ || পর্ব - ৩
হাসতে নাকি জানেনা কেহ || পর্ব - ৩
প্রসঙ্গ কৌতুক, শারমিন পড়শি, হাসতে নাকি জানেনা কেহ
1 Comment:
ভাই, অনেক চেষ্টা করে ব্যার্থ, হাসি আসে না।-রুবেল
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন