প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

ঝড় ।। মোশাররফ হোসেন খান


লাল হয়ে উঠেছে পশ্চিমাকাশ। পরক্ষণেই কালো। সূর্য ঢাকা পড়েছে মেঘের আড়ালে। আকাশটা যেমন গম্ভীর, তেমনি ভারী। দূরের কোনো কিছুই দেখা যাচ্ছে না।
সারাদিনের রোদে তাতানো ছোট্ট উঠোন। ঘরের চালে গোলপাতার ছাউনি। পাতাগুলোও রোদের তেজে ঝুরঝুরে মচমচে হয়ে গেছে। চালের কোথাও বা ফাঁকা। আকাশের তারা দেখা যায় সেই ফাঁক দিয়ে। চালের সঙ্গে রো-আটনের বাঁধনগুলোও আলগা হয়ে গেছে।
আবদুলের চারজনের সংসার চলছে এই একটি মাত্র নড়বড়ে ঘরেই।
বারান্দার একপাশে মাটির চুলো। সেখানেই হয় রান্নাবান্না। বৃষ্টি হলে সারা ঘরে বসিয়ে দিতে হয় থালা-বাসন। কাঁসার পাত্রে বৃষ্টির ফোঁটায় কাঁপন জাগায়। বেজে ওঠে টং করে। আবদুলের দুই ছেলে—রফিক ও শফিক শত দুঃখ-যন্ত্রণা আর কষ্টের মধ্যেও প্রাণভরে উপভোগ করে সেই নির্মম-মধুর শব্দ।
মায়ের চোখে পানি। সে পানি বেদনার। বাবার চোখে কষ্টের কালি। সে কালি গ্লানির। কিংবা হতে পারে পরাজয়ের।
পরপর দু’টি বছর গেল। ঘর ছাওয়া হয়নি। সেই যে কবে একমাত্র গরুটি বিক্রি করে চালে গোলপাতার ছাউনি দেয়া হয়েছিল, আজ পর্যন্ত আর কোনো গোলপাতা ওঠেনি সেখানে। এমনকি খড়-বিচালিও কিনতে পারেনি আবদুল। সংসার চালাতেই হিমশিম খায়। ঘর মেরামত করবে কীভাবে!
গত বছর দারুণ অভাব গেছে। সারা বর্ষাকাল কেটেছে অসুখে। বহুকষ্টে বেগম কিছু চালের জোগাড় করলেও রান্নার মতো কাঠ পায়নি। রফিক-শফিকের অভুক্ত হাড্ডিসার দেহ দু’টি কঙ্কাল যেন। ক্ষুধার ইতিহাস ধারণ করে আছে তারা। আবদুল বিছানায় কাতরাচ্ছে। আর সহ্য হয় না বেগমের। জীবনটা ভারি থেকে আরও বেশি ভারি হয়ে ওঠে তার। বাইরে বৃষ্টি তো বৃষ্টি। ঝরছে মুষলধারায়। চালতো কর্জ পাওয়া গেল অনেক চেষ্টার পর, কাঠখড়ি কর্জ দেয় কে? কী করবে, দিশা পায় না বেগম। অগত্যা দা চালায় বারান্দার বাঁশের খুঁটির শরীরে। ঘুণপোকা বাঁশের ভেতরটা শেষ করেছে। আবরণটাই যা সম্বল। ঠিক তাদের সংসারের মতো। এই সংসারের চারটি প্রাণীর মতো। বেগম জোরে কোপ চালায়। বাঁশের শরীর থেকে এক অদ্ভুত গোঙানির শব্দ আছড়ে পড়ে সারা বারান্দায়। কেঁপে ওঠে ঘরের নড়বড়ে চাল। কাঁপে আবদুলের বুকের পাঁজর। করুণ স্বরে বলে,
—আরে করো কি!
বেগমের শান্ত এবং স্থির কণ্ঠ, যা করছি, ভালোই করছি।
—বললেই হলো! চালের খুঁটি কেটে নিলে ঘরটা দাঁড়িয়ে থাকবে কিসের ওপর ভর দিয়ে?
—যেভাবে আমরা দাঁড়িয়ে আছি, ঘরও সেইভাবে দাঁড়াক। না পারলে হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ুক।
—সম্বল তো কেবল এই ঘরটুকু। তাও যদি ভেঙে পড়ে, তবে দাঁড়াব কোথায়!
বেগম উত্তর দেয় না। উত্তর দেয়ার প্রয়োজন বোধও করে না। তার অর্থ দাঁড়ায়, আমরা কি দাঁড়িয়ে আছি? এই ঘরের মতো কিংবা এর চেয়েও জরাজীর্ণ। কিংবা কোনো অবস্থার মধ্যেই আমরা পড়ি না।
বেগমের দা চলে দ্রুত বেগে। তার রাগ এবং ক্ষোভ বাঁশ কিংবা দায়ের ওপর নয়, সেটা জীবনের ওপর। বাঁশের শুকনো খুঁটিটা বারান্দার ওপর থেকে কেটে শেষ করল বেগম। তারপর বাঁশের খুঁটির গলা এবং চালের রোর সঙ্গে বাঁধা দড়িটা কেটে ফেলল। খুঁটির অংশটি এখন তার হাতের নাগালে। দায়ের কয়েকটা কোপে সেটা ফালাফালা হয়ে গেল। বেগম চুলার ওপর চাল বসিয়ে দিয়ে কাটা খুঁটি জ্বালিয়ে ভাত রান্না করল। এখন তারা খেতে বসেছে। চারজনের সামনে ভাপ ওঠা নিহত স্বপ্নের কিংবা এক অসম অনিশ্চয়তার খাদ্য। তারা খাচ্ছে। তারা খাচ্ছে এবং আগামীর শূন্যতার প্রান্তর দিয়ে দৌড়ুচ্ছে। কেউ জানে না তাদের কোথায় বিশ্রাম!
বৃষ্টি পড়ছে তখনও, টুপটাপ।
মাঝে মাঝেই দমকা বাতাস। বাতাসে যতটা কাঁপছে ঘর, তার চেয়েও বেশি কাঁপছে আবদুল। বেগম যেন ঘরের খুঁটি কাটেনি, কেটেছে আবদুলের নির্ভরতার বৃক্ষ।
গেল দু’টি বছর গেছে এভাবেই শঙ্কা এবং উদ্বিগ্নের মধ্য দিয়ে। শীত মৌসুম এলে কুয়াশাসহ শীতের তীব্রতা বেড়ে যায় ঘরে। শীতের সময় তবুও ভালো, ঝড়ে সেটা ভেঙে পড়ার ভয় থাকে না। কিংবা বৃষ্টির পানিতে দেয়াল গলে গলে ধসে পড়ার।
তার যত ভয় কালবৈশাখী এবং বর্ষাকালের জন্য।
এবার কালবৈশাখীটার চরিত্রই অন্যরকম মনে হচ্ছে।
আবদুল খুব ভয়ের মধ্যে আছে।
মেঘে আকাশটা যত ছেয়ে যায়, চারপাশ যত অন্ধকার হয়ে আসে, ততই আবদুলের বুকের ধুকপুকানি বেড়ে যায়।
প্রথমে হালকা গরম একটা ভাপ অনুভব করল আবদুল।
মুহূর্ত মাত্র!
তারপর হঠাত্ করেই শুরু হয়ে গেল ঝড়।
ঝড় তো ঝড়!
কালবৈশাখীর সেকি তাণ্ডব!
উঠোনের নারকেল গাছের শুকনো পাতাগুলো ঝুপঝাপ করে খসে পড়ল।
সুপারি গাছগুলো বেতের কাণ্ডের মতো দোল খাচ্ছে। খেজুরের বাল্লেগুলো মনে হলো কেউ মাথায় চিরুনি দিয়ে ব্যাকব্রাশ করছে। শুকনো পাতায় ভরে গেল উঠোন। ছিঁড়ে পড়ছে আমের বোলসহ কচি ডগা।
মাটির ঘরটি দাঁড়িয়ে আছে যদিও, তবুও স্থির নেই ঘরের জীর্ণশীর্ণ চাল। শুকনো গোলপাতার অংশবিশেষ ভেঙে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে উড়ে যাচ্ছে দূরে, বহুদূরে। চালটাও ঝড়ের দোলায় সমানে দুলছে।
এতক্ষণ আবদুল তার দুই ছেলেকে দুইপাশে ধরে শক্তভাবে বসে ছিল বারান্দায়। কিন্তু যেভাবে ঘরের চালটা দুলছে এবং ফুঁসছে, তাতে সে আর বারান্দায় বসতে সাহস পাচ্ছে না।
বেগম তাকিয়ে আছে বাইরের দিকে। নির্বিকার। তার কোনো অভিযোগ কিংবা অনুযোগ নেই। ভেতরে কোনো যন্ত্রণা কিংবা ব্যস্ততাও নেই। কিছুই না পাওয়ার যেমন কষ্ট নেই, তেমনি হারাবার কোনো ভয়ও নেই বেগমের।
ঘরের চালটা এবার ভীষণভাবে দুলে উঠল। এই বুঝি উড়ে যায় সুতো ছেঁড়া ঘুড়ির মতো!
আবদুল চিত্কার করে উঠল, নামো!
বেগম নামে না। সে অচঞ্চল, অনড়।
আবদুল দুই হাতে দুই ছেলেকে আঁকড়ে ধরে নেমে পড়ল বারান্দা থেকে। বেগমকে বলল, তুমিও নামো! বেগমের রুক্ষ কণ্ঠ, নামব! নেমে কোথায় যাব!
—চলো দীনুদের ঘরে যাই।
দীনুদের দু’টি বড় ঘর আছে। ঘর দুটোর বারান্দা অনেক উঁচু। আবদুল ছেলে দু’টিকে নিয়ে দৌড়ানোর সময় আবারও করুণ স্বরে বলল, কি হলো, নামো!
বেগমের দৃঢ় কণ্ঠ, না, আমি যাব না। কোথাও যাব না!
—দেখো, পাগলামো করার সময় এটা নয়। এখন জীবন-মরণ সমস্যা।
—যাই হোক না কেন, আমি যাব না। মরতে হয় এখানেই মরব। তুমি যাচ্ছ যাও।
আবদুল জানে, বেগম একবার না বললে, তাকে হ্যাঁ বলানো আর সম্ভব নয়।
সে বাধ্য হয়ে ছেলেদের আগলে দৌড় দিল দীনুদের বাড়ির দিকে।
ইতোমধ্যে বেড়ে গেছে ঝড়ের গতি।
এখন চারপাশে ঝুপঝাপ, ঠুশঠাশ। গাছপালা, ঘরবাড়ি ভেঙে ভেঙে পড়ছে।
চারপাশে কেবল ভাঙনের শব্দ।
সব দিক ধূলায় ধূসর!
দীনুদের উঁচু বারান্দায় উঠে আবদুল আরও শক্তভাবে ধরে রাখল ছেলে দু’টিকে।
বারান্দা থেকে দেখা যাচ্ছে তার নিজের ঘরটি। এই তো সামনে, সামান্য দূরে। এই উঠোন আর ক’টি নারিকেল গাছ পেরুলেই।
ঝড়ের শাঁ শাঁ শব্দ।
আবদুল রফিককে বলল, আজান দে তো বাপ। শুনেছি আজান দিলে ঝড়ের গতি কমে। ঝড় নাকি থেমেও যায়।
রফিক বলল, আমি তো আজান দিতে পারিনে আব্বা।
আবদুলের হুঁশ হলো, তাই তো! রফিক তো অনেক ছোট। এটুকু বয়সে আজান শিখবে কেমন করে?
দীনুদের বাড়ির কেউই আজান জানে না। অগত্যা আবদুলই আজান দেয়া শুরু করল, জোরে, আরও জোরে, আরও, আরও।...
আবদুল আর পারে না। তার দম লেগে আসে। সারাদিনের অভুক্ত শরীর। জোরে দম ধরায় তার দেহটা কাঁপছে। মনে হলো বাইরে ঘূর্ণিঝড় নেই, প্রকৃত ঘূর্ণিঝড় শুরু হয়েছে তার ভেতরে।
আবদুলের তখনও আজান শেষ হয়নি। হঠাত্ দীনুর বউ চিত্কার করে উঠল, সর্বনাশ! রফিকদের ঘরের চাল উড়ে যাচ্ছে, ঐ দেখো!...
রফিক ও শফিক দেখল, তাদের ঘরের চালের বাঁধনহীন গোলপাতা, খড় এবং চাল ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে উড়ে যাচ্ছে ঝড়ের প্রবল প্রতাবে।
আবদুলের কানেও গেল দুঃসংবাদটি।
তবুও আবদুলের গলায় যতটুকু শক্তি ছিল, সবটুকুই উজাড় করে দিয়ে সে আজান শেষ করল।
আজান শেষ।
এক সময় ঝড়ও শেষ হলো।
শেষ হলো ঝড়ের তুমুল তাণ্ডব।
আবদুলের ঘরের চাল উড়ে গেছে। ঘরটি এখন পশমহীন মুরগির চামড়ার মতো দেখাচ্ছে। উঠোন ভরে গেছে ঝরাপাতা, খড়, গোলপাতার ভাঙা অংশ এবং ঘরের জীর্ণশীর্ণ রোগা-ভাঙা রো-আটনে। সেদিকে তাকিয়ে আবদুল দীর্ঘশ্বাস ফেলল। বেগমের চোখে-মুখে অন্য ধরনের এক ভঙ্গিমা।
সেটা কিসের? কেমন? জানে না কেউ।
সূর্য অস্তে গেছে।
বাইরের ঝড় থেমে গেছে কিছু আগে।
কিন্তু থামেনি বেগমের ভেতরের ঝড়।
রাত যত গভীর হয়, ততই তীব্রতর হয় তার মনের ঝড়। অবশেষে সেটা কুণ্ডলী পাকিয়ে প্রতীক্ষায় প্রহর গোনে সকালের জন্য।
নতুন সূর্যের জন্য।
নতুন স্বপ্নের জন্য।
মূলত স্বপ্ন।—
ঝড়ের সাঁকো পেরিয়ে একটি নবতর স্বপ্ন বিনির্মাণের জন্য নতুনভাবে প্রস্তুতি নেয় হার না মানা জাহানারা বেগম।
সূত্র : আমার দেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ