মানুষের জন্ম, বিকাশ ও সভ্যতার অন্তরালে যে সমৃদ্ধি তার পেছনে রয়েছে জ্ঞান চর্চার নিরন্তর প্রচেষ্টা। পৃথিবীর উন্নত রাষ্ট্রসমূহের শিক্ষা ব্যবস্থা অপেক্ষাকৃত পশ্চাৎপদ রাষ্ট্রসমূহের চেয়ে অনেক উন্নত। বলা হয়ে থাকে যে, পশ্চাৎপদ শিক্ষা ব্যবস্থার কারণেই রাষ্ট্রীয় উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। রাষ্ট্রীয় উন্নয়নের বিষয়টি ব্যাপকতা রয়েছে। রাষ্ট্র নাগরিকের জীবন মান উন্নয়নের জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। মূল দায়িত্ব ব্যক্তি পরিবার বা সমাজ ব্যবস্থার।
আমরা যদি পৃথিবীর স্মরণীয় ও বরণীয় ব্যক্তিগণের জীবন ও ইতিহাস অধ্যয়ন করি তাহলে দেখতে পাই ব্যক্তির কঠিন আত্ম প্রচেষ্টা সকল সাফল্যের ভীত তৈরি করেছে। আত্মবিশ্বাস ও অধ্যবসায় সাফল্যের চাবিকাঠি। শিক্ষা জীবনের শুরুতে দরিদ্র ও অভাবগ্রস্থ শিশুদের নিকট সামান্য ক'টা পয়সার অভাবই বড় কাঁটা হিসেবে গণ্য হয়ে থাকে। অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীর মেধার বিকাশ ঘটেনা। যারা এই প্রাথমিক শিক্ষা অতিক্রম করতে ব্যর্থ হয় তারাই জীবন যুদ্ধে জয়ী হয়েছে। বিশ্ব সভ্যতার উন্নয়নের জন্য যারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন, তাদের অনেকেই দারিদ্রকে কঠোর সাধনার মাধ্যমে জয় করেছে। এরুপ একজন মনীষীর নাম আমরা উল্লেখ করতে পারি। যিনি ছিলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি এ.পি.জে আব্দুল কালাম। তাঁর শিক্ষা অর্জনের প্রতিটি স্তর ছিল দারিদ্র ক্লিষ্টতাসহ আরো অনেক প্রতিবন্ধকতার দ্বারা বাধাগ্রস্থ। মূলতঃ তাঁর চেষ্টার ফলেই আধুনিক ভারত আজ জ্ঞান বিজ্ঞানে এতটা উন্নতি লাভ করেছে। এরুপ হাজারো উদাহরণ আমরা আমাদের চারপাশে পাব। সম্প্রতি প্রথম আলোর 'ছুটির দিনে'র এক সংখ্যায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায় ৯৫০ বার চেষ্টা করে এক ব্যক্তি সাফল্য লাভ করেছে।
ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে মনে হয় শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে দারিদ্রতা দূর করে সুখী সমৃদ্ধ ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব। শুধুমাত্র মিক্ষার্জনের মাধ্যমে যে কোন প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করা সম্ভব। শিক্ষার্জনে প্রতিবন্ধকতা দূর করতে হবে অধ্যবসায়ের মাধ্যমে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করার মত ব্যক্তিবর্গের অভাব রয়েছে। অনেকেই অজ্ঞতার কারণে ভুল পথে পরিচালিত হয়ে যায় বিধায় কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করতে পারেনা। শিক্ষার্থীগণ পাঠ্য বইয়ের সাথে যদি মনীষীদের জীবন ইতিহাস পাঠ করে তাহলে নিজেদেরকে সেইভাবে গড়ে তোলার প্রস্তুতি নিতে পারবে। মনীষীদের জীবনী শিক্ষার্থীদের জীবন পথে আলোক বর্তিকা হিসেবে ভূমিকা রাখবে।
আমরা যদি পৃথিবীর স্মরণীয় ও বরণীয় ব্যক্তিগণের জীবন ও ইতিহাস অধ্যয়ন করি তাহলে দেখতে পাই ব্যক্তির কঠিন আত্ম প্রচেষ্টা সকল সাফল্যের ভীত তৈরি করেছে। আত্মবিশ্বাস ও অধ্যবসায় সাফল্যের চাবিকাঠি। শিক্ষা জীবনের শুরুতে দরিদ্র ও অভাবগ্রস্থ শিশুদের নিকট সামান্য ক'টা পয়সার অভাবই বড় কাঁটা হিসেবে গণ্য হয়ে থাকে। অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীর মেধার বিকাশ ঘটেনা। যারা এই প্রাথমিক শিক্ষা অতিক্রম করতে ব্যর্থ হয় তারাই জীবন যুদ্ধে জয়ী হয়েছে। বিশ্ব সভ্যতার উন্নয়নের জন্য যারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন, তাদের অনেকেই দারিদ্রকে কঠোর সাধনার মাধ্যমে জয় করেছে। এরুপ একজন মনীষীর নাম আমরা উল্লেখ করতে পারি। যিনি ছিলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি এ.পি.জে আব্দুল কালাম। তাঁর শিক্ষা অর্জনের প্রতিটি স্তর ছিল দারিদ্র ক্লিষ্টতাসহ আরো অনেক প্রতিবন্ধকতার দ্বারা বাধাগ্রস্থ। মূলতঃ তাঁর চেষ্টার ফলেই আধুনিক ভারত আজ জ্ঞান বিজ্ঞানে এতটা উন্নতি লাভ করেছে। এরুপ হাজারো উদাহরণ আমরা আমাদের চারপাশে পাব। সম্প্রতি প্রথম আলোর 'ছুটির দিনে'র এক সংখ্যায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায় ৯৫০ বার চেষ্টা করে এক ব্যক্তি সাফল্য লাভ করেছে।
ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে মনে হয় শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে দারিদ্রতা দূর করে সুখী সমৃদ্ধ ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব। শুধুমাত্র মিক্ষার্জনের মাধ্যমে যে কোন প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করা সম্ভব। শিক্ষার্জনে প্রতিবন্ধকতা দূর করতে হবে অধ্যবসায়ের মাধ্যমে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করার মত ব্যক্তিবর্গের অভাব রয়েছে। অনেকেই অজ্ঞতার কারণে ভুল পথে পরিচালিত হয়ে যায় বিধায় কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করতে পারেনা। শিক্ষার্থীগণ পাঠ্য বইয়ের সাথে যদি মনীষীদের জীবন ইতিহাস পাঠ করে তাহলে নিজেদেরকে সেইভাবে গড়ে তোলার প্রস্তুতি নিতে পারবে। মনীষীদের জীবনী শিক্ষার্থীদের জীবন পথে আলোক বর্তিকা হিসেবে ভূমিকা রাখবে।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন