অনেকের বাড়িতে ফুল-ফলের বাগান করার মতো বাড়তি জায়গা পাওয়া যায় না। তাই বলে তো বাগান করার শখ থাকবে না এমন হতে পারে না। বাড়ির ছাদ ও বারান্দায় ফুল ও ফলের চাষ করা যায়। এ উদ্যোগটি আপনিও নিতে পারেন। ড্রাম, টব বা স্থায়ী কাঠামোতে লাগানো ফল গাছে জমির মতোই পরিচর্যা প্রয়োজন। নিয়মিত জৈবসার ও পরিমিত সেচ নিশ্চিত করা হলে এসব কাঠামোতে আশানুরূপ ফল পাওয়া যেতে পারে। যেসব কলমের চারায় ডালপালা কম ও দ্রুত ফল দেয় সে সব ফলের চারা ড্রাম বা টবে লাগানোর ব্যবস্থা নিন। আজকাল আপনার নিকটস্থ যে কোনো নার্সারিতে কাজী পেয়ারা, আম্লপলি, আম, জামরুল, পেঁপে, লেবু, লিচু, কামরাঙা, আপেল, কুল, আমড়া, আঙ্গুর ফলের কলম পাওয়া যাচ্ছে। এগুলো কিনে ড্রাম বা টবে রোপণ করে নিয়মিত পরিচর্যার মাধ্যমে ফল পেতে পারেন। যা আপনার পারিবারিক চাহিদা মেটাবে।
জামের পোকা দমন
বিছা পোকা জামের অন্যতম প্রধান শত্রু। এ পোকার কীড়া গাছের পাতা খেয়ে গাছের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে। বিছা পোকা দমনের জন্য আক্রান্ত পাতার ডালপালা ভেঙে পোকার গাছসহ ধ্বংস করতে হবে। এছাড়া সুমিথিয়ন অথবা লিবাসিড ৫০ ইসি তরল ওষুধ ৫ লিটার পানিতে ২ চা চামচ হারে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করেও পোকা দমন করা যায়।
লেবুর ডাইব্যাক
ডাইব্যাক রোগে আক্রান্ত লেবু গাছের পাতা ঝরে যায় এবং কচি ডাল আগা থেকে শুকিয়ে মরে যেতে থাকে। ডাইব্যাক রোগ প্রতিকারের জন্য আক্রান্ত ডাল কেটে ফেলতে হবে এবং কাটা অংশে বর্দোপেস্ট লাগাতে হবে। আক্রান্ত গাছে ডাইথেন এম-৪৫ অথবা বর্দো মিশ্রণ (১%) স্প্রে করতে হবে।
জামের পোকা দমন
বিছা পোকা জামের অন্যতম প্রধান শত্রু। এ পোকার কীড়া গাছের পাতা খেয়ে গাছের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে। বিছা পোকা দমনের জন্য আক্রান্ত পাতার ডালপালা ভেঙে পোকার গাছসহ ধ্বংস করতে হবে। এছাড়া সুমিথিয়ন অথবা লিবাসিড ৫০ ইসি তরল ওষুধ ৫ লিটার পানিতে ২ চা চামচ হারে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করেও পোকা দমন করা যায়।
লেবুর ডাইব্যাক
ডাইব্যাক রোগে আক্রান্ত লেবু গাছের পাতা ঝরে যায় এবং কচি ডাল আগা থেকে শুকিয়ে মরে যেতে থাকে। ডাইব্যাক রোগ প্রতিকারের জন্য আক্রান্ত ডাল কেটে ফেলতে হবে এবং কাটা অংশে বর্দোপেস্ট লাগাতে হবে। আক্রান্ত গাছে ডাইথেন এম-৪৫ অথবা বর্দো মিশ্রণ (১%) স্প্রে করতে হবে।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন