দেশজুড়ে প্রায় ৯৬৬টিরও বেশি পোস্ট অফিসে চালু হয়েছে মোবাইল মানি অর্ডার। এর মাধ্যমে দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে দ্রুত টাকা গ্রহণ এবং প্রেরণ করা যায় । বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলালিংক প্রথমবারের মতো এ সেবা এনে দিয়েছে। ডাক বিভাগের এই মানি অর্ডারে ১০০ টাকা থেকে শুরু করে যে কোনো পরিমাণ টাকা গ্রহণ ও প্রেরণ করা যায়।
[b]যেভাবে এ সুবিধা পেতে পারেন[/b]
ডাক বিভাগের এ সুবিধা পাওয়ার জন্য কেবল প্রেরক ও প্রাপকের দুটি মোবাইল নম্বরই যথেষ্ট। এ সেবা দানকারী যে কোনো পোস্ট অফিসে টাকা জমা এবং উত্তোলন করা যায়। প্রেরক তার টাকা পোস্ট অফিসে জমা দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে একটি গোপন নাম্বার (পিন কোড) দেয়া হয়। প্রাপক একটি রিসিভ ফরমে এই পিন কোড, টাকার পরিমাণ এবং প্রেরকের মোবাইল নম্বর পূরণ করে জমা দিলেই পেয়ে যাবেন তার কাঙ্ক্ষিত টাকা। প্রাপক টাকা তোলার সঙ্গে সঙ্গেই প্রেরক বুঝতে পারবেন তার টাকা পেয়েছে কিনা, কেননা পরিশোধিত লেখা সংবলিত এসএমএস আপনা-আপনি যাবে প্রেরকের মোবাইল নম্বরে ।
[b]বাড়ছে ডাক বিভাগের জনপ্রিয়তা এবং রাজস্ব আয়[/b]
একসময় যোগাযোগের একটি অন্যতম প্রধান মাধ্যম ছিল পোস্ট অফিস। কালস্রোতে চিঠি আদান-প্রদানের প্রয়োজনীয়তা কমে গেলেও বর্তমানে টাকা আদান-প্রদানের কাজটি করছে পোস্ট অফিস। ফলে ডাক বিভাগে এসেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। বেড়েছে ডাক বিভাগের জনপ্রিয়তা। এখন সকাল থেকে শুরু করে সারাদিনই ব্যস্ত থাকে পোস্ট অফিস। পোস্ট অফিসে এ সেবা গ্রহণকারীর ভিড়ও থাকে লক্ষণীয়। তবে মানি অর্ডার চালু হওয়াতে সবচেয়ে বেশি উপকৃত হচ্ছেন বাইরে পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা। অধিকাংশ ছাত্রছাত্রী তাদের বাসা থেকে প্রেরিত মাসিক খরচের টাকা খুব সহজে পোস্ট অফিসে গ্রহণ করতে পারছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে টাকা তুলতে আসা জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্রী জিনাত শারমিন জিমি জানায়, তার বাড়ি তেঁতুলিয়া থেকে টাকা পাঠালে আগে সময় লাগত প্রায় দুই দিন, এজন্য যেতে হতো শ্যমলী অথবা গাবতলীর কোনো গাড়ির কাউন্টারে। তবে পোস্ট অফিসে মানি অর্ডার চালু হওয়ার পর আর তার প্রয়োজন হয় না। এখন কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়াই হাতের কাছে পৌঁছে যায় প্রয়োজনীয় টাকা। এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পোস্ট অফিসের পোস্টমাস্টারের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, এ সুবিধা গ্রহণকারী অধিকাংশই শিক্ষার্থী। গত মাসে ডাক বিভাগের এ খাত থেকে আয় হয়েছে প্রায় ১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। তাই ডাক বিভাগের আধুনিকতাই শুধু নয়, এ খাতটি হতে পারে সরকারের রাজস্ব আয়েরও একটি অন্যতম খাত।
[b]যেভাবে এ সুবিধা পেতে পারেন[/b]
ডাক বিভাগের এ সুবিধা পাওয়ার জন্য কেবল প্রেরক ও প্রাপকের দুটি মোবাইল নম্বরই যথেষ্ট। এ সেবা দানকারী যে কোনো পোস্ট অফিসে টাকা জমা এবং উত্তোলন করা যায়। প্রেরক তার টাকা পোস্ট অফিসে জমা দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে একটি গোপন নাম্বার (পিন কোড) দেয়া হয়। প্রাপক একটি রিসিভ ফরমে এই পিন কোড, টাকার পরিমাণ এবং প্রেরকের মোবাইল নম্বর পূরণ করে জমা দিলেই পেয়ে যাবেন তার কাঙ্ক্ষিত টাকা। প্রাপক টাকা তোলার সঙ্গে সঙ্গেই প্রেরক বুঝতে পারবেন তার টাকা পেয়েছে কিনা, কেননা পরিশোধিত লেখা সংবলিত এসএমএস আপনা-আপনি যাবে প্রেরকের মোবাইল নম্বরে ।
[b]বাড়ছে ডাক বিভাগের জনপ্রিয়তা এবং রাজস্ব আয়[/b]
একসময় যোগাযোগের একটি অন্যতম প্রধান মাধ্যম ছিল পোস্ট অফিস। কালস্রোতে চিঠি আদান-প্রদানের প্রয়োজনীয়তা কমে গেলেও বর্তমানে টাকা আদান-প্রদানের কাজটি করছে পোস্ট অফিস। ফলে ডাক বিভাগে এসেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। বেড়েছে ডাক বিভাগের জনপ্রিয়তা। এখন সকাল থেকে শুরু করে সারাদিনই ব্যস্ত থাকে পোস্ট অফিস। পোস্ট অফিসে এ সেবা গ্রহণকারীর ভিড়ও থাকে লক্ষণীয়। তবে মানি অর্ডার চালু হওয়াতে সবচেয়ে বেশি উপকৃত হচ্ছেন বাইরে পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা। অধিকাংশ ছাত্রছাত্রী তাদের বাসা থেকে প্রেরিত মাসিক খরচের টাকা খুব সহজে পোস্ট অফিসে গ্রহণ করতে পারছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে টাকা তুলতে আসা জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্রী জিনাত শারমিন জিমি জানায়, তার বাড়ি তেঁতুলিয়া থেকে টাকা পাঠালে আগে সময় লাগত প্রায় দুই দিন, এজন্য যেতে হতো শ্যমলী অথবা গাবতলীর কোনো গাড়ির কাউন্টারে। তবে পোস্ট অফিসে মানি অর্ডার চালু হওয়ার পর আর তার প্রয়োজন হয় না। এখন কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়াই হাতের কাছে পৌঁছে যায় প্রয়োজনীয় টাকা। এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পোস্ট অফিসের পোস্টমাস্টারের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, এ সুবিধা গ্রহণকারী অধিকাংশই শিক্ষার্থী। গত মাসে ডাক বিভাগের এ খাত থেকে আয় হয়েছে প্রায় ১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। তাই ডাক বিভাগের আধুনিকতাই শুধু নয়, এ খাতটি হতে পারে সরকারের রাজস্ব আয়েরও একটি অন্যতম খাত।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন