উপস্থাপনায়- ইসরাত শাহিন জেবা
-------------------------------------
নীতিগতভাবে মিথ্যা বলা উচিত নয়। প্রায় প্রত্যেক ধর্মেই মিথ্যাকে নিরুত্সাহিত করার জন্য পাপের ভয় দেখানো হয়েছে। পার্থিব আইন-আদালতও মিথ্যার বিরুদ্ধে খড়্গহস্ত। তবু পৃথিবীতে মানুষই একমাত্র প্রাণী, যারা মিথ্যা কথা বলে কিংবা মিথ্যা আচরণ দেখায়। তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষের মধ্যেও মিথ্যাভাষণের তারতম্য রয়েছে। বলা হয়েছে, মেয়েদের চেয়ে মিথ্যা বলায় ছেলেরাই এগিয়ে। শুধু তা-ই নয়, মিথ্যা বলার পর তাতে অনুশোচনায় ভোগার দিক দিয়েও মেয়েরা এগিয়ে। ছেলেরা খুব কমই মিথ্যা বলার জন্য অনুতপ্ত হয়। সূত্র বিবিসি।ব্রিটেনে তিন হাজার নারী-পুরুষের মধ্যে জরিপ চালিয়ে দেখা গেছে এমনটা। গবেষকরা দেখেছেন গড় ব্রিটিশ পুরুষ প্রতিদিন কম পক্ষে তিনটি করে মিথ্যা কথা বলে। বছরে এর সংখ্যা দাঁড়ায় এক হাজার ৯২ টিতে। সে
ক্ষেত্রে মেয়েরা কিছুটা লক্ষ্মী। একজন ব্রিটিশ মহিলা বছরে ৭২৮টির বেশি মিথ্যা কথা বলে না। দিনে মাত্র দুটো করে। আর মিথ্যা কথাটা সব চেয়ে বেশি শুনতে হয় ব্রিটিশ মায়েদের। সায়েন্স মিউজিয়াম পরিচালিত এই জরিপে বলা হয়েছে, ২৫ ভাগ ছেলে তাদের মায়েদের সঙ্গে মিথ্যা কথা বলে। আর মেয়েদের বেলায় এই পরিমাণ ২০ ভাগ। ওদিকে ১০ ভাগ নারী-পুরুষ বলেছে, তারা তাদের সঙ্গী-সঙ্গিনীদের সঙ্গেই বেশি মিথ্যা কথা বলে।
পুরুষ সঙ্গীরা সঙ্গিনীদের সঙ্গে বেশি মিথ্যা বলে পান করার ব্যাপারটা নিয়ে। প্রায় সময় সঙ্গিনীর অনুযোগের জবাবে বলে, ‘কই, না! খুব বেশি ড্রিঙ্ক করিনি তো! মাত্র এক পেগ।’ আর মেয়েদের বেলায় সে মিথ্যাটা হলো, ‘না না, ঠিক আছে। আমার কোন সমস্যা হচ্ছে না।’
আর একটা মিথ্যা অবশ্য দুই পক্ষই সমান তালে বলে থাকে। সঙ্গী বা সঙ্গিনী একে অন্যকে কোন কিছু উপহার দিতে গেলে দুই পক্ষের কমন মিথ্যা বুলি হলো, ‘ ধন্যবাদ। ঠিক এটাই আমি এতদিন ধরে চেয়েছিলাম।’
মিথ্যা বলার পর অনেক সময় অনুশোচনাও হয়ে থাকে মানুষের। নিজের কাছে নিজেকে অপরাধী মনে হয়। এদিক দিয়েও অবশ্য ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা এগিয়ে। ৮২ ভাগ মেয়ে মিথ্যা বলে অনুতপ্ত হয়। আর ছেলেদের মধ্যে অনুশোচনার হার ৭০ ভাগ। তবে মজার ব্যাপার হলো, ৫৫ ভাগ ব্রিটিশ পুরুষ কিন্তু নিজেদের চেয়ে মেয়েদেরই বেশি মিথ্যাবাদী মনে করে থাকে।
সায়েন্স মিউজয়ামের এসোসিয়েট মেডিক্যাল কিউরেটর কেটি ম্যাগস বলেন, ‘মিথ্যা বলাটা মানুষের রক্তের সঙ্গে মিশে আছে। এটাকে একেবারে এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। তবে এটা সামাজিক জীবনে একটা মিথস্ক্রিয়া হিসেবে কাজ করে থাকে।’
ক্ষেত্রে মেয়েরা কিছুটা লক্ষ্মী। একজন ব্রিটিশ মহিলা বছরে ৭২৮টির বেশি মিথ্যা কথা বলে না। দিনে মাত্র দুটো করে। আর মিথ্যা কথাটা সব চেয়ে বেশি শুনতে হয় ব্রিটিশ মায়েদের। সায়েন্স মিউজিয়াম পরিচালিত এই জরিপে বলা হয়েছে, ২৫ ভাগ ছেলে তাদের মায়েদের সঙ্গে মিথ্যা কথা বলে। আর মেয়েদের বেলায় এই পরিমাণ ২০ ভাগ। ওদিকে ১০ ভাগ নারী-পুরুষ বলেছে, তারা তাদের সঙ্গী-সঙ্গিনীদের সঙ্গেই বেশি মিথ্যা কথা বলে।
পুরুষ সঙ্গীরা সঙ্গিনীদের সঙ্গে বেশি মিথ্যা বলে পান করার ব্যাপারটা নিয়ে। প্রায় সময় সঙ্গিনীর অনুযোগের জবাবে বলে, ‘কই, না! খুব বেশি ড্রিঙ্ক করিনি তো! মাত্র এক পেগ।’ আর মেয়েদের বেলায় সে মিথ্যাটা হলো, ‘না না, ঠিক আছে। আমার কোন সমস্যা হচ্ছে না।’
আর একটা মিথ্যা অবশ্য দুই পক্ষই সমান তালে বলে থাকে। সঙ্গী বা সঙ্গিনী একে অন্যকে কোন কিছু উপহার দিতে গেলে দুই পক্ষের কমন মিথ্যা বুলি হলো, ‘ ধন্যবাদ। ঠিক এটাই আমি এতদিন ধরে চেয়েছিলাম।’
মিথ্যা বলার পর অনেক সময় অনুশোচনাও হয়ে থাকে মানুষের। নিজের কাছে নিজেকে অপরাধী মনে হয়। এদিক দিয়েও অবশ্য ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা এগিয়ে। ৮২ ভাগ মেয়ে মিথ্যা বলে অনুতপ্ত হয়। আর ছেলেদের মধ্যে অনুশোচনার হার ৭০ ভাগ। তবে মজার ব্যাপার হলো, ৫৫ ভাগ ব্রিটিশ পুরুষ কিন্তু নিজেদের চেয়ে মেয়েদেরই বেশি মিথ্যাবাদী মনে করে থাকে।
সায়েন্স মিউজয়ামের এসোসিয়েট মেডিক্যাল কিউরেটর কেটি ম্যাগস বলেন, ‘মিথ্যা বলাটা মানুষের রক্তের সঙ্গে মিশে আছে। এটাকে একেবারে এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। তবে এটা সামাজিক জীবনে একটা মিথস্ক্রিয়া হিসেবে কাজ করে থাকে।’
4 Comments:
তা হয়তো বলে, কিন্তু মেয়েদের একটা মিথ্যা কথা বাদবাকি ১০০ টা মিথ্যা কথার সমান।
মেয়েরা মিথ্যা কথা বেশি বলে
হাছা কথা...
আপনার বক্তব্যটিই নেহাত মিথ্যা। এভাবে দিন দিন চাপাবাজি চালিয়ে যেতে পারেন। হয়তো কেহ আপনার প্রতি সদয় হতে পারে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন