তোমরা ওই ছড়াটা নিশ্চয়ই পড়েছো, ওই যে ‘পিপীলিকা পিপীলিকা / দলবল ছাড়ি একা / কোথা যাও, যাও ভাই বলি’। আজ আমরা চলো সেই পিপীলিকা বা পিঁপড়া নিয়ে খানিক গল্প করে আসি। তোমরা হয়তো ভাবছো যে এইটুকু পিচ্চি একটা প্রাণী- পিঁপড়া, তাকে নিয়ে আবার গল্প হয় নাকি! আহা, শোনোই না! আজ হয়তো এমন কিছু জানতেও পারো যা তোমাদের এতদিন জানাই ছিলো না।
পিঁপড়া হচ্ছে এমন একটি প্রাণী, যে সব ধরনের প্রকৃতিক দুর্যোগ সহ্য করেও লক্ষ লক্ষ বছর ধরে পৃথিবীতে বেঁচে আছে। প্রায় ১২ হাজার প্রজাতির পিঁপড়া রয়েছে পৃথিবীজুড়ে। যে কোনো প্রজাতিতেই সাধারণত তিন ধরনের পিঁপড়া থাকে- রাণী পিঁপড়া, সৈনিক পিঁপড়া ও শ্রমিক পিঁপড়া। রাণী পিঁপড়া ও শ্রমিক পিঁপড়ারা মেয়ে হয়, অন্যদিকে সৈনিকের ভূমিকা পালন করে ছেলে পিঁপড়ারা। রাণী পিঁপড়ার একমাত্র কাজ হলো ডিম পাড়া। তাদের চিনবে কিভাবে? শুধু রাণী পিঁপড়াদেরই পাখা থাকে।
সারাজীবন ধরে রাণী পিঁপড়া শুধু খায়, ঘুমায় আর ডিম পাড়ে। তার সেবার জন্য রয়েছে শ্রমিক পিঁপড়া। এদের কাজ হলো ঘুরে ঘুরে খাবার সংগ্রহ করে আনা। আর সেই খাবার পাহাড়া দেয়ার দায়িত্ব থাকে সৈনিক পিঁপড়াদের ওপর। তাছাড়াও অন্য পিঁপড়াদের জায়গা-জমি দখল করতে এবং নিজেদের বাসাবাড়ি রক্ষা করার দায়িত্বও সৈনিক পিঁপড়াদের। অন্যান্য পিঁপড়া বস্তি আক্রমণ করে সৈনিক পিঁপড়া খাবার ও ডিম নিয়ে আসে। সেই ডিম ফুটে যে পিঁপড়ার বাচ্চারা বের হয় তারা নতুন বস্তিতে চাকর-বাকরের মতো ফাই-ফরমাশ খাটে। ভাবছো পিঁপড়া তো খুব খারাপ প্রাণী, তাই না? কিন্তু এটাই যে ওদের সমাজের রীতি!
পিঁপড়া ঠিক মানুষের মতোই বেশ সামাজিক জীব। অর্থাৎ এরাও দল বেঁধে থাকে। এক একটা পিঁপড়ার বস্তিতে সাধারণত মাত্র একটা রাণী পিঁপড়া থাকলেও শ্রমিক ও সৈনিক পিঁপড়ার সংখ্যা কয়েক লক্ষ থেকে কয়েক কোটি পর্যন্ত হতে পারে। সাধারণত এরা মাটির নিচে বাসা বানিয়ে থাকে।
পিঁপড়া হচ্ছে এমন একটি প্রাণী, যে সব ধরনের প্রকৃতিক দুর্যোগ সহ্য করেও লক্ষ লক্ষ বছর ধরে পৃথিবীতে বেঁচে আছে। প্রায় ১২ হাজার প্রজাতির পিঁপড়া রয়েছে পৃথিবীজুড়ে। যে কোনো প্রজাতিতেই সাধারণত তিন ধরনের পিঁপড়া থাকে- রাণী পিঁপড়া, সৈনিক পিঁপড়া ও শ্রমিক পিঁপড়া। রাণী পিঁপড়া ও শ্রমিক পিঁপড়ারা মেয়ে হয়, অন্যদিকে সৈনিকের ভূমিকা পালন করে ছেলে পিঁপড়ারা। রাণী পিঁপড়ার একমাত্র কাজ হলো ডিম পাড়া। তাদের চিনবে কিভাবে? শুধু রাণী পিঁপড়াদেরই পাখা থাকে।
সারাজীবন ধরে রাণী পিঁপড়া শুধু খায়, ঘুমায় আর ডিম পাড়ে। তার সেবার জন্য রয়েছে শ্রমিক পিঁপড়া। এদের কাজ হলো ঘুরে ঘুরে খাবার সংগ্রহ করে আনা। আর সেই খাবার পাহাড়া দেয়ার দায়িত্ব থাকে সৈনিক পিঁপড়াদের ওপর। তাছাড়াও অন্য পিঁপড়াদের জায়গা-জমি দখল করতে এবং নিজেদের বাসাবাড়ি রক্ষা করার দায়িত্বও সৈনিক পিঁপড়াদের। অন্যান্য পিঁপড়া বস্তি আক্রমণ করে সৈনিক পিঁপড়া খাবার ও ডিম নিয়ে আসে। সেই ডিম ফুটে যে পিঁপড়ার বাচ্চারা বের হয় তারা নতুন বস্তিতে চাকর-বাকরের মতো ফাই-ফরমাশ খাটে। ভাবছো পিঁপড়া তো খুব খারাপ প্রাণী, তাই না? কিন্তু এটাই যে ওদের সমাজের রীতি!
পিঁপড়া ঠিক মানুষের মতোই বেশ সামাজিক জীব। অর্থাৎ এরাও দল বেঁধে থাকে। এক একটা পিঁপড়ার বস্তিতে সাধারণত মাত্র একটা রাণী পিঁপড়া থাকলেও শ্রমিক ও সৈনিক পিঁপড়ার সংখ্যা কয়েক লক্ষ থেকে কয়েক কোটি পর্যন্ত হতে পারে। সাধারণত এরা মাটির নিচে বাসা বানিয়ে থাকে।
আর একটা মজার বৈশিষ্ট্য রয়েছে পিঁপড়াদের। এক একটা পিঁপড়া তার নিজের ওজনের চেয়ে ২০ গুণ বেশী ওজনের জিনিস বহন করতে পারে। ব্যাপারটা কিরকম? ধরো, ক্লাস টু তে পড়া এক ছেলে কাঁধে একটা গাড়ি নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে! কি বিশাল ব্যাপার তাই না?
পিঁপড়ারা কিন্তু কানে শোনে না। ফলে মাটির কম্পন অনুভব করেই তাদের কানে শোনার কাজ চালাতে হয়। এদের আবার ফুসফুসও নেই। তার বদলে রয়েছে সারা গায়ে অসংখ্য ছোট ছোট গর্ত। সেগুলো দিয়েই শ্বাসকার্য চালিয়ে নেয় ওরা। ও হ্যাঁ, আর একটা কথা। পিঁপড়ারা খুব বেশি মারামারি না করলেও, একবার শুরু করলে শত্রুকে খুন না করা পর্যন্ত কিন্তু থামেনা!
এতোক্ষণ তো পিঁপড়া সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম। এবার শোনো বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর পাঁচটি পিঁপড়ার কথা।
পিঁপড়ারা কিন্তু কানে শোনে না। ফলে মাটির কম্পন অনুভব করেই তাদের কানে শোনার কাজ চালাতে হয়। এদের আবার ফুসফুসও নেই। তার বদলে রয়েছে সারা গায়ে অসংখ্য ছোট ছোট গর্ত। সেগুলো দিয়েই শ্বাসকার্য চালিয়ে নেয় ওরা। ও হ্যাঁ, আর একটা কথা। পিঁপড়ারা খুব বেশি মারামারি না করলেও, একবার শুরু করলে শত্রুকে খুন না করা পর্যন্ত কিন্তু থামেনা!
এতোক্ষণ তো পিঁপড়া সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম। এবার শোনো বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর পাঁচটি পিঁপড়ার কথা।
আগুন পিঁপড়া (Fire Ants)
এই পিঁপড়ার কামড় খেলে কামড়ের জায়গাটা অনেক্ষণ ধরে আগুনের মতো জ্বলতে থাকে। এ কারণেই এর নাম হয়েছে আগুন পিঁপড়া। ভুলক্রমেও যদি এই পিঁপড়ার বাসায় পা দিয়েছ বা কোনোভাবে একে বিরক্ত করেছো, তো মরেছো। একটা আগুন পিঁপড়া যদি কাউকে কামড় দেয় তো তার পেছন পেছন লক্ষ লক্ষ আগুন পিঁপড়া কামড়াতে এগিয়ে আসে। যদি দৌড়ে পালাতে না পারো তাহলে তো খবরই আছে বলতে হয়! ছোট ছোট প্রাণী এমনকি গরুর বাচ্চার (বাছুর) মতো বড়ো প্রাণীদেরও এই আগুন পিঁপড়া নিমিষেই কাবু করে ফেলতে পারে।
এই পিঁপড়ার কামড় খেলে কামড়ের জায়গাটা অনেক্ষণ ধরে আগুনের মতো জ্বলতে থাকে। এ কারণেই এর নাম হয়েছে আগুন পিঁপড়া। ভুলক্রমেও যদি এই পিঁপড়ার বাসায় পা দিয়েছ বা কোনোভাবে একে বিরক্ত করেছো, তো মরেছো। একটা আগুন পিঁপড়া যদি কাউকে কামড় দেয় তো তার পেছন পেছন লক্ষ লক্ষ আগুন পিঁপড়া কামড়াতে এগিয়ে আসে। যদি দৌড়ে পালাতে না পারো তাহলে তো খবরই আছে বলতে হয়! ছোট ছোট প্রাণী এমনকি গরুর বাচ্চার (বাছুর) মতো বড়ো প্রাণীদেরও এই আগুন পিঁপড়া নিমিষেই কাবু করে ফেলতে পারে।
আর্জেন্টিনার পিঁপড়া (Argentine Ants)
আর্জেন্টিনার পিঁপড়া হচ্ছে পিঁপড়াদের মধ্যে সবচেয়ে দখলদার। এরা সব সময় অন্যান্য পিঁপড়াদের বাসা দখল করার চিন্তায় থাকে। মাঝেমাঝে তো এরা মানুয়ের বাসাও দখল করে ফেলে। যেখানে বেশির ভাগ পিঁপড়াই মাটির নিচে বাসা বানিয়ে থাকতে পছন্দ করে, সেখানে এদের মানুষের ঘরের ভিতরে বাসা বানাতেও আপত্তি নেই।
আর্জেন্টিনার পিঁপড়া হচ্ছে পিঁপড়াদের মধ্যে সবচেয়ে দখলদার। এরা সব সময় অন্যান্য পিঁপড়াদের বাসা দখল করার চিন্তায় থাকে। মাঝেমাঝে তো এরা মানুয়ের বাসাও দখল করে ফেলে। যেখানে বেশির ভাগ পিঁপড়াই মাটির নিচে বাসা বানিয়ে থাকতে পছন্দ করে, সেখানে এদের মানুষের ঘরের ভিতরে বাসা বানাতেও আপত্তি নেই।
সৈনিক পিঁপড়া (Army ant)
ভয়ঙ্কর শক্তিশালী হয় সেনা পিঁপড়াদের চোয়াল। তোমার গায়ে কামড় দিলে তুমি যদি একে টেনে ছুটাতে চাও, দেখবে পিঁপড়ার শরীরটা ছিঁড়ে চলে এসেছে কিন্তু মাথাটা ঠিকই তোমাকে কামড়ে ধরে আছে। এদের এক একটি দলে দুই কোটিরও বেশী পিঁপড়া বাস করে। রাণী সেনা পিঁপড়া পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পিঁপড়া হিসেবে পরিচিত। এরা যেখানেই যায়, পুরো দলবল সাথে নিয়ে যায়, আর যে প্রাণীকেই পথে পায় তাকেই আক্রমণ করে বসে। আফ্রিকান এই পিঁপড়াকে দেখলে হাতির মতো বিশাল প্রাণীও দৌড়ে পালায়। ও ভালো কথা, সেনা পিঁপড়ার আরেক নাম কিন্তু ‘খুনিপিঁপড়া’।
বুলডগ পিঁপড়া (Bulldog Ant)
বুলডগ পিঁপড়া যে কতোটা ভয়ঙ্কর তা বোঝানোর জন্য এর চেহারাই যথেষ্ট। অস্ট্রেলীয়ায় প্রায় প্রতিবছরই এই পিঁপড়ার কামড়ে বেশ কিছু মানুষ মারা যায়। আর বুলডগ হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে পুরাতন প্রজাতির পিঁপড়াদের মধ্যে অন্যতম। প্রচন্ড দক্ষ শিকারী এবং প্রখর দৃষ্টিশক্তির অধিকারী এই বুলডগ পিঁপড়া।
গুলি পিঁপড়া (Bullet Ants)
শরীরে গুলি লাগলে যেমন যন্ত্রণা হয়, এই পিঁপড়ার কামড় খেলেও একই ধরনের ব্যাথা হয় বলেই এর নাম গুলি পিঁপড়া। গুলি পিঁপড়া পৃথিবীর সবচেয়ে বেদনাদায়ক হুল-এর অধিকারী। মৌমাছি, ভোমরা, কাকড়া বিছা এর কাছে কিছুই না। দক্ষিণ আমেরিকায় কিছু উপজাতি আছে যারা নিজেদের শক্তি প্রমাণ করার জন্য ইচ্ছে করে এই পিঁপড়ার কামড় খেয়ে থাকে। যে যত বেশীক্ষণ ধরে চিৎকার না করে এই পিঁপড়ার কামড় সহ্য করতে পারবে, তাকেই সবচেয়ে শক্তিশালী বলে ঘোষণা করা হয়। এই অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর অবশ্য কয়েকদিন তাদের বিছানায় শুয়ে শুয়ে কাঁপতে হয়। দেখো, ভুলেও যেন নিজের শক্তি দেখানোর জন্য পিঁপড়ার কামড় খেতে যেওনা। মনে রেখো, সাইজে ছোট হলেও পিঁপড়া কিন্তু মানুষের চেয়ে অনেকগুণ বেশী শক্তিশালী।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/অনুপম/এসএ/সাগর/সেপ্টেম্বর ৩০/১০
1 Comment:
www.hedaet.com -বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও তথ্য ভাণ্ডার
১. ফোরাম: আপনি যে কোন লিখা বা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে পারবেন ফ্রিভাবে।
২. কমেন্ট শো: www.hedaet.com-সাইটের হোম পেজেই কোন মন্তব্য লিখলে তাৎণিক দেখা যায়।
৩. লিঙ্ক ডিরেক্টরী: ষাট ক্যাটাগরীতে প্রায় ১২০০০ (বার হাজার) ওয়েব সাইটের ঠিকানা পাবেন।
৪. Translate / অনুবাদ: আপনি সেকেণ্ডের মধ্যে প্রতি পৃষ্ঠা ইংরেজী থেকে বাংলা বা যেকোন ভাষায় অনুবাদ করতে পারবেন।
৫. সার্চ বক্স: গুগল, ইয়াহুর মতো রয়েছে আমাদের সার্চ বক্স। বিশ্বের যা কিছু খুজতে চান, সেকেণ্ডের মধ্যে খুজে পাবেন।
৬. ফেসবুক: এ সাইট থেকেই ফেসবুকের লাইক বাটন ইউজ করতে পারবেন।
৭. অনলাইনে আয়: আনলাইনে আয় আমাদের ফোরামে ধারাবাহিকভাবে জানতে পারবেন।
৮. আপনার ওয়েব সাইট ফ্রি যোগ করা: আমাদের ডিরেক্টরীতে আপনার পছন্দ য়ে কোন ওয়েব সাইট যোগ করতে পারবেন ফ্রি ভাবে।
৯. আমাদের হোম পেজেই ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবেন।
১০. আগামী দশ দিনের আবহাওয়ার তথ্য জানতে পারবেন।
১১. অন্যান্য: হেদায়েত ডট কম সাইটে ফ্রি ম্যাসেজ, ফ্রি ফ্যাক্স পাঠানো, লাইফ স্পোর্টস ও মুভি দেখার লিঙ্ক সুবিধা পাবেন। আমাদের ফোরাম পড়ে জানতে পারবেন, কোথায় নতুন প্রযুক্তির কৃষিযন্ত্র পাওয়া যায়, বিনা পয়সায় ইন্টারনেটের গতি কি করে বাড়াবেন, ইন্টারনেটে বাংলা কি করে লিখবেন, মোবাইলে বাংলা লিখা দেখার নিয়ম, বাংলাদেশে কোথায়-কোথায় কর্মসংস্থানমূলক ট্রেনিং; দেয়া হয়, তার ঠিকানা; বাংলাদেশের সকল পোষ্ট কোড নম্বর; র্যাব-পুৃিলশ, হাসপাতাল, ফায়ার সার্ভিসের জরুরী কয়েক হাজার টেলিফোন নম্বর; স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিষয়ক জরুরী কথা, বাংলাদেশের কোথায়-কোথায় ফ্রি সেবা দেয় তার ঠিকানা, কম্পিউটার ও সফটওয়ার বিষয়ক জরুরী বিষয়গুলো; বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তির খবর, গুণীজনদের জীবনী; কিভাবে ওয়েব সাইট খুলতে হয়; ঢাকার ভিখারুন্নেছা নুন স্কুল ও রাজশাহীর সাফল্য কোচিংয়ের প্রথম শ্রেণী ভর্ত্তি গাইড ফ্রিভাবে পড়তে পারবেন, এমন দেশী-বিদেশী বহু তথ্য পাবেন সম্পূর্ণ ফ্রিভাবে। আমাদের সাইটের মাধ্যমে ইমেইল একাউন্ট অচিরেই খুলতে পারবেন। অনলাইন লাইফ টিভি চ্যানেল খোলার প্রচেষ্টাও রয়েছে। প্রতিদিন আমাদের সাথে থাকুন, মতামত দিন কমেন্ট বক্সে, www.hedaet.com -এর ফোরাম পড়লে আপনার জীবনের জরুরী বিষয়গুলো জানতে পারবেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন