আমাদের দেশের আইন গুলো হচ্ছে ধনী বান্ধব । যে কারনে কখনো গরীবরা ন্যায় বিচার পায়না। কখনো মুলা চোরের ফাঁসি হচ্ছে, অন্যদিকে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যার মত মহান কাজের জন্য ক্ষমা পাচ্ছেন রাষ্টপতি নামক ক্ষমার ব্যাংকের প্রধান শাখা থেকে।
বড় বড় ব্যবসায়ী-নেতারা ব্যাংকের থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে সুদ দুরে থাক মূল টাকা ফেরত দিচ্ছেনা। কখনো আবার এর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভনর কেও থাপ্পড় খেতে হচ্চে। অন্য দিকে কৃষি ঋণের সামান্য ৫,০০০ টাকার জন্য কৃষক কে কখনো জেলে যেতে হয়, অথবা জীবনের শেষ সম্বল ভিটে-মাটিটুকু ও হারাতে হয়।
অপরাধ না করে শুধুমাএ ষড়যন্তের শিকার হয়ে অনেক কে বছরের পর বছর জেলের ঘানি টানতে হয়। হারিয়ে যায় জীবন থেকে অনেক গুলো সোনালী দিন। টাকার অভাবে উকিলদের চাহিদা মোটাতে পারে না, জামিনের চেষ্টা ও করতে পারে না স্বজনেরা। পক্ষান্তরে, টাকার দাপটে ধনীরা নিন্ম আদালতের ধার ধারে না। উচ্চ আদালত থেকে নামী-দামী ব্যারিষ্টার নিয়োগ করে অগ্রীম জামীন নিয়ে নেয়। বড় বড় নেতাদের পকেট ভারী করে খুন-ধর্ষনের মত মামলা থেকে অব্যহতি নেয়। শুধু নামের মিল থাকার জন্য অনেক কে বছর-বছর জেল খাটতে হয়।
আমাদের বিপদের বন্ধু পুলিশ গুলো গরীবদের দেশের জন্জাল মনে করে। আবার রাজনৈতিক দল গুলো পুলিশকে নিজস্ব পেটুয়া বাহিনী হিসাবে ব্যবহার করে।
যে দলই ক্ষমতায় আসুক গরীব শুধু নির্যাতন আর ধনীরা আপ্যায়ন পেয়ে থাকে। ভোটের আগে থাকে গরিবের বন্ধু, আর ক্ষমতায় গেলে হয় গরীবরা কৃষক।
মানবাধিকার সংগঠন গুলো থাকে শুধু বিবৃতি আর গোলটেবিল বৈঠক নিয়ে।
কারখানায় আগুন লেগে শ্রমীকের মৃত্য হয়, ক্ষতিপুরন বাবদ ২০,০০০/৩০,০০০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। গরিবের জীবনের মূল্য আসলে কত?
কত কথা আর কত ক্ষোভ যে জমা আছে সারাদিন লিখলে ও শেষ হবে না। আর ধৈয্যের সাথে পারলাম না। মাঝপথে ইতি টানলাম।
কাউকে আঘাত বা উদ্দেশ্য করে এ লেখা নয়। আমার মনে হয়েছে এটাই বাস্তবতা। তাই লিখলাম। আপনি একমত নাও হতে পারেন। তবে দ্বি-মত পোষনের আগে বড় বিচারক "বিবেক" কে প্রশ্ন করে মন্তব্য প্রকাশ করেন। থেকে।
বড় বড় ব্যবসায়ী-নেতারা ব্যাংকের থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে সুদ দুরে থাক মূল টাকা ফেরত দিচ্ছেনা। কখনো আবার এর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভনর কেও থাপ্পড় খেতে হচ্চে। অন্য দিকে কৃষি ঋণের সামান্য ৫,০০০ টাকার জন্য কৃষক কে কখনো জেলে যেতে হয়, অথবা জীবনের শেষ সম্বল ভিটে-মাটিটুকু ও হারাতে হয়।
অপরাধ না করে শুধুমাএ ষড়যন্তের শিকার হয়ে অনেক কে বছরের পর বছর জেলের ঘানি টানতে হয়। হারিয়ে যায় জীবন থেকে অনেক গুলো সোনালী দিন। টাকার অভাবে উকিলদের চাহিদা মোটাতে পারে না, জামিনের চেষ্টা ও করতে পারে না স্বজনেরা। পক্ষান্তরে, টাকার দাপটে ধনীরা নিন্ম আদালতের ধার ধারে না। উচ্চ আদালত থেকে নামী-দামী ব্যারিষ্টার নিয়োগ করে অগ্রীম জামীন নিয়ে নেয়। বড় বড় নেতাদের পকেট ভারী করে খুন-ধর্ষনের মত মামলা থেকে অব্যহতি নেয়। শুধু নামের মিল থাকার জন্য অনেক কে বছর-বছর জেল খাটতে হয়।
আমাদের বিপদের বন্ধু পুলিশ গুলো গরীবদের দেশের জন্জাল মনে করে। আবার রাজনৈতিক দল গুলো পুলিশকে নিজস্ব পেটুয়া বাহিনী হিসাবে ব্যবহার করে।
যে দলই ক্ষমতায় আসুক গরীব শুধু নির্যাতন আর ধনীরা আপ্যায়ন পেয়ে থাকে। ভোটের আগে থাকে গরিবের বন্ধু, আর ক্ষমতায় গেলে হয় গরীবরা কৃষক।
মানবাধিকার সংগঠন গুলো থাকে শুধু বিবৃতি আর গোলটেবিল বৈঠক নিয়ে।
কারখানায় আগুন লেগে শ্রমীকের মৃত্য হয়, ক্ষতিপুরন বাবদ ২০,০০০/৩০,০০০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। গরিবের জীবনের মূল্য আসলে কত?
কত কথা আর কত ক্ষোভ যে জমা আছে সারাদিন লিখলে ও শেষ হবে না। আর ধৈয্যের সাথে পারলাম না। মাঝপথে ইতি টানলাম।
কাউকে আঘাত বা উদ্দেশ্য করে এ লেখা নয়। আমার মনে হয়েছে এটাই বাস্তবতা। তাই লিখলাম। আপনি একমত নাও হতে পারেন। তবে দ্বি-মত পোষনের আগে বড় বিচারক "বিবেক" কে প্রশ্ন করে মন্তব্য প্রকাশ করেন।
বড় বড় ব্যবসায়ী-নেতারা ব্যাংকের থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে সুদ দুরে থাক মূল টাকা ফেরত দিচ্ছেনা। কখনো আবার এর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভনর কেও থাপ্পড় খেতে হচ্চে। অন্য দিকে কৃষি ঋণের সামান্য ৫,০০০ টাকার জন্য কৃষক কে কখনো জেলে যেতে হয়, অথবা জীবনের শেষ সম্বল ভিটে-মাটিটুকু ও হারাতে হয়।
অপরাধ না করে শুধুমাএ ষড়যন্তের শিকার হয়ে অনেক কে বছরের পর বছর জেলের ঘানি টানতে হয়। হারিয়ে যায় জীবন থেকে অনেক গুলো সোনালী দিন। টাকার অভাবে উকিলদের চাহিদা মোটাতে পারে না, জামিনের চেষ্টা ও করতে পারে না স্বজনেরা। পক্ষান্তরে, টাকার দাপটে ধনীরা নিন্ম আদালতের ধার ধারে না। উচ্চ আদালত থেকে নামী-দামী ব্যারিষ্টার নিয়োগ করে অগ্রীম জামীন নিয়ে নেয়। বড় বড় নেতাদের পকেট ভারী করে খুন-ধর্ষনের মত মামলা থেকে অব্যহতি নেয়। শুধু নামের মিল থাকার জন্য অনেক কে বছর-বছর জেল খাটতে হয়।
আমাদের বিপদের বন্ধু পুলিশ গুলো গরীবদের দেশের জন্জাল মনে করে। আবার রাজনৈতিক দল গুলো পুলিশকে নিজস্ব পেটুয়া বাহিনী হিসাবে ব্যবহার করে।
যে দলই ক্ষমতায় আসুক গরীব শুধু নির্যাতন আর ধনীরা আপ্যায়ন পেয়ে থাকে। ভোটের আগে থাকে গরিবের বন্ধু, আর ক্ষমতায় গেলে হয় গরীবরা কৃষক।
মানবাধিকার সংগঠন গুলো থাকে শুধু বিবৃতি আর গোলটেবিল বৈঠক নিয়ে।
কারখানায় আগুন লেগে শ্রমীকের মৃত্য হয়, ক্ষতিপুরন বাবদ ২০,০০০/৩০,০০০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। গরিবের জীবনের মূল্য আসলে কত?
কত কথা আর কত ক্ষোভ যে জমা আছে সারাদিন লিখলে ও শেষ হবে না। আর ধৈয্যের সাথে পারলাম না। মাঝপথে ইতি টানলাম।
কাউকে আঘাত বা উদ্দেশ্য করে এ লেখা নয়। আমার মনে হয়েছে এটাই বাস্তবতা। তাই লিখলাম। আপনি একমত নাও হতে পারেন। তবে দ্বি-মত পোষনের আগে বড় বিচারক "বিবেক" কে প্রশ্ন করে মন্তব্য প্রকাশ করেন। থেকে।
বড় বড় ব্যবসায়ী-নেতারা ব্যাংকের থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে সুদ দুরে থাক মূল টাকা ফেরত দিচ্ছেনা। কখনো আবার এর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভনর কেও থাপ্পড় খেতে হচ্চে। অন্য দিকে কৃষি ঋণের সামান্য ৫,০০০ টাকার জন্য কৃষক কে কখনো জেলে যেতে হয়, অথবা জীবনের শেষ সম্বল ভিটে-মাটিটুকু ও হারাতে হয়।
অপরাধ না করে শুধুমাএ ষড়যন্তের শিকার হয়ে অনেক কে বছরের পর বছর জেলের ঘানি টানতে হয়। হারিয়ে যায় জীবন থেকে অনেক গুলো সোনালী দিন। টাকার অভাবে উকিলদের চাহিদা মোটাতে পারে না, জামিনের চেষ্টা ও করতে পারে না স্বজনেরা। পক্ষান্তরে, টাকার দাপটে ধনীরা নিন্ম আদালতের ধার ধারে না। উচ্চ আদালত থেকে নামী-দামী ব্যারিষ্টার নিয়োগ করে অগ্রীম জামীন নিয়ে নেয়। বড় বড় নেতাদের পকেট ভারী করে খুন-ধর্ষনের মত মামলা থেকে অব্যহতি নেয়। শুধু নামের মিল থাকার জন্য অনেক কে বছর-বছর জেল খাটতে হয়।
আমাদের বিপদের বন্ধু পুলিশ গুলো গরীবদের দেশের জন্জাল মনে করে। আবার রাজনৈতিক দল গুলো পুলিশকে নিজস্ব পেটুয়া বাহিনী হিসাবে ব্যবহার করে।
যে দলই ক্ষমতায় আসুক গরীব শুধু নির্যাতন আর ধনীরা আপ্যায়ন পেয়ে থাকে। ভোটের আগে থাকে গরিবের বন্ধু, আর ক্ষমতায় গেলে হয় গরীবরা কৃষক।
মানবাধিকার সংগঠন গুলো থাকে শুধু বিবৃতি আর গোলটেবিল বৈঠক নিয়ে।
কারখানায় আগুন লেগে শ্রমীকের মৃত্য হয়, ক্ষতিপুরন বাবদ ২০,০০০/৩০,০০০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। গরিবের জীবনের মূল্য আসলে কত?
কত কথা আর কত ক্ষোভ যে জমা আছে সারাদিন লিখলে ও শেষ হবে না। আর ধৈয্যের সাথে পারলাম না। মাঝপথে ইতি টানলাম।
কাউকে আঘাত বা উদ্দেশ্য করে এ লেখা নয়। আমার মনে হয়েছে এটাই বাস্তবতা। তাই লিখলাম। আপনি একমত নাও হতে পারেন। তবে দ্বি-মত পোষনের আগে বড় বিচারক "বিবেক" কে প্রশ্ন করে মন্তব্য প্রকাশ করেন।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন