প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

সোনালি আলোর ভুবন, কবি জসীম উদ্দীন | আসমা আব্বাসী


এই খানে তোর দাদীর কবর ডালিম গাছের তলে
তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে
এতোটুকু তারে ঘরে এনেছিনু পরীর মতোন মুখ
পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেলো বলে কেঁদে ভাসাইতো বুক

সেই ডালিম গাছের রক্তিম ফুলগুলো পাপড়ি ছড়ায় আজও সবুজ দূর্বাদলের ওপর শান্তিতে নিদ্রারত কবির কবরে। আমার অতি প্রিয়জন কবি জসীম উদ্দীন, যাঁকে আমি ডাকি চাচা বলে। আব্বাসউদ্দীনের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক বন্ধুর, ভাইয়ের, অতি নিকট আত্মীয়ের।
সিলেটে হজরত শাহজালাল রাহমতুল্লাহ আলাইহির দরগায় টিলার সবুজ ঘাসে শুয়ে আছেন আমার আব্বা, খেজুর গাছ থেকে টুপটাপ করে ঝরে পড়ে কমলা রঙের খেজুর, ঝরে পড়ে তার পাতা। কাছে যাওয়ার সুযোগ হয়নি, ছবিতেও দেখিনি তাঁকে। দরগার সম্মান রক্ষার্থে মহিলারা কবরের পাশে যেতে পারেন না। সাদা প্রাচীরের বাইরে দাঁড়িয়ে যখন দূর থেকে দেখি আব্বার কবর, মোনাজাতের হাত তুলি, তখন অম্বিকাপুরের ডালিম গাছের নিচের কবরগুলোর ছবি মনে ভেসে ওঠে।
উনিশশ’ তেষট্টি সালে বিয়ে হয়ে এসেছি পুরানা পল্টনে ‘হিরামন মঞ্জিলে’, সাপ্তাহিক ছুটির দিনে আমার নবীন সঙ্গী আব্বাসীর সঙ্গে ঘুরতে বেরুতাম কখনও শান্তিনগর, কখনও কমলাপুর, কখনও নয়াপল্টন। শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন, কবি জসীম উদ্দীন, শিল্পী কামরুল হাসান, শিল্পী কলিম শরাফী, কবি মুহাম্মদ মঈনুদ্দীন, কবি গোলাম মোস্তফা—এঁদের বাড়িগুলোতে আমাদের নিত্য আনাগোনা। গোসল নাস্তা পর্ব শেষে একটি রিকশাতে চড়ে দু’জনে দশ মিনিটেই পৌঁছে যেতাম গন্তব্যে। এই গুণীজনেরা যেন সোনার মানুষ। এত সহজ স্বাচ্ছন্দ্যে তাঁদের সান্নিধ্য উপভোগ করতাম, বাড়িতে ফেরার তাগিদ থাকত না।
সবচেয়ে বেশি যাওয়া হতো কমলাপুরে জসীম উদ্দীন ও মমতাজ জসীম উদ্দীনের বাড়িতে। আমাদের দু’জনারই অতি প্রিয় এই চাচা ও চাচি, কবিতা ও সুখাদ্য, আকর্ষণ তো কম নয়। কী যে আনন্দের খনিতে অবগাহন! অতি সহজ সরল পরিবেশ, একতলা বাড়ির চারপাশে সুপুরি নারকেল কলা আম জাম কাঁঠালের গাছ ছায়া বিস্তার করে আছে, এক পাশে বেলী চামেলী গন্ধরাজ কামিনী মাধবীলতা জুঁইয়ের সুগন্ধি ঝাড়।
কবি জসীম উদ্দীন চাচা ও চাচি মমতাজ (যাঁকে আদর করে ডাকেন মণিমালা) স্নেহের চাদর বিছিয়ে ডেকে নিতেন কাছে। শীতের সকালে রোদ্দুরে পাটি পেতে বসে চাচি পরিবেশন করতেন নকশি পিঠা, মুড়ির মোয়া, নারকেলের নাড়ু, ঘন দুধের ক্ষীর। কত যে সুস্বাদু খাদ্য তাঁর ভাণ্ডারে, রাঁধতে ভীষণ ভালোবাসতেন, আরও ভালোবাসতেন লোকজনকে ডেকে খাওয়াতে। কবি চাচা তাঁর নতুন লেখা কবিতা পড়ে শোনাতেন মৃদু স্বরে, মুগ্ধ হয়ে শুনতাম আমরা। অনেক সময় আমরাই প্রথম শ্রোতা অথবা প্রথম পাঠক।
কবিতাপ্রীতি তো আমার জন্মসূত্রে পাওয়া উত্তরাধিকার। যখন শৈশবে পিতাকে হারিয়ে মায়ের হাত ধরে এসেছি মনু নদীর তীরে মৌলভীবাজার শহরে, যেখানে প্রকৃতি ও সাহিত্য এক হয়ে গেছে আমাদের জীবনে। হুরু মামু সৈয়দ মুজতবা আলীর ছোট বোন সৈয়দা হিফজুন্নেসা খানম গৌর বর্ণের রূপসী মহিলা আমার আম্মা। সবসময়ই সাদা রঙের শাড়িতে তাঁকে দেখেছি, রঙের কোনো ছিটেফোঁটা নেই, তবু কী অপরূপ, বিধাতা যেন তাঁর সৌন্দর্যের ভাণ্ডার উজাড় করে দিয়েছেন আমার মায়ের চেহারায় ও চরিত্রে।

তুমি যাবে ভাই যাবে মোর সাথে আমাদের ছোট গাঁয়
গাছের ছায়ায় লতায় পাতায় উদাসী বনের বায়
মায়ামমতায় জড়াজড়ি করি মোর গৃহখানি রহিয়াছে ভরি
মায়ের আদরে ভাইয়ের স্নেহে বোনের মায়ার ছায়
যাবে তুমি ভাই যাবে মোর সাথে আমাদের ছোট গাঁয়
তুমি যদি যাও আমাদের গাঁয়ে তোমারে সঙ্গে করি
নদীর ওপারে চলে যাব তবে লইয়া ঘাটের তরী

মায়ের মুখে শুনতাম কবিতাগুলো বিছানায় ঘুমুতে যাওয়ার ক্ষণে। আরও কত কবিতা, যেন স্বপ্নের জগতে চলে যাওয়া।

আয় ছেলেরা আয় মেয়েরা
ফুল তুলিতে যাই
ফুলের মালা গলায় দিয়ে
মামার বাড়ি যাই
মামার বাড়ি পুণ্যিপুকুর
গলায় গলায় জল
এপার হতে ওপার গিয়ে
নাচে ঢেউয়ের দল
দিনে সেথায় ঘুমিয়ে থাকে
লাল শালুকের ফুল
রাতের বেলা চাঁদের সনে
হেসে না পায় কূল
আম কাঁঠালের বনের ধারে
মামা বাড়ির ঘর
আকাশ হতে জ্যোত্স্না কুসুম
ঝরে মাথার পর

রাখাল ছেলে রাখাল ছেলে বারেক ফিরে চাও,
বাঁকা গাঁয়ের পথটি বেয়ে কোথায় চলে যাও?
ওই যে দেখ নীল-নোয়ান সবুজ ঘেরা গাঁ,
কলার পাতা দোলায় চামর শিশির ধোয়ায় পা,
সেথায় আছে ছোট্ট কুটির সোনার পাতায় ছাওয়া,
সাঁঝ-আকাশের ছড়িয়ে-পড়া আবীর-রঙে নাওয়া;
সেই ঘরেতে এক্লা বসে ডাকছে আমার মা—
সেথায় যাব, ও ভাই এবার আমায় ছাড় না।

রাখাল ছেলে রাখাল ছেলে আবার কোথা ধাও,
পুব আকাশে ছাড়ল সবে রঙিন মেঘের নাও।

ঘুম হতে আজ জেগেই দেখি শিশির-ঝরা ঘাসে,
সারা রাতের স্বপন আমার মিঠেল রোদে হাসে।
আমার সাথে করতে খেলা প্রভাত হাওয়া, ভাই,
সরষে ফুলের পাপড়ি নাড়ি ডাকছে মোরে তাই।
চলতে পথে মটরশুঁটি জড়িয়ে দু’খান পা,
বলছে ডেকে, ‘গাঁয়ের রাখাল একটু খেলে যা’।
সারা মাঠের ডাক এসেছে, খেলতে হবে ভাই।
সাঁঝের বেলা কইব কথা এখন তবে যাই।

‘নীল নোয়ান সবুজ ঘেরা গাঁ, কলার পাতা দোলায় চাপা শিশির ধোয়ায় পা’—এমন শ্যামলিমা ভরা গাঁ পৃথিবীর আর কোনো দেশে বোধ করি অবস্থান করে না। বাংলাদেশ এই হাজার হাজার গ্রামের প্রতিচ্ছবি ও প্রতিবিম্ব। মনে বড় সাধ জাগে এমন শ্যামল উদ্ভিদ লতাপাতা গুল্মময় গ্রামে ঘুরে বেড়াতে। আমার জন্মভূমিতে অনায়াসেই খুঁজে পাই কবির সেই ভালোবাসার গ্রাম। আমার অন্তরে তারা স্থায়ী ছবি এঁকে নেয় তাঁদের মাধুরিমায়।
যখন বড় হয়ে নিজে নিজে পড়তে শিখলাম ‘নকশী কাঁথার মাঠ’, ‘সোজন বাদিয়ার ঘাট’—কী বিস্ময় কী বিস্ময়। এত সহজ ছন্দে সহজ বাক্যে কবি সৃষ্টি করলেন অসাধারণ কাব্য।
আব্বাসউদ্দীনের কণ্ঠে ধ্বনিত হলো কবির অপূর্ব সৃষ্টি।

নদীর কূল নাই কিনার নাই রে
আমি কোন্ কূল হতে কোন্ কূলে যাব কাহারে শুধাই রে \

ও পারে মেঘের ঘটা
কণক বিজলি ছটা
মাঝে নদী বহে শাঁই শাঁই রে।
আমি এই দেখিলাম সোনার ছবি আবার দেখি নাই রে \
বিষম নদীর পানি
ঢেউ করে হানাহানি
ভাঙ্গা এ তরণী তবু বাই রে।
আমার অকূলের কূল দয়াল বন্ধুর যদি দেখা পাই রে \

আমার গহীন গাঙ্গের নাইয়া
তুমি অপর বেলায় নাও বায়া যাও রে
ও দরদী কার বা পানে চাইয়া \

ভাটির দ্যাশের কাজল মায়ায়
পরাণডা মোর কাইন্দা বেড়ায় রে
ওরে আবছা মেঘে হাতছানি দেয়
কে জানি মোর সয়া-রে \

ঐ না গাঙ্গের আগের বাঁকে
আমার বন্ধুর দ্যাশ
কলাবনের বাউরি বাতাস দোলায় মাথার ক্যাশ;
কইও খবর তাহার লাইগা
কাইন্দা মরে এই অভাইগা রে
ও তার ব্যথার দেওয়া থাইক্যা থাইক্যা
ঝরে নয়ন বায়া রে \

জসীম উদ্দীন ও আব্বাসউদ্দীন যেন এক বৃন্তের দু’টি কুসুম। তাঁদের সেই অমর সৃষ্টি আজও স্পন্দিত হয় বাংলার লোকে-লোকান্তরে।
জসীম উদ্দীনের বাড়ির আবহে গ্রামবাংলার ছবি কী সুন্দর মমতায় চিত্রিত। বাঁশ ঝাড় কলাগাছ লাউয়ের মাচার ঐশ্বর্য, গোয়াল ঘরে গরু, আরও আছে হাঁস মুরগি ছাগল কবুতর। পাখিদের কিচিরমিচির তার সঙ্গে যুক্ত হয় কাকের কা-কা রব। কবি নিজ হাতে গাছপালার যত্ন করতেন। গাছের গোড়ায় পানি দেয়া, মাটি দেয়া, শুকনো ডাল কেটে ফেলা, পোকামাকড় সাফ করা সব নিজ হাতে করতেন। ফুল ও পাখি দুটোই ছিল তাঁর প্রিয়। কবিপত্নী শরত্কালের ভোরে উঠে প্রথমে শিউলি ফুল কুড়াতেন, তারপর সংসারের নানা কাজ। একবার কবি বাজার থেকে পঞ্চাশটি মাটির কলসী কিনে আনলেন, কবিপত্নী অবাক হয়ে দেখছেন, কবি বললেন, বাড়িতে অনেক গাছ আছে পাখিদের বাসার খোঁজে যাতে ঘুরাঘুরি করতে না হয়, তাই কলসীগুলো কিনে এনেছি। এগুলো রশি দিয়ে গাছে গাছে ঝুলিয়ে দেব। কলসীগুলোর গলার কাছে ফুটো করে আম গাছ জাম গাছ বেল গাছ কাঁঠাল গাছ চালতা গাছ সব গাছে ঝুলিয়ে দেয়া হলো। বাগানের দক্ষিণ কোণে ঝড়ে ভাঙা একটি সফেদা গাছ ও বকফুল গাছ ছিল। এই দুই গাছে নারকেল পাতা খড়বিচালী ঝুলিয়ে দেয়া হলো শালিক ও বুলবুলির জন্য, তারা বাসা বাঁধল সেখানে। আস্তে আস্তে কলসীগুলোতেও নীড় বাঁধল পাখিরা, যেন এক পক্ষীসাম্রাজ্য।

যে কবি এত ভালোবাসেন ফুল পাখি লতাপাতা, তিনি নিজ হাতে পাখিদের জন্য খৈ মুড়ি গুড় মেখে গাছের তলায় ছড়িয়ে দিতেন আর ঘুরে ঘুরে গান গাইতেন। পাড়ার ছোট ছেলেমেয়েরা দল বেঁধে এসে বসত কবির পাশে, তিনি উজাড় করে স্নেহ বিলিয়েছেন তাদের, যেমন তাঁর নয়নের মণি কন্যা হাসনা ও আসমা, পুত্র হাসু, বাসু, রাসু—তেমনি তাঁর স্নেহের পরশ পেয়েছে কত না শিশু।
আমাদের শিক্ষা জীবনে নতুন করে পেয়েছি কবি জসীম উদ্দীনকে, তাঁর কবিতা পাঠ্যবইতে ছিল, ছিল অনার্স ক্লাসে। তখন থেকেই শ্যামল বরণ মায়াবী চেহারা কোমল হৃদয় কবিকে আপন ভাবতে শিখেছি। আমার মতো ক্লাসের সব শিক্ষার্থীর মনেই ছিল তাঁর জন্য গভীর মমতা। এত সহজে যে কবিতা মনের তারে তারে সেতারের সুর জাগিয়ে তোলে, তিনি আমাদের বাংলা সাহিত্যের গৌরব। কবিদের শ্রেণীভাগ করা যায় না, কাব্যের যে ক্ষেত্রেই তাদের সৃজন হোক না কেন, তাঁদের একমাত্র পরিচয় তাঁরা কবি। গীতিকবি, পল্লীকবি, মহাকাব্য কবি, বিদ্রোহী কবি, বিশ্বকবি যে নামেই ডাকা হোক না কেন তাঁরা হলেন সর্বজনীন, প্রত্যেকেই নিজস্ব ক্ষেত্রে প্রতিভার দীপ্তিতে ভাস্বর। রূপ রস বর্ণ গন্ধহীন বিবর্ণ পৃথিবীকে অপরূপ করে তোলাই তাঁদের কাজ। কবি জসীম উদদ্ীনের কাছে জাতির ঋণ সবসময়ই থাকবে, আমরা তাঁরই কাব্যচর্চার মধ্য দিয়ে নিবেদন করব আমাদের নিঃশর্ত শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার নৈবেদ্য।
সূত্র : আমার দেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ