প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

বাংলাদেশের চল্লিশ বছর || মাহফুজ উল্লাহ


বাংলাদেশের স্বাধীনতার চল্লিশ বছর পূর্তিতে একটি বিষয় সর্বত্র আলোচিত হচ্ছে। বিষয়টি হচ্ছে এই রাষ্ট্রের চল্লিশ বছরের অস্তিত্বে প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি। প্রত্যাশার হিসাব মেলানোটা হয়তো সহজ, কিন্তু প্রাপ্তির হিসাবটা অত্যন্ত জটিল। কেননা, বিগত চার দশকে যেসব রাজনৈতিক দল বাংলাদেশের শাসন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিল, তার মধ্যে প্রধান দু’টি দলের অবস্থান প্রায় বিপরীতমুখী। তারা তাদের মতো করে দেশকে নির্মাণ করতে চেয়েছে এবং এই অবস্থানের মধ্যে ঐকমত্য খুঁজে পাওয়া বেশ দুষ্কর।
বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম কেন হয়েছিল, সে বিষয়ে বিভিন্ন বিশ্লেষণধর্মী ব্যাখ্যা আছে। কিন্তু এ রাষ্ট্রের লক্ষ্য সম্পর্কে সংবিধানের প্রস্তাবনায় প্রত্যাশা সম্পর্কে অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় বলা হয়েছে, ‘আমাদের রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হইবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এমন এক শোষণমুক্ত সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা, যেখানে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হইবে।’ স্বাধীনতার যে ঘোষণাপত্র ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল ঘোষিত হয় সেখানে একটি বিষয় স্পষ্ট করে বলা হয়, ‘আমরা আরও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিতেছি যে, জাতিমণ্ডলীর (জাতিসংঘ) সদস্য হিসেবে আমাদের ওপর যে দায় ও দায়িত্ব বর্তাইবে উহা পালন ও বাস্তবায়ন করার এবং জাতিসংঘের সনদ মানিয়া চলার প্রতিশ্রুতি আমরা দিতেছি।’ একই ঘোষণায় তত্কালীন নেতারা বাংলাদেশের জনগণকে একটি নিয়মতান্ত্রিক ও ন্যায়ানুগ সরকার প্রদানের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় অন্য সব কার্য করার অঙ্গীকারও করেছেন। অবশ্য সংবিধান সংশোধনের পর সংশোধিত সংবিধানে শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা হিসেবে যা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, তাতে জনগণকে লড়াই চালিয়ে যাওয়া ভিন্ন অন্য কোনো প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়নি। এই স্বাধীনতার কথিত ঘোষণায় বলা হয়েছে, ‘ইহাই হয়তো আমার শেষ বার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের জনগণকে আহ্বান জানাইতেছি যে, যে যেখানে আছ, যাহার যাহা কিছু আছে তাই নিয়ে রুখে দাঁড়াও, সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ করো। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাও।’
বাংলাদেশের সংবিধানের প্রস্তাবনায় জনগণকে যেসব প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল, তার বাইরেও আরও কিছু আকাঙ্ক্ষা মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছিল ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত তাদের স্বপ্নের রাজ্য পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে তুলে নিতে। অথচ এই জনপদের মানুষেরাই পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর ইংরেজ শাসনে অর্থনৈতিকভাবে বঞ্চিত মুসলমানরা বিত্তবান হওয়ার সুযোগ পেয়ে যান। এই সুযোগের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় স্বাভাবিকভাবে পিছিয়ে পড়েছিল পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যবিত্তরা, বৈষম্যের শিকার হয়ে। তাই তাদের ধারণা ছিল, একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে তারা বিত্ত প্রাপ্তির সুযোগকে কাজে লাগাতে পারবেন। এ কারণেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর বিত্তের সন্ধানে উন্মুখ হয়ে ওঠেন মধ্যবিত্তরা।
কিন্তু মধ্যবিত্তের এই বিত্ত সন্ধানের প্রচেষ্টা ক্ষতিগ্রস্ত হয় স্বাধীনতার পর পর ক্ষমতাসীন দলের আচরণে। ক্ষমতাসীন দলের সদস্যরা জড়িয়ে পড়েন রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠনে, প্রতিপক্ষ দমনে এবং নির্বিচার মানবাধিকার লঙ্ঘনে। আইনের শাসনের প্রতি যে বিন্দুমাত্র শ্রদ্ধাবোধ ছিল না, তা স্পষ্ট হয়ে ওঠে যখন সংবাদপত্রে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত লেখার শিরোনাম হয় ‘আইনের শাসন নয়, মুজিবের শাসন চাই।’ স্বৈরাচারী মানসিকতা লালনকারী অবস্থান থেকে প্রতিপক্ষকে দমন করবার জন্য গঠন করতে হয় রক্ষীবাহিনী। ধারণা করা হয়েছিল, পর্যায়ক্রমে রক্ষীবাহিনী সেনাবাহিনীর বিকল্প হিসেবে দাঁড়িয়ে যাবে। কারণ স্বাধীনতা-উত্তর সময়ে পুনর্গঠিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রাজনৈতিক আনুগত্য সম্পর্কে তত্কালীন সরকার নিশ্চিত হতে পারছিলেন না। সেনাবাহিনীর অফিসারদের অনেকের ভেতর ছিল এক ধরনের আদর্শবাদ এবং যুদ্ধে অংশগ্রহণ করবার কারণে সৈনিকদের ভেতরও তার প্রভাব ছিল ব্যাপক। এ কারণেই অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের জন্য সেনাবাহিনী প্রয়োগ করার পর যখন দেখা গেল ক্ষমতাসীন দলের লোকেরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তখন এ অভিযান থেকে প্রত্যাহার করতে হয় সেনাবাহিনীকে। আর রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠনের প্রক্রিয়ার অবশ্যম্ভাবী পরিণতি হয় দুর্ভিক্ষ এবং রাজমুকুট মাথায় দিয়ে অতি পরিচিত যুবকের বিয়ে। জীবনের নিরাপত্তার অবসান ঘটে পুলিশি হেফাজতে সিরাজ শিকদারের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে, যা এ দেশের বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের প্রথম উদাহরণ।
স্বাধীনতার প্রথম তিন বছরে রাষ্ট্রীয়, রাজনৈতিক, সামাজিকভাবে যত ঘটনা ঘটেছে, তার কোনোটার সঙ্গেই সাংবিধানিক প্রস্তাবনার কোনো মিল ছিল না। স্বাধীনতার চল্লিশ বছরে জনবিরোধী যত ঘটনা ঘটেছে, তার সূত্রপাত স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের প্রথম বছরগুলোতেই। নির্বাচনে ভোট ডাকাতিরও সূত্রপাত ১৯৭৩ সালে।
এভাবে তালিকা করলে তা অনেক দীর্ঘ হবে। কিন্তু মোটাদাগে বললে স্বাধীনতার চল্লিশ বছরের যে কয়টি প্রাপ্তি চোখে পড়ে, তা হচ্ছে বিত্তবানদের সংখ্যা বৃদ্ধি, দুর্নীতির প্রসার এবং প্রায় সর্বক্ষেত্রে ভঙ্গুর প্রতিষ্ঠান। রাজধানী ঢাকার চেহারা হয়তো বিগত দিনগুলোতে অনেক আলো ঝলমল হয়েছে। কিন্তু সে আলো ঝলমল রাজধানী যে দেশের বুকে বিরাজমান সর্বপ্রকার অন্ধকারকে মুছে দিতে পারেনি, এ কথা স্বীকার করতে হবে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে কৃষক এবং বিভিন্ন শ্রেণীর তরুণরা ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করেছিল। স্বাধীনতা পূর্ব সময়ে মানুষের সপক্ষে যেসব আন্দোলন হয়েছিল, সেখানেও এই শক্তির উপস্থিতি ছিল প্রবল। রাজনৈতিক দলগুলোও তাদের কর্মকাণ্ডের জন্য এই শক্তির ওপর নির্ভর করেছে প্রবলভাবে। এই শক্তির একটা প্রধান ক্ষমতা ছিল তাদের সাংগঠনিক অবস্থান। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার আগে শ্রমিক, কৃষক ও ছাত্রদের যে সংগঠন ছিল, তার শক্তি ছিল ব্যাপক। বিভিন্ন সময়ে তারা নিজেদের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে যেমন সাহসী ভূমিকা পালন করেছে, তেমনি বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতেও জুগিয়েছে প্রাণচাঞ্চল্য। পূর্ব ও পশ্চিম উভয় পাকিস্তানে ছাত্র, কৃষক, শ্রমিক, জনতার সফল আন্দোলনের অসংখ্য উদাহরণ আছে। পূর্ব পাকিস্তানে এই সফলতা ১৯৫৯ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর ভরাডুবি ঘটিয়ে দেয়ার সম্ভাবনায় ১৯৫৮ সালে জারি হয়েছিল সামরিক শাসন। অবশ্য সেই সামরিক শাসনের পেছনে মদদ জুগিয়েছিল মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ। সিআইএর এই ভীতির একটা প্রধান কারণ ছিল সাম্রাজ্যবাদবিরোধী, কমিউনিস্ট সমর্থিত প্রগতিশীল শক্তির ব্যাপক বিকাশ। স্বাধীনতা পূর্ব বাংলাদেশে কৃষক, শ্রমিক ও ছাত্রদের সংগঠনগুলোর উজ্জ্বল উপস্থিতি মানুষকে সাহস জোগাত।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার চল্লিশ বছরে এ তিনটি ক্ষেত্রেই ঘটেছে
চরম বিপর্যয়। এসব ক্ষেত্রে প্রাপ্তির হিসাব প্রায় শূন্যের কোটায়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পর মধ্যবিত্তের মতো ছাত্ররাও হয়ে ওঠে বিত্ত সন্ধানী। তাদের জীবনযাপন পদ্ধতিতে ঘটে তার প্রতিফলন। পাকিস্তান আমলে যে আদর্শবাদকে নির্ভর করে ছাত্র সংগঠনগুলো পরিচালিত হতো, তা রাতারাতি উবে যায়। ছাত্র সংগঠনের এ বিপর্যয় পুরো দেশের শিক্ষাঙ্গনকে করে তোলে কলুষিত। আদর্শবাদী ছাত্র সংগঠনের প্রচেষ্টা পরিণত হয় সমুদ্রের বারি বিন্দুর মতো। ছাত্র সংগঠনগুলো ক্রমান্বয়ে পরিণত হয় রাজনৈতিক দলের লেজুড় এবং তাদের সামনে আদর্শবাদের পথ বন্ধ হয়ে যায়। একই ঘটনা ঘটে শ্রমিক ও কৃষক সংগঠনের বেলায়। শ্রমিক সংগঠনগুলোর একাংশের নেতা বাংলাদেশ আমলে অঙ্গীভূত হয়ে যান রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার সঙ্গে। অন্যরা প্রাথমিক পর্যায়ে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মুখে পুনর্গঠিতই হতে পারছিলেন না।
কৃষক সংগঠনগুলো মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বাধীন হলেও ১৯৭৬ সালে তাঁর মৃত্যুর পর কৃষক আন্দোলনেও তৈরি হয় বিচ্ছিন্নতা। শ্রমিক ও কৃষক সংগঠনগুলো বাংলাদেশের সমাজে পুনর্গঠিত না হওয়ার পেছনে আরেকটি কারণ অভিজাত এলাকার মানুষদের শ্রমিক ও কৃষক নেতা বনে যাওয়া। বনানীর কৃষক যদি কৃষক সংগঠনের নেতা হয়ে যান, তাহলে আর যাই হোক তাতে সত্যিকারের কৃষকের কোনো সংগঠন গড়ে উঠবে না। স্বাধীন বাংলাদেশে ছাত্র, শ্রমিক ও কৃষকের সংগঠন বিপর্যস্ত হওয়ার ফলে সমাজের যে শক্তি সরকারের বিরুদ্ধে জন অধিকার সংরক্ষণে ভারসাম্য রক্ষা করতে পারত, তা নষ্ট হয়ে গেছে। এর ফলেই স্বাধীন দেশের রাজনীতিতে এসেছে বিভিন্ন পরিবর্তন। স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে মানুষের। প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে এটিই বড় ব্যবধান।
সূত্র : আমার দেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ