প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

আশা ভেঙেছে তবু স্বপ্নের কথা শোনাবো || আতাউস সামাদ


চল্লিশ বছর আগে এক গ্রামের পাশের মাঠে আমরা ক’জন একটা ট্রানজিস্টর রেডিও ঘিরে গোল হয়ে বসে রুদ্ধশ্বাসে অপেক্ষা করছিলাম। বাংলাদেশে বেঈমান বর্বর নৃশংস পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর ঢাকায় আনুষ্ঠানিক আত্মসমর্পণ করার খবর শোনার জন্য। ইতোমধ্যে জানা হয়েছে যে, দখলদার পাকিস্তানিদের ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান জেনারেল নিয়াজী আত্মসমর্পণ করতে রাজি হয়েছেন এবং রমনা রেস কোর্স ময়দানে প্রকাশ্যে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) আত্মসমর্পণ চুক্তি সই হবে।
ঢাকায় পাকিস্তানি হানাদার ও তাদের বঙ্গভাষী দোসররা নয়া পল্টনে আমাদের ছেড়ে আসা বাসায় আমার খোঁজে হানা দিয়েছিল ১০ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে। আমার ছোট ভাই মুক্তিযোদ্ধা আতিকুস সামাদকেও খুঁজছিল পাকিস্তানিরা। বন্ধু-বান্ধব ও শুভাকাঙ্ক্ষী পাড়া-পড়শির মুখে সেইসব খবর পেয়ে আমরা ঢাকা ছেড়েছি সঙ্গে সঙ্গেই। এই শহর থেকে হাজার হাজার মানুষ বুড়িগঙ্গা নদী পার হয়ে পায়ে হেঁটে বা নৌকা দিয়ে সরু একটা খাল ধরে ধলেশ্বরী তীরে পৌঁছান। সেখান থেকে তাঁরা বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। এঁদের মধ্যে অনেকের থাকার মতো জায়গা ছিল না। তাঁরা চেয়েছেন ঢাকা থেকে প্রাণ নিয়ে বের হতে। তারপর যে কোনো মুক্ত অঞ্চলে পৌঁছে ‘যেখানে রাত সেখানে কাত’ হয়ে কয়েকটা দিন কাটিয়ে দিতে। সবারই বিশ্বাস, কয়েকদিনের মধ্যেই ঢাকায় নিজ গৃহে ফেরত আসা যাবে। কারণ, হানাদার পাকিস্তানিরা যে শিগগিরই পরাজিত হবে, সে ব্যাপারে সন্দেহ ছিল না। কিন্তু ঢাকা ত্যাগ করার তাগিদ ছিল প্রথমত কোনো না কোনোভাবে পাকিস্তানি ও পাকিস্তানপ্রেমী আততায়ীদের লক্ষ্যতে পরিণত হয়েছিলেন অনেকে। আর দ্বিতীয়ত, পাকিস্তানি সেনারা তাদের রাজাকার-আলবদর-আলশামস স্যাঙ্গাতদের সঙ্গে নিয়ে যদি ঢাকায় প্রতিরোধ গড়ে তোলে, তাহলে যে প্রচণ্ড যুদ্ধ হবে তাতে অনেক বেসামরিক লোকও নিহত হবে। সপরিবারে আমি, আমার ভাই, বিখ্যাত আইনজীবী ও আওয়ামী লীগ নেতা সিরাজুল হক সাহেবের কন্যা সায়েমা হক ও পুত্র আনিসুল হক (যিনি বর্তমানে পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে বিশিষ্ট আইনজীবীতে পরিণত হয়েছেন) এবং আমাদের বন্ধু আজিজুল হক একসঙ্গে চলছিলাম। আমরা যখন ধলেশ্বরী নদীতে নৌকায় উঠছি, তখনও পেছন থেকে কামানের গর্জন শোনা যাচ্ছিল। তবে ঠিক কোথায় কামানযুদ্ধ, তা নিরূপণ করতে পারিনি। কামানের আওয়াজ বন্ধ হয়েছিল বেশ কিছুক্ষণ পরে। আমাদের গন্তব্য আজিজুল হকের গ্রামের বাড়ি, শেখরনগর।
আমরা শেখরনগর পৌঁছবার পরও যুদ্ধ হতে দেখেছি। পলায়নপর পাকিস্তানি সৈন্যদের তাড়া করে একদল মুক্তিযোদ্ধা শেখরনগরের ওই মাঠ পার হয়ে ছুটছেন, তা দেখেছি। নৃশংস পাকিস্তানিরা পালাবার সময়ও ঘরবাড়িতে আগুন ধরাবার চেষ্টা করছিল। আবার কাছেই এক নদীতে একটি লঞ্চ লক্ষ্য করে ভারতীয় যুদ্ধবিমানকে রকেট নিক্ষেপ করতে দেখেছি। ফলে, যুদ্ধ কখন শেষ হবে সে জন্য ব্যক্তিগত গভীর উত্কণ্ঠা ছিল। ওদিকে ঢাকায় মা-বোন-ভগ্নিপতি-ভাগিনা-ভাগিনীদের এবং পাকিস্তানি জেলখানায় আমার সম্বন্ধী ডা. আনোয়ারুল হককে ছেড়ে এসেছি। তাদের জন্য উদ্বেগ ছিল। দেশ স্বাধীন হয়েছে এবং শত্রুমুক্ত হয়েছে—এমন আকাঙ্ক্ষা তো ছিলই। নিজেরা বাঁচি কী মরি তার চেয়ে বড় কথা, একমাত্র কথা তখন ছিল যে দেশ স্বাধীন ও শত্রুমুক্ত হতেই হবে। তাই পাকিস্তানি সৈন্যদের আত্মসমর্পণের সংবাদ শোনার জন্য অধীর অপেক্ষা। অবশেষে সেই পরম সুসংবাদটা শুনলাম। আনন্দে আত্মহারা হলাম। নিঃশ্বাস নিলাম বুকভরে। তারপর মাটির সঙ্গে বুক মিশিয়ে দেশমাতৃকার স্নেহধন্য হলাম।
তবে আমাদের সেই আনন্দ সারা বুক ভরে থাকতে পারে নাই বেশিক্ষণ। দুঃখজনক হলেও অনেক শোকের খবর অপেক্ষা করছিল। ঢাকা ছাড়বার আগেই খবর পেয়েছিলাম, আমার ভ্রাতুষ্পুত্র লে. আশফাকুস সামাদ পাকিস্তানিদের সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে শহীদ হয়েছে ভুরুঙ্গামারীর যুদ্ধে। তার আগে আমাদের পাড়ার
বীর মুক্তিযোদ্ধা মানিক নিহত হয়েছে। শেখরনগরের আশপাশে আজিজুল হক সাহেবের পরিচিত মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে কয়েকজন শহীদ হয়েছেন। ঢাকায় পাকিস্তানিরা আত্মসমর্পণ করতে যাবার সময় গোলাগুলিতে আমার জ্যেষ্ঠ ভ্রাতাতুল্য জিল্লুর ভাইয়ের শিশুপুত্র নিহত হয়েছে।
১৬ ডিসেম্বর সকাল থেকেই মুক্তিযোদ্ধারা দলে দলে ঢাকার দিকে যাচ্ছিলেন। অনেকেই যাচ্ছিলেন লঞ্চে করে। এরকম একটা লঞ্চ ডুবে বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যুর খবরও শুনি। আর বিষাদ একেবারে গ্রাস করে ফেলে আমাদের যখন খবর পাই যে, অগ্রজতুল্য সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেন, শহীদুল্লা কায়সার, এমএ মান্নান ও নিজামুদ্দিন আহমেদ, বন্ধু সাংবাদিক নাজমুল হক ও অনুজতুল্য সাংবাদিক আ ন ম গোলাম মোস্তফাকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গিয়ে খুন করেছে পাকিস্তানিদের সাহায্যপুষ্ট আলবদররা। ভাগ্যক্রমে বন্ধু এনায়েতুল্লাহ খান ও আমি তাদের থাবা থেকে আত্মরক্ষা করতে পেরেছিলাম। তবে আমাদের কষ্ট বাড়তেই থাকল, যখন আরও খবর পেলাম যে আমার শ্রদ্ধাভাজন অনেক শিক্ষক এবং গুণী চিকিত্সকদেরও হত্যা করেছে তারা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. জিসি দেব, অধ্যাপক জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা ও অধ্যাপক মুনিরুজ্জামান এবং সাংবাদিক শহীদ সাবের তো নিহত হন ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে বিশ্বাসঘাতক পাকিস্তানিদের প্রথম আক্রমণেই। ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানিরা আত্মসমর্পণ করার পর দিনগুলোতে যতটা না আনন্দিত হয়েছি, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে আবার দেখা হওয়ায়, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে বুকে বুক মিলিয়ে ততটাই কষ্ট পেয়েছি একের পর এক প্রাণ বিসর্জনের শোকসংবাদ পেয়ে। মোট কথা, বিজয় দিবস ও তার পরের দিনগুলো ছিল হর্ষ ও বিষাদ মেশানো।
আর সে জন্যই তখন দেশের ভবিষ্যত্ নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেছিলাম ও যেসব চিন্তা এসেছিল, তা এখনও আমার মতো অনেকের কাছেই আজও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সবাই মিলে যুদ্ধের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে দেশটাকে সচল করব, সেটা তো ছিল প্রথম চিন্তা ও ইচ্ছা। তারপরই যে আকাঙ্ক্ষা মনে বাসা বেঁধেছিল তা ছিল এই যে, এদেশে সব মানুষ সত্ হবে, দেশটা চলবে ন্যায়-নীতির ওপর, দেশের রাজনীতির ভিত্তি হবে গণতন্ত্র ও বহুমতের সহাবস্থান। যা আছে দেশে, সবই অর্থাত্ দেশের যে সম্পদ তা সবার বেঁচে থাকার ও মঙ্গলের জন্য কাজে লাগানো হবে। বাংলাদেশ অচিরেই সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নতির পথে এগিয়ে যাবে, এদেশের সব নাগরিক একে অপরকে ভালোবাসবে এবং কেউ কারও জন্য অশান্তি সৃষ্টি করবে না। শহীদদের পবিত্র স্মৃতি বুকে ধরে রাখবে সবাই সর্বকাল এবং বহু প্রাণ ও অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা চির-ভাস্বর থাকবে। আমরা হব একটি সুন্দর, গর্বিত, স্বাধীন দেশের নাগরিক।
এসবের অনেক কিছুই এখন অনুপস্থিত। দেশে ধনবৈষম্য একটি বিস্ফোরণোন্মুখ পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। তবু লোভী লুটেরারা তাদের হীন লুটপাট চালিয়ে যাচ্ছে নির্দ্বিধায়। দুর্নীতি গ্রাস করেছে সারাদেশ। সঙ্গে এসে জুড়ে বসেছে গুম-খুন। মাঝে মাঝে মনে হয় সন্ত্রাসীরা যেন স্বরাজ পেয়েছে এই বাংলাদেশে। ন্যায়-নীতি ও ন্যায়বিচার এখন খুঁজতে হয় শুধু স্বপ্নে। কেউ কাউকে বিশ্বাস করতে পারছে না। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও রীতিনীতি আর যে-ই মানুন, বর্তমান ক্ষমতাসীনরা সেগুলোকে অবজ্ঞাই করছেন। শাসকদের আত্মম্ভরিতা সীমাহীন। চল্লিশ বছর আগে যেসব স্বপ্ন দেখেছিলাম, বর্তমানের রূঢ় বাস্তব সেগুলোর বিপরীত। তবে এও ঠিক যে, একদিনে এই দুঃখজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় নাই। দেশটা ঠিক পথে চলতে না পারার দায় অনেককেই ভাগ করে নিতে হবে। যদিও তারা মনে করতে পারেন আমাদের এই খেদোক্তি ব্যর্থদের নিষম্ফল আস্ফাালন। তবু আমরা আশা ছাড়ব না। আমরা সুদিনের স্বপ্নের কথা শুনিয়েই যাব। 
সুত্র : আমার দেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ