'বাহবা! কী দুরন্ত ছেলে রে বাবা। এমন ছেলে আমি আগে কখনো দেখিনি।'
'কী আব্বু, কার কথা বলছো।'
'রানভি...। রানভির কথা বলছি।'
'রানভি! রানভি সে আবার কে।'
'আম্মু তুমি কী এরই মধ্যে ভুলে বসে আছো। ওই যে আমাদের ক্লাসের ফার্স্ট বয় রানভি।'
'তো রানভিরের আবার কী হলো। রানভিরের সঙ্গে ঝগড়া করনি তো!'
'না আম্মু ওর সঙ্গে ঝগড়া করব কেন। ও যা চালাক ছেলে। বলতে গেলে ও তো সব কাজের কাজী।'
'সে আবার কী রকম! রানভি নিশ্চয় তোমার মতো অলস স্বভাবের নয়।'
'আম্মু তুমি না। সুযোগ পেলেই আমার অলসতাকে নিয়ে...। আমি সব সময় অলসতা করি নাকি। আম্মু শোন না গত শুক্রবার তোমাকে বলে কয়ে যখন রানভিদের বাসায় গেলাম তখন রানভি বলল, 'চল আমরা দুজন মিলে কম্পিউটারে ভিডিও গেম খেলি। বললাম, 'কিন্তু খেলব কী করে। আমি তো খেলতে পারি না। আচ্ছা ঠিক আছে। তুমি খেলবে আর আমি বসে বসে দেখব।' রানভির বলল, 'না। তা হবে না। তুমি খেলতে পার না তো কী হয়েছে। আমি শিখিয়ে দেব।' বললাম, 'সত্যি সত্যিই কী আমাকে শিখিয়ে দেবে! আমাদের তো কম্পিউটার নেই। তবে আব্বু বলেছে বড় ভাইয়া রেজাল্ট ভালো করলে নাকি কম্পিউটার কিনে দেবে। রানভি বলল, 'তাহলে তো বেশ হবে। তখন আমরা দুবন্ধু মিলে ভিডিও গেম প্রতিযোগিতা দিতে পারব।'
তারপর রানভি আমাকে ড্রয়িং রুমে বসিয়ে রেখে ভেতরের রুমে গেলে আমি রানভিরের ছোট বোন পৌষি এবং প্রিয়ন্তির সঙ্গে গল্প জুড়ে দিলাম। গল্পের এক পর্যায়ে রানভিরের আম্মু এসে আমাদের চারজনকে নুডুলস খেতে দিল। নুডুলস খেতে খেতে ছোট বোন পৌষি রানভিরকে বলল, 'ভাইয়া আজ কিন্তু আমাকে গেমস খেলতে দিতে হবে।' উত্তরে মুখটাকে ভেংচি দিয়ে রানভি পৌষিকে বলল, 'ভাইয়া গেমস খেলতে দিতে হবে। তুমি বললে আর আমি তোমাকে খেলতে দেব। বেশি পাকামো কর না তো। যাও আম্মুর সঙ্গে ঘুমিয়ে থাকো গে।' মুখ ভেংচি দিয়ে কথা বলায় পৌষি এক দৌড়ে কাছে এসে রানভিকে চিমটি দিয়ে জড়িয়ে ধরল। ছাড়তে চাইল না। তারপর রানভি 'বাঁচাও আম্মু বাঁচাও' করে চিৎকার দেয়াতে শেষমেশ রক্ষে পেল। কিন্তু রানভিরের উদোম শরীরে পৌষির চিমটি কাটার লালচে চিহ্ন আমাদের কারো দৃষ্টি এড়াল না। তবুও রানভি তার ছোট বোনের ওপর রেগে গেল না। আমার হাত ধরে বলল, 'চল বন্ধু আমরা খেলতে যাই।' আমরা দুবন্ধু যখন খেলতে যাচ্ছি তখন আবার ছোট বোন পৌষি বলল, 'খেলতে যাচ্ছ তো। যাও। ভালো মতো খেলা শিখিয়ে দেবে। আফসানা ফুপি তোমার নরম কান দুটোকে টেনে টেনে লাল করে দেবে।' এই কথা শুনে রানভি বলল, 'ফুপি! ফুপি এই অসময়ে বাসায় কী করছে। ফুপির না আজ কোথায় যেন যাওয়ার কথা ছিল!' তারপর আমি রানভিকে বললাম, 'না রে ভাই। আজ খেলব না। অন্য একদিন এসে খেলব। তোমার ফুপি যদি..! রানভি বলল, 'আফসানা ফুপির কথা শুনে ভয় পাচ্ছো নাকি। ভয় নেই বন্ধু। ফুপিকে আদর চুমু দিয়ে যখন বলব, 'ও আমার সুইট ফুপি আমাদের কিছুক্ষণ গেমস খেলতে দাও না গো। গেমস খেলতে সঙ্গে আমার বন্ধুকে নিয়ে এসেছি। প্লিজ! ফুপি.. প্লিজ! তুমি যদি খেলতে না দাও তো আমার বন্ধুটা কী ভাববে তা ভেবে দেখেছ।' তখন কী আর খেলতে দিতে রাজি না হয়ে পারবে। রানভিরের এতসব কথা শোনার পর আবার বললাম, 'থাক না রে ভাই। অন্য একদিন...।'
তারপর কী হলো জানো আম্মু। রানভি যখন সোজা আমাকে কম্পিউটার রুমে নিয়ে গেল তখন রানভিরের ফুপি আমাদের দেখতে না দেখতে ধমক দিয়ে বলল, 'দেখতে পাচ্ছো নিশ্চয় কাজ করছি। এখন কোনো গেমস টেমস খেলা চলবে না। যাও। যাও। যাও বলছি।' রানভিরের ফুপির ধমক শুনে আমি তো থ হয়ে গেলাম। মুখ দিয়ে কোনো কথা বের হলো না। তবুও সাহস করে বললাম, 'রানভি চল না রে ভাই।' রানভির আমার কথার কোনো উত্তর না দিয়ে ফুপিকে জড়িয়ে ধরে বলল, 'ও আমার সুইট ফুপি আমরা কিন্তু বড় আশা করে গেমস খেলব বলে এসেছি। আমাদের খেলার সুযোগ দাও। না করছো কেন।' তবুও রানভিরের আদরমাখা কথায় ফুপির মনে ধরল না। রানভিরের কাছ থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে ফুপি বলল, 'তোমার সস্তা কথায় কোনো কাজ হবে না। আজ কিছুতেই খেলা যাবে না। বেরিয়ে যাও ...। যাও বলছি।' কিন্তু কিছুতেই রানভি কম্পিউটার রুম থেকে বের হওয়ার পাত্র নয়। উল্টো রানভি তার ফুপির ওপর রাগ করে বলল, 'খেলতে দেবে না তো। আচ্ছা দেখাচ্ছি মজা। এখনই আমি দিদার কাছে গিয়ে নালিশ দেব। তারপর বুঝবে..।' উত্তরে রানভিরের ফুপি রেগে বলল, 'এই.. এই। তুই আবার আমার বিরুদ্ধে কী নালিশ দিবি রে। আর আম্মু তোর ফালতু নালিশ শুনবেই বা কেন। আমি তোর কী এমন ক্ষতি করেছি রে।' রানভি বলল, ক্ষতি করনি না। করনি? আচ্ছা ঠিক আছে আমি এখনই যাচ্ছি। এতসব কথা শুনে হঠাৎ কেন জানি রানভিরের ফুপিকে অপরাধী অপরাধী মনে হলো। তারপর রানভিরের ফুপি রানভিরকে জড়িয়ে ধরে বলল, 'আম্মুকে কী বলবি রে। বল না কী বলবি।' রানভি বলল, 'কী বলব মানে। আমি কী কথা বলতে জানি না নাকি। তুমি যে রোজ কেন রাত জেগে ফেসবুক খুলে বসে থাক তা বলে দেব।' এই কথা শুনে রানভিরের ফুপির রাগী রাগী চেহারাটা হঠাৎ মস্নান হয়ে গেল। তারপর কী যেন ভেবে বলল, 'আচ্ছা ঠিক আছে। আমি যাচ্ছি। তোরা দু'বন্ধু মিলে গেমস খেল।' তারপর আমরা যখন কম্পিউটারের মনিটরের সামনে বসলাম তখন আবার আফসানা ফুপি বলল, 'আচ্ছা বাবা, তুই ফেসবুক বলতে কী বুঝিস রে। উত্তরে রানভি বলল, 'বুঝি না মানে। মনিটরে যে ফেসবুক লেখা থাকে তা কী আমি পড়তে পারি না। প্লিজ! ফুপি বিরক্ত না তো। আমাদের খেলতে দাও।' রানভিরের ফুপি কম্পিউটার রুম ছেড়ে গেলে আমরা দুবন্ধু মিলে ইচ্ছামতো গেমস খেললাম।
'...এই তোমার বন্ধু রানভিরের কীর্তি কা-। বেশ তো চালাক চতুর ছেলেটা। এক কথায় স্মার্ট বয় বলা যায়।'
'শুধু কী চালাক। আমাদের ক্লাসে দুষ্টুমিতে ও নাম্বার ওয়ান। লেখাপড়ায় ভালো বলে স্যারেরা রানভিকে তেমন শাস্তি দেয় না। উল্টো আদর করে।'
'দু্ষ্টু ছেলেরা এমনিতে লেখাপড়ায় ভালো হয়। কিন্তু তোমার কেন কোনো কিছুতে অগ্রগতি চোখে পড়ছে না? না দুষ্টুমিতে। না লেখাপড়ায়। তুমি তো সব কাজে সেস্না।'
'এ কী বলছো মা আমি তো এরই মধ্যে রানভিরের মতো দুষ্টুমি করা শুরু করে দিয়েছি। শুধু লেখাপড়ায় তেমন পেরে উঠতে পারছি না আর কী।'
'কী আব্বু, কার কথা বলছো।'
'রানভি...। রানভির কথা বলছি।'
'রানভি! রানভি সে আবার কে।'
'আম্মু তুমি কী এরই মধ্যে ভুলে বসে আছো। ওই যে আমাদের ক্লাসের ফার্স্ট বয় রানভি।'
'তো রানভিরের আবার কী হলো। রানভিরের সঙ্গে ঝগড়া করনি তো!'
'না আম্মু ওর সঙ্গে ঝগড়া করব কেন। ও যা চালাক ছেলে। বলতে গেলে ও তো সব কাজের কাজী।'
'সে আবার কী রকম! রানভি নিশ্চয় তোমার মতো অলস স্বভাবের নয়।'
'আম্মু তুমি না। সুযোগ পেলেই আমার অলসতাকে নিয়ে...। আমি সব সময় অলসতা করি নাকি। আম্মু শোন না গত শুক্রবার তোমাকে বলে কয়ে যখন রানভিদের বাসায় গেলাম তখন রানভি বলল, 'চল আমরা দুজন মিলে কম্পিউটারে ভিডিও গেম খেলি। বললাম, 'কিন্তু খেলব কী করে। আমি তো খেলতে পারি না। আচ্ছা ঠিক আছে। তুমি খেলবে আর আমি বসে বসে দেখব।' রানভির বলল, 'না। তা হবে না। তুমি খেলতে পার না তো কী হয়েছে। আমি শিখিয়ে দেব।' বললাম, 'সত্যি সত্যিই কী আমাকে শিখিয়ে দেবে! আমাদের তো কম্পিউটার নেই। তবে আব্বু বলেছে বড় ভাইয়া রেজাল্ট ভালো করলে নাকি কম্পিউটার কিনে দেবে। রানভি বলল, 'তাহলে তো বেশ হবে। তখন আমরা দুবন্ধু মিলে ভিডিও গেম প্রতিযোগিতা দিতে পারব।'
তারপর রানভি আমাকে ড্রয়িং রুমে বসিয়ে রেখে ভেতরের রুমে গেলে আমি রানভিরের ছোট বোন পৌষি এবং প্রিয়ন্তির সঙ্গে গল্প জুড়ে দিলাম। গল্পের এক পর্যায়ে রানভিরের আম্মু এসে আমাদের চারজনকে নুডুলস খেতে দিল। নুডুলস খেতে খেতে ছোট বোন পৌষি রানভিরকে বলল, 'ভাইয়া আজ কিন্তু আমাকে গেমস খেলতে দিতে হবে।' উত্তরে মুখটাকে ভেংচি দিয়ে রানভি পৌষিকে বলল, 'ভাইয়া গেমস খেলতে দিতে হবে। তুমি বললে আর আমি তোমাকে খেলতে দেব। বেশি পাকামো কর না তো। যাও আম্মুর সঙ্গে ঘুমিয়ে থাকো গে।' মুখ ভেংচি দিয়ে কথা বলায় পৌষি এক দৌড়ে কাছে এসে রানভিকে চিমটি দিয়ে জড়িয়ে ধরল। ছাড়তে চাইল না। তারপর রানভি 'বাঁচাও আম্মু বাঁচাও' করে চিৎকার দেয়াতে শেষমেশ রক্ষে পেল। কিন্তু রানভিরের উদোম শরীরে পৌষির চিমটি কাটার লালচে চিহ্ন আমাদের কারো দৃষ্টি এড়াল না। তবুও রানভি তার ছোট বোনের ওপর রেগে গেল না। আমার হাত ধরে বলল, 'চল বন্ধু আমরা খেলতে যাই।' আমরা দুবন্ধু যখন খেলতে যাচ্ছি তখন আবার ছোট বোন পৌষি বলল, 'খেলতে যাচ্ছ তো। যাও। ভালো মতো খেলা শিখিয়ে দেবে। আফসানা ফুপি তোমার নরম কান দুটোকে টেনে টেনে লাল করে দেবে।' এই কথা শুনে রানভি বলল, 'ফুপি! ফুপি এই অসময়ে বাসায় কী করছে। ফুপির না আজ কোথায় যেন যাওয়ার কথা ছিল!' তারপর আমি রানভিকে বললাম, 'না রে ভাই। আজ খেলব না। অন্য একদিন এসে খেলব। তোমার ফুপি যদি..! রানভি বলল, 'আফসানা ফুপির কথা শুনে ভয় পাচ্ছো নাকি। ভয় নেই বন্ধু। ফুপিকে আদর চুমু দিয়ে যখন বলব, 'ও আমার সুইট ফুপি আমাদের কিছুক্ষণ গেমস খেলতে দাও না গো। গেমস খেলতে সঙ্গে আমার বন্ধুকে নিয়ে এসেছি। প্লিজ! ফুপি.. প্লিজ! তুমি যদি খেলতে না দাও তো আমার বন্ধুটা কী ভাববে তা ভেবে দেখেছ।' তখন কী আর খেলতে দিতে রাজি না হয়ে পারবে। রানভিরের এতসব কথা শোনার পর আবার বললাম, 'থাক না রে ভাই। অন্য একদিন...।'
তারপর কী হলো জানো আম্মু। রানভি যখন সোজা আমাকে কম্পিউটার রুমে নিয়ে গেল তখন রানভিরের ফুপি আমাদের দেখতে না দেখতে ধমক দিয়ে বলল, 'দেখতে পাচ্ছো নিশ্চয় কাজ করছি। এখন কোনো গেমস টেমস খেলা চলবে না। যাও। যাও। যাও বলছি।' রানভিরের ফুপির ধমক শুনে আমি তো থ হয়ে গেলাম। মুখ দিয়ে কোনো কথা বের হলো না। তবুও সাহস করে বললাম, 'রানভি চল না রে ভাই।' রানভির আমার কথার কোনো উত্তর না দিয়ে ফুপিকে জড়িয়ে ধরে বলল, 'ও আমার সুইট ফুপি আমরা কিন্তু বড় আশা করে গেমস খেলব বলে এসেছি। আমাদের খেলার সুযোগ দাও। না করছো কেন।' তবুও রানভিরের আদরমাখা কথায় ফুপির মনে ধরল না। রানভিরের কাছ থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে ফুপি বলল, 'তোমার সস্তা কথায় কোনো কাজ হবে না। আজ কিছুতেই খেলা যাবে না। বেরিয়ে যাও ...। যাও বলছি।' কিন্তু কিছুতেই রানভি কম্পিউটার রুম থেকে বের হওয়ার পাত্র নয়। উল্টো রানভি তার ফুপির ওপর রাগ করে বলল, 'খেলতে দেবে না তো। আচ্ছা দেখাচ্ছি মজা। এখনই আমি দিদার কাছে গিয়ে নালিশ দেব। তারপর বুঝবে..।' উত্তরে রানভিরের ফুপি রেগে বলল, 'এই.. এই। তুই আবার আমার বিরুদ্ধে কী নালিশ দিবি রে। আর আম্মু তোর ফালতু নালিশ শুনবেই বা কেন। আমি তোর কী এমন ক্ষতি করেছি রে।' রানভি বলল, ক্ষতি করনি না। করনি? আচ্ছা ঠিক আছে আমি এখনই যাচ্ছি। এতসব কথা শুনে হঠাৎ কেন জানি রানভিরের ফুপিকে অপরাধী অপরাধী মনে হলো। তারপর রানভিরের ফুপি রানভিরকে জড়িয়ে ধরে বলল, 'আম্মুকে কী বলবি রে। বল না কী বলবি।' রানভি বলল, 'কী বলব মানে। আমি কী কথা বলতে জানি না নাকি। তুমি যে রোজ কেন রাত জেগে ফেসবুক খুলে বসে থাক তা বলে দেব।' এই কথা শুনে রানভিরের ফুপির রাগী রাগী চেহারাটা হঠাৎ মস্নান হয়ে গেল। তারপর কী যেন ভেবে বলল, 'আচ্ছা ঠিক আছে। আমি যাচ্ছি। তোরা দু'বন্ধু মিলে গেমস খেল।' তারপর আমরা যখন কম্পিউটারের মনিটরের সামনে বসলাম তখন আবার আফসানা ফুপি বলল, 'আচ্ছা বাবা, তুই ফেসবুক বলতে কী বুঝিস রে। উত্তরে রানভি বলল, 'বুঝি না মানে। মনিটরে যে ফেসবুক লেখা থাকে তা কী আমি পড়তে পারি না। প্লিজ! ফুপি বিরক্ত না তো। আমাদের খেলতে দাও।' রানভিরের ফুপি কম্পিউটার রুম ছেড়ে গেলে আমরা দুবন্ধু মিলে ইচ্ছামতো গেমস খেললাম।
'...এই তোমার বন্ধু রানভিরের কীর্তি কা-। বেশ তো চালাক চতুর ছেলেটা। এক কথায় স্মার্ট বয় বলা যায়।'
'শুধু কী চালাক। আমাদের ক্লাসে দুষ্টুমিতে ও নাম্বার ওয়ান। লেখাপড়ায় ভালো বলে স্যারেরা রানভিকে তেমন শাস্তি দেয় না। উল্টো আদর করে।'
'দু্ষ্টু ছেলেরা এমনিতে লেখাপড়ায় ভালো হয়। কিন্তু তোমার কেন কোনো কিছুতে অগ্রগতি চোখে পড়ছে না? না দুষ্টুমিতে। না লেখাপড়ায়। তুমি তো সব কাজে সেস্না।'
'এ কী বলছো মা আমি তো এরই মধ্যে রানভিরের মতো দুষ্টুমি করা শুরু করে দিয়েছি। শুধু লেখাপড়ায় তেমন পেরে উঠতে পারছি না আর কী।'
সূত্র : যায় যায় দিন
1 Comment:
খুব ভাল
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন