প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

ভূতকথার গল্প || মোমিন মেহেদী


ভূতকথার সাথে আমার পরিচয় খুব ছোট থেকেই। শুনেছি গল্প না শুনালে আমাকে খাওয়ানো যেত না ছোটবেলায়। আমাকে প্রথম ভূতকথা শুনিয়েছিলেন আমার আপি। ছোটবেলায় আমার সাত ফুপি, একমাত্র বড় আপি, কারো কাছেই গল্প শোনা থেকে বিরত থাকিনি। ভূতকথা শব্দটিই অনেক অনেক বেশি কাছে টানতো আমাকে। আজো টানে। ছোটবেলায় মনে দাগ কেটে যাওয়া একটি ভূতকথা তোমাদের জন্য শুরু করছি। বলেই ভূতকথা বলা শুরু করেন ৮০ বছরের অন্যরকম মানুষ 'মৃদঙ্গ চক্রবর্তী'। গল্পটা সত্যিই অদ্ভূত। শীতের এক সকালে সবাই আনন্দসহকারে গল্পটা শুনেছিল। ভূতপিঠার গাছ নিয়ে এটা এক মজার গল্প। ভূতং গ্রামের এক রাখালভূত পিঠা খাচ্ছিল। হঠাৎ সে কি মনে করে একটা পিঠা মাটিতে বুনে দিল। যেদিন বুনে দিয়েছিল সেদিনের পর প্রায় প্রতিদিন সে এক গ্লাস দুধ ঢেলে দেয় সেখানে। সাথে দেয় সার হিসেবে কিসমিস, নাড়কেলও। হঠাৎ একদিন রাখালভূত দেখল, যেখানে সে তার প্রিয় পিঠাটি বুনে দিয়েছিল, সেখানে একটা গাছ হয়েছে। শুধু তাই নয়, দুধ রঙের এই গাছটির মগডালে ঝুলে আছে শাদা শাদা পিঠা। আরাম করে পিঠা খায় রাখালভূত। পিঠা খায় আর ভাবে, আরো পিঠা বুনে দেয়ার কথা। অন্যদিকে আস্তে আস্তে পিঠার গাছ বড় হয়। রাখাল পিঠার গাছে উঠে পিঠা খায়। রাখালভূতের ছিল বেশ কিছু বন্ধু। এরা কিন্তু ভূত ছিল না। ছিল তোমার আমার মতো মানুষ। রাখালভূত সারাদিন ভূতং রাজার ঘোড়াভূতগুলোকে লালন-পালন করার সাথে সাথে পিঠাগাছের যত্ন নেয়। এমন যত্ন করে যে, কিছুদিনের মধ্যেই বড় হয়ে যায় গাছটি। রাখালভূত নিচে খায় আর বন্ধুদের মাঝে বিলিয়ে দেয়। তার মনে আনন্দ আর ধরে না। পিঠা খেয়ে খেয়ে আর বিলিয়ে বিলিয়ে তার সময় ভালোই চলছিল। হঠাৎ একদিন এক ভূতবুড়ি নামক এক দুষ্টবড়ি এলো গ্রামে। সে রাখালভূতের কাছে একটা পিঠার আবদার করল। কিন্তু রাখালভূত তাকে কোনো পিঠা দিল না। কেননা, এই বুড়ি মন্ত্র জানে, পাছে আবার পিঠাগাছের কোনো ক্ষতি করে; সেই ভয়ে। কিন্তু বুড়ি? তারতো অনেক রাগ হলো। সেই রাগে বুড়ি মন্ত্র পড়ে রাখালভূতকেই পিঠা বানিয়ে ফেললো। ভূতবুড়ি পিঠা বানানোর পর তাকে যেমনি খেয়ে ফেলতে উদ্ধত হয়, অমনি পিঠা লাফ দেয়। এভাবে একবার বুড়ি খেতে চাইলে পিঠা সাতবার লাফ দেয়। লাফিয়ে লাফিয়ে কোনোমতে ভূতবুড়ির হাত থেকে নিজেকে বাঁচায়। বুড়ির হাত থেকে অনেক দূরে চলে আসে সে। কিন্তু এখন উপায়? উপায় খুঁজতে খুঁজতে সে তার মানুষ বন্ধুদের কাছে ছুটে গেল। কিন্তু কেউই চিনল না। শেষে এক লাফে এদিক যায়, আরেক লাফে ওদিক যায়। লাফিয়ে লাফিয়ে সবাইকে বোঝানোর চেষ্টা করে সে তাদের রাখালভূত বন্ধুটি। কিন্তু কেউ বুঝতে পারে না। বরং লাফিয়ে লাফিয়ে বন্ধুদের সামনে পিঠার এই হাঁটাহাঁটি দেখে পিঠাটি ধরার চেষ্টা করে সবাই। কিন্তু কেউই ধরতে পারে না। অবশেষে পিঠা নিজেই তানশার কাছে আসে। তানশা যেমন বুদ্ধিমান তেমন নম্র স্বভাবের। সবাই তাকে ভালোবাসে, আদর করে। তানশা বুঝতে পারে পিঠা কিছু একটা বলতে চায়। সে পিঠাটি হাতে নিয়ে বলে
-কি নাম তোমার?
-আমার নাম রাখালভূত। যতটা সম্ভব জোড়ে বলে রাখালভূত। কিন্তু তানশা শুনতে পায় না। আবার জানতে চায়,
-কি বললে, কি নাম তোমার?
-রাখালভূত, রাখালভূত।
-রাখালভূত! আশ্চর্য হয়ে যায় তানশা।
-হ্যাঁ, রাখালভূত।
-কিন্তু তুমিতো একটা পিঠা...
তানশার কথা শেষ হওয়ার আগেই চঞ্চল ছোঁ মেরে পিঠাটি নিয়ে যায়। খেয়ে ফেলার উদ্দেশ্যে মুখে দিতে যাবে এমন সময় চঞ্চল শুনতে পায় আমাকে খেওনা, আমি তোমার রাখালভূত বন্ধু...
আর মুখে দেয় না চঞ্চল। এবার আরো জোড়ে চিৎকার করে রাখালভূত বলে
-আমাকে তানশার কাছে ফিরিয়ে দাও। আমি ওর সাথে কথা বলবো। চঞ্চল পিঠারুপী রাখালভূতকে তুলে দেয় তানশার হাতে। অন্যরা কেবল েেচয়ে থাকে আর ভাবে এই আশ্চর্য ঘটনার কথা।
তানশা হাতে নেয় পিঠাটি। রাখাল ভূত এবার বলতে শুরু করে, আমি একদিন আমার মায়ের বানানো পিঠা খাচ্ছিলাম। হঠাৎ কি মনে করে একটা পিঠা মাটিতে বুনে দিলাম। যেদিন বুনে দিয়েছিলাম সেদিনের পর প্রায় প্রতিদিন সে এক গ্লাস দুধ ঢেলে দিতাম সেখানে। সাথে সার হিসেবে কিসমিস, নাড়কেলও দিয়েছি। হঠাৎ একদিন দেখলাম, যেখানে আমি আমার মায়ের হাতে বানানো প্রিয় পিঠাটি বুনে দিয়েছিলাম, সেখানে একটা গাছ হয়েছে। শুধু তাই নয় দুধ রঙের এই গাছটির মগ ডালে ঝুলে ছিল শাদা শাদা পিঠা। আরাম করে পিঠা খেয়েছিলাম সেদিন। বলে একটু থামে পিঠাটি। তারপর আবার বলতে শুরু করে, পিঠা খাই আর ভাবি, আরো পিঠা বুনে দেয়ার কথা। অন্যদিকে আস্তে আস্তে পিঠার গাছ বড় হয়। আমি পিঠার গাছে উঠে পিঠা খাই। তোমাদের ওতো দিয়েছি, তাই না? প্রশ্ন করে আবার থামে রাখালভূত। তাকে থামতে দেখে সবাই সমস্বরে সবাই একসাথে জানতে চায় তারপর?
একটা দীর্ঘশ্বাসের রঙধনু তুলে পিঠা আবার বলতে শুরু করে তার কষ্টগাথা কথা
-তারপর আমি সারাদিন ভূতং রাজার ঘোড়াভূতগুলোকে লালন-পালন করার পাশাপাশি পিঠাগাছের যত্ন নেই। এমন যত্ন করি যে, কিছুদিনের মধ্যেই বড় হয়ে যায় গাছটি। আমার মনে আনন্দ আর ধরে না। পিঠা খেয়ে খেয়ে আর বিলিয়ে বিলিয়ে আমার সময় ভালোই চলছিল। হঠাৎ একদিন এক ভূতবুড়ি নামক এক দুষ্টবুড়ি এলো গ্রামে। সে আমার কাছে একটা পিঠার আবদার করল। কিন্তু আমি তাকে কোনো পিঠা দিইনি। কেননা, এই বুড়ি মন্ত্র জানে, পাছে আবার পিঠাগাছের কোনো ক্ষতি করে; সেই ভয়ে। কিন্তু বুড়ি? তারতো অনেক রাগ হলো। সেই রাগে ভূতবুড়ি মন্ত্র পড়ে আমাকেই পিঠা বানিয়ে ফেললো। এবং খাওয়ার চেষ্টা করল। আমি কোনোমতে পালিয়ে এসেছি। আমাকে তোমরা বাঁচাও।
-তোমরাতো ভূত। আমরা তোমাদের কিভাবে বাঁচাতে পারি? তানশা জানতে চায়। এবার পিঠা একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে, তারপর বলে,
-আমরা ভূত, কিন্তু তোমরা মানুষ। ভূতের চেয়ে মানুষ অনেক বেশি বুদ্ধিমান আর সাহসী-শক্তিশালী। আমি তোমাদের যেভাবে বলবো, সেভাবে তোমরা কাজ করলেই আমি বেঁচে যেতে পারি ভূতবুড়ির রোষানল থেকে।
- আচ্ছা বলো, আমরা চেষ্টা করে দেখবো। আর আমাদের নেতত্ব দিয়ে এগিয়ে নেবে তানশা। দৃঢ়তার সাথে কথাটি বলে, চঞ্চল।
চঞ্চলের কথা থামতেই পিঠারুপী রাখালভূত আবার বলা শুরু করে
-ভূতবুড়ির একটা ঝোলা আছে। সেই ঝোলার মধ্যেই বুড়ির প্রাণ...
-মানে? কৌতুহল দমাতে না পেরে পিঠার কথার মাঝখানেই সবাই সমস্বরে জানতে চায়
-মানে হলো, ওই ঝোলার মধ্যেই অনেকগুলো সন্দেশ আছে। সবচেয়ে যে সন্দেশটি সুন্দর, সেই সন্দেশটিই হলো ভূতবুড়ির প্রাণ। তোমরা আমাকে বাঁচাতে চাইলে ওই ঝোলাটা আগে তোমাদের কাছে নিয়ে এসো। কিন্তু সাবধান, ভূতবুড়ির গায়ে যেন ছোঁয়া না লাগে।
-লাগলে কি হবে? ফারহানার প্রশ্ন। ফারহানা হলো তানশার ছোট বোন, যেমন ভিতু তেমন-ই বুদ্ধিমান।
-ছোঁয়া লাগলেই মৃত্যু নিশ্চিত।
সবাই মিলে রওনা হলো ভূতবুড়ির উদ্দেশ্যে। গিয়ে দেখে বুড়ি গাছের মগডালে বসে আরাম করে পিঠা খাচ্ছে। ঝোলাটা নিচেই বলা যায়। শেকড় থেকে একটু উপরে। কিন্তু নিয়ে আসা যাবে এমন জায়গায় রেখেই ভূতবুড়ি পিঠাগাছে উঠেছিল।
এই সুযোগটাই কাজে লাগিয়েছে তানশারা। ঝোলাটা নিয়েই দৌড় দৌড়। আজও দৌড় কালও দৌড়।
ভূতবুড়ি পিঠা খাওয়ায় মগ্ন থাকার কারণে প্রথমে খেয়াল না করলেও পড়ে গাছ থেকে নেমে পিছে পিছে ধাওয়া করে। ভূতবুড়ির যেই লম্বা লম্বা পা। কয়েক পা বাড়াতেই ধরে ফেলতে উদ্ধত হয়। ততক্ষণে তানশা সন্দেশগুলো বের করে সুন্দর সন্দেশটা হাতের মুঠোয় নিয়ে ফেলে। অমনি বুড়ি দাঁড়িয়ে যায়। এক চুলও নড়ে না। নড়বে কিভাবে? নড়ার সব শক্তি হারিয়ে ফেলেছে সে। কারণ, তার প্রাণ এখন মনুষ্য সন্তান তানশার হাতে। তানশা এবার ঘুরে দাঁড়ায়। দৌড় বন্ধ করে সবাই। ঘুরে দাঁড়ায় চঞ্চল, ফারহানা, সামিসহ অন্যরা।
-আমার প্রাণ রক্ষা করো। আমাকে মেরো না। কাঁদতে কাঁদতে বলে ভূতবুড়ি।
তানশারাওকম যায় না। তারা একসাথে সাহস নিয়ে ভূতবুড়ির উদ্দেশ্যে বলে
-তাহলে আমাদের আমাদের বন্ধু রাখালভূতকে তুমি পিঠার জীবন থেকে ফিরিয়ে নাও। একথা শুনে বুড়ি তার হাতির কানের মত দু'পাশে ঝুলে থাকা চোখ নেড়ে নেড়ে বলে
-না, তা আমি পারবো না। ও আমার সাথে বেয়াদবী করেছে। তানশা একটা মুচকী হাসি দিয়ে বলে,
- ছোটদের কারো কাছে বড়রা কিছু চাইলে, তা যদি ছোটরা দিতে না চায়, তাতে বেয়াদবী হয় না। বরং তুমি তাকে পিঠা বানিয়ে খেয়ে ফেলার চেষ্টা করে অন্যায় করেছো। ভূতবুড়ি কেবল বড় বড় চোখ নেড়ে তাকায় আর কিছুই করতে পারে না। কারন, জানটা তার তানশার হাতের মুঠোয়। যদি তানশা সন্দেশটি খেয়ে ফেলে, তাহলে বুড়ির জীবন শেষ।
ভয়ে ভয়ে বুড়ি বলে,
-আমার প্রাণ বাঁচাও আমিও ওকে পিঠা থেকে রাখালভূত করে দেব।
-সত্যি? জানতে চায় তানশাসহ অন্যরা। ভূতবুড়ি সব রাগকে বিসর্জন দিয়ে বলে
-সত্যি। তানশারা এবার আরো সাহসীকতার সাথে বলে,
-তিন সত্যি বলো। বুড়ি এবার আরো নরম হয়ে বলে,
-এক সত্যি, দুইসত্যি, তিনসত্যি...
আর সত্যি করতে হবে না। আমাকে রাখালভূত বানাও রাখাল ভূত। বলে কেঁদে ওঠে পিঠারুপী রাখালভূত। অবশেষে নিজের প্রাণ বাঁচানোর জন্য ভূতবুড়ি মন্ত্র বলে পিঠার জীবন থেকে মুক্তি দেয় রাখালভূতকে। আগের জীবন ফিরে পেয়ে সে কি খুশিটাই না হয়েছিল, তোমরা তা না দেখলে বুঝতেই পারবে না। বলেই আনন্দিত হয়ে ওঠেন চক্রবর্তী দাদা। আর অন্যরা সবাই মিলে বলে
-ওঠে দাদা, দাদা তারপর?. তারপর আর কি; রাখালভূত তার প্রিয় বন্ধু তানশাসহ সবাইকে বারোমাসই পিঠা ভাগ করে দিতে থাকলো। আর ভূতবুড়ি ভয়ের চোটে ভূতং গ্রাম ছেড়ে অনেক দূরে গিয়ে আবাস গড়ল। পাছে আবার তার প্রাণটা দস্যি মেয়ে তানশার হাতের মুঠোয় চলে যায়...
সূত্র : যায় যায় দিন

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অরুদ্ধ সকাল অর্ক অয়ন খান আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হাসান আবুল হায়াত আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক ইয়াসির মারুফ উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কার্তিক ঘোষ কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিরিশচন্দ সেন গিয়াস উদ্দিন রূপম গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জাকিয়া সুলতানা জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জায়ান্ট কজওয়ে জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার জয়নাল আবেদীন বিল্লাল ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা. দিদারুল আহসান ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ ফয়সাল বিন হাফিজ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মায়ফুল জাহিন মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মো: জামাল উদ্দিন মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ