প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

তুতুলের মন কী চায়? || দেলোয়ার হোসেন


তুতুলের কী যে ইচ্ছে করে, তুতুল সে কথা ঠিক ঠিক বুঝতে পারে না। কাউকে সে বলতেও পারে না। কিন্তু মনের মধ্যে সারাক্ষণ অনেক সুন্দর ইচ্ছে প্রজাপতির মতো উড়ে উড়ে ওর মনটাকে কেমন উতাল করে তোলে। চঞ্চল মন হাওয়ায় ভেসে ঘুরে ফেরে সারা গ্রাম। বিকালে মিষ্টি রোদ গড়িয়ে পড়ে মাঠ-ঘাট-প্রান্তরে। ফুরফুরে বাতাসে তালে তালে নড়েচড়ে গাছের পাতা। তুতুল ঘর ছেড়ে দৌড়ে যায় খোলা মাঠে। মাঠের পশ্চিমে সারি সারি দেবদারু গাছ। গাছের লম্বা ছায়া তুলির আঁচড়ের মতো দেখায় সবুজ মাঠের বুকে। তুতুলের চোখে বড় মায়াবী হয়ে ওঠে সেই ছায়া। উজ্জ্বল অথচ নরম সেই আলো-ছায়ার মধ্যে পাখির ডানার মতো দু’হাত প্রসারিত করে ডানে-বাঁয়ে হেলে তুতুল দৌড়াতে থাকে আপন মনে।
দেখতে দেখতে দূর গাঁয়ের সবুজ বেষ্টনীর আড়ালে চলে যায় সূর্য। মিষ্টি আবীর ছড়িয়ে পড়ে বন-বীথিকার মাথায় মাথায়। চোখের সামনে ম্লান হয়ে যায় দেবদারুর ছায়া। পাখিরা ফিরে আসে আপন নীড়ে। ডালে ডালে পাতার অন্ধকারে পাখিদের কল-কাকলিতে মুখর হয় চারপাশ। তুতুলের মন হারিয়ে যায় অজানা স্বপ্নের দেশে।
তুতুল ভাবে, আমি যদি পাখি হতে পারতাম! তা হলে ডানা মেলে উড়ে যেতাম মন যেখানে যেতে চাইতো। সীমাহীন আকাশে ঘুরতাম দল বেঁধে। কেউ মানা করতো না। বাধাও দিতো না কেউ। চলে যেতাম এক দেশ ছেড়ে অন্য দেশে। যেমন দূর দেশ থেকে হাজার মাইল পথ পাড়ি দিয়ে কতো পাখিরা আসে এই দেশে। ওদের কোনো যানবাহনের প্রয়োজন হয় না। দেশের সীমানা ডিঙ্গাতে পাসপোর্টেরও দরকার পড়ে না। আমিও মনের সুখে উড়ে উড়ে ক্লান্ত ডানায় দূরের কোনো গাছের ডালে বিশ্রাম নিতাম। ঘুমিয়ে পড়তাম ঘন পাতায় ছাওয়া মগডালে। পাখিরা পরিবেশ এবং মানুষের কতো না উপকার করে।
কখনো ভাবে, দুরন্ত বাতাস হয়ে সবুজ ফসল ভরা মাঠের উপর দিয়ে ডিগবাজি খেতে খেতে পাহাড়, বন, নদী-নালা আর গাঁয়ের ছোট ছোট ঘরবাড়ি ছুঁয়ে ছুঁয়ে হারিয়ে যাই দূরে-বহুদূরে। অসীম শূন্যে ঘুরে ঘুরে আবার ফিরে আসি এই সবুজ বাংলায়। রবি ঠাকুরের মনেও কি এমন সাধ জেগেছিলো? কবিই তো বলেছেন, ‘কোথাও আমার হারিয়ে যেতে নেই মানা’।
তুতুল কখনো এমনও ভাবে যে, আমি যদি একটা গাছ হতে পারতাম, তাহলে কতই না ভালো হতো। আম গাছ, কাঁঠাল গাছ অথবা বিশাল একটা বট বৃক্ষ। গাছ কি শুধুই দাঁড়িয়ে থাকে? না, গাছের তো অনেক কাজ। শিকড় দ্বারা মাটি থেকে রস টেনে পৌঁছে দিতে হয় কাণ্ডে, ডালে, পাতায়, ফুলে ও ফলে। ছোট ছোট ডালপালা যেনো তার শত শত হাত। পাতাগুলো যেনো তার হাজার হাজার আঙুল। মিষ্টি রোদ মেখে ওরা আনন্দে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। আবার ঝিরঝির হাওয়ায় খুশিতে কেমন লুকোচুরি খেলায় মাতে। সূর্যের আলো থেকে সংগ্রহ করে খাদ্য। কতো পাখি গাছের ডালে নেচে নেচে গান গায়। দিবসে ক্লান্ত ডানায় বিশ্রাম নেয়, রাতে ঘুম যায় পাতার ফাঁকে। আবার গাছের ডালেই বাসা বেঁধে বংশ বিস্তার করে। গাছ ফুল ফোটায়, ফুল থেকে ফল হয়। মানুষ এবং পশু-পাখিরা সেই ফল খেয়ে তৃপ্ত হয়। ক্লান্ত পথিক একটু জিরিয়ে নেয় গাছের ছায়ায়। গাঁয়ের ছেলে-মেয়েরা সারাদিন কত খেলা খেলে গাছতলায়। গরমের সময় গাঁয়ের কতো মানুষ গাছতলায় বসে ফুরফুরে বাতাসে গা জুড়ায়। তার চেয়েও বড় কথা, গাছ মানুষের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন তৈরি করে বাতাসে ছড়িয়ে দেয়। আমরা নিশ্বাসের সঙ্গে সেই অক্সিজেন টেনে বুক ভরি। আর ছেড়ে দিই কার্বন ডাই-অক্সাইড। যা গাছপালা-তরুলতা জীবন বাঁচাতে গ্রহণ করে থাকে।
তুতুলের ভাবনা এখানেই শেষ নয়। সে আরো অনেক কিছু হতে চায়। নদী হয়ে গাছ-পালা ঘেরা হাজার গাঁয়ের কোল ঘেঁষে কুল কুল রবে বয়ে যেতে চায়। ওর যা যা ভালো লাগে সেসব আরো বেশি বেশি জানার জন্য তুতুল ক্লাসের বই ছাড়াও লাইব্রেরি থেকে পছন্দের বই এনে পড়ে। ও ভাবে, আমাদের এই দেশটা কতো সুন্দর। প্রতিটি ধূলিকণা, গাছপালা, বন, নদী-নালা সবখানেই যেনো মায়ার পরশ মাখা। এদেশের দিনটাও সুন্দর, রাতটাও সুন্দর। আকাশটা যেনো আবার ফুলে সাজানো বিশাল একটা সামিয়ানা। অন্ধকারের সঙ্গে মিশে থাকে মিষ্টি আলো। অনেক রাতে তুতুলের ঘুম ভেঙে গেলেও জানালা পথে চেয়ে থাকে বাইরে। নিশাচর পাখির ডাক শুনতে ভালো লাগে ওর। তখন কোনো ডোবা বা জঙ্গল থেকে ভেসে আসে ডাহুকের ডাক।
দেখতে দেখতে আরেকটু বড় হয় তুতুল। প্রাইমারি ছেড়ে পা রাখে হাই স্কুলে। শিক্ষকদের মুখে শুনতে পায় কতো অজানা কথা। একদিন ক্লাসে শিক্ষক বললেন, তোমরা বড় হয়ে কে কী হতে চাও, তা নিয়ে একটা রচনা লেখো।
ক্লাসের সব ছেলে-মেয়েই লিখলো। কেউ লিখলো আমি বড় হয়ে ডাক্তার হবো। কেউ লিখলো আমি ইঞ্জিনিয়ার হবো। তুতুল কী লিখবে? ওর মনে তো অন্য কথা, অন্য ভাবনা। শেষে ও লিখলো, আমি গাছ হতে চাই, আমি নদী হতে চাই...। কিন্তু কেমন করে হবো, তা আমি জানি না।
শিক্ষক তুতুলের খাতা দেখে একটু অবাক হলেন। তবে তখনই তুতুলকে কিছু বললেন না। সবার খাতা দেখার পর শিক্ষক তুতুলের দিকে তাকালেন। এর মধ্যেই তুতুল অন্যান্য ছেলেমেয়ের ইচ্ছার কথা জেনে ওর মনটা কেমন যেনো হয়ে গেলো। ও ভাবলো, তাই তো, বড় হয়ে মানুষ পাইলট, শিক্ষক, সাংবাদিক আরো কতো কিছু হতে চায়। কিন্তু আমার কেনো গাছ হতে ইচ্ছে করে! বাতাস হতে ইচ্ছে করে, নদী হতে ইচ্ছে করে!
শিক্ষক তুতুলকে বললেন, তুতুল, তোমার গাছ হতে ইচ্ছে করে কেনো? শিক্ষকের প্রশ্ন শুনে তুতুল একটু চমকে উঠলো। তথাপি শিক্ষকের মিষ্টি ব্যবহারে তুতুলের ভয়-ভাবনা অনেকটা কেটে গেছে তখন। তবু সে ভয়ে ভয়েই বলতে চেষ্টা করলো কেনো সে গাছ, পাখি, বাতাস আর নদী হতে চায়।
শিক্ষক বললেন, তুমি যা যা হতে চাও তার সবই ভালো। তবে একটা মানুষ কি কখনো একটা গাছ অথবা একটা নদী হতে পারে? পারে না। গাছ অনাদর-অবহেলায় বড় হয়। বড় হওয়ার পর গাছটি নিঃস্বার্থভাবে মানুষ আর পশু-পাখিদের কত না উপকার করে চলে। গাছটি একদিন মারা যায়। মরা গাছটির প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যক্ষও মানুষের উপকারে আসে। তেমনি পাখি, নদী ও বাতাসও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত। আমরা মানুষরা নিজেদের স্বার্থ ছাড়া আর কিছুই বুঝতে চাই না। আমরা কোনো একটি গাছ লাগাতে চাই না। লাগালেও সেটাকে যত্ন করি না। পাখিরা আমাদের কতো উপকার করে। অথচ আমরা প্রতিদিনই কেউ না কেউ পাখি শিকার করছি। প্রকৃতির এই সুন্দর পাখিদের খাঁচায় বন্দি করে রাখছি। ওদের জীবনের কথা না ভেবে কতো কষ্ট দিচ্ছি। আবার নদীর কথা বলতে গেলে কতো কথা বলতে হয়। নদী কেমন বিশ্রামহীন বয়ে চলেছে। দু-কূলের মানুষ, মাঠ-ঘাট, গাছপালা নদী থেকে কতো উপকৃত হচ্ছে। নদীতে জন্মে কতো ধরনের মাছ। অথচ সেই নদীর কথা কেউ ভাবি না। নদী ভরাট করে রুদ্ধ করছি তার স্রোত। নদীর পানিতে ময়লা-আবর্জনা ফেলে দূষিত করছি পানি। অথচ সবাই জানি, ‘পানির আরেক নাম জীবন’। তেমনি কল-কারখানার বিষাক্ত ধোঁয়ায় বাতাস হচ্ছে দূষিত। কেউ ভাবি না যে, এই দূষিত বাতাসে আমাদের শরীরের কতো ক্ষতি হচ্ছে। নির্মল বাতাস ছাড়া পৃথিবীর কোনো প্রাণীই বেঁচে থাকতে পারে না।
শিক্ষকের কথা শুনে ক্লাসের ছাত্র-ছাত্রীরা তো একেবারে চুপ। এসব কথা ওরা যে এর আগে কিছু কিছু শোনেনি তা কিন্তু নয়। তবে এমন সুন্দর করে কেউ ওদের বলেনি। শুধু তাই নয়, ওরা এ কথাও ভাবতে লাগলো যে, তবে কি আমাদের ইচ্ছার চেয়ে তুতুলের এমন উদ্ভট ইচ্ছাটাই বড়ো হলো? কী জানি! কিন্তু মানুষ তো কখনো গাছ, নদী, বাতাস অথবা পাখি হতে পারে না।
শিক্ষক তুতুলের দিকে তাকিয়ে বললেন—তুতুল, তোমার ইচ্ছাগুলো অতি উত্তম। গাছ, পাখি, নদী ও বাতাস এরা সবাই সৃষ্টি থেকে এই পৃথিবীর কল্যাণে, মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত রয়েছে। হয়তো তোমার মনও সেরূপ এই বাংলার মানুষকে, সমাজকে এবং প্রকৃতিকে সুন্দর করে দেখতে চায়। তুমিও দেশ ও মানুষের কল্যাণে কিছু করতে চাও। এসব ভাবনা তারই ইঙ্গিত বহন করছে। কিন্তু তুমি কিছুই বুঝতে পারছো না।
আমি আশা করছি, তুমি বড় হয়ে দেশ, মানুষ এবং প্রকৃতির কল্যাণে তোমার জীবনটাকে উত্সর্গ করবে। নিজেকে বিলিয়ে দেয়ার মতো আনন্দ আর কিছুতেই নেই।
সূত্র : আমার দেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ