প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

বিহ্বল এক সকালের গল্প || দিলওয়ার হাসান


বিএ পাস করে সেই কবে থেকে ঘরে বসে আছি। চাকরির নামগন্ধ নেই অথচ বাবার রিটায়ারমেন্টে যাওয়ার দিন দ্রুত ঘনিয়ে আসছে। কাল মাঝরাত অবধি মদে চুর হয়েছিলাম, সঙ্গে ছিল জাহিদ, আনিস, সঞ্জীব, শিলাব্রতসহ আরও দু-একজন, যাদের আমি চিনি না। চার পেগের পর জাহিদ হু হু করে কেঁদে ফেলেছিল ওর চলে যাওয়া প্রেমিকার জন্য, যদিও কাঁদার কিছুই ছিল না। কেননা, মেয়েরা এমনি করেই চলে যায়, ছেলেরাও যায়। তারপর আবার আরেকজনের সঙ্গে প্রেম শুরু হয়—প্রেম মানে পার্ক, সিনেমা, নদীর পাড়, লুকিয়ে বন্ধুর বাড়িতে, বাইরে থেকে শেকল দেওয়া ঘরে লদকা-লদকি। এর বাইরে প্রেম বলে কিছু আছে কিনা, জানি না। আনিস বিরহকাতর ওই প্রেমিকের জন্য একটা গান গেয়েছিল—হালকা ধরনের, তবে আন্তরিকতা ছিল, ‘শত্রু তুমি, বন্ধু তুমি, তুমি আমার সাধনা...’। তখন পাশের বাড়ি থেকে গান ভেসে আসছিল, ‘মুন্নি বদনাম হুয়ি ডার্লিং তেরে লিয়ে...’ মুন্নির বদনাম কেন হলো জিজ্ঞেস করায় সঞ্জীব আমাকে বলেছিল, একটা গুন্ডার সঙ্গে প্রেম হয়েছিল বলে সবাই ছি ছি করেছিল। শিলাব্রত বুঁদ হয়ে বসেছিল, তারপর উঠে বাড়ি চলে যায়। ভাতটাত খেয়ে প্রি-স্লিপ নকটারনাল অ্যাক্রোবেটিকসে মত্ত হবে, মদ খেলে নাকি ওই ক্রীড়ায় খুব মজা হয়, ঘুমও হয় ভালো...মদ খাওয়ার পয়সা নেই আমার, সময় কাটানোর জন্য মাঝেমধ্যে ওদের আড্ডায় গেলে খুব আন্তরিকতার সঙ্গে গ্লাসটা এগিয়ে দেয়, তখন মানা করা যায় না। মদ খেয়ে রূপকথার স্বপ্নালোকবাসী হতে পারি না আমি, আমার নিজস্ব স্বপ্ন, ব্যথা, স্মৃতি, অভিমান, সংস্কার, আচ্ছন্নতা কিছুই কাটিয়ে উঠতে পারি না; বাড়ি ফিরতে ফিরতে মধ্যরাত গড়িয়ে যায়, টেবিলে ঢাকা দেওয়া ভাত-ডাল, বেগুন দিয়ে টেংরা মাছের ঝোল গলাধঃকরণ করতে গিয়ে তীব্র নেশা হওয়ার আন্দাজ পাই। তখন পৃথিবীর সবকিছু চোখের সামনে বনবন করে ঘুরতে থাকে। চৌকিটাতে শুয়ে থাকতে ভালো লাগে না। মনে হয় আমি একা। কেউ নেই আমার। দক্ষিণের জানালা গলিয়ে চাঁদের আলো ঘরে আসে। বাড়ির সবাই গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। আমার ঘুম আসে না। একটা বই তুলে নিই, যদি পড়তে পড়তে ঘুম আসে—Her favourite line of English prose is a masterpiece : ‘Fuck my pussy, fuck face, till I faint’. when I fart in the bath tab. She kneels naked on the tile floor, leans all the way over, and kisses the bubbles. She sits on my cock while I shit... ছাপানো লাইনগুলো একটা আরেকটার ওপর দিয়ে দৌড়াতে থাকে, কোনো পর্নোগ্রাফি কিংবা ইরোটিকা? হাত থেকে বিছানার ওপর পড়ে যাওয়া বইটা চোখের সামনে মেলে ধরি Portnoy’s complaint, Philip Roth. পর্নোগ্রাফি বা ইরোটিকা কখনো সংগ্রহে রাখি না আমি; কিন্তু ঘুম কেন আসছে না? অথচ ঘুম পাড়িয়ে দিতে কোহলের জুড়ি নেই। কটা বাজে এখন? ঘড়ি নেই আমার। মোবাইল ফোন নেই। চাঁদের আলো ম্রিয়মাণ হয়ে আসছে জানালার ওপারে, ভোর হয়ে আসছে মনে হয়। শরীরে ক্লান্তি ভীষণ। রিকশা না পেয়ে মাইল দুয়েক পথ হেঁটেছি বাড়ি ফিরতে। সন্ধ্যায় টিউশনি করতে গিয়েছিলাম, সেও হেঁটে; আজ পকেটে পয়সাও ছিল না। বাকিতে এক প্যাকেট সিগারেট কিনেছি; আজ জেগেই কাটল সারারাত, চৈতীর কথা মনে পড়ছিল শুধু, কোনো লাভ নেই, ক্রমাগত প্রেমিক বদল করে চলেছে—প্রথমে আমি, তারপর লিপো, তারপর কমল। আর এখন একজন ইঞ্জিনিয়ার—একেই বিয়ে করবে, সব ঠিকঠাক, ইলোপ করবে লোকটা...আমাদের এই ছোট্ট স্বর্ণকমলপুরের ছেলেমেয়েরা ভীষণ স্মার্ট আজকাল। শরীরটা ভেঙেচুরে ঘুম এসেছিল ভোরে, কিন্তু প্রায় অচেনা এক বাদ্যযন্ত্রের সুরে ঘুমটা গাঢ় হতে পারল না। একটা না-ঘুম না-জাগরণের ভেতর নিয়ে গেল। অনেক দূর থেকে কানে ভেসে এল: মন দোলে...মন দোলে...মন দোলে...এমনি একটা সুরধ্বনি, বীণ বাজছিল দূরে কোথাও। মুখ দিয়ে বাজাতে হয় পেটমোটা একটা ছোট্ট বাঁশি-জাতীয় বাদ্যযন্ত্র। সাপখেলা দেখানোর সময় সাপুড়েরা সাধারণত বাজায়। যন্ত্রটার আর কোনো নাম আছে কি? অভিধানে বীণার প্রতিশব্দ হিসেবে বীণ কথাটা আছে দেখলাম। বীণ আর বীণায় তো আকাশ-পাথাল তফাৎ; জগ থেকে এক গ্লাস পানি গড়িয়ে খেলাম। গলাটা শুকিয়ে একদম কাঠ। ভাঙা টেবিলটার ওপর বইটই জমে একাকার, একটা গোল আয়না পাওয়া গেল ওখানে—তাকিয়ে দেখি, দুই চোখের কোণে পিচুটি জমে শক্ত হয়ে আছে। খামচে তুলে আনি আঙুল দিয়ে; টিউবটাতে একটুও পেস্ট নেই, ফেনা করে দাঁত না মাজলে দিনটাই মাটি হবে। পেস্ট কেনার জন্য বাবার কাছে টাকা চাইতে হবে, ধুর...বীণের সুর এখন খুব স্পষ্ট শোনা যাচ্ছে। এই কাকডাকা ভোরে কে বীণ বাজায়? একটা বাল্যস্মৃতি নেমে আসে, সুরের কি স্মৃতি হয়—হয় বোধ করি। খোঁপাটিতে দোপাটি সাজাও এ রকম একটা গান আছে না? গানটা শুনলে আমার রেবাদির কথা মনে পড়ে—২০ বছর আগে প্রেমিকের বাচ্চা পেটে নিয়ে সুইসাইড করেন; সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের গান শুনলেই প্রথম আমার সুমিত্রা রায়ের কথা মনে পড়ে—স্কুলে পড়ত আমার সঙ্গে, স্বাধীনতার দুই বছরের মাথায় ওপার বাংলায় চলে যায়, অথচ মন দোলে, মন দোলে, মন দোলে ক্রমাগত আমাকে হাতছানি দিচ্ছে, এমন দুর্লভ কোনো বাদ্য নয় মোৎসার্ট, বেটোভেন, ভিভালদি কিংবা আমাদের ওই ভি. ভালসারা হলেও কথা ছিল, তবে এ শহরে হামেশাই বীণ বাজে না; বাইরে বেরিয়ে আসি আমি। মিউনিসিপ্যালিটির রাস্তা দিয়ে টুংটাং রিকশা চলতে শুরু করেছে। দোকানপাটের ঝাপ উঠছে, ভোরের বাতাস ভালো লাগে আমার। কত দিন আমি সকাল দেখি না, শুধু পড়ে পড়ে ঘুমাই, সারা রাত জেগে থাকি যে; আর ওই যে মোটা মোটা খামে করে এখানে-ওখানে যে দরখাস্তগুলো পাঠাই। ওগুলোর জবাব খুব একটা আসে না। বাবা অবশ্য বলেন, পাঠাতে থাক, একটা না একটা হয়ে যাবে, হাল ছাড়বি না কখনো। একবার-দুবার ডাক পড়েছিল; তবে রিফিউজাল অনিবার্য হয়ে উঠেছিল—অনার্স নেই, বিবিএ-এমবিএ নেই, শুধুই বিএ। এসব ভাবলে ঘুম আসে না। তার পরও সকাল হলে মা ডাকাডাকি করেন নাশতা খাওয়ার জন্য। শুয়েই থাকি, অনেক বেলায় উঠে বাইরে চলে যাই। রেস্তোরাঁয় গিয়ে আড্ডা দিই। কখনো আলুর দম-রুটি কিংবা থাপড়ানো পরোটা আর রসগোল্লার শিরা দিয়ে নাশতা খাই। কোনো দিন কিছুই খাই না, শুধু চা আর সিগারেটের ওপর দিয়ে চালিয়ে দিই...বীণের আওয়াজ এত কাছ থেকে শুনতে পাই যে, কোথায় বাজছে শনাক্ত করে ফেলি—মাঠটার দিকে এগিয়ে যাই; কিন্তু কেন জানি না। মনে হয় সুরটা ডাকছে আমাকে, পায়ের নিচে ভিজে দূর্বাঘাস আর লতাপাতায় পানি জমেছে, বৃষ্টি হয়েছিল কি রাতে? টের পাইনি কেন? জেগেই তো ছিলাম। স্পঞ্জের স্যান্ডেল ভিজে যাচ্ছে। পায়ের পাতার ঠান্ডা স্পর্শ ছড়িয়ে পড়ছে সারা গায়ে। একটু পরে সূর্য উঠলে কিছুই থাকবে না। হাঁটতে হাঁটতে মাঠটায় চলে আসি—একপাশের গোলবার ভেঙে কাত হয়ে আছে, খেলাধুলা খুব একটা হয় না আজকাল। বিকেলে বাচ্চা ছেলেরা জটলা পাকিয়ে হল্লা করে, বলটল জোগাড় হলে এলোমেলো ফুটবল খেলে। আমাদের সময় ফুটবল ম্যাচ হতো এখানে, শহরের পাড়াগুলোর টিম অংশ নিত—রীতিমতো কাপ-শিল্ড দেওয়া হতো, তবে মারামারি লেগে যেত মাঝেমধ্যে। স্থায়ী হতো না বেশি। মিটমাট হয়ে যেত অল্প কদিনের মধ্যে। ছোট্ট এক চিলতে শহর সবাই সবাইকে চেনে; ওই মাঠটার এক কোনায় বড় একটা জটলা দেখে এগিয়ে যাই—বীণের শব্দ ওখান থেকেই আসছে, সাপের খেলা দেখানো হচ্ছে। এই বিরাট সাপটা আসামের এক জঙ্গল থেকে ধরে আনা হয়েছে—এ রকম গালগল্প মেরে সাপের খেলা দেখায় এরা। তারপর লোহার তাবিজের ভেতর জংলি গাছের শেকড় ভরে বিক্রি করে। ওই তাবিজ যার কাছে থাকবে, সাপ তাকে স্পর্শ করতে পারবে না; কিন্তু এখন তো সকাল সাতটাও বাজেনি, এমন একটা অব টাইমে এরা মজমা জমাল কেন? লোকজনও খুব একটা নেই। বাবড়ি চুলঅলা দুজন লোক হাঁটু গেড়ে বসে শরীর বাঁকিয়ে বীণ বাজাচ্ছে। দুই গাল ফুলে ফুলে উঠছে তাদের, বীণ বাজানো সহজ কাজ নয়। স্ট্রাগল ফর অ্যাক্সিসট্যান্স। এই আমি যেমন বছর খানেক ধরে অ্যাপ্লিকেশন পাঠাচ্ছি ক্রমাগত, একটা চাকরি পাওয়ার আশায়। সকাল-সন্ধ্যা টিউশনি করে মায়ের হাতে টাকা তুলে দিচ্ছি সংসারে খরচ করার জন্য; মাথাটা ভারী হয়ে আছে, চোখ দুটো মুদে আসছে, মুখে কাল রাতের বাসি মদের টক টক গন্ধ—কোথায় যেন পড়েছিলাম জীবনে নেশা আর যৌনতার ব্যাপারটা আসে বেঁচে থাকার পর—রুগ্ণ, শীর্ণ, অপুষ্ট মানুষকে আগে বাঁচতে হবে। কেননা বাঁচাই এখন মূল সমস্যা। মূল সমস্যা থেকে চোখ সরিয়ে রাখা শুধু অপরাধই নয়, দেশ ও মানুষের বিরুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল। মানুষ কী করে বাঁচবে? এই মৌলিক প্রশ্নটির উত্তর না পাওয়া পর্যন্ত কিছুই ভাবব না আমি, অথচ দুটো পিলে চমকানো ফণা-তোলা গোখরার সামনে দাঁড়িয়ে আছি, বিশাল দুটো সাপ বীণের সুরে সুরে নাচছে, লকলকে জিভ বের করছে থেকে থেকে, ভয়ে গা সিটিয়ে আসে। ঘেন্না করি এই ভয়ংকর প্রাণীটাকে। ভাবনাটা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা পাই; সেদিন ছোট বোনটার বিয়ে হলো। তার জেনুইন প্রেমিকটি যৌতুক হিসেবে খাট-পালঙ্ক থেকে শুরু করে টিভি, ফ্রিজ, স্বর্ণালঙ্কার সবই নিয়ে ছাড়ল। বাবা গ্রামের বেশ কয়েক বিঘা ধানি জমি বিক্রি করতে বাধ্য হলেন। আমি বেকার, বাবার রিটায়ারমেন্টের সময় হয়েছে। আমাদের বড় সংসার। এসব আমার বোনের প্রেমিকটি একবারও বিবেচনায় আনল না? সে কি সত্যিই ভালোবাসে আমার বোনকে? বোনটাই বা কেমন, কিছুই বলল না তার প্রেমিককে? ভালোবাসা কি তাকে অন্ধ করে দিয়েছিল, না তার মধ্যে ভালোবাসার কোনো অস্তিত্বই নেই। ফণা নামিয়ে একটা সাপ দ্রুত এগিয়ে আসছে আমার দিকে। আমার পা থেকে হাত দেড়েক দূরে আবার ফণা তোলে, ঘাড় বাঁকিয়ে এই বুঝি ছোবল মারবে, একটা ঠান্ডা ভয় শির শির করে আমার মাথায় চড়ে বসে। একলাফে দূরে সরে যাই, সাপুড়েদের একজন দাঁত কেলিয়ে হাসে—‘ডরাইয়েন না স্যার, কামুড় দিব না।’ কিন্তু ভয়টা মনের ভেতর এমনভাবে বাসা বেঁধেছে যে সাপুড়ের কথায় আশ্বস্ত হতে পারলাম না। সারা শরীর ভয়ে কাঁপছে। ভাবলাম, এখানে আর নয়, পেছনে ফিরে ঊর্ধ্বশ্বাসে দৌড় দিলাম। পেছন থেকে লোকজন হো হো করে হাসছিল। বলাবলি করছিল, ‘জওয়ান মর্দ মানুষ, কিন্তু কেমুন ভীতুর আন্ডা দ্যাখেন। হা হা হা...।’ তখনো বীণের শব্দ কানে আসছিল আমার। মন দোলে...মন দোলে...মন দোলে...অবিরাম সুর লহরি। তখন রোদ উঠেছে তাতিয়ে, মিউনিসিপ্যালিটির রাস্তায় উঠে থমকে দাঁড়াই। হাঁপাতে থাকি ক্রমাগত। এখন কোথায় যাব আমি? কোনো বন্ধুর বাড়িতে কি? নাকি কোনো রেস্তোরাঁয় গিয়ে আড্ডার ধান্দা করব? তখনই আমার মনে হলো—মানুষ মাত্রই তার নিজের স্নায়ু, ক্ষুধা, তৃষ্ণা, ঘাম, যন্ত্রণা আর নিজের বৃত্তের মেয়ে মানুষ নিয়ে সদা ব্যস্ত ও বিব্রত। ফলে তারা যে কখন একে অপরের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, নিজেরাও জানে না। এখন বাড়ি ফিরে যাওয়াই ভালো। নাশতা খাওয়ার জন্য ডাকতে এসে আমাকে না পেয়ে মা খুব দুশ্চিন্তা করবেন।
সূত্র : প্রথম আলো

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ