চোখের সামনে একটি কালো পর্দা ঝুলে আছে। মায়োপিক চোখ প্রায়ান্ধ।
দোলে নিরাবয়ব ছায়া। শানানো ছুরির ঝিলিক হেনে যায় শুধু। মর্মদহন অসহায়
হাঁটু গেড়ে বসে থাকে দোরগোড়ায়। মনে হয় কাফকার মতো অ্যাবসার্ড কিছু
লিখবার এখনই সময়।
স্বাভাবিকতা যখন গোধূলি হয়ে থাকে তখন সূর্যোদয়ের অপেক্ষায় থেকে কি লাভ?
স্বপ্নোত্সুক জীবনে এখন যে রক্তঝলক, আতীব্র রক্তপাত। খুব সস্তা হয়ে যাওয়া
হন্তারক। তার চেয়ে বরং এখন ডাংগুলি খেলা যাক।
পূর্বসূরিদের গ্লানিময় অভিসম্পাত ঝরে পড়ছে ফোঁটায় ফোঁটায়। নিবিড় কাতরানি
আর ঝলক-ঝলক আর্তনাদ নিরালম্ব অনুষঙ্গে প্রতিদিন। আকাঙ্ক্ষাজর্জর কেউ নয়,
বিষণ্ন মানুষের ততোধিক বিষণ্ন চোখ চেয়ে থাকে একাকী মৃত্যুর মতো নীলিমায়—
একটি বিবর শুধু অপেক্ষায় থাকে কাফকার মতো কিংবা গ্রেগর সামসার মতো
অসহায়।
দোলে নিরাবয়ব ছায়া। শানানো ছুরির ঝিলিক হেনে যায় শুধু। মর্মদহন অসহায়
হাঁটু গেড়ে বসে থাকে দোরগোড়ায়। মনে হয় কাফকার মতো অ্যাবসার্ড কিছু
লিখবার এখনই সময়।
স্বাভাবিকতা যখন গোধূলি হয়ে থাকে তখন সূর্যোদয়ের অপেক্ষায় থেকে কি লাভ?
স্বপ্নোত্সুক জীবনে এখন যে রক্তঝলক, আতীব্র রক্তপাত। খুব সস্তা হয়ে যাওয়া
হন্তারক। তার চেয়ে বরং এখন ডাংগুলি খেলা যাক।
পূর্বসূরিদের গ্লানিময় অভিসম্পাত ঝরে পড়ছে ফোঁটায় ফোঁটায়। নিবিড় কাতরানি
আর ঝলক-ঝলক আর্তনাদ নিরালম্ব অনুষঙ্গে প্রতিদিন। আকাঙ্ক্ষাজর্জর কেউ নয়,
বিষণ্ন মানুষের ততোধিক বিষণ্ন চোখ চেয়ে থাকে একাকী মৃত্যুর মতো নীলিমায়—
একটি বিবর শুধু অপেক্ষায় থাকে কাফকার মতো কিংবা গ্রেগর সামসার মতো
অসহায়।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন