আয়ু অর্থ জীবন, বেদ অর্থ বিজ্ঞান। সুতরাং আয়ুর্বেদ_ যার অর্থ জীবনের বিজ্ঞান_ ঝপরবহপব ড়ভ খরভব.
জীবনকালকে নিরোগ বা সুস্থ রাখাটাই এর আলোচ্য বিষয়। এ নীরোগ অবস্থাই আয়ুকে দীর্ঘায়িত করবে।
এ উদ্দেশ্যেই আয়ুর্বেদ গড়ে উঠেছে রোগ প্রতিরোধ বিজ্ঞান হিসেবে।
থানকুনি গাছ আমরা কমবেশি সবাই চিনি বা নাম শুনেছি। থানকুনি দুই রকম হয়। বড় থানকুনি_ যার বোটানিক্যাল নাম ঈবহঃবষষধ ধংরধঃরপধ (খরহহ) টৎনধহ এবং ছোট থানকুনি_ যার বোটানিক্যাল নাম ঈবহঃবষষধ লধৎড়হরপধ.
থানকুনির গুণ ও ব্যবহার
লাবণ্যতা : যদি মুখ মলিন হয়, লাবণ্যতা কমে যায় তবে ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধ দিয়ে খেতে হবে। নিয়মিত করলে উপকার পাবেন।
দূষিত ক্ষত : মূলসহ সমগ্র গাছ নিয়ে সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে দূষিত ক্ষত ধুতে হবে।
জ্বর ও আমাশয় : আমাশয়ের সঙ্গে জ্বর হলে থানকুনি পাতার রস গরম করে ছেঁকে খাওয়াতে হবে।
মুখে ঘা : থানকুনি পাতা সিদ্ধ পানি দিয়ে গারগিল করতে হবে।
আঘাত : কোথাও থেঁতলে গেলে থানকুনি গাছ বেটে অল্প গরম করে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে প্রলেপ দিলে উপকার পাবেন।
সাধারণ ক্ষত : থানকুনি পাতা বেটে ঘিয়ের সঙ্গে জ্বাল দিয়ে ঠাণ্ডা করে তা ক্ষত স্থানে লাগাতে হবে।
চুল পড়া : অপুষ্টির অভাবে, ভিটামিনের অভাবে চুল পড়লে পুষ্টিকর ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে।
পেটের দোষ : মলের সঙ্গে শ্লেষ্ণা গেলে, মল পরিষ্কারভাবে না হলে, পেটে গ্যাস হলে, কোনো কোনো সময় মাথা ধরা_ এসব ক্ষেত্রে ৩-৪ চা চামচ থানকুনি পাতার গরম রস ও সমপরিমাণ গরুর কাঁচা দুধ মিশিয়ে খেতে হবে। নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন।
স্মরণশক্তি : মনে না থাকলে আধা কাপ দুধ, ২-৩ তোলা থানকুনি পাতার রস ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে।
বাক স্টম্ফুরণ : বাচ্চার দেরিতে কথা বললে অথবা পরিষ্কার কথা না বললে এক চামচ থানকুনি পাতার রস গরম করে ঠাণ্ডা হলে ২০-২৫ ফোঁটা মধু, ঠাণ্ডা দুধ এক সঙ্গে মিশিয়ে বাচ্চাকে খাওয়াতে হবে।
নাক বন্ধ : ঠাণ্ডায় নাক বন্ধ হলে, সর্দি হলে থানকুনির শিকড় ও ডাঁটার মিহি গুঁড়ার নস্যি নিলে উপকার পাওয়া যায়।
বীথি চৌধুরী
ডিএএমএস, স্কিন থেরাপিস্ট
বীথিস হারবাল
রোড-৪, বাসা-৭, মমতাজ প্লাজা, ধানমণ্ডি, লেকচারার নূর মজিদ আয়ুর্বেদিক কলেজ
জীবনকালকে নিরোগ বা সুস্থ রাখাটাই এর আলোচ্য বিষয়। এ নীরোগ অবস্থাই আয়ুকে দীর্ঘায়িত করবে।
এ উদ্দেশ্যেই আয়ুর্বেদ গড়ে উঠেছে রোগ প্রতিরোধ বিজ্ঞান হিসেবে।
থানকুনি গাছ আমরা কমবেশি সবাই চিনি বা নাম শুনেছি। থানকুনি দুই রকম হয়। বড় থানকুনি_ যার বোটানিক্যাল নাম ঈবহঃবষষধ ধংরধঃরপধ (খরহহ) টৎনধহ এবং ছোট থানকুনি_ যার বোটানিক্যাল নাম ঈবহঃবষষধ লধৎড়হরপধ.
থানকুনির গুণ ও ব্যবহার
লাবণ্যতা : যদি মুখ মলিন হয়, লাবণ্যতা কমে যায় তবে ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধ দিয়ে খেতে হবে। নিয়মিত করলে উপকার পাবেন।
দূষিত ক্ষত : মূলসহ সমগ্র গাছ নিয়ে সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে দূষিত ক্ষত ধুতে হবে।
জ্বর ও আমাশয় : আমাশয়ের সঙ্গে জ্বর হলে থানকুনি পাতার রস গরম করে ছেঁকে খাওয়াতে হবে।
মুখে ঘা : থানকুনি পাতা সিদ্ধ পানি দিয়ে গারগিল করতে হবে।
আঘাত : কোথাও থেঁতলে গেলে থানকুনি গাছ বেটে অল্প গরম করে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে প্রলেপ দিলে উপকার পাবেন।
সাধারণ ক্ষত : থানকুনি পাতা বেটে ঘিয়ের সঙ্গে জ্বাল দিয়ে ঠাণ্ডা করে তা ক্ষত স্থানে লাগাতে হবে।
চুল পড়া : অপুষ্টির অভাবে, ভিটামিনের অভাবে চুল পড়লে পুষ্টিকর ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে।
পেটের দোষ : মলের সঙ্গে শ্লেষ্ণা গেলে, মল পরিষ্কারভাবে না হলে, পেটে গ্যাস হলে, কোনো কোনো সময় মাথা ধরা_ এসব ক্ষেত্রে ৩-৪ চা চামচ থানকুনি পাতার গরম রস ও সমপরিমাণ গরুর কাঁচা দুধ মিশিয়ে খেতে হবে। নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন।
স্মরণশক্তি : মনে না থাকলে আধা কাপ দুধ, ২-৩ তোলা থানকুনি পাতার রস ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে।
বাক স্টম্ফুরণ : বাচ্চার দেরিতে কথা বললে অথবা পরিষ্কার কথা না বললে এক চামচ থানকুনি পাতার রস গরম করে ঠাণ্ডা হলে ২০-২৫ ফোঁটা মধু, ঠাণ্ডা দুধ এক সঙ্গে মিশিয়ে বাচ্চাকে খাওয়াতে হবে।
নাক বন্ধ : ঠাণ্ডায় নাক বন্ধ হলে, সর্দি হলে থানকুনির শিকড় ও ডাঁটার মিহি গুঁড়ার নস্যি নিলে উপকার পাওয়া যায়।
বীথি চৌধুরী
ডিএএমএস, স্কিন থেরাপিস্ট
বীথিস হারবাল
রোড-৪, বাসা-৭, মমতাজ প্লাজা, ধানমণ্ডি, লেকচারার নূর মজিদ আয়ুর্বেদিক কলেজ
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন