প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

 বিশ্ব কাঁপানো ছবিগুলো


প্যালেস্টাইন ফাদার শ্লিডিং সন
বর্বর ইসরাইলি সেনাদের নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ওপর চালানো পৈশাচিক অত্যাচারের প্রতীক এই ছবি। ছবিতে দেখতে পাওয়া লোকটির নাম জামাল আল দুরা এবং তার বারো বছরের ছেলে মোহাম্মদ আল দুরা ইসরাইলি সেনাদের গুলি থেকে বাঁচার জন্য দেয়ালের আড়ালে আশ্রয় নেয়। এতেও রক্ষা হয়নি তাদের। সেনারা এদের দেখতে পেয়ে গুলি করতে উদ্যত হলে জামাল প্রাণভিক্ষা চেয়ে কান্নাকাটি করলেও লাভ হয়নি কোনো। গুলি করে তার ছেলেকে মারা হয় এবং জামাল গুলিতে গুরুতর আহত হয়। ঘটনাস্থলে থাকা দু’জন ফরাসি নাগরিক তখন এই ছবি তুলেছিলেন।

দ্য চাইল্ড অ্যান্ড দ্য ভালচার
দু’জনই খাবারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। শিশুটি হামাগুড়ি দিয়ে ইউএনএ পরিচালিত লঙ্গরখানার দিকে আর শকুনটি জরাগ্রস্ত শিশুটির দিকে। অসহ্যকর যন্ত্রণাদায়ক এই ছবি তুলেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকান ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার। ১৯৯৩ সালের মার্চে সুদান থেকে তোলা এই ছবির জন্য তিনি লাভ করেন পুলিত্জার পুরস্কার। শিশুটির ভাগ্যে শেষ পর্যন্ত কী ঘটেছিল তা জানা যায়নি, তবে এই ছবি তোলার পর হতাশায় ভুগতে শুরু করেন কার্টার। এর রেশ ধরে বছরখানেকের মধ্যেই তিনি আত্মহত্যা করেন।

কসোভো রিফিউজি
বিখ্যাত এই ছবিটি তোলেন চারবার পুলিত্জার পুরস্কার বিজয়ী মহিলা ফটো গ্রাফার ক্যারল গিউজি। এই ছবিটি দুনিয়াজুড়ে যুদ্ধ ও দাঙ্গার ফলে সৃষ্ট উদ্বাস্তু সমস্যার প্রতীক।
ছবিটিতে দেখা যাওয়া বাচ্চাটির নাম অ্যাজিম শালা, যে তার পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। তার পরিবারের বাকি সদস্যরা কসোভোতে যুদ্ধ চলার সময় আশ্রয় নেয় আলবেনিয়ার সীমান্তবর্তী শহর কুকসের রিফিউজি ক্যাম্পে। পরে বাচ্চাটিকে এক ফ্রেঞ্চ নাগরিকের সহায়তায় তার বাবা-মা ফিরে পায়। কাঁটাতারের বেড়া ডিঙ্গিয়ে বাচ্চাটিকে তার বাবা-মার হাতে তুলে দেয়ার সময় ছবিটি তোলেন ক্যারল। যে ছবির জন্য তিনি ২০০০ সালে নিউজ ফটোগ্রাফি বিভাগে আবারও পুলিত্জার জেতেন।

ভূপাল গ্যাস ট্র্যাজেডি
১৯৮৪ সালের ২-৩ ডিসেম্বর ভারতের ভূপালে ইউনিয়ন কার্বাইড ইন্ডিয়া লিমিটেডের মিথেল আইসোসায়ানেট গ্যাস প্লান্ট লিক হয়ে ওখানকার অন্যান্য কেমিক্যালের সংস্পর্শে চলে আসে এবং বিস্ফোরণ ঘটে। তারপর শিল্পজগতের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনাটি ঘটে। তাত্ক্ষণিকভাবেই মারা যায় ৩৭৮৭ জন। পরে এই দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মারা যায় অন্তত ১৫০০০ মানুষ। আহত এবং গ্যাসের প্রভাবে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ৫,৫৮,১২৫ জন। এই ছবিটির শিশুটিকে সমাধিস্থ করার সময় ছবিটি তোলেন যৌথভাবে বিখ্যাত ফটোগ্রাফার পাবলো বার্থালোমিউ ও রঘু রায়। ছবিটি অপরিকল্পিত শিল্পায়নের ফলে সৃষ্ট দুর্ঘটনার ভয়াবহতার প্রতীক হিসেবে বিশ্বজুড়ে আলোচিত হয়েছে।

আবু গারিব জেল
২০০৩-এ ইরাকে আক্রমণ চালানোর এক বছর পরই আমেরিকান সেনা কর্তৃক আবু গারিব জেলে বন্দি ইরাকিদের ওপর বর্বরোচিত নির্যাতন ও যৌন হয়রানির ছবি প্রকাশ হয়। ছবিতে দেখা যাওয়া নারী সৈন্য লিন্ডি ইংল্যান্ড বেশিরভাগ নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিল। পরে জানা যায়, এই নির্যাতনের নেপথ্যে মার্কিন ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তারা ইন্ধন জোগায় এবং এতে সমর্থন ছিল প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডোনাল্ড রামসফেল্ডের।

এক্সিকিউশন অব ভিয়েতকং সোলজার
১৯৫৯ থেকে দক্ষিণ ভিয়েতনামে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধে উত্তরের সমর্থক এনএলএফের এক বন্দি যোদ্ধাকে প্রকাশ্যে সায়গনের রাস্তায় গুলি করে হত্যা করে দক্ষিণ ভিয়েতনামের পুলিশ প্রধান গুয়েন গোক লোন। পৈশাচিক বর্বরতার প্রতীক এই ছবি তোলেন ফটোগ্রাফার অ্যাডওয়ার্ড অ্যাডামস। যিনি পরে এই ছবির জন্য পুলিত্জার পুরস্কার জয়ী হন। ফটো জার্নালাজিমে এই ছবিটি অন্যতম বিখ্যাত ছবি হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।

অপারেশন লায়ন হার্ট
যুদ্ধের ফলে বেসামরিক মানুষ বিশেষ করে নারী ও শিশুদের কষ্ট ও দুর্ভোগের মূর্তমাণ প্রতীক এই ছবি।
আমেরিকা অনৈতিকভাবে ইরাকে আক্রমণ চালানোর সময় প্রচুর বেসামরিক লোক মারে। আমেরিকানদের বোমার আঘাতে ৯ বছর বয়সী এই শিশুটিও গুরুতর আহত হয়। তারপর শিশুটিকে অকল্যান্ডের এক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। প্রায় ডজনখানেক বড় ধরনের অপারেশন চালানো হয় শিশুটিকে বাঁচানোর জন্য। শিশুটি অপরিসীম কষ্ট সহ্য করে শেষ পর্যন্ত বেঁচে যায়। এত কষ্ট করে ঠিকে থাকার জন্য তাকে ‘সালেহ কালিফ’ অর্থাত্ সিংহ হৃদয় উপাধি দেয়া হয়। হাসপাতালে চিকিত্সা চলাকালে তার ছবিটি তোলেন ডেন ফিত্জমোরেচ। এই ছবিটির জন্য তিনি ২০০৫ সালে পুলিত্জার পুরস্কার জয় করেন। ছবিটি এক অর্থে মানুষের বেঁচে থাকার সংগ্রাম ও হার না মানার মনোভাব প্রকাশ করে।
ওয়ার আন্ডারফুট
আপনি যদি ভাবেন এই ছবি সেনাদের বার্ষিক গুলি মহড়ার স্থান থেকে তোলা হয়েছে তাহলে আপনি বোকার স্বর্গে আছেন। এটি তোলা হয়েছে লাইবেরিয়ার মনরোভিয়া শহরের একটি রাস্তা থেকে। রাস্তাজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বুলেটের কেসিং কভারের এই ছবি প্রমাণ দেয় লাইবেরিয়ার জাতিগত দাঙ্গার ভয়াবহতার। ভয়ঙ্কর এই ছবি তুলেছেন লস অ্যাঞ্জেলস টাইমসের ফটোগ্রাফার ক্যারোলিন কোল।

ট্র্যাজেডি অব ওমেরা সানচেজ
১৯৮৫ সালে কলম্বিয়ার নেভাডো ডেল রুইজ আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুপাতে ভূমি ও কাদাধসের সৃষ্টি হয়। ভয়াবহ প্রলয়ঙ্করী এ কাদাধসে শহর তলিয়ে গিয়ে মারা যায় ২৫ হাজারের মতো মানুষ। কলম্বিয়ান সরকারের উদ্ধার তত্পরতায় অব্যবস্থাপনা ও অদক্ষতাকে এত প্রাণহানির জন্য দায়ী করা হয়। ছবিতে যে মহিলাকে দেখা যাচ্ছে তার নাম ওমেরা সানচেজ। তিন দিনব্যাপী কাদা ও বিল্ডিংধসের ফাঁদে আটকে থেকে হাইপোথারমেয়া ও গ্যাংগ্রিনে আক্রান্ত হয়ে মহিলাটি মারা যায়। এই দীর্ঘ সময়েও তাকে শনাক্ত করে উদ্ধার করতে পারেনি উদ্ধারকারী দল। আলোকচিত্রী ফ্রাঙ্ক ফোরনিয়ার ছবিটি মহিলার মৃত্যুর অল্প কিছুক্ষণ আগে তোলেন। এই ছবিতে প্রাকৃতিক দুর্যোগে উদ্ধার তত্পরতার অভাব বা অদক্ষতা কত ভয়াবহ রূপ নিতে পারে তা ফুটে উঠেছে।

থাইল্যান্ড ম্যাসাকার
স্বৈরশাসকদের নৃশংসতার মূর্তমান প্রতীক এই ছবি। থাইল্যান্ডের নির্বাসিত স্বৈরশাসক ফিল্ড মার্শাল থেনম কিটিকেচর্ন দেশে ফিরে আসতে চাইলে প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে পড়ে দেশটি। এই ছবিটি তোলা হয়েছিল থেমাজেট ইউনিভার্সিটি থেকে। সেখানে বিক্ষোভরত সাধারণ ছাত্রদের ওপর ১৯৭৬ সালের ৬ অক্টোবর থেনমের ভাড়াটে গুণ্ডারা এমন নৃশংস আক্রমণ চালায় এবং এতে সৃষ্ট দাঙ্গায় উভয় পক্ষেই বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে। ছবিটি তোলার জন্য ফটোগ্রাফার নিল আলেভিচ পুলিত্জার পুরস্কার জিতেন।

আফটার দ্য স্টর্ম
প্রকৃতির রুদ্ররূপের কাছে আমরা কতটা অসহায় তার প্রতীক এই ছবি। হাইতিতে ২০০৮ সালে বয়ে যাওয়া প্রলয়ঙ্করী ঝড়ের সময় এই শিশুটির ছবি তোলেন মিয়ামি হেরাল্ডের ফটোগ্রাফার প্যাট্রিক ফেরাল।
ছবিতে শিশুটি তার স্ট্রোলারটিকে ঠেলে নিয়ে যাচ্ছে, যেন ভয়ঙ্কর অতীতকে ঠেলে সামনের দিকে এগিয়ে চলার প্রয়াস তার। সাদা-কালো স্টাইলে তোলা ফেরালের হাইতির ওপর একটি ছবির সিরিজ আছে যা সারা দুনিয়াতেই আলোড়ন তুলেছিল।

ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ৯/১১
ট্রেড সেন্টারে দ্বিতীয় বিমানটি যখন আঘাত হানে তখন এই ছবি তোলেন বিখ্যাত ফটোগ্রাফার স্টিভ লুডলাম। আমেরিকায় চালানো ভয়াবহ এই সন্ত্রাসী হামলার বীভত্সতা বোঝানোর জন্য এই ছবি যথেষ্ট।

অ্যাটমিক বম্বিং অব হিরোশিমা অ্যান্ড নাগাসাকি
পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটায় আমেরিকা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকি শহরে। এতে করে হিরোশিমায় মারা যায় ৯০০০০-১৬৬০০০ এবং নাগাসাকিতে ৬০০০০-৮০০০০ মানুষ। পারমাণবিক বোমার বীভত্সতা বোঝাতে বোমা বিস্ফোরণের ফলে সৃষ্ট অ্যাটমিক ক্লাউডের এই ছবিটিই যথেষ্ট। 
সূ্ত্র : আমার দেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

1 Comment:

নামহীন said...

chobi koi

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অরুদ্ধ সকাল অর্ক অয়ন খান আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হাসান আবুল হায়াত আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক ইয়াসির মারুফ উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কার্তিক ঘোষ কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিরিশচন্দ সেন গিয়াস উদ্দিন রূপম গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জাকিয়া সুলতানা জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জায়ান্ট কজওয়ে জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার জয়নাল আবেদীন বিল্লাল ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা. দিদারুল আহসান ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ ফয়সাল বিন হাফিজ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মায়ফুল জাহিন মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মো: জামাল উদ্দিন মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ