খাবার খেতে আমরা সবাই ভালবাসি, আর সেই খাবারটা যদি হয় প্রসিদ্ধ তাহলেতো কথাই নেই। আমরা বাংলাদেশীরা প্রচন্ড রসনা বিলাসি, আমরা খাবারের পিছনে যত খরচ করে থাকি তত খরচ মনে হয় দুনিয়ার অন্য কোন দেশের মানুষ করেনা। আমরা খেতে যেমন ভালবাসি তেমন মানুষকে খাওয়াতেও ভালবাসি। আমাদের দেশের এক এক জায়গা এক এক খাবারের জন্য বিখ্যাত, আজ আমি আপনাদের তেমনি কিছু খাবারের নাম বলব যেখানে হয়ত আপনার প্রিয় খাবারটাও আছে। তাহলে চলুন দেখে নিই আমাদের দেশের ভিবিন্ন খাবারের তালিকা।
১। বগুড়ার দই
২। টাঙ্গাইলের চমচম
৩। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তালের বড়া
৪। বাঘাবাড়ির ঘি
৫। নওগাঁর প্যারা সন্দেশ
৬। নাটোরের কাচাগোল্লা
৭। মুক্তাগাছার মণ্ডা
৮। মাদারীপুরের গুড়
৯। কিশোরগঞ্জ-নেত্রকোণার বালিশ মিষ্টি
১০। ময়মনসিংহের আমিরতি
১১। কুমিল্লার রসমালাই
১২। নোয়াখালীর নারকেল নাড়– ও ম্যাড়া পিঠা
১৩। সিলেটের পাঁচলেয়ার চা
১৪। সিলেটের চুঙ্গাপুড়া
১৫। সাতক্ষীরার সন্দেশ
১৬। যশোরের জামতলার মিষ্টি
১৭। যশোরের খেজুরের নোলন গুড়ের প্যারা সন্দেশ
১৮। যশোরের খেজুর রসের ভিজা পিঠা
১৯। মাদারীপুরের রসগোল্লাতো
২০। রাজশাহীর তিলের খাজা
২১। শেরপুরের (জামালপুর) ছানার পায়েস, ছানার পোলাও
২২। চিটাগাং এর মিষ্টি পান
২৩। সিলেটের সাতকড়ার আচার
২৪। সিরাজদিখানের পাতক্ষীরা
২৫। রাজবাড়ির শংকরের ক্ষীরের চমচম
২৬। নওগাঁর রসমালাই
২৭। পাবনার প্যারাডাইসের প্যারা সন্দেশ
২৮। পাবনার শ্যামলের দই
২৯। সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের পানিতোয়া
৩০।পুরান ঢাকার বাকেরখনি
৩১। চট্রগ্রামের মেজবানের মাংস
৩২। কুষ্টিয়ায় মহিষের দুধের দই।
৩৩। মেহেরপুরের সাবিত্রী নামে একটা মিষ্টান্ন
৩৪। পুরান ঢাকার হাজীর বিরিয়ানী।
৩৫। বেইলি রোডের ফকরুদ্দিনের কাচ্চি।
৩৬। ধানমন্ডির মামা হালিম।
৩৭। ঘরোয়ার খিঁচুড়ী-মতিঝিল।
৩৮। শওকতের কাবাব-মিরপুর বেনারশী পল্লী।
৩৯। কিংস বেকারীর- মালাই রোল-গুলশান-১।
৪০। নোয়াখালী হোটেলের-গরুর গোস্ত ভূনা-পল্টন।
৪১। আবুলের-মালাই চা- বায়তুল মোকারম/পল্টন ওভারব্রীজের নীচে।
৪২।নন্দন রেস্তোরার- কপি মিক্সড চা- মহাখালী।
৪৩। ধানসিঁড়ির-মুরগীর রাব-বি-কিউ টিকিয়া-গুলশান-২।
৪৪। কুষ্টিয়ার তিলে খাজা
৪৫। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখি!
৪৬। মানিকপুর-- চকরিয়ার মহিষের দই
৪৭। রাঙ্গামাটির জুম রেস্তোরার বাঁশের ভেতর তৈরী খাবার।
৪৮। জামানের চা (আন্দর কিল্লা)
৪৯। ইকবালের সন্দেশ(দেওয়ান বাজার)
৫০। বোম্বাইয়াওয়ালার ক্ষীর(এনায়েত বাজার)
৫১। চন্দনাইশের গুরা আলু
৫২। ফরিদপুরের খেঁজুরের গুড়।
৫৩। মিসকিন শাহ মাজার এর সামনে চট্রগ্রাম বিহারী হোটেল ( চট্টগ্রাম কলেজের সামনে)মাংস রান্না ভুনা
৫৪। পুরান ঢাকার নান্নার বিরিয়ানী
৫৫। মহাস্থানের কটকটি
৫৬। হোটেল নিরবের ব্রেন ভুনা
৫৭। হাতিরপুলের শর্মা হাউসে শর্মা
৫৮। স্টারের শিক কাবাব
৫৯। ঠাটারী বাজার স্টারের বিরিয়ানী
৬০। আম্বরখানার হোটেল মারজিয়ার গরু ভুনা
৬১। কুষ্টিয়ার স্পেশাল চমচম
৬২। নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টি
৬৩। ঢাকার চকবাজারের নুরানী লাস্সী
৬৪। ঢাকার বংগবন্ধু আভিনিউ এর পূর্ণিমার জিলাপী
৬৫। গুলশান এর সমরখন্দ এর রেশমী জিলাপী
৬৬। মতিঝিলের ঘরোয়ার খিচুরী
৬৭। পল্টন এর কস্তুরীর বাংলা খাবার
৬৮। মহেশখালীর মোষের দই
৬৯। চাঁপাইনবাবগঞ্জের কলাইএর রুটি
৭০। রাজশাহীর রসকদম
৭১। চাপাই নবাব গঞ্জের শিবগঞ্জের চমচম
৭২। হ্যালভেশিয়ার(রাইফেলস স্কয়ার) চিকেন ব্রোস্ট।
৭৩। কিমা খিচুরি- "কৈ-পাবদা রেস্টুরেন্ট", মিরপুর-১।
৭৪। স্পিনাচ(ধানমন্ডি ৯/১০এ) এর ভেজিটেরিয়ান ডিশ
৭৫। ষ্টারের ফালুদা (ঠাঠারি বাজার)
৭৬। শিবগঞ্জের (চাঁপাই নবাবগঞ্জ) চমচম, প্যারা সন্দেশ।
৭৭। কাফে কর্ণারের (বাংলাবাজার, ঢাকা), ক্রাম চপ (মাংশের কাটলেট)
৭৮। বিরেন দা'র সিঙ্গারা (অলকার মোড়, রাজশাহী)
৭৯। চকবাজার ১০ নং গলির ঝালমুড়ি।
৮০। প্রমিনেন্টের (ঢাকার অভিজাত মিষ্টান্ন শপ) মালাই চপ, শন পাপড়ি।
৮১। পুরান ঢাকার হাজির বিরানী।
৮২। শেরপুরের (জামালপুর) ছানার পায়েস, ছানার পোলাও।
৮৩। আম্বালা ও ঢাকা ক্লাবের কাচ্চি বিরানী।
৮৪। সিলেটে উন্দাল এর স্পেশাল ভেজিটেবল
৮৫। খুলনার চুই-রাজ হাঁসের মাংস ( ব্লগার মহলদারের সৌজন্যে)
৮৬। গোয়ালন্দ ঘাটের ইলিশ এবং অন্য মাছ রান্না ,
৮৭। কিশোরগঞ্জের তালরসের পিঠা ( চিনির শিরায় ভেজানো)
৮৮। ভৈরবের নকশী পিঠা ,
৮৯। দিনাজপুরের শীদল,
৯০। চট্টগ্রাম, জিইসি মোড়ে ক্যান্ডির জিলাপি।
৯১। যশোরের ছানার মালপোয়া
৯২। মিরপুর-১ প্রিন্স হোটেলের হালিম, সিংগারা।
৯৩। মিরপুর এর শওকাত কাবাব
৯৪। পুরান ঢাকার "নান্নার বিরিয়ানি", "বিসমিল্লাহ কাবাব", "রয়েলের লাবান"
এটার মধ্যে যদো কোনটা বাদ পড়ে থাকে তাহলে জানাবেন।
( খাবারের লিস্ট টা মুকুট নামে একভাইয়ার থেকে সংগ্রহিত )
1 Comment:
chandpur ar kicu nai
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন