প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

ত্রিমাত্রিক সমীকরণ


ফোনটা হাতে নিয়ে বসে রইল অভি। মুখে সব পেয়েছির একটা হাসি। ভীষণ খুশি লাগছে। লুবনা রাগ করেনি, একটুও না। বলছিল কাজটা একদম ঠিক হয়নি। কিন্তু গলা শুনে মোটেই তা মনে হচ্ছিল না। বরং ওর গলায় একটা খুশি খুশি সুর লুকানো ছিল। একটা চাপা উত্তেজনা, এপাশ থেকেও খুব স্পষ্ট অভি বুঝতে পারছিল। বুঝতে পারছিল লুবনার ফর্সা গাল দুটো লালচে হয়ে গেছে, চকচক করছে। আজ লুবনাকে এত সুন্দর দেখাচ্ছিল, এত আকর্ষণীয় দেখাচ্ছিল অভি কিছুতেই নিজেকে সামলাতে পারছিল না। কাছে যাবো না, যাবো না করেও কখন কিভাবে যে অতখানি ঝুঁকে পড়েছিল অভি টেরই পায়নি। লুবনা সরে যায়নি, আবার কাছেও টেনে নেয়নি। শুধু প্রচ্ছন্ন একটা প্রশ্রয় দিয়েছে। ওর এই প্রশ্রয়ের কারণেই অভি এতদূর পর্যন্ত আসতে পেরেছে। এমনকি ঠিক হচ্ছে না, এই অনুভূতিটুকুও ওর মধ্যে কাজ করে না।মাত্রই মাস্টার্স শেষ করে বের হয়েছে অভি। বেরুনোর সাথে সাথেই কাজ পেয়ে গেছে একটা প্রোজেক্টে, ছয় মাসের চুক্তি। হয়তো পরে আরো বাড়ানো হবে। এখানে এসেই পরিচয় লুবনার সাথে। ওরা দুজন একটা টিম হিসেবে কাজ করে। লুবনা ওর দু’বছরের বড়। এ কাজে আছে বহদিন ধরে। তাই ওকে হাতে-কলমে শেখানোর দায়িত্বও লুবনার। প্রথম দেখার পর থেকেই অভি লুবনার প্রতি একটা অসম্ভব রকম আকর্ষণ বোধ করে আসছে। লুবনা অনেক সুন্দর দেখতে আর তারচেয়েও বেশি আকর্ষণীয়। ওর চেহারায়, কথায়, হাসিতে, চোখের তারায়, শরীরের প্রতিটা বাঁকে, অঙ্গভঙ্গিতে চুম্বকের মত একটা আকর্ষণ। লুবনার গায়ের রঙ একদম টুকটুকে, গোলাপের মত। যে রঙের জামা পড়ে তাতেই ওকে ভাল লাগে। যেভাবে সাজে তাতেই অভি মুগ্ধ হয়ে যায়, এমনকি না সাজলেও!

অভি হয়তো ভাবে না, কিন্তু ওর মনের অনেক ভিতরে একটা তুলনা এসে যায়। মুনিরা তো এমন না। এত বছর ধরে মুনিরাকে ও দেখে আসছে, মুনিরা কখনো নিজেকে এইভাবে সাজায় না, পরিপাটি হয়ে অভির সামনে আসে না, এইভাবে চোখে চোখে কথা বলতে পারে না, বড্ড আনস্মার্ট মুনিরা, বড্ড সেকেলে.......লুবনার চার বছরের ছোট হলেও মুনিরাকে বুড়ি বুড়ি লাগে। ও কখনো অভিকে এইভাবে আকর্ষণ করেনি। ওর কাছে অভি গেছে আট বছরের অভ্যস্ততায়, কিন্তু মুনিরা সবটুকু দিয়েও ওকে কখনো জাগিয়ে তুলতে পারেনি। যা লুবনা পারে শুধু একটু চোখের তাকানোতে বা মুচকি একটু হাসিতে। অভি ভাবে আর কেমন একটা আবেশে ওর চোখ জড়িয়ে আসে।

প্রায় সারাদিন লুবনার সাথে থাকতে হয় ওকে। একদিন কি কাজে যেন একটু বেশি রাতেই অভি ফোন করেছিল লুবনাকে। ঘুমভাঙা গলায় আধো আধো কথা বলেছিল লুবনা। এত অ™ভুত ছিল ওর গলাটা, অভির গা সিরসির করে উঠেছিল। ওই গলাটা শোনার জন্য অভি এখন কোন না কোন ছুতোয় রোজ রাতে ফোন করে। লুবনা কখনো রাগ করে না। বরং কথা বলে ওর সাথে ঘন্টা পার করে। কত কথা যে বলে ও, কতভাবে যে বলে! মুনিরার সাথে রোজকার একঘেয়ে রুটিন কথার পর লুবনা যেন ওকে কল্পনার একটা জগতে নিয়ে যায়। কথায় কথায় ওদের সম্পর্কটা এখন অনেক গভীর। যদিও মুনিরার কথা কেউ ভোলে না, কিন্তু কেউ তুলেও না ওই প্রসঙ্গ। মুনিরা উহ্য থেকে যায়।

প্রথমদিকে অভির একটু একটু খারাপ লাগতো। মনে হতো ঠিক হচ্ছে না। এভাবে মুনিরাকে এড়িয়ে, ওকে ঠকিয়ে। কিন্তু এখন ও যেন লুবনার মধ্যে ডুবে গেছে। কোন কিছুই ওর আর মনে হয় না। বরং মাঝে মাঝে বিরক্ত হয়ে যায় মুনিরার ওপর। ওর খুঁতগুলো বেশি বেশি চোখে পড়ে আর তাই নিয়ে হইচই করে। যেটা কখনোই আগে করতোনা।

আজ লুবনা একটা টকটকে লাল জামা পরেছিল। তারসাথে মিলিয়ে লাল টিপ কপালে, ঠোঁটে লাল লিপস্টিক। সন্ধ্যায় ফেরার পথে রিকশায় বসে কি কথায় যেন ভীষণ হাসছিল, হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ছিল। মুগ্ধ চোখে দেখতে দেখতে হঠাৎ করে কি যে হল, এক হাতে জড়িয়ে ধরল লুবনাকে আর গালে টুক করে একটা চুমু। কিছুক্ষণ ওইভাবেই বসে থেকে লুবনা আস্তে করে নিজেকে ছাড়িয়ে নিল। তারপর আবার স্বাভাবিক। কাজটা করেই অভি বেশ ঘাবড়ে গিয়েছিল। সারাক্ষণ অস্বস্তি। বাসায় ফিরে, মুনিরার সাথে কথাও বলেছে অভ্যাসমত। কিন্তু সারাক্ষণই অপেক্ষা করেছে কখন রাত হবে, কখন লুবনার সাথে কথা বলবে। না, লুবনা রাগ করেনি। একবার শুধু বলেছে ‘এটা কিন্তু ঠিক না’। তারপরই আবার স্বাভাবিক। আজ কথাগুলো আরো ভাল লাগছিল শুনতে, একটা ভাল লাগায় আচ্ছন্ন অভি।

ফোন হাতে নিয়ে ভাবছে লুবনার কথা। এরই ফাঁকে একবার মুনিরাকে মনে পড়ল। মুনিরাকে ভালবাসে অভি, মুনিরার সাথে এত বছরের অভ্যস্ত জীবন ছাড়া সম্ভব না। আবার লুবনার জন্যও তারমধ্যে অসম্ভব একটা আকর্ষণ। কোনটাই এড়ানো সম্ভব না অভির পক্ষে।

*****

লুবনা হাসছে। এই হাসিটা অভি কোনদিন দেখেনি। ভীষণ নিষ্ঠুর, ক্রুর একটা হাসি লুবনার ঠোঁটে। অভির জন্য ওর করুণা হচ্ছে। বেচারা!

অভিকে দেখে বেচারা শব্দটাই লুবনার মাথায় প্রথম এসেছিল। ভোলা-ভালা, বোকা-সোকা একটা ছেলে, মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডির বাইরে পা রেখেছে। বুঝতে শেখার পর থেকেই একটা সম্পর্কে জড়িয়ে গিয়েছিল বলে জীবনের অনেকগুলো দিক, হরেক রকম মানুষ ও দেখেনি। মুনিরার কথা ও প্রথম থেকেই বলেছে। আর শুনতে শুনতেই লুবনার মনে হয়েছে এতদিনের সম্পর্ক হলেও কোথাও একটা বড় ফাঁক আছে। ওদের সম্পর্কে একটা অভ্যস্ততা তৈরি হয়েছে, নির্ভরতা তৈরি হয়েছে কিন্তু কোন নতুনত্ব নেই। একঘেয়ে হয়ে গেছে। অভির চোখ তাই লুবনাকে দেখে ধাঁধায় পড়ে গেছে। ধীরে ধীরে অভির দৃষ্টির পরিবর্তন দেখেছে লুবনাকে, আর নিজেকে সেভাবেই ওর সামনে তুলে ধরেছে। অভির মুগ্ধ দৃষ্টি, প্রশংসা, তোষামোদ খুব উপভোগ করে লুবনা। ছেলেগুলো যে কি! এত বছরের একটা সম্পর্ককে তুচ্ছ করে, অবহেলা করে অভি কি করে পারে লুবনার সাথে এইসব তোষামোদী করতে। এমন তো না যে অভি বোঝে না এটা অন্যায়। লুবনার ভালই লাগে। ‘তুমি যদি নাচতে চাও, কেন আমি ঢোলে বাড়ি দিবো না?’

আসিফ চলে যাওয়ার পর থেকে লুবনা কোন ছেলেকেই বিশ্বাস করে না। কারো কথাই সত্যি বলে মানতে পারেনা। অভি যখন বলেছিল মুনিরার সাথে ওর এতদিনের সম্পর্ক, ওদের গভীর ভালবাসা, ওদের মধ্যে কখনো কোন সমস্যা বা ভুল বোঝাবুঝি হয় না, ওরা অনেক সুখী তখন অবহেলায় মনে মনে ঠো^ট বাঁকিয়েছিল লুবনা। দেখতে চাইছিল কতটা গভীর অভির ভালবাসা। আস্তে আস্তে জাল বিছিয়েছে যেভাবে অভি চেয়েছে। যাতে অভি পা দিতে চেয়েছে, নিজের অজান্তে।

আর আজকে তার চূড়ান্ত প্রকাশ ঘটল। লুবনার এই হাসিটা অভি খুব পছন্দ করে। মুগ্ধ হয়ে দেখে, আজকেও তাই ঘটল। লুবনা শুধু অনিচ্ছার ভান করে করা স্পর্শটুকু অভিকে দিয়েছে। আর অভি বাধ্য হয়েছে শেষ পথটুকু অতিক্রম করতে। হাহ্ প্রেম! এত বছরের এত ভালবাসা, কই চলে গেল। সেই তো ডুবল। আপনি অন্নেক সুন্দর! অনেক এ্যাট্রাকটিভ! আপনাকে মিস করছি ভীষণ! কত কত এসএমএস। ছেলেগুলো এমন কেন? বিতৃষ্ণায় ঠোঁটের কোণাটা বেঁকে গেল লুবনার।

“সব শালা হারামি!” লুবনার খুব পছন্দের একটা কথা। যখনই েেকান ছেলের ভেতরের চেহারাটা বের হয়ে পড়ে তখনই লুবনা এই কথাটা বিড়বিড় করতে থাকে। অসহ্য লাগে সব।

আসিফের চলে যাওয়াটা লুবনার জন্য একটা ভয়াবহ আঘাত ছিল। আসিফের মধ্যে ছিল প্রচন্ড সন্দেহ। ও প্রতিটা ব্যাপারেই লুবনাকে সন্দেহ করতো। প্রথমদিকে লুবনার ভালই লাগতো। ভাবতো, ও আমার এত কেয়ার করে, সারাক্ষণ আমি কি করলাম, কই গেলাম তাই নিয়ে অস্থির হয়ে যায়। কিন্তু এক পর্যায়ে আসিফের সন্দেহ সব সীমা ছাড়িয়ে যেতে থাকে। লুবনা আর সহ্য করতে পারেনা। প্রচন্ড ভালবাসা ফিকে হয়ে আসে, সে জায়গায় জন্ম নেয় ঘৃণা। তারা দূরে সরতে থাকে একজন অন্যজনের থেকে। আর একসময় আসিফ ওকে মিথ্যে সব অপবাদ দিয়ে চলে যায় একা ফেলে। আসিফের অভিযোগগুলো শুনলে লুবনা হতভম্ব হয়ে যেতো। এইসব কখনো সে কল্পনাও করতে পারতো না। অনেক আঘাত পেয়েছিল লুবনা। সেটা কাটিয়ে উঠতে সময় লেগেছিল প্রচুর। সেই দু:সহ সময়টা একা একা নিজের সাথে যুদ্ধ করে পার করেছে। আর একলা পথ চলতে গিয়ে মুখোমুখি হয়েছে অভির মত এইসব মুখোশ পরা ভাল মানুষগুলোর। ঘেন্না করে লুবনা এদের, প্রচন্ড ঘেন্না। “সব শালা হারামি!”

*******

অনেকক্ষণ ধরে জেগে আছে মুনিরা। ঘুম আসছে না। মনটা ভীষণ খারাপ। অভি আজকাল এত দূরে সরে গেছে! চাকরিতে ঢোকার পর থেকেই ওর এই পরিবর্তন। এই চাকরিটা নিয়ে ওরা দুজনেই এত খুশি ছিল, অথচ এই চাকরিটাই একটা কাল পর্দার মত ওদের মাঝখানে আড়াল তৈরি করেছে। অভিকে ও বুঝতেই পারে না এখন। কথায় কথায় রেগে যায়, বকাবকি করে, এটা এমন কেন, হল না কেন, তুমি সাজো না কেন, আরেকটু পরিপাটি থাকো না কেন তাই নিয়ে হইচই করে। অভির মধ্যে মুনিরাকে নিয়ে কখনো কোন অভিযোগ ছিল না। মুনিরা সবসময় সাদামাটা থাকে, খূব একটা সাজে না বা কোন কৃত্রিমতা পছন্দ করেনা। আর অভি তাতেই সন্তুষ্ট ছিল। কিন্তু আজকাল কি ভীষণ বদলে গেছে!

শুধু অভিযোগ, শুধু অভিযোগ। মুনিরা বুঝে না ওর দোষটা কোথায়? শুধু কষ্ট পায়। আজকে কি যে হল, মুনিরা আম্মার সাথে কি নিয়ে ঝগড়া হয়েছে তাই বলছিল। আর অভি কি একটা ধমক লাগাল, ‘রাখো তো তোমার এইসব ফালতু কথা।’ মুনিরা বুঝে না ফালতু কিসে হল। ফোন রেখে দিয়ে অনেকক্ষণ কাঁদল একাই। আগে হলে অভি আবার ফোন করতো, স্যরি বলতো, আদর করে দিতো। কিন্তু আজকে অভি ফোনই করল না। মুনিরা বুঝে না কি এমন হল যে অভি এতটা দূরে সরে গেল। শুধু কষ্ট পায়, প্রচন্ড কষ্টে ছটফট করে।

*********

গভীর রাত। ঘুমিয়ে পড়েছে পুরো শহর। রাস্তার বাতিগুলোও ঝিমিয়ে পড়েছে। শুধু জেগে আছে তিনটি মানুষ। একই শহরের তিনপ্রান্তে নির্ঘুম তিনজোড়া চোখ। সম্পর্কের টানাপোড়েনে বিভ্রান্ত, অসহায়।







সাম্প্রতিক.কম এর ১৪ই এপ্রিল সংখ্যায় পূর্ব প্রকাশিত

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ