প্রকাশদাকে পেলাম না।
আমার কৈশর থেকে কলেজ দিনগুলির স্মৃতিতে যে ব্যক্তিটি জড়িয়ে আছে সেই প্রকাশদা। যার ছোলাবোটের স্বাদ এখনো মুখে লেগে আছে। প্রতি সন্ধ্যেয় যার হাতের ফোচকা না হলে চলতো না আমার। আমি যার হাতের মাখানো ঝালমুড়িকে পৃথিবীর সেরা ঝালমুড়ি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলাম।ইচ্ছে ছিলো আমার টাকা হলে, প্রকাশদাকে আমাদের বাড়িতে রেখে দেব। তা, আর আমার হয়নি কেননা যে বাড়িতে তাকে রাখতে চেয়েছিলাম, আজ সে বাড়িতে নিজেরইতো ঠাই হয়না।
প্রকাশদার বাড়িটা চিনতাম, রিভার ষ্ট্রিটের পশ্চিম প্রান্তেই একচালা টিনের ঘরের বাসিন্দা ছিলো প্রকাশদা। শহীদপার্কের যে কোন সমাবেশ কিংবা গড়ের মাঠের ফুটবল বা ক্রিকেট ম্যাচ তার মিস হবার নয়। তিন চাকাওলা ভ্যানের মতো তার ছোট্ট ঠেলা গাড়িটা নিয়ে সকাল-সন্ধ্যে পথে বেরুত। আমার স্কুল পালানোর বয়সেই তার সাথে পরিচয় ঘটেছিলে। ক্লাস এইটের গেইট পেরুবার আগেই তার কাছে বই রেখে সপ্তাহে একদিন সিনেমাহলটা ধন্য করতে চলে যেতাম।
কলেজ পাশ করবার পর পর্যন্তও প্রকাশদার সাথে আমার যোগাযোগ ছিলো। যে বছর বাড়ি ছেড়ে শহরে চলে এলাম তারপর থেকে আর যোগাযোগ করা হয়নি। পুরো ছয়টি বছর পর বাড়ি ফিরে তার খোজেই দু’দিন যাবত তন্ন তন্ন করে চষে বেড়াচ্ছি।
০২.
উইলকিংসন রোডের মাথায় যেসব অফিস দেখতে পেলাম, সেগুলো নতুন মনে হলো। আমার আগের দেখা উইলকিংসন রোডে এ প্রান্তটা তষর কলোনি ছিলো। কিন্তু এখন কলোনি উধাও হয়ে গিয়ে রাজনৈতিক দল গুলোর অফিস উঠেছে, আর তাই লাবন্যদের হদিস পাচ্ছিনা। তাছাড়া পুরো নগরটার সাথে সাথে আমি নিজেও খানিকটা অচেনা পথিক হয়ে গেছি সেটা ভাবতেই অবাক লাগছে। এই তো সেদিন ষ্টেশানে অরিন্দম বাবু দেখে বললে কি,রে অনি চেহারা অমন ফ্যাকাশে হলো কি করে !! বেশি মাত্রায় রোদে ঘোরাফেরা, আহার ঠিকমতো না করা। সবমিলিয়ে যায় দিন পোহায় রাত টাইপের থাকলে চেহারা যে এমন হবে সেটা বোঝাই কি করে।
শিমু দি বা মেজ দি তো উঠতে বসতে টিপ্পনি কাটে সকাল-দুপুর প্রেম একটা করেছিলি অনি; শেষ পর্যন্ত তোকে জেলের ভাত খাইয়ে ছাড়লো। জেল-পিটুনি খাবার পর কানে ধরে বলেছি বেচেঁ থাকতে প্রেম আর নয়। নারী যে নাগিনী হতে পারে তাতে সন্দেহ নেই।
০৩.
আমি নিজের মনের আকাশকেই এতো বলি। ওটা আমার প্রেম ছিলেনা। ছিলো প্রতারনা কিন্তু মন সেটা বুঝবে না। সে বলে প্রেম প্রেম আচ্ছা ভালোবাসা না থাকলে ক্ষতিটা কি হতো ওই শালা চন্ডিদাশ,রজকিনী কিংবা শিরি-ফরহাদকে সামনে পেলে ঝাড়ু পেটা করতাম। শালারা খেয়ে দেয়ে কাজ পায়নি আর। প্রেমিষ্ট হয়েছে।
জেল থেকে ছাড়া পেয়ে মেন্টাল অবস্থায় হাসপাতালের বেডে যখন ছিলেম; তখন নার্স গুলোকে দেখলেই ইচ্ছে করতো গলাটিপে মেরে ফেলি সবক’টাকে; কিন্তু পরে বুঝেছি ওদের কি দোষ সব নারী তো আর এক নয়। আমার প্রেম হারাবার কান্না আর পুলিশের প্যাদানি; সব মিলিয়ে ভজঘট হয়ে গেলো লাইফটা। দোষ না করেও আমি কষ্ট পেয়েছিলাম; যখন শুনলাম আমি নাকি অপহরন করেছি কৃষ্ণাকে।
আচ্ছা মানুষ নিজেকে নিজে অপহরণ করতে পারেনা। যদি সম্ভব হতো তাহলে একদিন নিজেকে নিজে অপহরণ করতাম।
০৪.
কাচাঁদিনের পাঁকা প্রেম তো আমাকে কম তো ভোগায় নি। ছেলেরা বড্ড চলাক হয় মেয়েরাও কিন্তু কম না। আমি বোকা বা হাদারাম কোনটাই ছিলাম না। তথাপি আমি কিন্তু হার মেনেছি টাকার কাছে।
পৃথিবীতে টাকার কাছে প্রেম কিছুই না। আর সেটা আমার সামনে ভেসেছে সেই ধুমকেতুর মতো; যে ধূমকেতুটা দেখতে গিয়ে ছোট বেলায় সিড়ি থেকে পড়ে গিয়ে আমার হাত ভেঙ্গে গিয়েছিলো। সেই ভাঙ্গা হাতে আমি এখনও শক্তি পাই কম।
আমি সেই দিবসে কার মুখ দর্শন করে যে উঠেছিলাম কে জানে। পুরো দিনটাই বিদ্ধস্ত ভাবে কাটিয়েছি সকাল থেকে দুপুর অতপর বিকেল থেকে সন্ধ্যে পার্কের প্রতিটি দূর্বা ঘাস পেরুনো বোধকরি আমার বাকী ছিলোনা। সময় কঠিন তার চেয়ে কঠিন অপেক্ষা করা। আমি অপেক্ষা করতে করতে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরতে আর পারিনি। আইন রক্ষার খাকী পোষাকের সদস্যরা আমাকে জেলে নিয়ে পুরেছে।
তারপর মাস ছয়েক চার দেয়ালের কারাগার বাস।
আমি পর্যায়ের এমন স্তরে গিয়েছিলাম প্রায় উন্মাদ যাকে বলে। তা সবটাই প্রেমের জন্য। কোন গাধা নাকি লিখেছিলো ভালোবাসা পেলে কোন বোকা পড়ে থাকে জলে। আমি জলে পড়ে থাকলেই ভালো করতাম পতঙ্গ হয়ে উড়তে গিয়েই যতো কান্ড ঘটালাম। হায়রে প্রেম।
কৃষ্ণা সেদিন পালিয়েছিলো ঠিকই তবে আমার সাথে নয়; অন্য কারো সাথে। সবাই জানতো আমিই তার প্রেম পতঙ্গ তাই জেলে ঠেসে দিতে কেউ কার্পন্য বোধ করেনি।
কৃষ্ণা পুরো ছ’মাস পালিয়ে গিয়ে কারো সাথে যোগাযোগ করেনি; আমাকেও তাই ছমাস কারাভোগ করতে হয়েছে। জেলা শহরের কারাভোগ শেষে আমি আর বাড়ি ফিরিনি ; আর ফিরতামই বা কোন মুখে। তাই শহরেই থেকে গেছি।
সেদিন বই মেলায় ভ্রান্ত পথিকের মতো হাটতে গিয়ে কৃষ্ণার সাথে দেখা। বলে বসলে আমি যে তোমায় ভালোবাসতাম তার কোন নমুনা আছে ? আমি তো হতবাক বলে কি !! তাই তো মনটা খচ্ করে উঠলো। প্রেমের নমুনা বলতে গেলে একটা চিঠি আছে কৃষ্ণার। সেটা আছে প্রকাশদার কাছে।
আজ ছ’বছর পর এসেছি নগরে তাও আবার প্রকাশদার খোজে; যার কাছে রয়েছে আমার সেই প্রেমের নমুনা একটা মাত্র প্রেমের চিঠি সেটা পেলে কৃষ্ণার মুখে ছুড়ে দিয়ে প্রেমটা ফেরত চাইবো।
আজ প্রকাশদাকে অনেক খুজলাম। পেলাম না । লাবন্য ছিলো ওর একমাত্র বান্ধবী ওকে পেলে প্রকাশদার ঠিকানা পেতাম তাও হলোনা। রিভার ষ্ট্রিটের বঙ্কুবাবু বললেন তুমি পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পর প্রকাশ চলে গেছে এই নগর ছেড়ে। কোথায় গেছে কেউ বলতে পারেনা।
তবুও আমি হন্যে হয়ে খুজছি প্রকাশদাকে । তাকে পেলে আমি আমার পুরোনো প্রেমের গন্ধমাখা চিঠিটা পেতাম। প্রেম চাইনা কিন্তু প্রথম প্রেমের স্মৃতিটা ফেরত চাই।
আমার কৈশর থেকে কলেজ দিনগুলির স্মৃতিতে যে ব্যক্তিটি জড়িয়ে আছে সেই প্রকাশদা। যার ছোলাবোটের স্বাদ এখনো মুখে লেগে আছে। প্রতি সন্ধ্যেয় যার হাতের ফোচকা না হলে চলতো না আমার। আমি যার হাতের মাখানো ঝালমুড়িকে পৃথিবীর সেরা ঝালমুড়ি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলাম।ইচ্ছে ছিলো আমার টাকা হলে, প্রকাশদাকে আমাদের বাড়িতে রেখে দেব। তা, আর আমার হয়নি কেননা যে বাড়িতে তাকে রাখতে চেয়েছিলাম, আজ সে বাড়িতে নিজেরইতো ঠাই হয়না।
প্রকাশদার বাড়িটা চিনতাম, রিভার ষ্ট্রিটের পশ্চিম প্রান্তেই একচালা টিনের ঘরের বাসিন্দা ছিলো প্রকাশদা। শহীদপার্কের যে কোন সমাবেশ কিংবা গড়ের মাঠের ফুটবল বা ক্রিকেট ম্যাচ তার মিস হবার নয়। তিন চাকাওলা ভ্যানের মতো তার ছোট্ট ঠেলা গাড়িটা নিয়ে সকাল-সন্ধ্যে পথে বেরুত। আমার স্কুল পালানোর বয়সেই তার সাথে পরিচয় ঘটেছিলে। ক্লাস এইটের গেইট পেরুবার আগেই তার কাছে বই রেখে সপ্তাহে একদিন সিনেমাহলটা ধন্য করতে চলে যেতাম।
কলেজ পাশ করবার পর পর্যন্তও প্রকাশদার সাথে আমার যোগাযোগ ছিলো। যে বছর বাড়ি ছেড়ে শহরে চলে এলাম তারপর থেকে আর যোগাযোগ করা হয়নি। পুরো ছয়টি বছর পর বাড়ি ফিরে তার খোজেই দু’দিন যাবত তন্ন তন্ন করে চষে বেড়াচ্ছি।
০২.
উইলকিংসন রোডের মাথায় যেসব অফিস দেখতে পেলাম, সেগুলো নতুন মনে হলো। আমার আগের দেখা উইলকিংসন রোডে এ প্রান্তটা তষর কলোনি ছিলো। কিন্তু এখন কলোনি উধাও হয়ে গিয়ে রাজনৈতিক দল গুলোর অফিস উঠেছে, আর তাই লাবন্যদের হদিস পাচ্ছিনা। তাছাড়া পুরো নগরটার সাথে সাথে আমি নিজেও খানিকটা অচেনা পথিক হয়ে গেছি সেটা ভাবতেই অবাক লাগছে। এই তো সেদিন ষ্টেশানে অরিন্দম বাবু দেখে বললে কি,রে অনি চেহারা অমন ফ্যাকাশে হলো কি করে !! বেশি মাত্রায় রোদে ঘোরাফেরা, আহার ঠিকমতো না করা। সবমিলিয়ে যায় দিন পোহায় রাত টাইপের থাকলে চেহারা যে এমন হবে সেটা বোঝাই কি করে।
শিমু দি বা মেজ দি তো উঠতে বসতে টিপ্পনি কাটে সকাল-দুপুর প্রেম একটা করেছিলি অনি; শেষ পর্যন্ত তোকে জেলের ভাত খাইয়ে ছাড়লো। জেল-পিটুনি খাবার পর কানে ধরে বলেছি বেচেঁ থাকতে প্রেম আর নয়। নারী যে নাগিনী হতে পারে তাতে সন্দেহ নেই।
০৩.
আমি নিজের মনের আকাশকেই এতো বলি। ওটা আমার প্রেম ছিলেনা। ছিলো প্রতারনা কিন্তু মন সেটা বুঝবে না। সে বলে প্রেম প্রেম আচ্ছা ভালোবাসা না থাকলে ক্ষতিটা কি হতো ওই শালা চন্ডিদাশ,রজকিনী কিংবা শিরি-ফরহাদকে সামনে পেলে ঝাড়ু পেটা করতাম। শালারা খেয়ে দেয়ে কাজ পায়নি আর। প্রেমিষ্ট হয়েছে।
জেল থেকে ছাড়া পেয়ে মেন্টাল অবস্থায় হাসপাতালের বেডে যখন ছিলেম; তখন নার্স গুলোকে দেখলেই ইচ্ছে করতো গলাটিপে মেরে ফেলি সবক’টাকে; কিন্তু পরে বুঝেছি ওদের কি দোষ সব নারী তো আর এক নয়। আমার প্রেম হারাবার কান্না আর পুলিশের প্যাদানি; সব মিলিয়ে ভজঘট হয়ে গেলো লাইফটা। দোষ না করেও আমি কষ্ট পেয়েছিলাম; যখন শুনলাম আমি নাকি অপহরন করেছি কৃষ্ণাকে।
আচ্ছা মানুষ নিজেকে নিজে অপহরণ করতে পারেনা। যদি সম্ভব হতো তাহলে একদিন নিজেকে নিজে অপহরণ করতাম।
০৪.
কাচাঁদিনের পাঁকা প্রেম তো আমাকে কম তো ভোগায় নি। ছেলেরা বড্ড চলাক হয় মেয়েরাও কিন্তু কম না। আমি বোকা বা হাদারাম কোনটাই ছিলাম না। তথাপি আমি কিন্তু হার মেনেছি টাকার কাছে।
পৃথিবীতে টাকার কাছে প্রেম কিছুই না। আর সেটা আমার সামনে ভেসেছে সেই ধুমকেতুর মতো; যে ধূমকেতুটা দেখতে গিয়ে ছোট বেলায় সিড়ি থেকে পড়ে গিয়ে আমার হাত ভেঙ্গে গিয়েছিলো। সেই ভাঙ্গা হাতে আমি এখনও শক্তি পাই কম।
আমি সেই দিবসে কার মুখ দর্শন করে যে উঠেছিলাম কে জানে। পুরো দিনটাই বিদ্ধস্ত ভাবে কাটিয়েছি সকাল থেকে দুপুর অতপর বিকেল থেকে সন্ধ্যে পার্কের প্রতিটি দূর্বা ঘাস পেরুনো বোধকরি আমার বাকী ছিলোনা। সময় কঠিন তার চেয়ে কঠিন অপেক্ষা করা। আমি অপেক্ষা করতে করতে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরতে আর পারিনি। আইন রক্ষার খাকী পোষাকের সদস্যরা আমাকে জেলে নিয়ে পুরেছে।
তারপর মাস ছয়েক চার দেয়ালের কারাগার বাস।
আমি পর্যায়ের এমন স্তরে গিয়েছিলাম প্রায় উন্মাদ যাকে বলে। তা সবটাই প্রেমের জন্য। কোন গাধা নাকি লিখেছিলো ভালোবাসা পেলে কোন বোকা পড়ে থাকে জলে। আমি জলে পড়ে থাকলেই ভালো করতাম পতঙ্গ হয়ে উড়তে গিয়েই যতো কান্ড ঘটালাম। হায়রে প্রেম।
কৃষ্ণা সেদিন পালিয়েছিলো ঠিকই তবে আমার সাথে নয়; অন্য কারো সাথে। সবাই জানতো আমিই তার প্রেম পতঙ্গ তাই জেলে ঠেসে দিতে কেউ কার্পন্য বোধ করেনি।
কৃষ্ণা পুরো ছ’মাস পালিয়ে গিয়ে কারো সাথে যোগাযোগ করেনি; আমাকেও তাই ছমাস কারাভোগ করতে হয়েছে। জেলা শহরের কারাভোগ শেষে আমি আর বাড়ি ফিরিনি ; আর ফিরতামই বা কোন মুখে। তাই শহরেই থেকে গেছি।
সেদিন বই মেলায় ভ্রান্ত পথিকের মতো হাটতে গিয়ে কৃষ্ণার সাথে দেখা। বলে বসলে আমি যে তোমায় ভালোবাসতাম তার কোন নমুনা আছে ? আমি তো হতবাক বলে কি !! তাই তো মনটা খচ্ করে উঠলো। প্রেমের নমুনা বলতে গেলে একটা চিঠি আছে কৃষ্ণার। সেটা আছে প্রকাশদার কাছে।
আজ ছ’বছর পর এসেছি নগরে তাও আবার প্রকাশদার খোজে; যার কাছে রয়েছে আমার সেই প্রেমের নমুনা একটা মাত্র প্রেমের চিঠি সেটা পেলে কৃষ্ণার মুখে ছুড়ে দিয়ে প্রেমটা ফেরত চাইবো।
আজ প্রকাশদাকে অনেক খুজলাম। পেলাম না । লাবন্য ছিলো ওর একমাত্র বান্ধবী ওকে পেলে প্রকাশদার ঠিকানা পেতাম তাও হলোনা। রিভার ষ্ট্রিটের বঙ্কুবাবু বললেন তুমি পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পর প্রকাশ চলে গেছে এই নগর ছেড়ে। কোথায় গেছে কেউ বলতে পারেনা।
তবুও আমি হন্যে হয়ে খুজছি প্রকাশদাকে । তাকে পেলে আমি আমার পুরোনো প্রেমের গন্ধমাখা চিঠিটা পেতাম। প্রেম চাইনা কিন্তু প্রথম প্রেমের স্মৃতিটা ফেরত চাই।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন