প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

দেশ আর কত প্রতিভা অকালে হারাবে | আরিফুর রহমান খাদেম


সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির খুনের সংবাদ তত্ক্ষণাত্ ফেসবুকসহ অন্যান্য মাধ্যমে জানার পর বেশ কয়েকদিন কয় ঘণ্টা ঘুমিয়েছি জানি না। অনেকটা দুঃস্বপ্নের মধ্য দিয়েই তিন-চার রাত পার করেছি। ওই দম্পতির সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় নেই, তবু তাদের চেহারা অতি কাছের মানুষের মতোই মনে হচ্ছে। বারবারই তাদের নিষ্পাপ দুটি মুখ আমার চোখের সামনে ভাসছে। একই সঙ্গে মনে হচ্ছে তাদের শিশুপত্র মেঘের কথাও। কারণ প্রায় ওই বয়সের আমাদেরও একটি ছেলে রয়েছে। আমাদের অতি আদরের ছেলেকে দিয়ে অনুভব করতে পারছি শিশু মেঘের কথা। সে আমাদের কয়েক ঘণ্টা না দেখলে তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে কীভাবে দৌড়ে এসে আমাদের কোলে ঝাঁপিয়ে পড়ে! মেঘ ওই অনুভূতি নিয়ে এখন থেকে কার কোলে ঝাঁপিয়ে পড়বে? এ ক্ষতি অপূরণীয়। গত কয়েকদিনে বিভিন্ন মাধ্যমে নিহত সাগর ও রুনির বন্ধু-বান্ধব, সহকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীর বিভিন্ন মন্তব্য পড়ে জানতে পারলাম, তাদের কোনো শত্রু নেই বা থাকার কথা নয়। অত্যন্ত সুন্দর মনের মানুষ ছিলেন সর্বদাই হাসিখুশি এ দম্পতি। ফেসবুকেও তাদের প্রোফাইলে বিভিন্ন ছবি দেখে মনে হলো, তাদের একটি সোনার সংসার ছিল। তারপরও দুনিয়ার মায়া ছেড়ে বাধ্য হয়েই লাখ লাখ মানুষকে কাঁদিয়ে অকালে চলে যেতে হলো। কোনো এককালে শুনতাম দীর্ঘ শত্রুতার জের ধরেই কেউ খুন হয়েছে। কিন্তু এখন কাউকে নৃশংসভাবে খুন হতে তেমন কোনো কারণেরই দরকার পড়ে না। কেউ ভালো চললে বা দ্রুত জীবনে সফলতা পেলে আশপাশের অনেকেরই গা জ্বলে। আবার কেউ কেউ নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশনের ফলে নির্মম হত্যার শিকার হচ্ছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দুজনের মধ্যে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে একজন আরেকজনকে হত্যার মতো জঘন্য কাজ করে বসে।
দেখতে দেখতে প্রায় তিন সপ্তাহ হয়ে গেল সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনির মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। এভাবে পিলখানার হত্যাযজ্ঞের মতোই একদিন শুনব, আজ সাংবাদিক দম্পতির প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী। গত কয়েক বছরের অভিজ্ঞতায় মনে হচ্ছে, দেশে স্বাভাবিক মৃত্যুর চেয়ে অপমৃত্যুই বেশি হচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই খুনিদের শনাক্ত করা হলেও নিরপেক্ষভাবে বিচার হচ্ছে না। ফলে দেশের সর্বত্রই খুন, গুম, গুপ্তহত্যা, নারী ও শিশু নির্যাতন অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেছে। সম্প্রতি খুনের ধরনে যে পরিবর্তন এসেছে, তা নিঃসন্দেহে অতীতের যে কোনো বর্বর যুগ বা এক পশু অন্য পশুকে হত্যার ঘটনাকেও হার মানাবে। অপরাধ করলে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে বা শাস্তি পেতে হবে বলে যে রেওয়াজ অতীতে ছিল তা এখন দেশ থেকে প্রায় উঠে গেছে বলেই সাধারণ মানুষের মধ্যে অপরাধপ্রবণতা মহামারী আকার ধারণ করেছে। কোনো দেশের সরকারকেই বেডরুমে গিয়ে তার দেশের জনগণকে পাহারা দেয়ার বিধান নেই; কিন্তু দেশের মানুষ আইন না মানলে মানতে বাধ্য করার গুরুদায়িত্ব সরকারের এবং মানুষের মনে আইনের শাসনের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস সৃষ্টি করার দায়িত্বও সরকারের। কোনো এককালে মানুষ গরমের দিনে বাড়ির উঠানে বা ছাদে ঘুমাত। তখন তো কোনোদিন শুনিনি কেউ উঠান বা ছাদ থেকে গায়েব হয়েছে বা খুন হয়েছে। আমার মনে হয় না এ মুহূর্তে কেউ স্বপ্নেও ভাবতে পারবে ওই সব জায়গায় ঘুমানোর কথা। উদাহরণস্বরূপ এসিড নিক্ষেপের কথাও বলা যেতে পারে। বহু বছর আগে দেশে এসিড নিক্ষেপের ঘটনা সামাজিক জীবনে মহামারি আকার ধারণ করলেও তত্কালীন সরকারের কঠোর পদক্ষেপে এসিড নিক্ষেপকারীদের দ্রুত বিচারের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করা হয়েছিল। তারপর প্রায় এক যুগের অধিক সময় এসিড নিক্ষেপের ঘটনা শুনিনি।
জানি না গত এক থেকে দুই বছরে দেশে কতজন খুন হয়েছে। যতজন খুন হয়েছে ওই সংখ্যার দ্বিগুণ বা ততোধিক ব্যক্তি এ ঘৃণ্য কাজের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যুক্ত হয়েছে। খুনিদের অনেকেই হতে পারে আমাদের মতোই সাধারণ পরিবারের সদস্য। তাদেরও বাবা-মা, ভাই-বোন আছে। আছে বন্ধু-বান্ধবসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী। তাদের ঘরেও থাকতে পারে শিশু মেঘের মতোই এক বা একের অধিক নিষ্পাপ শিশু। কারও বাবা, মা, ভাই বা বোন হতে পারে সমাজের সত্ ও সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিত্ব। একজনের অসত্ কর্মকাণ্ডের ভার কেন অন্যদের আজীবন বয়ে বেড়াতে হবে? মানুষ খুন করার মতো এমন জঘন্য কাজে জড়ানোর আগে এ বিষয়গুলো বারবার ভাবা উচিত। ভাবা উচিত নিজেদের পরিবারের কথা। কারণ একজন খুন হওয়ার ফলে একটি সুন্দর সংসার যেভাবে তছনছ হয়ে যায়, ঠিক সেভাবেই যে বা যারা এ খুনের সঙ্গে জড়িত তাদের পরিবারেও নেমে আসতে পারে কালো ছায়া। বরং হত্যাকারীর পরিবারের সদস্যদের ভর্তুকি দিতে হয় দ্বিগুণ। কারণ খুন হওয়া ব্যক্তির স্বজনরা দীর্ঘদিন মানসিকভাবে অসুস্থ থাকলেও খুনির পরিবারের সদস্যদের এ ঘানি টানতে হয় সারা জীবন। এ মুহূর্তে আইন তার স্বাভাবিক গতিতে না চললেও এ অব্যবস্থা আজীবন স্থায়ী হবে, এর কোনো নিশ্চয়তা নেই। কারণ এভাবে একটা স্বাধীন দেশ আজীবন চলতে পারে না। একবার ভাবা উচিত, খুনি যদি কোনো কারণে চিহ্নিত হয় তাহলে তার পরিবারের কেউ শুধু মানসিকভাবেই নয়, সামাজিকভাবেও কোনোদিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে না। মানুষ স্বাভাবিকভাবেই তাদের এড়িয়ে চলবে। খুনির শাস্তি কোনো কারণে মৃত্যুদণ্ড না হলেও এর চেয়ে বড় শাস্তি আর কী হতে পারে! একই সঙ্গে ভাবা উচিত খুনি যদি নিজে খুন হতো, তাহলে তার সংসারের কী হাল হতে পারত? তার যদি ফুটফুটে শিশু থাকে, সে কাকে বাবা বলে ডাকবে?
অনেকের মতো আমিও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দেয়া খুনিদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বের করে শাস্তির আওতায় আনার নির্দেশনাকে ধন্যবাদ ও সাধুবাদ জানিয়েছিলাম। আশাবাদী ছিলাম, নিরপেক্ষ তদন্তে খুনিরা ওই সময়ের মধ্যে গ্রেফতার না হলেও অন্তত শনাক্ত হবে। ৪৮ ঘণ্টার পরও তিনি সবাইকে জোর গলায় বলেছিলেন, শিগগিরই আমরা সুখবর শুনতে পাব। কথা প্রসঙ্গে অনেককে বলেছিলাম, বিলম্বে হলেও এ ধরনের উদ্যোগ নিঃসন্দেহে দেশে হত্যা ও সন্ত্রাস হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। তিনি যদি মন্ত্রিত্ব লাভের পর থেকেই এভাবে ঘটে যাওয়া প্রতিটি খুনের রহস্য উদঘাটনে ও দোষীদের নিরপেক্ষভাবে বা দলমত নির্বিশেষে যথাযথ শাস্তি নিশ্চিত করতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের দায়িত্ব পালনে কঠোর ভূমিকা নিতে বাধ্য করতেন এবং জবাবদিহিতার নজির সৃষ্টি করতেন, মানুষ এ ধরনের নৃশংস হত্যার মতো জঘন্য কাজে লিপ্ত হওয়ার আগে বারবার ভাবত। হয়তো সাগর-রুনিসহ অনেকেই প্রাণে বেঁচে যেত। আমাদেরও প্রতিদিন পত্রিকা খুলেই মানুষ হত্যার করুণ সংবাদ হজম করতে হতো না। দেশে-বিদেশে অবস্থানরত কোটি কোটি মানুষকেও সরকার ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর দিকে আঙুল তুলে বিভিন্ন কটূক্তি ও উপহাস করতে হতো না। জানি না সাংবাদিক দম্পতিসহ সম্প্রতি ঘটে যাওয়া অন্য সব খুনের সঠিক বিচার আদৌ হবে কিনা। কারণ এরই মধ্যে বিভিন্ন পত্রিকায় অতীতে ঘটে যাওয়া অনেক ঘটনার মতোই সাগর-রুনির হত্যাকাণ্ডও প্রাণ হারাতে বসেছে। কয়েকদিনের মধ্যে হয়তো অন্য কোনো ঘটনা প্রাধান্য পাবে এবং এ বিষয়টি পুরোপুরি নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে পারে। মানুষ স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চায়, আর এটা ক্ষমতাসীনদেরই নিশ্চিত করতে হবে।
মানুষের জীবনের নিরাপত্তা বিধানে সরকারের নিরপেক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষীদের আরও যুগোপযোগী ভূমিকা পালন করতে হবে। একই সঙ্গে এগিয়ে আসতে হবে টেলিযোগাযোগ সংস্থাগুলোকেও। কেউ বিপদে পড়লে যাতে বিশেষ নম্বরে ফোন করে তত্ক্ষণাত্ আইনের সাহায্য নেয়া যায়, সে ব্যাপারে সরকারকে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। যেমন বিভিন্ন উন্নত দেশের মতো অস্ট্রেলিয়ায়ও ফ্রি নম্বর ০০০ এ ডায়ালের মাধ্যমে ৩ থেকে ৭ মিনিটের ব্যবধানে সমস্যার ধরনের ওপর ভিত্তি করে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্সসহ বিভিন্ন সেবা পাওয়া যায়। বিশেষ কারণে ভিকটিম ফোনে ডায়াল করে কথা বলতে না পারলেও পুলিশ ঘটনাস্থল শনাক্ত করে ভিকটিমের কাছ পর্যন্ত পৌঁছতে পারে। পৃথিবীব্যাপী মোবাইল প্রযুক্তি চালু হওয়ার পর বাংলাদেশের সর্বত্র এর দ্রুত বিস্তার নিঃসন্দেহে প্রমাণ করে, আমাদের দেশেও অসম্ভব বলে কিছুই নেই। নিহত সাগর ও রুনির হত্যা রহস্যে মনে হচ্ছে দীর্ঘক্ষণ নির্যাতনের পর তাদের মৃত্যু হয়েছে। বাংলাদেশে এজাতীয় ব্যবস্থা থাকলে তারাও হয়তো আইনের সাহায্যে নিজেদের বাঁচাতে পারত। অন্তত প্রাণে মারা যেত না। অন্যদিকে, আমি অনুরোধ করব এ লেখার বিষয়বস্তু দেশে থাকা স্বজনরাও তাদের প্রবাসী সন্তানদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। কারণ ইদানীং বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশীদের হাতে নিজ দেশিসহ ভিনদেশি নাগরিক হত্যার প্রবণতা বেশ বেড়ে গেছে। এদের অধিকাংশই শিরশ্ছেদের মতো ভয়ানক সাজায় দণ্ডিত হয়েছে। আবারও বলছি, মানুষ হত্যার মতো জঘন্য কাজে লিপ্ত হওয়ার আগে ভাবা উচিত, সে শুধু প্রতিপক্ষকেই খুন করছে না, হত্যা করছে সে নিজেকে এবং দুই পরিবারের সবাইকে।
লেখক : সিডনিতে ফাইন্যান্স ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ও বিশ্ববিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক
arifurk2004@yahoo.com.au

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ