প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

কবিদেরও কবি ফররুখ আহমদ | ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ


বাঘের খালা বিল্লী
আস্লো ঘুরে দিল্লী
তুলতুলে চার বাচ্চা,
বল্ছি আমি সাচ্চা,
পায়ের নিচে মখমল;
চোখ জ্বলে তার জ্বলজ্বল ॥
এমন সুন্দর পঙ্ক্তি কার হতে পারে, জানা আছে? হ্যাঁ, যার চেহারায় মায়াবী আভা, যিনি শুভ্রতার প্রলেপে মোড়ানো চারিত্রিক গুণাবলিতে পরিপূর্ণ মানুষ, ডিমের মতো বিশাল চোখের চাহনিতে যার বুদ্ধিদীপ্ত তারুণ্য ঝলছে উঠতো প্রতিনিয়ত, কথা-কাজের ভারসাম্য যাকে আরো বেশি আকর্ষণীয় করে তুলতো, যিনি দূর থেকে শুধু কবিতা পড়ে তাঁকে ভালবাসতেন তিনি কোনোভাবে তাঁর সাক্ষাৎ পেলে জীবনকে ধন্য করে নিতেন। এমন আকর্ষণীয় চরিত্রের সুন্দর মানুষটি আর কেউ নন; পবিত্র রমজান মাসে জন্মেছিলেন বলে দাদীমা তাঁকে আদর করে রমজান বলে ডাকতেন। তিনিই আমাদের প্রিয়কবি ফররুখ আহমদ।
সংস্কৃতির উৎসভূমি বৃহত্তর যশোর। সেখানকার অন্যতম পাদপীঠ বর্তমান মাগুরা জেলার মধুমতি পাড়ের পাখির কলকাকলিতে মুখরিত মাঝআইল গ্রামে জন্মেছিলেন তিনি। বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে অর্থাৎ ১৯১৮ সালের ১০ জুন ব্রিটিশ আমলের সাবরেজিস্ট্রার অফিসের প্রভাবশালী কর্মকর্তা সৈয়দ আব্বাস আলীর পুত্র পুলিশ ইন্সপেক্টর সৈয়দ হাতেম আলীর ঔরসে জন্মগ্রহণ করলেন তিনি। মাত্র ছয় বছর বয়সে মা রওশন আখতার মারা গেলে জমিদারকন্যা দাদীমা তাঁকে লালন পালন করেন। পুণ্যবতী সুশিক্ষিতা দাদীমার কাছেই তাঁর কাব্যমানস তৈরি হয়েছিল। দাদীমা তাঁকে শুনিয়েছেন দাতা হাতেমতায়ী, দানবীর হাজী মুহাম্মদ মহসীন, সত্যসাধক বাদশা আলমগীরের মজার মজার কাহিনী। এ ছাড়া তাযকিরাতুল আউলিয়া, কাসাসুল আম্বিয়াসহ আরব্য উপন্যাসের সিন্দবাদ এবং আলী বাবার গল্পও শুনেছিলেন দাদীমার কাছেই।
দাদীমার তত্ত্বাবধানে নিজ বাড়িতেই শিক্ষার হাতেখড়ি তাঁর। অতঃপর কলকাতায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা গ্রহণ করেন তিনি। তবে পিতার কর্মস্থল বদলির কারণে খুলনা জিলা স্কুল থেকে প্রবেশিকা পাস করেন। স্কুলজীবনের এ উচ্ছলতাময় সময়ে সংস্পর্শ পান কবি গোলাম মোস্তফা, কবি আবুল হাশিম ও সাহিত্যিক আবুল ফজলের এবং সখ্য গড়ে ওঠে সত্যজিৎ রায়, আবু রুশদ, আহসান হাবীব, আবুল হোসেন প্রমুখের সাথে। কলকাতা রিপন কলেজ এবং স্কটিশ চার্চ কলেজে অধ্যয়নকালে তিনি কবি বিষ্ণু দে, বুদ্ধদেব বসু, প্রমথনাথ বিশীর মতো বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য লেখকদেরকে শিক্ষক হিসেবে এবং সুভাষ মুখোপাধ্যায় ও ফতেহ লোহানীকে পান বন্ধু হিসেবে। শিক্ষক ও বন্ধুদের প্রেরণায় কবিতার অঙ্গন তার ধ্যান-জ্ঞান হয়ে পড়ে। চিন্তার অস্থিমজ্জায় শুধু কবিতা আর কবিতা। দাম্পত্য ও কর্মজীবনের ঝামেলা তাঁকে এ অঙ্গন থেকে ক্ষণিকের জন্যও বিরত রাখতে পারেনি। তাইতো তিনি বেঁচে আছেন আমাদের মাঝে, বেঁচে থাকবেন সগৌরবে।
মানুষকে খুব আপন করে দেখতেন ফররুখ। পোশাক পরিচ্ছদ খাওয়া দাওয়া চলাফেরা এমনকি চিন্তার দিক থেকেও তিনি নিজেকে সাধারণ মানুষের সাথে একাত্ম করে ফেলতেন। সকল মতের কবিবন্ধুদের সাথেই ছিল তার সখ্য। সকল মানুষকেই তিনি সম্মান করতেন, শ্রদ্ধা করতেন, এমনকি যথাসাধ্য সাহায্যও করতেন। তিনি সমস্ত মানুষকে আত্মার আত্মীয় বলে মনে করতেন। তিনি প্রায়ই বলতেন, ‘মানুষকে জন্মাতে হয় বলেই ভিন্ন ভিন্ন মায়ের পেটে জন্মে। কেউ কাউকে পর ভাবা ঠিক নয়। যাদের সঙ্গে রক্তের সম্পর্ক তারা রক্তীয়, আর যাদের সঙ্গে হৃদয়ের সম্পর্ক- আত্মার সম্পর্ক তারাই আত্মীয়, পরম আত্মীয়।’
তিনি ছিলেন মানবতাবাদী কবিপুরুষ। ইসলামের সুমহান আদর্শ অবলম্বনে মহানবীর (সা) দেখানো মানবতাবাদকে সরাসরি স্পর্শ করেছেন তিনি। তিনি গভীরভাবে লক্ষ্য করেন যে, পরদেশী ব্রিটিশের শাসন ও শোষণের ভয়াবহ ছোবল থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মানুষ ব্যাকুল হয়ে উঠেছে। এ অবস্থায় তিনি ব্রিটিশের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী মুজাহিদদের ইতিহাস দেখেছেন। সেই সাথে হযরত শাহসুফী আবুবকর সিদ্দিকীর তাসাউফী অন্তর, মুনসী মোহাম্মদ মেহেরুল্লাহ ও ইসমাইল হোসেন শিরাজীর প্রতিবাদী কণ্ঠ এবং মহাকবি আল্লামা ইকবাল ও কাজী নজরুল ইসলামের মানবতাবাদী বিদ্রোহী চেতনাকে ধারণ করে সামনে এগিয়ে যান। আদর্শবাদিতা, রোমান্টিসিজম এবং মেধা ও মননের প্রখরতায় গড়ে তোলা তীক্ষè কাব্যশক্তিকে তিনি মানবতার জন্য উৎস্বর্গ করেছিলেন। তাইতো তাঁর সাহসী উচ্চারণÑ
জীবন আমার  করে যেন
দুস্থজনে সমর্থন
দুঃখী এবং বৃদ্ধ জয়িফ
যেন আমার হয় আপন।
নীতিগত দিক থেকে কবি ছিলেন আলিফের মতো খাড়া। তিনি সকল মানুষের সাথেই একাত্ম হয়েছিলেন বটে, কিন্তু আদর্শকে বিকিয়ে দিয়ে নয়। মাখানো ময়দার মধ্য থেকে চুলকে যেভাবে বের করা হয়, ঠিক সেভাবেই তিনি ঐ সমাজ থেকে নিজের আদর্শকে পঙ্কিলতা মুক্ত রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। স্বার্থান্ধতা তাকে স্পর্শ করতে পারেনি। স্বভাবে, অভাবে, সুখে দুঃখে কোনো সময়ই তিনি চাটুকারিতার আশ্রয় নিতে যাননি। দুনিয়ার তথাকথিত বৈভব সাফল্য তার কাছে লোভনীয় ছিল না। তাঁর মূল সুর ছিল-
‘তোরা চাসনে কিছু কারো কাছে খোদার মদদ ছাড়া
তোরা পরের উপর ভরসা ছেড়ে নিজের পায়ে দাঁড়া।’
এমনকি যারা স্বার্থ হাসিলের জন্য নীতি বিসর্জন দেয়, তাদের জন্য তিনি শিশুতোষ কাব্য নাটিকায় বাদুরের সাথে তুলনা করেন এবং শেষ পঙ্ক্তিতে প্রমাণ করেছেন- ‘সুযোগ মতো যারা ও ভাই মতটা বদল করে/অতি চালাক বাদুরগুলোর মতই তারা মরে।’ নৈতিক অবস্থানকে মজবুত রাখতে শিশু-কিশোরদেরকেও নির্যাতিত অভাবী ও দুস্থজনের পার্শ্বে দাঁড়ানোর ছবক দিতেন কবি ফররুখ। তিনি বলেনÑ
খোকন যাবে কার বাড়ি?
খোকন যাবে তার বাড়ি
নাই জামা যার নাই গাড়ি।
পাকিস্তানের সমর্থক আখ্যা দিয়ে ফররুখ আহমদকে কেউ কেউ ভিন্ন চোখে দেখার চেষ্টা করেন। সত্যিকার অর্থে তিনি পাকিস্তানের সমর্থক ছিলেন না বরং একজন মানবতাবাদী হিসেবে তিনি ছিলেন স্বাধীনতার পক্ষের মানুষ। ব্রিটিশের কবল থেকে মুক্ত হবার জন্য তার স্বাধীনচেতা অন্তর সব সময় অস্থির ছিল। মুসলমানদের হাতে দেশের ক্ষমতা এলে মানবতা বিকশিত হবে এটা তাঁর স্বপ্ন ছিল। কিন্তু পাকিস্তান শাসকগোষ্ঠী জাতিকে হতাশ করেছে। এমনকি এ হতাশাব্যঞ্জক আচরণের কারণে তিনি পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর পক্ষে কোনো মোসাহেবি তো দূরের কথা সংস্কারমূলক সমালোচনা ছাড়া তাদের পছন্দসই কোনো কথাই বলেননি। কবি কামরুল হাসানের ভাষায় ‘আপন বিবেকের দিকে দৃষ্টি রেখে বলতেই হবে, আপত্তি সত্ত্বেও পাকিস্তান আমলের বহু কিছু আমরা মেনে নিয়েছিলাম। আমরা যারা ১৯৭১ সালের মুক্তি সংগ্রামে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছিলাম, তাদের বহু সংখ্যক মহারথীই পশ্চিম পাকিস্তানে বহুবার পাকিস্তান সরকারের আমন্ত্রণে ঘুরে এসেছিলাম। কিন্তু নীতির যুদ্ধে যে লোকটিকে আমরা চিরকাল শত্র“ শিবিরের লোক বলেই চিহ্নিত করে এলাম, সেই ফররুখ ভাইকে গত তেইশ বছরের পাকিস্তান সরকার একটি দিনের জন্যও পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যেতে পারেনি। এটা আপনাদের কাছে অবিশ্বাস্য মনে হলেও এটাই বাস্তব ঘটনা এবং পর্বত-শিখরের মতই এমনি নিজের একান্ত মতবাদে অটল ছিলেন ফররুখ ভাই। এমনকি পাকিস্তানি শাসকদের অনভিপ্রেত কার্যাবলির প্রেক্ষিতে তিনি ‘রাজ রাজরা’ নামক ব্যঙ্গ নাটকের মাধ্যমে তাদের মুখোশ উন্মোচন করেছেন।’
মানুষের সুখ-দুঃখ নিয়েই কবির পথ চলা। মানুষের অধিকার যার হাতে ক্ষুণœ হয় সে তাঁর বন্ধু হলেও তিনি তার বিরুদ্ধাচরণ করেছেন। পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পরই যখন তিনি বাংলা ভাষার ক্রান্তিকালের আভাস পেলেন তখনই তিনি ভাষার পক্ষে প্রবন্ধ লেখেন। প্রবন্ধের ছত্রে ছত্রে ছিল রাষ্ট্রভাষার দাবি। প্রবন্ধের সূচনাই তিনি করেছিলেন এভাবেÑ ‘পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা কী হবে এ নিয়ে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আলোচনা হয়েছে। জনগণ ও ছাত্রসমাজ অকুণ্ঠভাবে নিজের মতামত ব্যক্ত করেছেন। সুতরাং এটা দৃঢ়ভাবেই আশা করা যায় যে, পাকিস্তানের জনগণের বৃহৎ অংশের মতানুযায়ী পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে।’ ভাষা আন্দোলন শুরুর আগেই তার এ প্রবন্ধ ভাষা আন্দোলনের ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে। এ প্রবন্ধে তিনি গণতান্ত্রিক ধারাকে মুক্তির মোহনায় এনে প্রমাণ করেছেন যে, তিনি একজন গণতান্ত্রিক ও মানবতাবাদী মানুষ।
সত্যিকারার্থে মানবতার মুক্তির জন্য চাই হযরত উমর (রা)-এর মতো দরাজ দিলের মানুষ। এ প্রত্যাশায় কবি বলেনÑ
লুণ্ঠিত হলে মানবতা তুমি
জাগো অনাচার বাধন টুঁটি
প্রবল লাথিতে ভেঙে ফেলে ছেঁড়ো
সব জালিমের পাপের ঝুটি।
পূর্বসূরি তীতুমীরের আন্দোলন সম্পর্কেও কবির মূল্যায়ন;
তীতুমীরের স্বপ্ন সফল হবে
যেদিন ধরায় জুলুম নাহি রবে।
কবি প্রভুর দরবারে চলে গেলেন ১৯৭৪ সালের ১৯ জুন সন্ধ্যাবেলায়। জীবনব্যাপী জালিমের নিষ্টুরতা, নির্মমতা, অমানবিকতা ও অসহায়দের চিত্রিত করতে কবি ফররুখ যেমন নির্মাণ করেছেন বিরান মড়কের গান, তুলে এনেছেন অসহায় মানুষের ‘আউলাদ, পথে পথে দেখেছেন মানবতার ‘লাশ’ আর মুক্তিকামী মানুষের জন্য খুঁজে ফিরেছেন ‘উমর দরাজ দিল’, সাত সাগরের মাঝি হয়ে সফর করেছেন ‘বার দরিয়ায়’, পরখ করেছেন ‘দরিয়ার শেষ রাত্রি’, সিন্দবাদকে ডেকে হাতেম তায়ীকে সঙ্গী করে হেরার রাজ তোরণে’ পৌঁছতে চেয়েছেন সগৌরবে। তেমনি শিশুদের দেশজ চেতনাকে শাণিত করার জন্য তিনি লিখেছেন, পাখির বাসা, নতুন লেখা, হরফের ছড়া, ছড়ার আসর, চিড়িয়াখানা, কিসসা ও কাহিনী, ফুলের জলসা, মজার ছড়া, ছড়া ছবির দেশে, আলোকলতা প্রভৃতি মজার মজার কাব্যসম্ভার।
সরলতা ও সহবোধ্যতা তাঁর শিশুতোষ কবিতাকে সুখপাঠ্য করে তুলেছে। অন্যদিকে প্রতীকীর ব্যবহার, দূরদর্শী চিত্রকল্প ও বুদ্ধিদীপ্ত উপমা তাঁর ভাবময় কবিতাকেও পাঠক হৃদয়কে আঁকড়ে রেখেছে মায়াবী বাঁধনে। তাঁর কোনো কবিতাই পাঠককে দূরে ঠেলে দেয় না। এখানেই কবি ফররুখের বড় সফলতা। বাংলাদেশ, বাংলাভাষা এবং ফররুখ আহমদ একই সূত্রে গাঁথা।
আপন গুণেই তিনি পাঠক হৃদয়ে জাগরুক থাকবেন চিরদিন। কেননা তিনি যেমন গণমানুষের কবি তেমনি দেশপ্রেমিক কবিদেরও কবি।

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ