সিনেমায় খুব ভাল একটা ছবি চলছে। আমি সহ আমাদের ক্লাসের মোট আট জন ছবিটা দেখবো বলে মন স্থির করলাম। এখন সবার মনে প্রশ্ন রবিবারে ছবি শুরু হবে একটা বাজে, কিন্তু স্কুল থেকে ছুটি নিব কিভাবে, যত ভয় আমাদের প্রধান শিক্ষক অনিমেষ মজুমদার। স্বাক্ষর দিয়ে দরখাস্তটা সহ আমরা সবাই প্রধান শিক্ষকের রূমে গেলাম। কিন্তু প্রধান শিক্ষক নেই। আমরা সবাই গেলাম আমাদের সবার প্রিয় সহকারী প্রধান শিক্ষক রতন লাল স্যারের কাছে। তিনি দরখাস্তটা পড়ে হাসি মুখে বলেল “ ছুটি তো অবশ্যই দেব তবে খেলায় জিতে কিন্তু আসতে হবে। আবার খেলাধূলা করতে করতে পড়া-লেখার প্রতি অবহেলা করো না।” এছাড়াও আরো অনেক উপদেশ। সব কান পেতে শুনলাম। সিনেমা হলে গিয়ে উঠলাম। আমাদের মধ্যে তরুণ মিঠুন, জসীম, রাজীব এ চার জন ধূমপান করে। তাই তারা এক প্যাকেট সিগারেট কিনে নিল। সবাই হলে প্রবেশ করে একলাইনে সব আসনে বসালাম। আলো বদ্ধ হল, ছবি শুরু হল।
হঠাৎ আমরা সবাই দেখতে পেলাম এক ব্যক্তি দুই জন মেয়েকে নিয়ে আমাদের সামনের আসন গুলোতে বসল। যেহেতু হলের ভিতরটা অন্ধকার তাই একটি সিগারেট পান করতে লাগল। তা দেখে ওদের সবার ধূমপানের নেশা উঠল। কিন্তু কারু কাছে ম্যাচ নেই।
আমি ঐ ব্যক্তিটার উদ্দেশ্যে ভাই বলে দুই তিনবার ডাকলাম কিন্তু তিনি শুনলেন না। তাই আমি উনার কাঁধে হাত দিয়ে ভাই বলে সিগারেটের আগুনটা চাইলাম। উনি আমার হাতে উনার ধরানো সিগারেটটা তুলে দিলেন। আমি তা রাজীবের হাতে তুলে দিলাম। তখনি ছবির বিরতি হল। রাজীব তার সিহারেটটা আগুন নিয়ে পুনরায় ঐ সিগারেট টা আমার হাতে দিল। সিনেমা কর্তৃপক্ষ আলা জ্বালাল। আমি ঐ ব্যক্তিকে আবার ভাই বলে ডেকে সিগারেট টা নেওয়ার জন্য বললাম।
একি উনি আমাদের প্রধান শিক্ষক। আমরা সবাই অবাক হয়ে আসন থেকে উঠলাম। আমাদের দেখে উনিও উঠে দাঁড়ালেন, উনার সিগারেটটা আমার হাতে। আমি সিগারেটটা ফেলে দিয়ে ক’য়েক সেকেন্ডের মধ্যে হল থেকে চলে এলাম। ভয়ে সবার হাত-পা কাঁপতে থাকে। পরদিন স্কুলে ভয়ে ভয়ে রওনা হলাম। স্কুলে গিয়ে জানতে পারলাম প্রধান শিক্ষকের বাসায় তার শালি দুইটা বেড়াতে এসেছে। আমরা ভীষণ ভীত হয়ে পড়লেও হ্যডস্যার আমাদের কেন কিছু করলেন না তা আমরা বুঝিনি। কিন্তু সেই থেকে তিনি যখন আমাদের ক্লাসে আসতেন আমরা সবাই নীরব হয়ে থাকতাম।
হঠাৎ আমরা সবাই দেখতে পেলাম এক ব্যক্তি দুই জন মেয়েকে নিয়ে আমাদের সামনের আসন গুলোতে বসল। যেহেতু হলের ভিতরটা অন্ধকার তাই একটি সিগারেট পান করতে লাগল। তা দেখে ওদের সবার ধূমপানের নেশা উঠল। কিন্তু কারু কাছে ম্যাচ নেই।
আমি ঐ ব্যক্তিটার উদ্দেশ্যে ভাই বলে দুই তিনবার ডাকলাম কিন্তু তিনি শুনলেন না। তাই আমি উনার কাঁধে হাত দিয়ে ভাই বলে সিগারেটের আগুনটা চাইলাম। উনি আমার হাতে উনার ধরানো সিগারেটটা তুলে দিলেন। আমি তা রাজীবের হাতে তুলে দিলাম। তখনি ছবির বিরতি হল। রাজীব তার সিহারেটটা আগুন নিয়ে পুনরায় ঐ সিগারেট টা আমার হাতে দিল। সিনেমা কর্তৃপক্ষ আলা জ্বালাল। আমি ঐ ব্যক্তিকে আবার ভাই বলে ডেকে সিগারেট টা নেওয়ার জন্য বললাম।
একি উনি আমাদের প্রধান শিক্ষক। আমরা সবাই অবাক হয়ে আসন থেকে উঠলাম। আমাদের দেখে উনিও উঠে দাঁড়ালেন, উনার সিগারেটটা আমার হাতে। আমি সিগারেটটা ফেলে দিয়ে ক’য়েক সেকেন্ডের মধ্যে হল থেকে চলে এলাম। ভয়ে সবার হাত-পা কাঁপতে থাকে। পরদিন স্কুলে ভয়ে ভয়ে রওনা হলাম। স্কুলে গিয়ে জানতে পারলাম প্রধান শিক্ষকের বাসায় তার শালি দুইটা বেড়াতে এসেছে। আমরা ভীষণ ভীত হয়ে পড়লেও হ্যডস্যার আমাদের কেন কিছু করলেন না তা আমরা বুঝিনি। কিন্তু সেই থেকে তিনি যখন আমাদের ক্লাসে আসতেন আমরা সবাই নীরব হয়ে থাকতাম।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন