হাতের কাছের নিত্যব্যবহার্য অনেক জিনিসপত্রই হয়ে উঠতে পারে আপনার সৌন্দর্যচর্চার চমৎকার কার্যকর উপাদান। এখানে তেমন কিছু প্রয়োজনীয় উপাদানের কথা তুলে ধরা হলো।
নিম : নিম পাতা বাটার সঙ্গে এক চিমটি হলুদ ও নারকেলের পানি মিশিয়ে মুখে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে করে ত্বক সজীব থাকার পাশাপাশি ব্রণ, এ্যাকনে ইত্যাদি ত্বকের সমস্যাগুলো আপনার ধারেকাছে ভিড়তে পারবে না।
তুলসী : তুলসীপাতা যে কোন তেলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথায় লাগান। সারারাত রেখে পরের দিন শ্যাম্পু করে ফেলুন। এতে খুশকি আপনার কাছ থেকে অনেক দূরে থাকবে।
পুদিনা : মুলতানি মাটি, পুদিনা পাতা বাটা ও গোলাপজল এক সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হবে।
লেটুস : দুধে লেটুস ফুটিয়ে ছেঁকে ঠাণ্ডা করে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে অনেকখানি।
পান : ত্বকের টোনার কিংবা গায়ে ব্যথার মালিশ হিসেবে পানের যে একটি বিশেষ অবদান আছে তা হয়ত আমরা অনেকেই জানি না। সরষে তেলে পান দিয়ে ১০-১৫ মিনিট ফোটান। ছেঁকে বডি ম্যাসাজ অয়েল হিসেবে ব্যবহার করুন।
মেথি : মেথি গুঁড়ো করে সরষের তেলে মিশিয়ে চুলে লাগান। আধাঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করম্নন। এতে করে খুশকি দূর হবে সহজেই।
গরম মসলা : গরম মসলা গুঁড়ো করে দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে সারা গায়ে মালিশ করম্নন। ঘণ্টাখানেক রেখে গোসল করে ফেলুন। এটি একটি উৎকৃষ্ট বডি প্যাক হিসেবে কাজ করে।
তেজপাতা : যে কোন এ্যালকোহলে কয়েকটি তেজপাতা এক সপ্তাহ ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ছেঁকে গোলাপজল ও ল্যাভেন্ডার মিশিয়ে মাথায় লাগান। এতে করে চুল সিল্কি হয়ে উঠবে খুব সহজেই।
রসুন : মুখ পরিষ্কার করে। ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে রসুন বাটা মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫-২০ মিনিট রেখে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। এতে চেহারায় উজ্জ্বলভাব ফুটে উঠবে।
পেঁয়াজ : এককাপ এ্যালকোহলে একটি পেঁয়াজ টুকরো করে সপ্তাহ খানেক ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ছেঁকে গোলাপজল মিশিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করতে শুরম্ন করম্নন। এতে করে মাথার চুলপড়া বন্ধ হবে খুব সহজেই।
আদা : বডি স্ক্রাব হিসেবে আদার তুলনাই হয় না। আদা ছেঁচে অল্প গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। লবণ ও তেল মিশিয়ে সারা গায়ে মালিশ করম্নন।
গাজর : ত্বকের পুষ্টির জন্য বিশেষ করে ভিটামিনের চাহিদা পূরণের জন্য গাজরের কোন বিকল্প নেই। শুষ্ক ত্বকে গাজর ছেঁচে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
আলু : অকালে বলি রেখা নিয়ে যারা চিনত্মিত তাদের সমস্যা সমাধানের জন্য রয়েছে আলু। আলু হালকা ছেঁকে দুটো তুলোর মাঝখানে রেখে চোখের ওপর দিন।
টমেটো : টমেটো গোলকরে কেটে মুখে ঘষুণ। কিছুৰণ পর ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের কোমলতা আনতে টমেটোর তুলনা হয় না।
বাঁধাকপি : শ্যাম্পু করার পর বাঁধাকপি পানিতে সিদ্ধ করে ছেঁকে তেল বা ল্যাভেন্ডারে মিশিয়ে চুলে লাগান। এতে করে চুলে চকচকে উজ্জ্বল ভাব ফুটে উঠবে।
আপেল : এ্যাপেল হালকা বেস্নন্ড করে তৈলাক্ত ত্বকে দইয়ের সঙ্গে ও শুষ্ক ত্বকে ক্রিমের সঙ্গে মিশিয়ে লাগান। এই প্যাকটি পিগমেন্টেশনের জন্য খুব ভাল।
কলা : মধুর সঙ্গে কলা মিশিয়ে সারা মুখে লাগান। শুষ্ক ত্বকের জন্য এটি বেশ ভাল প্যাক।
সূত্র : জনকন্ঠ
নিম : নিম পাতা বাটার সঙ্গে এক চিমটি হলুদ ও নারকেলের পানি মিশিয়ে মুখে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে করে ত্বক সজীব থাকার পাশাপাশি ব্রণ, এ্যাকনে ইত্যাদি ত্বকের সমস্যাগুলো আপনার ধারেকাছে ভিড়তে পারবে না।
তুলসী : তুলসীপাতা যে কোন তেলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথায় লাগান। সারারাত রেখে পরের দিন শ্যাম্পু করে ফেলুন। এতে খুশকি আপনার কাছ থেকে অনেক দূরে থাকবে।
পুদিনা : মুলতানি মাটি, পুদিনা পাতা বাটা ও গোলাপজল এক সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হবে।
লেটুস : দুধে লেটুস ফুটিয়ে ছেঁকে ঠাণ্ডা করে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে অনেকখানি।
পান : ত্বকের টোনার কিংবা গায়ে ব্যথার মালিশ হিসেবে পানের যে একটি বিশেষ অবদান আছে তা হয়ত আমরা অনেকেই জানি না। সরষে তেলে পান দিয়ে ১০-১৫ মিনিট ফোটান। ছেঁকে বডি ম্যাসাজ অয়েল হিসেবে ব্যবহার করুন।
মেথি : মেথি গুঁড়ো করে সরষের তেলে মিশিয়ে চুলে লাগান। আধাঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করম্নন। এতে করে খুশকি দূর হবে সহজেই।
গরম মসলা : গরম মসলা গুঁড়ো করে দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে সারা গায়ে মালিশ করম্নন। ঘণ্টাখানেক রেখে গোসল করে ফেলুন। এটি একটি উৎকৃষ্ট বডি প্যাক হিসেবে কাজ করে।
তেজপাতা : যে কোন এ্যালকোহলে কয়েকটি তেজপাতা এক সপ্তাহ ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ছেঁকে গোলাপজল ও ল্যাভেন্ডার মিশিয়ে মাথায় লাগান। এতে করে চুল সিল্কি হয়ে উঠবে খুব সহজেই।
রসুন : মুখ পরিষ্কার করে। ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে রসুন বাটা মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫-২০ মিনিট রেখে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। এতে চেহারায় উজ্জ্বলভাব ফুটে উঠবে।
পেঁয়াজ : এককাপ এ্যালকোহলে একটি পেঁয়াজ টুকরো করে সপ্তাহ খানেক ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ছেঁকে গোলাপজল মিশিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করতে শুরম্ন করম্নন। এতে করে মাথার চুলপড়া বন্ধ হবে খুব সহজেই।
আদা : বডি স্ক্রাব হিসেবে আদার তুলনাই হয় না। আদা ছেঁচে অল্প গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। লবণ ও তেল মিশিয়ে সারা গায়ে মালিশ করম্নন।
গাজর : ত্বকের পুষ্টির জন্য বিশেষ করে ভিটামিনের চাহিদা পূরণের জন্য গাজরের কোন বিকল্প নেই। শুষ্ক ত্বকে গাজর ছেঁচে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
আলু : অকালে বলি রেখা নিয়ে যারা চিনত্মিত তাদের সমস্যা সমাধানের জন্য রয়েছে আলু। আলু হালকা ছেঁকে দুটো তুলোর মাঝখানে রেখে চোখের ওপর দিন।
টমেটো : টমেটো গোলকরে কেটে মুখে ঘষুণ। কিছুৰণ পর ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের কোমলতা আনতে টমেটোর তুলনা হয় না।
বাঁধাকপি : শ্যাম্পু করার পর বাঁধাকপি পানিতে সিদ্ধ করে ছেঁকে তেল বা ল্যাভেন্ডারে মিশিয়ে চুলে লাগান। এতে করে চুলে চকচকে উজ্জ্বল ভাব ফুটে উঠবে।
আপেল : এ্যাপেল হালকা বেস্নন্ড করে তৈলাক্ত ত্বকে দইয়ের সঙ্গে ও শুষ্ক ত্বকে ক্রিমের সঙ্গে মিশিয়ে লাগান। এই প্যাকটি পিগমেন্টেশনের জন্য খুব ভাল।
কলা : মধুর সঙ্গে কলা মিশিয়ে সারা মুখে লাগান। শুষ্ক ত্বকের জন্য এটি বেশ ভাল প্যাক।
সূত্র : জনকন্ঠ
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন