আর্থাইটিস বা বাতরোগ বলতে কোনো একটি নির্দিষ্ট রোগকে বোঝানো হয় না। প্রকৃতপক্ষে ১০০টিরও বেশি ধরনের আর্থাইটিস আছে, তাই সঠিক চিকিৎসার জন্য রোগটি সঠিকভাবে নির্ণয় করা প্রয়োজন। সঠিকভাবে নির্ণয় না করা গেলে বাত রোগের জন্য চড়া মূল্য দিতে হয়।
প্রত্যেকটি বাতরোগীর জন্য একই চিকিৎসা বা একই ওষুধের ব্যবহার করা হয় না। ব্যথা নিরূপণ ও বাত নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বিভিন্ন রোগীর ক্ষেত্রে চিকিৎসা পদ্ধতি বিভিন্ন রকমের।
বাত শুধু বয়স্কদের হয়ে থাকে এরকম ভুল ধারণা আমাদের সমাজে প্রচলিত আছে, যা একেবারেই সত্য নয়।
বাতরোগ বিশেষজ্ঞ বা রিউমাটলজিস্ট এসব রোগ বিষয়ে স্পেশালিস্ট। তাই সঠিক রোগ নির্ণয় ও প্রকৃত চিকিৎসার জন্য রিউমাটলজিস্টের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
বিভিন্ন ধরনের বাতরোগের চিকিৎসা যেহেতু ভিন্ন ভিন্ন, তাই যত দ্রুত সম্ভব রোগটি নির্ণয় করে চিকিৎসা করা উচিত। তাহলে অঙ্গবিকৃতি ও অক্ষমতা রোধ করা সম্ভব।
বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতির মধ্যে কোনটি রোগীর জন্য নিরাপদ তা দ্রুত সম্ভব ঠিক করতে হবে। অনথ্যায় মানসিকভাবেও দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগতে হয়।
নিয়মিত ব্যায়াম, ওজন ঠিক রাখা, পর্যাপ্ত ঘুম, ধূমপান ত্যাগ প্রভৃতি বাতরোগ প্রতিরোধ করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
বাতের কারণে শারীরিক অক্ষমতার পাশাপাশি অবিরাম ব্যথা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করতে পারে।
ব্যথা নিবারণের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ব্যথানাশক ওষুধ দীর্ঘদিন ব্যবহার করা
কোনোভাবেই ঠিক নয়।
দীর্ঘস্থায়ী বাত দৈনন্দিন জীবনের কর্মকাণ্ডে বিরূপ প্রভাব ফেলার পাশাপাশি আর্থিক ক্ষতিসাধন করে। তাই যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা নিতে হবে।
মো. আরিফুর রহমান ফাহিম
সিনিয়র লেকচারার, ফার্মেসি বিভাগ
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন
প্রত্যেকটি বাতরোগীর জন্য একই চিকিৎসা বা একই ওষুধের ব্যবহার করা হয় না। ব্যথা নিরূপণ ও বাত নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বিভিন্ন রোগীর ক্ষেত্রে চিকিৎসা পদ্ধতি বিভিন্ন রকমের।
বাত শুধু বয়স্কদের হয়ে থাকে এরকম ভুল ধারণা আমাদের সমাজে প্রচলিত আছে, যা একেবারেই সত্য নয়।
বাতরোগ বিশেষজ্ঞ বা রিউমাটলজিস্ট এসব রোগ বিষয়ে স্পেশালিস্ট। তাই সঠিক রোগ নির্ণয় ও প্রকৃত চিকিৎসার জন্য রিউমাটলজিস্টের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
বিভিন্ন ধরনের বাতরোগের চিকিৎসা যেহেতু ভিন্ন ভিন্ন, তাই যত দ্রুত সম্ভব রোগটি নির্ণয় করে চিকিৎসা করা উচিত। তাহলে অঙ্গবিকৃতি ও অক্ষমতা রোধ করা সম্ভব।
বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতির মধ্যে কোনটি রোগীর জন্য নিরাপদ তা দ্রুত সম্ভব ঠিক করতে হবে। অনথ্যায় মানসিকভাবেও দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগতে হয়।
নিয়মিত ব্যায়াম, ওজন ঠিক রাখা, পর্যাপ্ত ঘুম, ধূমপান ত্যাগ প্রভৃতি বাতরোগ প্রতিরোধ করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
বাতের কারণে শারীরিক অক্ষমতার পাশাপাশি অবিরাম ব্যথা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করতে পারে।
ব্যথা নিবারণের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ব্যথানাশক ওষুধ দীর্ঘদিন ব্যবহার করা
কোনোভাবেই ঠিক নয়।
দীর্ঘস্থায়ী বাত দৈনন্দিন জীবনের কর্মকাণ্ডে বিরূপ প্রভাব ফেলার পাশাপাশি আর্থিক ক্ষতিসাধন করে। তাই যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা নিতে হবে।
মো. আরিফুর রহমান ফাহিম
সিনিয়র লেকচারার, ফার্মেসি বিভাগ
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন