কদম না ফুটলে যেন বৃষ্টি ঝরে না। গাছে কদম ফুটেছে, রিমঝিম বৃষ্টিতে থৈ থৈ চারিধার, আষাঢ় এসেছে। জ্যৈষ্ঠের তীব্র তাপদাহে তপ্ত দেহ-মনে স্বস্তির ছোঁয়া নিয়ে আবারও আষাঢ় এসেছে। বাংলা সনের এ মাসটির সঙ্গে প্রকৃতির যেন নিবিড় সম্পর্ক। কদম ছাড়া আষাঢ় যেন কল্পনাই করা যায় না। আষাঢ়কে বরণ করতে কদমফুল ছাড়া না চললেও এমন একদিন হয়তো আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে যেদিন কদম ছাড়াই আমাদের মধ্যে আষাঢ় আসবে।
কদম এখন একটি দুর্লভ ফুলের নাম। যে কদমকে নিয়ে এতকিছু আষাঢ়ের বার্তাবাহক সেই প্রিয় কদমফুলের কদমগাছ হারিয়ে যেতে বসেছে। কোথাও এখন আর আগের মতো কদমগাছ চোখে পড়ে না। এক সময় আষাঢ়ের পুরো সময়টা কদমগাছ ফুলে ফুলে ভরে থাকত। সৌন্দর্যপিপাসু মানুষ তা দেখে তৃপ্ত হতেন। বাড়ির আঙিনায়, রাস্তার দু’পাশে কদমগাছ ছিল চোখে পড়ার মতো।
গ্রামের শিশু-কিশোররা কদমতলায় কদমফুল নিয়ে খেলা করত। মানুষ প্রিয়জনকে কদমফুল উপহার দিত। আজ ধীরে ধীরে তা একেবারেই হারিয়ে যেতে বসেছে।
লাভের অঙ্কের হিসাব মেলাতে মানুষ আর বাড়ির আঙিনায় কদমফুলের গাছ লাগাতে চাইছে না। কদমগাছের জায়গায় মেহগনিসহ দামি কাঠের গাছ রোপণে ঝুঁকছে তারা। তবে প্রকৃতির মাঝ থেকে কদমগাছ আস্তে আস্তে কমে গেলেও বাংলা সাহিত্যে রিমঝিম আষাঢ় কদমকে চিরসঙ্গী করে রেখেছে এবং রাখবে।
কদম এখন একটি দুর্লভ ফুলের নাম। যে কদমকে নিয়ে এতকিছু আষাঢ়ের বার্তাবাহক সেই প্রিয় কদমফুলের কদমগাছ হারিয়ে যেতে বসেছে। কোথাও এখন আর আগের মতো কদমগাছ চোখে পড়ে না। এক সময় আষাঢ়ের পুরো সময়টা কদমগাছ ফুলে ফুলে ভরে থাকত। সৌন্দর্যপিপাসু মানুষ তা দেখে তৃপ্ত হতেন। বাড়ির আঙিনায়, রাস্তার দু’পাশে কদমগাছ ছিল চোখে পড়ার মতো।
গ্রামের শিশু-কিশোররা কদমতলায় কদমফুল নিয়ে খেলা করত। মানুষ প্রিয়জনকে কদমফুল উপহার দিত। আজ ধীরে ধীরে তা একেবারেই হারিয়ে যেতে বসেছে।
লাভের অঙ্কের হিসাব মেলাতে মানুষ আর বাড়ির আঙিনায় কদমফুলের গাছ লাগাতে চাইছে না। কদমগাছের জায়গায় মেহগনিসহ দামি কাঠের গাছ রোপণে ঝুঁকছে তারা। তবে প্রকৃতির মাঝ থেকে কদমগাছ আস্তে আস্তে কমে গেলেও বাংলা সাহিত্যে রিমঝিম আষাঢ় কদমকে চিরসঙ্গী করে রেখেছে এবং রাখবে।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন