প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

একজন ফিদা হুসেন ।। জিয়া উদ্দিন সাইমুম


মার্কিন নোবেলজয়ী সাহিত্যিক জন স্টেইনবেকের একটি কালজয়ী উক্তি কীভাবে যে মকবুল ফিদা হুসেনের জীবনের শেষ অধ্যায়ে এসে কাকতালীয়ভাবে মিলে গেল, তা ভাবতে অবাকই লাগে। স্টেইনবেকের উক্তিটি ছিল এ রকম :‘ এখানে একটি ব্যর্থতা ঘটেছে, যা আমাদের সব সাফল্যকে ডিঙিয়ে গেছে। এখানে একটি অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, যা নিন্দার সব ভাষা অতিক্রম করে যায়। এখানে একটি দুঃখ লেপ্টে আছে, যা চোখের পানি দিয়েও চিহ্নিত করা যায় না।’ উক্তিটি এখন মকবুল ফিদা হুসেনের জীবনের শেষ অধ্যায় সম্পর্কে খাটে। কারণ মহাত্মা গান্ধীর ‘অহিংস ভারত’, নেহেরুজির ‘সমাজতান্ত্রিক ভারত’, ইন্দিরা গান্ধীর ‘গরিবি হঠাও’ স্লোগানে উচ্চকিত ভারতে দেশটির পিকাসো-খ্যাত চিত্রশিল্পী মকবুল ফিদা হুসেনের ঠাঁই মেলেনি। দেশের মাটিতে মরতে পারলেন না, শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করতে হলো বিদেশের মাটিতে।
৯৫ বছর বয়সী এই চিত্রশিল্পী দীর্ঘ ৮ বছর স্বেচ্ছানির্বাসনের পর অবশেষে কাতারের নাগরিকত্ব গ্রহণ করলেন। ‘মেরা ভারত মহান’-এ দ্বৈত-নাগরিকত্বের বিধান নেই বলে তাকে ভারতীয় পাসপোর্ট দোহায় অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসে জমা দিতে হয়।
সাদামাঠা ভাষায় বলা যায়, মকবুল ফিদা হুসেনের অপরাধ তিনটি। প্রথম অপরাধ, তিনি মুসলমান। তাতে কোনো সন্দেহ নেই। দ্বিতীয় অপরাধ, আন্তর্জাতিকভাবে তিনি প্রতিনিয়ত প্রশংসা পেতেন। এটাও ধর্মনিরপেক্ষ ভারতের সহ্য হয়নি। তৃতীয় অপরাধ, তিনি হিন্দু (সনাতন ধর্ম) ধর্মের দেবদেবীদের নগ্নচিত্র অঙ্কন করে পুরো ধর্মটাকেই নাকি নগ্ন করে দিয়েছেন।
এই অপরাধে ফিদা হুসেনের বেশ কিছু শিল্পকর্ম আগুনে পোড়ানো হয়। তার বিরুদ্ধে ধর্ম-অবমাননার মামলা করা হয়। কিন্তু ভারতের সুপ্রিমকোর্ট মকবুল ফিদা হুসেনকে ‘নির্দোষ’ বলে রায় দেন। ঘটনা এখানে থেমে গেলে ভালো হতো। কিন্তু থামেনি। বরং আর্যশক্তির নির্মিত অহংকারে বলীয়ান হয়ে বিজেপি, আরএসএস, শিবসেনা আর বজরং দল ফিদা হুসেনকে কতল করার হুমকি দিতে থাকে। তারা ফিদার লাশের বিনিময়ে প্রায় এক কোটি টাকার পুরস্কারও ঘোষণা করে। এছাড়া তার নামে অনেক মামলা করা হয়।
নিরুপায় ফিদা হুসেন দেশত্যাগ করলেন। তেলরাষ্ট্র কাতার তাকে আশ্রয় দিল। গত বছর নাগরিকত্বও দিল। কাতারে তিনি দুটো বিশাল প্রকল্প নিয়ে কাজ শুরু করেন। প্রথমটি ভারতীয় সভ্যতার ইতিহাস। দ্বিতীয়টি আরব সভ্যতার ইতিহাস। দ্বিতীয় প্রকল্পটির প্রেরণাদাতা ছিলেন কাতারের ক্ষমতাবান ফার্স্টলেডি শেখ মুজাহ বিনতে নাসের আল মিসনেদ।
তার পরও ফিদা হুসেনের দেশপ্রেম অটুট ছিল। গর্ব আর আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে তিনি বলতেন, ‘ভারত আমার মাতৃভূমি। পাসপোর্ট সমর্পণ করেছি বলেই দেশের সঙ্গে আমার সব আত্মিক সম্পর্ক চুকে যায়নি।’ কিন্তু হায়! এটা বলার পরও ভারতের প্রগতিশীলরা তার সমর্থনে এগিয়ে আসতে পারেননি।
গত ৯ জুন লন্ডনের ব্রম্পটন হাসপাতালে মকবুল ফিদা হুসেন মারা যান। ২০০৬ সাল থেকে তিনি তার মাতৃভূমি ছেড়ে বিদেশে অবস্থান করছিলেন।
ভারতের শীর্ষস্থানীয় এক আধুনিক চিত্রশিল্পী জিটিস কাল্লাত বলেন, ‘ফিদার মতো গুণী শিল্পীর জীবনের শেষ সুবিধাগুলো ভারত নিতে পারল না। এটা ভারতের দুর্ভাগ্য।’
ফিদা হুসেন ভারতীয় নাগরিকত্ব ত্যাগ করলেও তিনি জন্মভূমির সঙ্গে সম্পর্ক পুরোপুরি ছেদ করতে আগ্রহী ছিলেন না। এ কারণেই ভারতের কাছে তিনি ‘বহির্বিশ্ব নাগরিক’ হওয়ার আবেদন জানিয়েছেন।
বলিউডের সুন্দরী তারকারা ছিলেন তার কাছে কলালক্ষ্মী। তাদের অনুরাগী হিসেবে জাহির করা থেকে শুরু করে ছবি আঁকা, এমনকি চলচ্চিত্র নির্মাণেও পিছপা হননি তিনি। তার প্রিয় নায়িকার তালিকায় ছিলেন হালের আনুশকা শর্মা ও অমৃতা রাও ছাড়াও মাধুরী দীক্ষিত, টাবু, বিদ্যা বালান ও ঊর্মিলা মার্তণ্ডকরের মতো ডাকসাইটে তারকারা।
‘ব্যান্ড বাজা বারাত’ ছবিতে আনুশকা শর্মার কাজ দেখে মকবুল ফিদা হুসেন এতটাই মুগ্ধ হলেন যে ছবিটা বারবার দেখেন। তার ইচ্ছা ছিল আনুশকাকে নিয়ে ‘পাঞ্জাব কি কুদি’ শীর্ষক একটি ছবি আঁকা। ‘ভিবাহ’ ছবি দেখার পর থেকেই অমৃতা রাওয়ের দারুণ ভক্ত বনে যান ফিদা হুসেন। তিনি তাকে মাধুরী দীক্ষিতের পরের আসন দিতে রাজি ছিলেন। ‘ইশক’ ছবিতে বিদ্যা বালানের সৌন্দর্যে এতটাই মুগ্ধ হন যে, বলিউডের ওই নায়িকার একটি ছবি আঁকার খুব শখ ছিল তার। টাবুকে নিয়ে মকবুল দ্বিতীয় ছবি ‘মীনাক্ষী’ তৈরি করেন। আর মাধুরী দীক্ষিতকে নিয়ে ‘গজগামিনী’ ছবি নির্মাণ করেই ক্ষান্ত থাকেননি তিনি, নিজেই এঁকেছেন সম্পূর্ণ সিরিজ। ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’ ছবি দেখার পর থেকেই বলিউডের ওই শীর্ষ নায়িকার প্রায় অন্ধ ভক্ত হয়ে ওঠেন মকবুল ফিদা হুসেন।
এটা ঠিক যে, খ্যাতনামা চিত্রশিল্পী মকবুল ফিদা হুসেনের কাতারের নাগরিকত্ব গ্রহণ করার খবরে ভারতের শিল্পীসমাজে বিভক্তি দেখা দেয়। কূটনীতিক, শিল্পীরা এ নিয়ে তাদের ব্যক্তিগত মতামত প্রকাশ করেছেন। তাদের কেউ কেউ বলেছেন, আজ ভারতের গর্ব ফিদা হুসেনকে চেনা হবে কাতারের গর্ব হিসেবে, আর আমরা অনুশোচনা করব।
তাদের এসব মতামত নিয়ে ভাবার সময় যে ফিদা হুসেনের, নতুন জগত্ যে তাকে পূর্ণতার দিকে টানছে!
ফিদা হুসেনের জন্ম ১৯১৫ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর ভারতের মহারাষ্ট্রে। প্রায় শতায়ু হলেও আজীবন মনেপ্রাণে ছিলেন চিরনবীন। রাস্তা, স্টুডিও, বাসা—যেখানেই হোক না কেন মেতে উঠতে পারতেন রং-তুলির সজীব খেলায়। অসাধারণ সব শিল্পকর্ম দিয়ে তিনি নাম কুড়িয়েছিলেন দেশ-বিদেশে। ভূষিত হয়েছেন ভারত সরকারের ‘পদ্মশ্রী’ (১৯৫৫), ‘পদ্মভূষণ’ (১৯৭৩) আর ‘পদ্মবিভূষণ’ (১৯৯১) সম্মাননায়। ১৯৯৬ সালে মনোনীত হয়েছিলেন ভারতের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে। বিখ্যাত ফোর্বস সাময়িকী তাঁকে অভিহিত করেছে ‘ভারতের পিকাসো’ হিসেবে।
আগাগোড়া এ চিত্রশিল্পী চলচ্চিত্র নির্মাণেও আগ্রহী ছিলেন। ১৯৬৭ সালে তিনি তৈরি করেন তাঁর প্রথম চলচ্চিত্র ‘থ্রু দ্য আইজ অব এ পেইন্টার’। সংলাপবিহীন মাত্র ১৫ মিনিটের এ চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছিল ভারতের রাজস্থানের ধারাবাহিক কিছু ছবি নিয়ে। চলচ্চিত্রটি সে বছর বার্লিন চলচ্চিত্র উত্সবে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে সেরা পুরস্কার ‘গোল্ডেন বিয়ার’ জিতে নেয়। এরপর ৩৩ বছর তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণে হাত দেননি।
তিনি ছিলেন বলিউডের চিত্রনায়িকা মাধুরী দীক্ষিতের রূপমুগ্ধ। মাধুরীকে মডেল করে তিনি এঁকেছিলেন অনেক ছবি। মাধুরীকে নিয়েই বানিয়েছিলেন তাঁর প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘গজগামিনী’ (২০০০)। এ ছবিতে তিনি নারী, কবিতা, সঙ্গীত আর নৃত্যকলাকে সমন্বয় করেছেন পটে আঁকা ছবির মতো। ছবির নৃত্যপরিচালক সরোজ খানকে তিনি বলেছিলেন, ‘আমার চলচ্চিত্রটি হবে পেইন্টংয়ের মতো। নাচ-গান, সংলাপ, অভিনয়—সব কিছুতেই ছোঁয়া থাকবে রঙ-তুলির।’ অন্যদিকে ভারতের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা ঋতুপর্ণ ঘোষ মকবুল ফিদা হুসেন সম্পর্কে বলেছেন, ‘ভারতে আমরা চলচ্চিত্র বানাতে ও দেখতে শিখেছি গল্প বলার ঢঙে। কিন্তু মকবুল ফিদা হুসেন আমাদের শেখালেন চলচ্চিত্রকে কীভাবে পটে আঁকা ছবি মতো করে উপলব্ধি করতে হয়। গজগামিনী আর মীনাক্ষী দেখার পর চলচ্চিত্রে ভিজ্যুয়াল এক্সপেরিয়েন্সের গুরুত্বটা দারুণভাবে টের পাওয়া গেল।’
মুম্বাইয়ের রাস্তায় সিনেমার হোর্ডিং এঁকে জীবিকা শুরু করেছিলেন হুসেন। আধুনিক টেকনিকের সঙ্গে ভারতীয় সংস্কৃতির সমন্বয় প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম হোসেন জীবনের অনেক বছর কাটিয়েছিলেন রামায়ণ মহাভারত অবলম্বনে কয়েকশ’ ক্যানভাস আঁকার কাজে। তাঁর দেশত্যাগ ভারতীয় গণতন্ত্রের মৌলিক দুর্বলতাকে সামনে এনেছে।
এমনিতেই তিনি হিন্দু মৌলবাদীদের তোপের মুখে ছিলেন। কিন্তু ২০০৬ সালে নগ্ন ‘ভারত মাতা’ ছবিটি আঁকার পর থেকেই চূড়ান্ত তোপের মুখে পড়েন তিনি। এই ছবিতে ভারতের মানচিত্রটিকে একটি নগ্ন নারী হিসেবে দেখানো হয়েছে, আর যার দেহের নানা অংশে ভারতের বিভিন্ন স্থানের নাম লেখা হয়েছে।
২০০৮ সালে এক মামলায় বলা হয়, হুসেনের ভারতমাতা চিত্রটি অশ্লীল নয়, এটি কাম উদ্দীপকও নয় এবং এই চিত্র কোনো বিকৃত কামনার উদ্রেক করে না। চরম দুর্দশাগ্রস্ত একজন নারীর বিমূর্ত চিত্রের মাধ্যমে জাতির একটি অবয়ব দেখাতে চেয়েছেন তিনি। আর শিল্পীর দাবি ছিল, চিত্রটির নান্দনিক নগ্নতা অশ্লীলতাকে বাধাগ্রস্ত করে। চিত্রটি কোনো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে না। 


Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ