প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

এক তুষার ঝড়ের রাতে


বাবা মা র আদরের একমাত্র সন্তান অপরূপা রূপসী মারিয়া গাভ্রিলোভনা ছিল এক ষোড়শী জমিদার কন্যা যার বর্ননা কলম দিয়ে লেখার নয়, রূপকথাতেও বলার নয়। বাস করতো সে বাবা মা র সাথে রাশিয়ার গ প্রদেশে।

তখনকার রেওয়াজ অনুযায়ী মারিয়া বেড়ে উঠেছিল ফরাসী উপন্যাস পড়ে। যার ফলে অবধারিত ভাবে সে প্রেমে পড়লো, আর পড়লো কি না ভ্লাদিমির নামে এক সামান্য লেফটেনেন্টের।
কিন্ত মারিয়ার অভিজাত বাবা মা কিছুতেই তাদের এ সম্পর্ক মেনে নিতে রাজী নন, কারণ দুজনের মধ্যে সামাজিক মর্যাদার এক দুস্তর ব্যাবধান !

ফলে যা হবার তাই হলো। নানা রকম চিন্তা ভাবনার পর শেষ পর্যন্ত এই প্রেমিক যুগল পালিয়ে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিল। মারিয়াকে এ ব্যাপারে সর্বাত্মক সাহায্য করছিল তারই বয়সী এক দাসী, তার একান্ত সহচরী, যার মাধ্যমে চলছিল দুজনের চিঠির আদান প্রদান।

মাঝ রাতে পালাতে হবে তাই মাথা ধরার অজুহাতে তাড়াতাড়ি ঘুমাবে বলে বাবা মা র কাছ থেকে বিদায় নিল মারিয়া, যাকে বাবা মা আদর করে ডাকে মাশা।
এরপর ঘরে এসে ভারাক্রান্ত মন নিয়ে অনেক আবেগ আর দুঃখ মিশিয়ে বাবা মার উদ্দেশ্যে এক বিশাল চিঠি লিখে টেবিলের উপর রেখে দিল।
তাতে লেখা তাদের ছেড়ে যেতে তাদের আদরের মাশার কি দুঃখই না হচ্ছে এবং তার স্বর্গীয় প্রেমের কাছে বাকী সব ভালোবাসা কি ভাবে পরাজিত হয়েছে এসবের করুন বিবরণ!

ভ্লাদিমির তাদের জন্য একটি ঘোড়ার গাড়ী ঠিক করে রেখেছিল। মাঝরাতে দুই অপরাধিনী সবার অগোচরে পিছনের পথ দিয়ে বাড়ী থেকে বের হলো।
সাথে কাপড়ের ছোট্ট একটা পুটুলি ।
গাড়ীতে উঠার সাথে সাথে হঠাৎ প্রচন্ড এক তুষার ঝড় শুরু হলো, মনে হচ্ছিল ঝড় ও যেন তাদের এ কাজ থেকে নিবৃত্ত করতে চাইছে। যা হোক এরই মধ্যে অনেক কস্টে পরিকল্পনা মত তারা গ্রামের শেষ প্রান্তে এক পুরোনো গীর্জায় এসে হাজির হলো।

কিন্ত সেই ঝাপসা অন্ধকার পুরোনো কাঠের গীর্জা ঘরে শুধু পুরোহিত আর টাকার বিনিময়ে জোগাড় করা সাক্ষী ছাড়া আর কেউ নেই। অনেক রাত, বাইরে প্রচন্ড তুষার ঝড়, বর আসছেনা, পাদ্রী বার বার দরজার দিকে উকি দিচ্ছে । মারিয়া তার সখী সহ একটি বেন্চে বসে আছে আর সখী একটু পর পর ওডিকোলোন ভেজা রুমাল দিয়ে তার কপাল মুছে দিচ্ছে।

ভ্লাদিমির কোথায়! দেখা যাক সে কি করছে ! সে আসছে, কিন্ত রওনা দেয়ার সাথে সাথেই প্রচন্ড এক তুষার ঝড় শুরু হলো এবং মুহুর্তের মধ্যে রাস্তা ঘাট গভীর তুষারে ঢেকে গেল। পথের কোনো চিন্হ না থাকায় গাড়োয়ান আন্দাজে ঝড়ের মধ্যে গাড়ি চালিয়ে অনেক দুরে আরেক গ্রামে গিয়ে হাজির হলো।
অনেক কষ্টে এবং টাকার বিনিময়ে গ্রামের এক চাষীর ছেলের সহায়তায় সে যখন পুর্ব নির্ধারিত গীর্জায় পৌছালো তখন ভোর হয় হয়। চারিদিকে শুনশান, গীর্জা বন্ধ। অনেক খোজ খবর করে শেষে কি সংবাদটাই না সে শুনলো!

ওদিকে মারিয়া ফিরে এসে দেখে তার বাবা মা তখনো ঘুমিয়ে। সে তাড়াতাড়ি চিঠিটা ছিড়ে ফেলে কাপড় বদলে ঘুমিয়ে পড়লো। সুতরাং তাদের এই গোপন অভিসার এই গুটিকতক লোকই জানতো এবং যে কারনেই হোক তা গোপনই রইলো।
কিন্ত সকালে মারিয়ার এমন জ্বর আসলো যে সে ভুল বকতে লাগলো। তার মধ্যে গত রাতের ঘটনাও বাদ ছিলনা। মেয়ের অবস্থা দেখে বাবা মা সিদ্ধান্ত নিলেন ভ্লাদিমিরের সাথেই মেয়ের বিয়ে দেবেন
'জাত পাত কোনো বড় কথা না, জাত ধুয়ে পানি খাবে নাকি ! 'আর পাড়া পড়শী কে কি বল্লো সেটা নিয়ে মাথা না ঘামালেই হলো' ইত্যাদি চালু কথাগুলো আওড়াতে আওড়াতে তারা বিয়েতে রাজী বলে ভ্লাদিমিরকে ডেকে পাঠালো।
এর উত্তরে ভ্লাদিমির যা লিখলো তা পড়ে তারা তো হতবাক। লিখেছে 'সে আর বাচতে চায়না, মৃত্যু ছাড়া তার আর কোনো পথ নেই, তারা যেন তাকে ভুলে যায়, সে এক হতভাগ্য' ইত্যাদি।মারিয়ার বাবা মা এর অর্থ কিছুই বুঝলো না।

যাই হোক বেশ টানা হেচড়ার পর মারিয়াও আস্তে আস্তে সুস্থ হয়ে উঠলো। কিছু দিন পর খবর আসলো ভ্লাদিমির বোরদিনোর এক যুদ্ধে মারা গেছে। মারিয়াকে খবরটা জানানো হলোনা।
এর কিছুদিন পরে মারিয়ার বাবা মা মেয়েকে নিয়ে গ্রামে নিজেদের জমিদার বাড়ীতে ফিরে গেল। সেখানে অনেক উচ্চ বংশের অনেক রূপবান গুনবান পানি প্রার্থী এসে নিরাশ হলো। মারিয়া কিছুতেই বিয়ে করবেনা কারণ সে যে ভ্লাদিমিরকে ভালোবাসে।

এর মধ্যে মারিয়ার বাবা মারা গেলে মারিয়ার মা মেয়ের ভবিষ্যত ভেবে ভীষন চিন্তায় পড়ে গেল।
ঠিক এসময়ই ঐ গ্রামে বুরমিন নামে আহত এক হুশার যোদ্ধার আগমন সেই এলাকার মেয়ে মহলে প্রচন্ড এক আলোড়নের সৃস্টি করলো।বিশেষ করে মেয়েদের প্রতি তার উদাসীনতাই ছিল এর কারণ !

সেই আহত যোদ্ধা বুরমিন একদিন মারিয়ার দুর্ভেদ্য দুর্গে ঢোকার সুযোগ পেল। তার সেই করুন বিষাদ ক্লিস্ট মুখ দেখে এতদিন পর মারিয়ার ও মন টলে উঠলো। সে প্রায় প্রতিদিনই মারিয়ার বাসায় আসে, মারিয়া বুঝতে পারলো সেও তাকে ভালোবাসে, কিন্ত কি যেন একটা বাধা তার মধ্যে। বলতে গিয়েও যেন বলে উঠতে পারছেনা।

সেদিন বিকেলে মারিয়া সাদা একটা গাউন পড়ে বাগানে লেকের ধারে বসে আছে এক ফরাসী উপন্যাস নিয়ে । তার মন বলছিল আজ বুরমিন কিছু বলবে। ঠিক সে সময়ই সেখানে বুরমিনের প্রবেশ।
মারিয়ার সেই ব্যাথাতুর মুখের দিকে চেয়ে বুরমিন আর নিজেকে সংযত রাখতে পারলোনা।আস্তে করে তার পাশে বসে বল্লো, 'মারিয়া আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি কিন্ত আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবোনা'।

'কেন'?চমকে উঠলো মারিয়া।
'কারণ আমি বিবাহিত!'
'কি বলছেন ! বিবাহিত'!
'হ্যা শোনো তাহলে আজ আমার জীবনের সেই দুর্ভাগ্যের কাহীনি।
আজ থেকে বছর দুয়েক আগে এক ঝড়ের রাতে আমি ঘোড়ার গাড়ি করে এক সামরিক চৌকি থেকে আরেক চৌকিতে যাচ্ছিলাম'
'তারপর'!
'একটু পরেই শুরু হলো প্রচন্ড তুষার ঝড়। কোথা দিয়ে যাচ্ছিলাম কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। হঠাৎ চেয়ে দেখি দুরে একটা টিমটিমে বাতি । গাড়োয়ান কে বল্লাম "চলো ওখানে"।
কাছে গিয়ে দেখি পুরোনো একটা গীর্জা, দরজায় ধাক্কা দিতেই খুলে গেল। প্রায় অন্ধকার সেই ঘরে এক পাদ্রি এগিয়ে এসে বল্লো 'কি ব্যাপার এত দেরী! কনে তো অজ্ঞান হবার অবস্থা। তাড়াতাড়ি আসুন বিয়েটা সেরে ফেলুন'।
ব্যাপারটা আমার কাছে তখন খুবই মজার এবং হাস্যস্কর ধরে নিয়ে বল্লাম, 'হ্যা হ্যা শুরু করুন ফাদার, দেরী করার দরকার কি'।
মোমের ক্ষীন আলোয় বেন্চে বসে থাকা মেয়েটাকে তার সখী ধরে আমার পাশে এনে দাড় করালো। ঝড় বেড়েই চলেছে , পাদ্রিও তাড়াহুড়া করে বিয়ে পড়িয়ে বল্লো 'এবার আপনাদের স্বামী স্ত্রী হিসেবে ঘোষনা করা হলো' ।
'তারপর' ! মারিয়ার আকুল প্রশ্ন ।
'সখী মেয়েটার মুখ উচু করে ধরলে আমি যখন রীতি অনুযায়ী তাকে চুমু খেতে যাবো তখনই মেয়েটা চোখ মেলে চিৎকার করে বল্লো " এ নয়, এ নয়" বলে অজ্ঞান হয়ে ঢলে পড়লো সখীর গায়ের উপর।
"তারপর" বুরমিনের জামার আস্তিন খামচে ধরে বল্লো মারিয়া।

'তারপর দেখি বাকী সবাই অবাক হয়ে আমার দিকে চেয়ে আছে । পাদ্রী মশাইয়ের চেহারাটাও কেমন ফ্যাকাশে। আমি ভাবলাম যথেস্ট শয়তানি হয়েছে আর না। কোনো দিকে না তাকিয়ে একলাফে গীর্জা থেকে বের হয়ে গাড়োয়ানকে বল্লাম, 'হাকাও গাড়ী'। এরপর গাড়ীতে উঠেই ঘুমিয়ে পড়লাম। ঘুম ভাংলো পরদিন আরেক সেনা চৌকিতে।

'তারপর সেই মেয়েটার কি হলো? তুমি কি তার আর কোনো খোজই নাওনি'! বিস্ফারিত চোখে মারিয়ার প্রশ্ন।

'আমি জানিনা মেয়েটার কি হলো মারিয়া, সেই ঝড়ের রাতে কোন গ্রামে কোথায় যে ঘটনাটা ঘটেছিল কিছুই আজ আর আমার মনে নেই।সেই গাড়োয়ানটাও মারা গেছে। সুতরাং তাকে খুজে পাওয়ার কোনো আশাই আর আমার নেই, যাকে নিয়ে ঠাট্টা করেছিলাম সেই এখন এত বড় এক প্রতিশোধ নিচ্ছে'।

ফ্যাকাশে মুখে মারিয়া তার মুখ তুলে বল্লো 'তুমি কি আমাকে চিনতে পারোনি '! আমিই তো সেই মেয়ে ' ।

ঘর থেকেই বুরমিনের খুশীর চিৎকার শুনে মারিয়ার মা বুকে বারবার ক্রস চিন্হ একে বিধাতাকে ধন্যবাদ জানাতে লাগলেন ।

***
রাশিয়ার বিখ্যাত লেখক নাট্যকার কবি আলেকজান্ডার পুশকিন এর নাম শুনেনি এমন মানুষ খুব কমই আছে । তার বিখ্যাত নাটক 'ইয়েভেগেনি ওনেগিন, গল্প 'ক্যাপ্টেনের মেয়ে' ইত্যাদি কালজয়ী সাহিত্য।

গল্পটি পুশকিন ইভান পেত্রোভিচ বেলকিনের লেখা বলে উল্লেখ করেছেন।
তবে গল্প বলার ধরণ দেখে মনে হয় স্বয়ং পুশকিনই এর রচয়িতা।

<সংগ্রহ করা>

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ