প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

বয়স যখন ১৮ তখন... :: ফাহিম আহমদ


যদি প্রশ্ন করা হয় একজন মানুষের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় কোনটি, নির্দ্বিধায় উত্তর আসবে তরুণ বয়স। আবার তরুণ বয়সে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সময় হচ্ছে ১৮ বছরের ক্রান্তিকাল। বলা যেতে পারে এটি জীবনের একটি বাউন্ডারি লাইন। এই বাউন্ডারি লাইনকে ঘিরে সকলের মধ্যে কাজ করে ভিন্নরকম চিন্তাভাবনা।

মানুষের জীবনে প্রতিটি বছরকে একেকটি ইনিংস হিসেবে ধরা যাক। আর সেই হিসেবে একটি মানুষের জীবনে ১৮ নং ইনিংস অর্থাৎ ১৮ বছর বয়সটিকে ধরা হয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বয়স। এ সময়টা জীবনের সবচেয়ে বড় দুঃসময়। অন্তত কবি সুকান্ত তাই বলে গেছেন। তিনি বলেছেন,

‘আঠারো বছর যে কী দুঃসহ

স্পর্ধার নেয় মাথা তুলবার ঝুঁকি

আঠারো বছর বয়সেই অহরহ

বিরাট দুঃসাহসেরা দেয় যে উঁকি।’

প্রকৃত অর্থেই এই বয়সটা দুঃসহ এক বয়স। এ বয়সটা দুর্নিবার, দূরন্ত, অদম্য, ঝুঁকি নেওয়ার। এ বয়সে মানুষের মধ্যে লুকিয়ে থাকা সকল সাহস প্রকাশ পায়। সব বাঁধা দুই হাতে সরিয়ে সকল প্রতিবন্ধকতাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে সামনে এগোয় তারা। এ সময়েই তারা বড় হয়ে ওঠে। পায় প্রেমে পড়ার সাহস। এই ১৮ তাদের বড় হওয়ার উপলব্ধি দেয়, দেয় মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর হিম্মত আর অনুপ্রেরণা। ‘বড়’ হয়েছি’র যাবতীয় অনুভূতি কৈশোরে অংকুরিত হয় যা পূর্ণতা পায় ১৮’তে। কেননা এই বয়সে তারা পায় নাগরিকত্ব আর আইনগত কিছু অধিকার। ফলে অর্জিত হয় সাহসের অসাধ্য সাধন করার ক্ষিপ্রতা। ‘বড়’ হওয়ার কুঠুরিতে প্রবেশের ১৮ এক উন্মুক্ত প্রবেশদ্বার। কেন তারা এমন অনুভূতিতে স্পর্শিত হয়? একজন মানুষ ১৮’তেই পায় নাগরিকত্ব। অর্থাৎ ভোটাধিকার। জীবনে প্রথমবারের মতো ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ। দেশকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলার স্বপ্নীল আমেজে জনপ্রিতিনিধি নির্বাচনে অংশ নেয়া, সে এক অন্যরকম উত্তেজনা। এই ১৮ হচ্ছে সিদ্ধান্ত গঠনের হাতিয়ার। এই বয়স কারো কাছে মত প্রকাশের অধিকার। ছোটবেলা থেকে মা বাবার কড়া শাসনে বড় হওয়া কেউ কেউ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে এই বয়সে পদার্পনের জন্য। ১৮’তে এলেই হবে মানসিকতার মুক্তি। তাই সব ছেলেমেয়ে এই বয়সটির জন্য অপেক্ষা করে। এটা দোষের কিছু নয়। কিন্তু ১৮’তে সব অধিকার করায়ত্ত হলেই কি মানসিক গঠন পূর্ণতা পায়? সবাই কি সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্ষম?

আইনগত অধিকার

১৮ বছর বয়সের সব থেকে বড় দিক অধিকার প্রাপ্তি। একজন মানুষ হিসেবে। একজন সুনাগরিক হিসেবে যেসব অধিকার রাস্ট্র তাকে দিতে বাধ্য তার সবকিছু প্রাপ্তির খাতায় ধরা দেয় কেবল এই বয়সে উপনীত হবার পর। স্বাবলম্বী হয়ে ওঠার মানসিক জোর ও পরিপার্শ্বিক অবস্থা এই বয়সের ছেলেমেয়েদের মনের ভেতর ক্রমাম্বয়ে বাসা বাঁধে। কেননা মনে করা হয় এই বয়সের পর মানুষ সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্ষম হয় যদি না সে মানসিকভাবে অপ্রকৃতস্থ হয়ে থাকে। অধিকারের আরো কিছু দিক হলো, একটি মেয়ে এই বয়সে আইনগতভাবে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিতে পারে। ছেলেদের বেলায় যদিও তা ২১ বছর। যেকোনো মানুষের মতামতের গ্রহনযোগ্যতা এই বয়সে আইনসিদ্ধ। এই বয়সের পরই ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া যায়। বয়স সংক্রান্ত বিভিন্ন বিধি নিষেধ ১৮’র পরই একজন মানুষ কাটিয়ে ওঠার ক্ষমতা পায়। কোনো সন্তানের মা বাবা আলাদা বসবাস করলে সন্তান কার কাছে থাকবে, সন্তানই সেই সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে পারবে যদি তার ১৮ বছর বয়স হয়ে থাকে। এমনকি একা থাকার অনুমতিও মিলবে এই বয়সে। কারও মা-বাবা অথবা উভয়ই মারা গিয়ে থাকলে ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত যাবতীয় সম্পত্তির দেখভাল বৈধ অভিভাবকের উপর ন্যস্ত থাকলেও ১৮ বছর হওয়ার পর সন্তানই সেই অধিকার প্রাপ্ত হয়। মোট কথা একজন নাগরিক হিসেবে মানুষের পাওনা অধিকারের জানালা এ বয়সে এসেই খুলে যায়। চিন্তা-ভাবনা আর স্বপ্নের পাখিরা ডানা মেলে এ বয়সে। উড়াল দেয় স্বপ্নজগতে। ‘বাঁধা দিলেই বাধবে লড়াই’ এ বয়সে এমন মনোভাব থাকে বলে অভিভাবকদের হতে হয় উদার মানসিকতা ও বোঝার ক্ষমতাসম্পন্ন।

বিশেষজ্ঞের কথা

১৮ বছর বয়স সংক্রান্ত বিষয়ে বিশিষ্ট মনোচিকিৎসক ডাঃ মোহিত কামাল বলেন, ১৮ বছরের নিচে পর্যন্ত যেকোনো অপরাধ ধরা হয় শিশু অথবা কিশোর অপরাধ হিসেবে। কিন্তু এই বয়স পার হওয়ার পর অপরাধের বিচারে তা সার্বজনীন হয়ে যায়। অর্থাৎ এ বয়সটাকে ধরা হয় প্রাপ্তবয়স্কতার মাপকাঠি। এ বয়সেই একটি মেয়ে চারপাশের পরিবেশকে প্রত্যক্ষ করার ক্ষমতাসমৃদ্ধ হয় সবচেয়ে বেশি। একটি মেয়ে ১৮’র পরে বিয়ের ব্যাপারে আইনি বাঁধা মুক্ত হয়। এ বয়সের নিচে কোনো মেয়ের বিয়ে হলে তা বাল্য বিবাহ হিসেবে গণ্য হয়। আর এ সময়ের শারীরিক সম্পর্ককে যৌন নিপীড়ন হিসেবে ধরে নেয়া হয়। এই বয়সটিই যেকোনো মানুষের মানসিকতা দ্রুত পরিবর্তনের সাক্ষী হয়ে থাকে। যেকোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণে মানুষের অভিজ্ঞতা বা জ্ঞানের প্রয়োজন পড়ে। ১৮ বছর বয়সকে মার্জিন এইজ বা বয়সসীমা ধরা হয়ে থাকে। এ বয়স পর্যন্ত মানুষের মানসিক গড়ন থাকে সুপ্ত। ঠিক ঘুমন্ত বাঘের মতো। ১৮’তেই যা গা-ঝাড়া দিয়ে ওঠে। ভালোবাসা, আবেগ, রাগ, লজ্জা ইত্যাদি গুণাবলী এই বয়সেই পূর্ণতা পায়। মেয়েদের শারীরিক বৃদ্ধির বিষয়টিও এ বয়সে এসে পূর্ণ হয়। স্বাধীনচেতা আর নিজের পরিচয় নিজে নেয়ার অদম্য মানসিকতা গড়ে ওঠে এই বয়সে। সকাল অভিব্যক্তি মাথাচাড়া দিয়ে সরবে প্রকাশ পায়। অনেকের রাগ-ক্ষোভ সীমা ছাড়িয়ে যায়। কেউবা মেজাজের তারতম্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে না। কিন্তু সে যাই করবে সে তাই সঠিক মনে করে। এ বয়সেই বাবা-মায়ের সাথে সন্তানদের মতবিরোধ শুরু হয় মূলত জেনারেশন গ্যাপ বা প্রজন্ম ব্যবধানকে কেন্দ্র করে। কিন্তু বাবা মায়েদের উচিত তাদের সন্তানদের সঠিক গাইড লাইন দেয়া। তবে সেটি প্রশিক্ষকের মতো করে নয় দিতে হবে বন্ধুর মতো করে। সন্তানদের জায়গায় এসে চিন্তা করতে হবে। সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়া উচিত না কখনোই তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে। তার চেয়ে সকল পরামর্শ বা সিদ্ধান্ত তার বোধের মধ্যে ঢুকিয়ে দিতে হবে ধীরে ধীরে। ছোটবেলা থেকেই সন্তানকে গড়ে তুলতে হবে বাস্তবসমৃদ্ধ জ্ঞান দিয়ে। কারণ এই বয়সের ছেলেমেয়েরা ভাবে বড় হওয়া মানেই নিজের মতো করে চলা। হঠাৎ করে জগতটা হয়ে ওঠে বিশাল। আত্ম-পরিচয় খুঁজে পেতে চায় তাদের মন। মাঝে মাঝে যা কাল হয়ে দাঁড়ায়। এ বয়সে মা-বাবা উভয়কেই থাকতে হবে একেবারে বন্ধুর মতো।

পরিশিষ্ট

১৮ বছর বয়সটি সেই বয়স যে বয়সে যেকোনো কিছু ঘটতে পারে। এ বয়সটি ভবিষ্যতের নিশানা ঠিক করার বয়স। নিজেকে আবিষ্কার করা এবং লক্ষ্য স্থির রাখতে নিজের প্রতি বিশ্বাস সবকিছুই থাকতে পারে আত্ম-পরিচয়ের ভিত্তি শক্ত হলে। আত্মপরিচয়ের সংকট কাটিয়ে না উঠতে পারলে জীবন হয়ে ওঠে লক্ষ্যহীন, গতিহীন। যা পরবতীকালে ব্যর্থতার কারণ হয়। রূপ নেয় হতাশায়। কিন্তু একটু সচেতনতাই পারে এই অতি উত্তেজনাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে। বয়স অনুযায়ী তাদেরকে সিদ্ধান্ত গ্রহণে পারঙ্গম করে তুলতে হবে। বন্ধুরা, আপনারা যারা এই মুহূর্তে ১৮ বছর বয়সের নৌকায় অবতীর্ণ হয়েছেন তাদেরকে বলছি, জীবনের কঠিনতম এক সহজ অধ্যায়ে আছেন আপনি। সবকিছু নির্ভর করছে আপনার ওপর। আপনিই পারেন আপনার সুন্দর ভবিষ্যত ঠিক করতে। নিজেকে জানা আর নিজেকে জানানো সবই এই বয়সে হয়। তাই সচেতন থাকলেই এই বয়সটি অনেক বেশি প্রিয় ও মনে রাখার মতো হয়ে ধরা দেবে আপনার হাতে।

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অরুদ্ধ সকাল অর্ক অয়ন খান আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হাসান আবুল হায়াত আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক ইয়াসির মারুফ উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কার্তিক ঘোষ কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিরিশচন্দ সেন গিয়াস উদ্দিন রূপম গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জাকিয়া সুলতানা জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জায়ান্ট কজওয়ে জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার জয়নাল আবেদীন বিল্লাল ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা. দিদারুল আহসান ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ ফয়সাল বিন হাফিজ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মায়ফুল জাহিন মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মো: জামাল উদ্দিন মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ