প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

আমাদের শীতের অতিথি by নাবিল


তোমাদের তো এখন স্কুল ছুটি, পরীক্ষা শেষ। সবাই নিশ্চয়ই মহানন্দে মামার বাড়ি বেড়াতে বেড়িয়েছো! তুমি যেমন শীতের ছুটিতে গ্রামে গেছো বেড়াতে, তেমনি কিছু পাখিও কিন্তু শীতকালে আমাদের দেশে বেড়াতে আসে। ভাবছো, ওমা! ওদেরও কি স্কুল আছে? আর পরীক্ষা শেষ করে শীতের ছুটি পেয়েই ওরাও ঘুরতে বেড়িয়ে গেছে? মোটেও তা নয়। ওদের কোনো স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ই নেই। তাই নিয়ম করে পড়া তৈরি করার কষ্টও যেমন নেই, তেমনি ছুটিতে মামা বাড়ি বেড়াতে যাওয়ার মজাও ওদের নেই। ওরা আমাদের দেশে আসলে বেড়াতে আসে না, আসে নিজেদের জীবন বাঁচাতে। জীবন বাঁচাতে ওরা সারাজীবন পৃথিবীর এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে ছুটে বেড়ায়। তোমাদের কেউ হয়তো এরই মধ্যে ফস করে বলে বসলে, নিশ্চয়ই এ কোনো দুষ্টু রাক্ষসের কাজ। পাখি খেতে খুব পছন্দ করে বলে খালি পাখিদের তাড়িয়ে বেড়ায়। আর পাখিরাও ওর হাত বাঁচার জন্যে পালিয়ে পালিয়ে বেড়ায়! তা অবশ্য মন্দ বলোনি, শুনেই কেমন যেন রূপকথার গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। সে রূপকথা না হয় আমরা আরেকদিন শুনবো। আজকে আমরা আমাদের সে সব অতিথি পাখির কথাই শুনি, কেমন? আমাদের অতিথি বলে কথা!

অতিথি পাখি বলতে বলতে আমরা কিন্তু ওদের আসল নামটাই ভুলে গেছি! ওদের নাম আসলে পরিযায়ী পাখি। সারাজীবন পর্যটকদের মত পৃথিবীটা ঘুরে ঘুরে কাটিয়ে দেয় কিনা, তাই ওদের এমনতর নাম। তবে পর্যটকদের মতো মনের সুখে কিন্তু তারা পৃথিবীকে জানার জন্যে ঘুরতে বের হয় না। এমনও না যে দূরে ওদের অনেক আত্মীয়-স্বজন আছে, বছরে একবার তাদের সঙ্গে দেখা করে যায়। তবু প্রতি বছর ওরা পৃথিবীর এক জায়গা থেকে উড়ে উড়ে চলে যায় আরেক জায়গায়। এর প্রধান কারণ হলো শীত।

শীতকাল আসলেই তো মায়েরা বাসার কোথা না কোথা থেকে একগাদা লেপ-কম্বল আর সোয়েটার বের করেন। তারপর তুমি সারাদিন গায়ে একটা সোয়েটার পরে মজা করে ঘুরে বেড়াও, আর রাত হলেই লেপের নিচে শুয়ে কী আরামেই না ঘুমিয়ে পড়ো। বাইরের দেশে, যেখানে শীতকাল এলে ঠাণ্ডায় একেবারে তুষার পড়তে শুরু করে, সেখানে সবাই আরো বেশি করে গরম কাপড় পড়ে। ইয়া মোটা মোটা সোয়েটার পরে, হাতে পরে গ্লাভস, আর পায়ে মোটা মোটা চামড়ার মোজা। কিন্তু সেখানেও তো পাখি থাকে। ওরা তো আর ইয়া মোটা মোটা সোয়েটার পরতে পারে না, ওদের কচি কচি পাখায় গ্লাভসও পরতে পারে না, ওদের টুকটুকে পায়ে পরতে পারে না চামড়ার ভারি মোজা। আমাদের দেশের পাখিরা না হয় শীতকালে মানিয়ে নিতে পারে, ওখানকার পাখিরা তো ঐ শীতে জমেই মরে যাবে! ঐ মরে যাওয়ার হাত থেকে বাঁচার জন্যেই শীতকালে দলবেঁধে সব উড়ে আসতে থাকে আমাদের দেশের মতো মোটামুটি গরম দেশে। ঐ বরফ জমানো শীতকে অবশ্য তোমরা রাক্ষসও বলতে পারো। তখন আমরা ওদের নিয়ে একটা রূপকথাও বানাতে পারবো!

তোমাদের অনেকের মনেই হয়তো একটা প্রশ্ন উঁকিঝুঁকি মারতে শুরু করেছে, পাখিরা যেমন শীতের জ্বালায় অস্থির হয়ে আরেক জায়গায় পালিয়ে যায়, পশুরা তো সেরকম যায় না। কখনো তো শুনিনি, রাশিয়া থেকে একটা বাঘ শীতে অতিষ্ঠ হয়ে ভারতে চলে এসেছে! আসলে পশুরা শীতকালে মানিয়ে নেওয়া শিখে গেছে। বেশিরভাগ পশুই শীতকালে কোনো গুহা বা অন্য কোনো মোটামুটি লুকোনো আর গরম জায়গা বেছে নিয়ে সেখানে দেয় এক ঘুম। এক ঘুমে একেবারে পুরো শীতকালই পার করে দেয়। আর তারপর যখন শীতকাল শেষ হয়ে যায়, বরফ গলতে শুরু করে, তখন আবার জেগে ওঠে।

ওদের নিজেদের বাসা ছেড়ে এভাবে ঘুরতে বের হওয়ার আরেকটি কারণ আছে, সেটাও অবশ্য শীতের কারণেই হয়; সেটা হলো খাদ্যের অভাব। শীতকালে যখন সব কিছু বরফে ঢেকে যায়, তখন ওরা আর খাবার কোত্থেকে পাবে বলো? পশুরা তো ওদের বাসায় নয়তো শরীরের ভেতর পুরো শীতকালের জন্য খাবার সঞ্চয় করে রাখে। কিন্তু পাখিরা তো তা করতে পারে না। ওদের শরীরে যেমন খাবার সঞ্চয়ের কোনো ব্যবস্থা নেই, সেরকম বাসাও বানাতে পারে না ভালো করে, যেখানে খাবার জমা করে রাখা যাবে পুরো শীতকালের জন্য। ওরা অনেকটা দিনে আনে দিনে খায় ধরনের প্রাণী। সারাদিন উড়ে বেড়ায় আর দিনের খাবার দিনে জোগাড় করে খেয়ে বাসায় গিয়ে মনের সুখে ঘুমিয়ে পরে। আর তাই শীতকালে খাবারের অভাবে ওরা বের হয়ে আসে বাসা থেকে, উড়ে যায় এমন জায়গায়, যেখানে বরফ পরে ওদের খাবারের উৎস বন্ধ হয়ে যায়নি।

পাখিরা কিন্তু ওদের বাসা থেকে বের হয়ে যেদিকে চোখ যায়, সেদিকেই উড়তে শুরু করে না। পুরো পৃথিবীতে যতো পরিযায়ী পাখি আছে, তারা নির্দিষ্ট কিছু পথে যাওয়া-আসা করে। আমরা যেমন রাস্তা ব্যবহার করি, সেরকমই আরকি! তার মধ্যে একটি উত্তরে রাশিয়া থেকে শুরু করে দক্ষিণে ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত। পরিযায়ী পাখিদের এই পথটির নাম সেন্ট্রাল এশিয়ান ফ্লাইওয়ে। বুঝতেই পারছো, আমাদের দেশও এই পথের মাঝেই পড়েছে। আমাদের দেশে যেসব অতিথি পাখিরা আসে, ওরা এই পথে চলাচল করলেও সবাই অবশ্য এতোটা পথ পাড়ি দেয় না। মূলত ওরা আসে হিমালয়ের পাদদেশ থেকে। তবে দূর থেকেও যে কেউ কেউ আসে না, এমন নয়। এমনকি সেই সুদূর ঠাণ্ডার রাজ্য সাইবেরিয়া থেকেও কিছু কিছু পাখি চলে আসে আমাদের বাংলাদেশে।

ভাবছো উল্টো পাল্টা কথা বলছি? অবশ্য ভাবতেই পারো। কারণ তোমরা প্রতিদিনই তো ছাদে ওঠো, বিকালে মাঠে গিয়ে নয়তো বাড়ির সামনের রাস্তায় কতোই না খেলা করো, কিন্তু কই, নতুন কোনো পাখির তো দেখা পাও না! সেই আগের মতোই একগাদা কাক, কয়েকটা দোয়েল, চড়ুই, শালিক আর ফিঙেই তো দেখা যায় শুধু। আসলে ওরা তো আর আমাদের দেশে এসে যেখানে সেখানে থাকা শুরু করে না। কারণ, সব জায়গায় তো ওদের থাকার পরিবেশই নেই। তাছাড়া খাবার জোগাড় করারও একটা ব্যাপার আছে। যেখানে ওদের খাবার সহজে পাওয়া সম্ভব, সেখানেই ওরা গিয়ে শীতকালীন বাসা বানায়।

সাধারণত, ওদের থাকার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত জায়গা হলো জলাভূমি। সে হাওড়ও হতে পারে, বিলও হতে পারে, আবার হতে পারে ম্যানগ্রোভ বন। আমাদের দেশে এসে ওরা মূলত কয়েকটি নির্দিষ্ট এলাকায় বাসা বাঁধে। বিভিন্ন বিল-হাওড়-বাওড়ে, যেমন টাঙ্গুয়ার হাওড়ে, হাকালুকি হাওড়ে, চলন বিলে, তারপর মেঘনা নদীর মোহনায়, সুন্দরবনে, হাতিয়া আর নিঝুম দ্বীপের ম্যানগ্রোভ বনে ওরা বাসা বাঁধে। এখন অবশ্য ওরা আরো কয়েকটা জায়গায় নিয়মিত শীতকালে এসে পাখিরা থাকতে শুরু করেছে। এরমধ্যে আছে ঢাকার কাছেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের লেক, তারপর রাজশাহীর পুঠিয়ার কয়েকটি গ্রামের মতো আরো কিছু জায়গা। কিন্তু আমরা যেভাবে নিজেদের প্রয়োজনে একের পর এক জলাভূমি ভরাট করছি, আর বনজঙ্গল ধ্বংস করছি, তাতে অন্যান্য প্রাণীরা যেমন দিনদিন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে, তেমনি এই অতিথি পাখি আসাও কিন্তু কমে গেছে। বরিশালে দূর্গা সাগর দিঘি নামে এক বিশাল দিঘি আছে, তাতে আগে শীতকালে অনেক অতিথি পাখি আসতো। কয়েক বছর ধরে সেখানে নাকি অতিথি পাখির কোনো নাম-নিশানাই নেই!
পাখিরা তো এইভাবে শীতের হাত থেকে পালাচ্ছে সেই আদ্যিকাল থেকেই। কিন্তু মানুষ কবে এই অদ্ভূত ঘটনাটা টের পেলো বলো তো? তুমি নিশ্চয়ই ভাবছো, সে আর কবে, এই হবে দুই-তিনশ’ বছর আগে। আসলে কবে মানুষ এগুলো খেয়াল করেছে বললে তুমি একেবারে চমকে উঠবে। সে প্রায় ৩ হাজার বছর আগে! তারপর প্রাচীনকালের অন্ধ মহাকবি হোমার, মহান দার্শনিক অ্যারিস্টটল, তোমাদের অনেকেরই চোখের বিষ ‘ইতিহাস’ বিষয়টির স্রষ্টা হেরোডেটাস, সবার লেখাতেই পরিযায়ী পাখির উল্লেখ পাওয়া গেছে। এমনকি খ্রিস্টানদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলেও পরিযায়ী পাখিদের বিষয়ে উল্লেখ আছে। প্রাচীনকালের পাখি যে আসলেই শীতের হাত থেকে বাঁচতে ঘুরে বেড়াতো তার হাতে-নাতে প্রমাণ হয়ে যায় একটি ঘটনায়।

ঘটনাটি ঘটে জার্মানিতে। ফসিল কি তা তো তোমরা জানোই। কোনো প্রাণীর মৃতদেহ লক্ষ লক্ষ বছর মাটির নিচে নির্দিষ্ট তাপ-চাপে থাকতে থাকতে যখন একেবারে কঠিন শিলা বা পাথরের মতো শক্ত হয়ে যায়, কিন্তু তার চেহারা-সুরত থেকে যায় প্রায় অবিকৃত, তখন সেটাকে বলা হয় ফসিল। তো জার্মানির এক গ্রামে পাওয়া গেলো একটা সারস পাখির ফসিল। সাদা রঙের সারস পাখিটার গায়ে কি বিঁধে ছিলো জানো? একটা তীর। ভাবছো, একটা তীরই তো? কিন্তু প্রশ্ন হলো, এমন তীর তো জার্মানরা কখনোই ব্যবহার করতো না! তাহলে এই তীর আসলো কোত্থেকে? এই নিয়ে সবার মাঝে বিশাল হই-চই পড়ে গেলো, আসলেই তো! কোত্থেকে আসলো এই তীর? অনেক খোঁজাখুঁজি করে বের করা হলো, এই তীর জার্মানদের তো নয়-ই, এমনকি জার্মানীর আশে পাশের কোনো দেশেরও নয়! এই তীর বানানো হতো আফ্রিকাতে। সাদা রঙের সারসটি নিশ্চয়ই শীতকালে শীতের হাত থেকে বাঁচতে চলে গিয়েছিলো আফ্রিকায়, আর সেখানে কোনো এক নির্দয় আফ্রিকান সারসটিকে শিকার করার জন্য তীর মেরেছিল। কিন্তু সারসটি তীরসহই ফিরে এসেছিল তার নিজের দেশে, তারপর মারা গিয়েছিল তার নিজের পরিচিত আঙিনায়।

তবে বিজ্ঞানীরা এইসব ঘটনা দিয়েই পাখিদের এই ঘুরে বেড়ানোর ঘটনাকে ব্যাখ্যা করেননি। তারা পাখিদের এই পরিভ্রমণ নিয়ে অনেক গবেষণা করেছেন, এখনো করছেন। আর সেই গবেষণার জন্য তারা অনেক কৌশলই অবলম্বন করেছেন। একবার তারা পরিযায়ী পাখিদের পায়ে রিং পরিয়ে পরীক্ষা করলেন। আরেকবার তারা রাডার ব্যবহার করে ওদের পর্যবেক্ষণ করলেন। এমনকি ওদের পরিভ্রমণের রহস্য উদ্ঘাটন করতে স্যাটেলাইটও ব্যবহার করা হয়েছে। ভাবছো, কতোগুলো পাখি একটু ঘোরাঘুরি করছে, তাতেও বিজ্ঞানীদের যতো খুঁতখুঁতানি! কিন্তু একবার চিন্তা করে দেখো, ওদের কাছে কোনো রাডার নেই, কম্পাস নেই, এমনকি একটা ম্যাপও নেই, অথচ অচেনা জায়গার উপর দিয়ে, জলাশয়ের উপর দিয়ে, সাগরের উপর দিয়ে ওরা ঠিকই পথ চিনে শীতকাল শেষে ফিরে যাচ্ছে ওদের নিজেদের দেশে। সেটা কিভাবে সম্ভব? তারা অবশ্য, এতোটুকু নিশ্চিত হতে পেরেছেন, পাখিরা দিনের বেলা দিক ঠিক করতে ব্যবহার করে সূর্য, আর রাতে চাঁদ-তারা। তবেই চিন্তা করো, এই পাখিগুলো কতো বুদ্ধিমান!
এমন বুদ্ধিমান যেই পাখিগুলো সেগুলোকে মারতে কি তোমার খুব ভালো লাগবে? অথচ আমাদের দেশেরই কতোগুলো মানুষ কিন্তু নিয়মিত এদের মেরে যাচ্ছে। কেউ মারছে শখের বশে, কেউ মারছে ব্যবসা করার জন্যে। তোমরা কিন্তু খবরদার ওদের কেউ মারবে না। ধরো তুমি একবার বাধ্য হয়ে কারো বাসায় গেলে বেড়াতে। আর সে তখন তোমাকে বসতে দিলো, তারপর খেতেও দিলো, আর তারপর গপ করে ধরে পকেট থেকে একটা পিস্তল বের করে ঢিস্সা ঢিস্সা করে গুলি করে তোমাকে মেরে ফেললো, তখন তোমার কেমন লাগবে বলো তো? সুতরাং, এখন থেকেই শপথ করো, কখনো অতিথি পাখি মারবে না। তবে ওদেরকে গিয়ে মন ভরে দেখতে পারো, দেখতো পারো ওদের হাজার রঙের সৌন্দর্য, শুনতে পারো ওদের কচি কচি কণ্ঠের কিচির মিচির। সে সব শুনতে কোনোই বাধা নেই।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/নাবীল/এসএ/সাগর/এইচআর/জানুয়ারি ০৬/১১

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ