প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

ঘুড়ি নিয়ে ঘোরাঘুরি by শুভ অংকুর


আকাশে যখন ঘুড়ি ওড়ে তখন তার সঙ্গে মনটাও যেন উড়ে উড়ে যায়। মনে হয় ঘুড়ির সঙ্গে গিয়ে যদি আকাশটা ছুঁতে পারতাম! ওইভাবে যদি আকাশের কানে কানে কথা বলা যেতো ঘুড়ির মতো! ঘুড়ি দেখে আমাদের মন তাই আনমনা হতে বাধ্য। আর নিজে ঘুড়ি ওড়ানো? সে তো আরেক মজার ব্যাপার। এই টান টান, গেলো গেলো। ওই ঘুড়িটা কাটতেই হবে। দেখি, কার ঘুড়ি কত উপরে ওড়ে। মজার মজার সব কাণ্ড ঘটে সে সময়। চলো তো দেখি, আজ বরং আমরা কিছুক্ষণ ঘুড়ি উড়িয়েই আসি।
ঘুড়ির ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় যীশু খ্রীস্টের জন্মের প্রায় ২৮০০ বছর আগে চীনে প্রথম ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেসময় বাঁশের কাঠামোর সঙ্গে সিল্ক কাপড় দিয়ে ঘুড়ি বানানো হতো। এরপর তো কাগজ দিয়ে বানানো হলো ঘুড়ি। এই সময় আবার এই কাগজে বিভিন্ন তথ্যও লেখা হতো। কেন? কারণ কোনো কোনো সময় যুদ্ধক্ষেত্রে ঘুড়ি দিয়ে শত্রুপক্ষের চোখ এড়িয়ে নিজের লোকদের কাছে সংবাদ পাঠানো হতো। এছাড়াও আরো কিছু কাজে ঘুড়ি ওড়ানো হতো। যেমন দূরত্ব মাপা, বাতাসের গতিবিধি দেখা থেকে শুরু করে সংকেত পাঠানোর কাজেও ব্যবহার করা হতো ঘুড়ি। এরপর ১৩ শতকের শেষের দিকে পরিব্রাজক মার্কো পোলোর মাধ্যমে ঘুড়ির কথা ইউরোপের মানুষ জানতে পারে। তবে ঘুড়ির স্বর্ণযুগ বলা হয় ১৮৬০ সাল থেকে ১৯১০ পর্যন্ত সময়কে। কারণ এই সময় ঘুড়ি দিয়ে অনেক বৈজ্ঞানিক তথ্য সংগ্রহ করা হতো।
undefinedআমাদের দেশে অবশ্য ঘুড়ি এক বিশেষ সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মোঘল সাম্রাজ্যের সময় থেকে আমাদের উপমহাদেশে ঘুড়ি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এখানে ঘুড়ি ওড়ানো এক উৎসব হিসেবেই দেখে সবাই। একসঙ্গে অনেক ঘুড়ি আকাশে ওড়ে। এর মধ্যে আবার চলে ঘুড়ি কাটাকাটি খেলা। সত্যিই, সে এক উৎসবই বটে।

আমাদের উপমহাদেশে যে ঘুড়িগুলো সাধারণত আগে থেকে ওড়ানো হতো তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো গুড্ডি বা পাতাঙ ঘুড়ি। এর সঙ্গে আবার লেজ লাগিয়ে সাপ ঘুড়িও বানানো হতো। এছাড়াও রয়েছে চাঙ গুড্ডি, চিল ঘুড়ি- আরো কতো কি! মূলত আনন্দ করাই হলো ঘুড়ি ওড়ানোর আসল কথা।
undefined
আমাদের দেশে গ্রাম বাংলাতে ঘুড়ি ওড়ানোর দলে আছে মূলত শিশুরা। বিভিন্ন ধরনের ঘুড়ি বানিয়ে সারাদিন আকাশে উড়িয়ে বেড়ানোর যে কি মজা, সে নিজে না ওড়ালে বোঝানো সম্ভব নয়। আর ঘুড়ি ওড়াবার সময়টাও যে এখনই। মাঠ থেকে ধান কাটা হয়ে গেলে শুরু হয় ঘুড়ি ওড়ানো। কোনো কোনো সময় সে ঘুড়ি আবার হয় ভো-কাট্টা। ভো-কাট্টা মানে বোঝো নি? যখন কোনো ঘুড়ি কেটে যায়, তখন সে ঘুড়িকে বলা হয় ভো-কাট্টা। সেই ভো-কাট্টা ঘুড়ির পিছন পিছন সারাদিন ছুটে বেড়িয়েই অনেক সময় কেটে যায়। শুধু নজর রাখতে হয় ঘুড়িটা কোথায় গিয়ে পড়ে! কখনো কখনো এই কাটা ঘুড়ি গিয়ে পড়ে মস্ত কোনো গাছের মাথায়। কি হবে এবার! কিভাবে নামাবে সে ঘুড়ি? দস্যি ছেলের দলের কাছে কি আর মস্ত গাছ বলে কিছু আছে? ঠিক ঠিক তারা চড়ে বসে সে গাছের মাথায়। বিজয়ীর বেশে হাসতে হাসতে নামিয়ে আনে কেটে যাওয়া ঘুড়ি।
undefined
কখনো কখনো তো এমনও হয় যে এক এলাকার ভো-কাট্টা ঘুড়ি গিয়ে পড়ে অন্য এলাকায়। সেই এলাকার ছেলেদের তো মহা আনন্দ। মুফতে একটা ঘুড়ি তো পাওয়া গেলো। কিন্তু যদি সেই ঘুড়ি খুঁজতে খুঁজতে চলে আসে আসল মালিক, তবেই বাঁধে গণ্ডগোল। কে পাবে এবারে সে ঘুড়ি? যাই হোক, সে অনেক বাকবিতণ্ডার পরে হয়তো আসল মালিককেই দিয়ে দেয়া হয় সেই ঘুড়ি।

ভাবছো হয়তো, একটা কাটা যাওয়া ঘুড়ির পিছনে কেন মিছে এতো দৌড়াদৌড়ি, একটা নতুন বানিয়ে নিলেই তো হয়! তা হয়তো হয়। কিন্তু যে ঘুড়িটা বহু যত্ন করে বানানো হয়, তার জন্য তো একটু হলেও মায়া থাকে আসল মালিকের। সেজন্যই সে ছুটতে ছুটতে চলে যায় ঐ ঘুড়ির পিছে। আরো একটা কারণ অবশ্য আছে। কি সেটা? কাটা যাওয়া ঘুড়িটার সঙ্গে তো থাকে অনেকটুকু সুতো। এই সুতোর জন্যও অবশ্য ছেলেদের এত ছোটাছুটি। এই যাঃ! তোমাদের তো বলাই হয়নি। ঘুড়ি ওড়ানোর জন্য তো বিশেষ সুতো লাগে। মানে সাধারণ সুতো বাজার থেকে কিনে নিয়ে সেটাকেই ‘বিশেষ’ বানানো হয়।
undefined
দাঁড়াও দাঁড়াও, বলছি কেন সুতোকে বিশেষ বানানো হয়। ধরো তোমার ঘুড়ি উড়িয়েছো, আর অন্যদিকে তোমার আরেক বন্ধুও ঘুড়ি উড়িয়েছে। এখন তো খেলা হবে কে কার ঘুড়ি কাটতে পারে! মানে তুমি ঘুড়ি উড়িয়ে যদি তোমার বন্ধুটির ঘুড়ির সুতো কেটে দিতে পারো তবে তো ওর ঘুড়িটা হবে ভো-কাট্টা। সেই সঙ্গে তুমি জিতে যাবে। তবে এমনি এমনি তো আর তোমার ঘুড়ির সুতো গিয়ে অন্যের ঘুড়ির সুতো কেটে দেবে না। সেজন্য তোমার সুতোটি হতে হবে বিশেষ ধরনের। অর্থাৎ তোমার সুতোয় ধার থাকতে হবে । আর এর জন্য বাজার থেকে ঘুড়ির সুতো কেনার পর তাতে দিতে হয় মাঞ্জা। মানে মাঞ্জা দিয়ে সুতোকে বানাতে হয় ধারালো। তবেই তো তোমার সুতো অন্যের সুতো কাটার জন্য প্রস্তুত হবে। আর এই সুতোতে মাঞ্জা দেয়াও কিন্তু খুব সহজ কাজ নয়। কারণ, মাঞ্জা দিতে হয় কাচের গুড়ো আর আঠা দিয়ে। এই কাজ করতে হয় খুবই সাবধানে। নাহলে হাত টাত কেটেকুটে একাকার হয়ে যাবে। বাজারে অবশ্য মাঞ্জা দেয়া সুতোও কিনতে পাওয়া যায়। কিন্তু নিজের ঘুড়ির সুতোয় নিজে মাঞ্জা দেয়ার মজাই আলাদা। সুতোয় মাঞ্জা দেয়ার পরে রোদে শুকোতে হয় সেই সুতো। ভালোভাবে শুকোনোর পরে তবেই তৈরি হবে তোমার ঘুড়ির সুতো।
undefined
ঘুড়ি কিনতে পাওয়া গেলেও নিজে বানানোই ভালো। কারণ তোমার যেমন খুশি তেমন ঘুড়ি বানাতে পারবে তখন। ইচ্ছে হলে বানালে একটা সাপ। আবার যদি তা ভালো না লাগে তবে বানালে একটা পরী। এরকম যেমন খুশি ঘুড়ি বানাতে পারবে তখন। যেহেতু শখ করেই ওড়ানো, তবে তা কেন নিজের মতো করেই বানাবে না তুমি?
undefined
ঘুড়ি বানিয়ে, সুতোয় মাঞ্জা দিয়ে এবারে তুমি সতি সত্যি তৈরি ঘুড়ি ওড়ানোর জন্য। তোমার নিজের হাতে মাঞ্জা দেয়া সেই সুতো দিয়ে এবারে আকাশে ঘুড়ি ওড়ালে তুমি। আশে পাশে সবার ঘুড়ির সুতো কেটে তাদের বানিয়ে দেবে ভো-কাট্টা। তখন আকাশে থাকবে শুধুই তুমি, মানে তোমার ঘুড়ির সঙ্গে তুমি। যতক্ষণ খুশি ভেসে বেড়াও আকাশে। কেউ না করবে না তখন। কোন দিক দিয়ে সময় কেটে যাবে বলতেই পারবে না তুমি।




বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/এসএ/সাগর/ডিসেম্বর ০২/১০

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ