আজ রক্তঝরা মার্চ মাসের ৪ তারিখ। একাত্তর সালের এ দিন ছিল গণবিক্ষোভে টালমাটাল আর অস্থির। একাত্তরে মার্চের দিন গড়াবার সঙ্গে স্বাধীনতার জন্য ব্যাকুল আকাঙ্ক্ষার তীব্রতা বৃদ্ধি পাচ্ছিল। অগ্নিঝরা মার্চের প্রতিটি দিনই নতুন ইতিহাসের জন্ম দেয়। সেই ইতিহাস প্রতিরোধের, প্রতিবাদের, অধিকার আদায়ে ইস্পাত দৃঢ়প্রত্যয়ের, প্রিয় মাতৃভূমিকে স্বাধীন দেশ হিসেবে পাওয়ার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারের প্রস্তুতির ইতিহাস।
একাত্তরের ৪ মার্চ স্বাধিকার আন্দোলন জোরদার করার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে হরতাল পালিত হয় দেশব্যাপী। সারাবাংলায় সেদিন হরতাল ছিল অর্ধদিবস, ভোর ছয়টা থেকে বেলা দুটো পর্যন্ত। দেশজুড়ে চলছিল প্রতিবাদ, বিক্ষোভ। পশ্চিম পাকিস্তানি স্বৈরশাসকদের অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিটি বাঙালি ছিলেন প্রতিবাদমুখর, সংগ্রামে-আন্দোলনে একাত্ম। একাত্তরের এ দিনে ঘটে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এদিন ‘রেডিও পাকিস্তান, ঢাকা’র নাম বদলে রাখা হয় ‘ঢাকা বেতার কেন্দ্র’। সেদিনের সেই ঘটনা চলমান আন্দোলনে যোগ করে নতুনমাত্রা। বীর বাঙালি ক্রমেই এগিয়ে যেতে থাকে দেশমাতৃকাকে ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণের নিগড় থেকে মুক্ত করার চূড়ান্ত লড়াইয়ের দিকে।
একাত্তরের ৪ মার্চ স্বাধিকার আন্দোলন জোরদার করার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে হরতাল পালিত হয় দেশব্যাপী। সারাবাংলায় সেদিন হরতাল ছিল অর্ধদিবস, ভোর ছয়টা থেকে বেলা দুটো পর্যন্ত। দেশজুড়ে চলছিল প্রতিবাদ, বিক্ষোভ। পশ্চিম পাকিস্তানি স্বৈরশাসকদের অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিটি বাঙালি ছিলেন প্রতিবাদমুখর, সংগ্রামে-আন্দোলনে একাত্ম। একাত্তরের এ দিনে ঘটে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এদিন ‘রেডিও পাকিস্তান, ঢাকা’র নাম বদলে রাখা হয় ‘ঢাকা বেতার কেন্দ্র’। সেদিনের সেই ঘটনা চলমান আন্দোলনে যোগ করে নতুনমাত্রা। বীর বাঙালি ক্রমেই এগিয়ে যেতে থাকে দেশমাতৃকাকে ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণের নিগড় থেকে মুক্ত করার চূড়ান্ত লড়াইয়ের দিকে।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন