প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

বদরুদ্দীন উমর নতুন ও সাহসী চিন্তার লড়াকু পুরোধা || হাসান শান্তনু


কাল মার্কস বলেছিলেন, ‘এতদিন দার্শনিকেরা শুধু জগেক নানাভাবে ব্যাখ্যা করেছেন, কিন্তু আসল কাজ হলো তাকে পরিবর্তন করা।’ মার্কসের চিন্তা-ভাবনার প্রচারক ও প্রয়োগপ্রয়াসী বদরুদ্দীন উমর তাঁর আত্মজীবনীতে বলেছেন, ‘জীবনের কোনো অভিজ্ঞতাকে আমি ফেলে দিইনি। প্রত্যেক অভিজ্ঞতা আমার চিন্তা, চেতনা, উপলব্ধিকে সমৃদ্ধ করেছে। আমি জীবনে দ্রুত পরিবর্তিত হইনি। আমার মধ্যে পরিবর্তন এসেছে ধীরে ধীরে। মনে হয় পরিবর্তনের এই ধীর গতিই আমার চিন্তা-চেতনার ভিত্তি মজবুত করেছে।’
যাঁর জীবনে বুদ্ধিবৃত্তিক কাজ আর মানুষের মুক্তির রাজনীতির মধ্যে কোনো প্রাচীর নেই, বরং একটি অন্যটির সঙ্গে অবিচ্ছেদ্য—তিনি বদরুদ্দীন উমর।
বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার মধ্য দিয়ে সমাজের বিপ্লবী রূপান্তরের রাজনৈতিক সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন জীবনভর। মার্কসের শ্রেণীসংগ্রামের চিন্তা নিয়ে পার করছেন জীবনের সব দিন। এটাই তাঁর জীবনের অন্যতম দিক। তিনি জানতেন, এ গন্তব্য বন্ধুর ও বিরুদ্ধ। তবে বিশ্বাস করতেন, মেহনতি মানুষ পরিবর্তন চায়। প্রতিভার কাজ এ চাওয়াকে সুসংগঠিত করা। লেনিন যেমন করেছিলেন রাশিয়ায়, মাও করেছিলেন চীনে, ফিদেল ক্যাস্ট্রো করেছিলেন কিউবায়। শোষণ-নিপীড়ন, বৈষম্য, ফ্যাসিবাদ, সাম্রাজ্যবাদী আধিপত্যের বিরুদ্ধে বদরুদ্দীন উমরের ক্ষুরধার লেখা সমাজ-অধিপতিদের চিন্তাকে বিরতিহীনভাবে মোকাবিলা করে আসছে সেই ষাটের দশক থেকে। তিনি উপমহাদেশে বাংলা ভাষায় মার্কসবাদী সাহিত্য উপস্থিত করার অগ্রণী ব্যক্তিত্ব। ইংরেজিতে পূর্ব পাকিস্তানের শ্রেণীসংগ্রাম আর বাংলাদেশের অভ্যুদয়সহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছেন উপমহাদেশ তথা বিশ্বের কাছে। তিনি উপমহাদেশের অন্যতম সেরা কলামিস্ট।
ষাটের দশকে তাঁর অনেক লেখা বাঙালি মুসলমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পথ দেখিয়েছিল। বাঙালি মুসলমান মধ্যবিত্ত সমাজ, শিক্ষিতদের সক্ষম করে তোলে আত্মপরিচয় প্রসঙ্গে আত্মোপলব্ধিতে। স্বাধীন বাংলাদেশেও তিনি নতুন ও সাহসী চিন্তার পুরোধা। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পরে অসংখ্য কিশোর-তরুণের মধ্যে নতুন দেশ প্রতিষ্ঠার যে স্বপ্ন ক্রমে ক্রমে ভাঙছিল, যারা নতুন পথ অনুসন্ধান করছিলেন, তাঁর চিন্তা ও সক্রিয়তা সেই তারুণ্যকে দেয় নতুন পথের সন্ধান। তিনি বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবীদের একজন। একজন রাজনৈতিক সমালোচকও। দেশ-বিদেশের দৈনিকগুলোতে সাহসী কলাম লিখে অর্জন করেছেন ভিন্নমতাবলম্বী বুদ্ধিজীবীর বিরল সম্মান।
ষাট ও সত্তরের দশকে তিনি এদেশের তরুণ সমাজকে নাড়া দেন ‘সাম্প্রদায়িকতা’ ও ‘সাংস্কৃতিক সাম্প্রদায়িকতা’ বই দু’টির মাধ্যমে। তার ‘পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তত্কালীন রাজনীতি’ বইটি শুধু ভাষা আন্দোলন নয়, সামাজিক-অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিত অনুসন্ধানে শ্রেষ্ঠতম গবেষণা। আহমদ ছফা বইটি প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘আর কিছু দরকার নেই, উমর যদি জীবনে আর কিছু নাও করতেন, তবুও এ বইয়ের জন্যই তিনি বাঙালি সমাজে চিরস্মরণীয় থাকবেন।’ তবে এরপর তিনি আরও অনেক কাজ করেছেন। এখনও করছেন। তাঁর লেখা ‘বাঙালী মুসলমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন’ বইটি ভাষা আন্দোলনের ওপর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা। দুই খণ্ডে লেখা হয় তার ‘ইমারজেন্স অব বাংলাদেশ’ বইটি দেশের পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস। দেশের ইতিহাস নিয়ে এ পর্যন্ত বেশিরভাগ বই লেখা সংকীর্ণ ও দলীয় দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে, যা পক্ষপাত দোষে দুষ্ট, যার বেশিরভাগই লেখা হয়েছে উচ্চবিত্ত বা মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কৃতিত্বকে বড় করে দেখে। বদরুদ্দীন উমরের ইতিহাস সেখানে ভিন্ন। তিনি লিখেছেন সত্যনিষ্ঠ সতর্কতার সঙ্গে। এ ইতিহাসবিদের লেখায় গুরুত্ব পেয়েছে শ্রেণী সম্পর্ক। মার্কস যেমনটা বলেছিলেন, ‘মানবসভ্যতার ইতিহাস হলো মূলত শ্রেণীসংগ্রামের ইতিহাস।’ বদরুদ্দীন উমরের ইতিহাস রচনার অন্যতম বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন রকমের ব্যাপক মাত্রায় প্রাথমিক উত্স ব্যবহার, যা তাঁর ইতিহাসকে করেছে গ্রহণযোগ্য, সত্যনিষ্ঠ, সমৃদ্ধ। ‘ইমারজেন্স অব বাংলাদেশ’ বইটির প্রথম খণ্ডে চল্লিশটি অধ্যায়ে অছে ১৯৪৭ থেকে ’৫৮, আর দ্বিতীয় খণ্ডের ৫৯টি অধ্যায়ে আছে ’৫৪ থেকে ’৭১ সালের ইতিহাস।
ষাটের দশকে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে লিখে তিনি পড়েন আইয়ুব-মোনেম সরকারের রোষানলে। তখন উপলব্ধি করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত থেকে বেশি দূর কাজ করা অসম্ভব। পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় রক্তচক্ষু থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করার প্রত্যয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি ছেড়ে দেন ’৬৮ সালে। যুক্ত হন সক্রিয় রাজনীতিতে। পরে সুযোগ, আমন্ত্রণ থাকা সত্ত্বেও শিক্ষকতা বা অন্য কোনো পেশায় না গিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের ইতিহাস অনুসন্ধান আর এর ওপর দাঁড়িয়ে নতুন ভবিষ্যত্ নির্মাণে রাজনৈতিক ভূমিকা পালনে আজীবন একনিষ্ঠ আত্মনিয়োগ করেছেন। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের পর তিনি এদেশের কমিউনিস্ট আন্দোলনকে ফের সংগঠিত করা আর সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য মাসিক ‘সংস্কৃতি’ পত্রিকা প্রকাশ করেন। ‘লেখক শিবির’-এরও নেতৃত্ব দেন। ‘সংস্কৃতি’ প্রথম প্রকাশিত হয় ’৭৪ সালে। কয়েক সংখ্যা প্রকাশের পরই জরুরি অবস্থা ও সব পত্রিকা নিষিদ্ধের সরকারি সিদ্ধান্তের ফলে ‘সংস্কৃতি’ বন্ধ হয়ে যায় ’৭৪ সালের ডিসেম্বরে। ’৮১ সালে আবারও প্রকাশনা শুরু হয়। তাঁর আরও লেখা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সরকারের রোষানলে পড়ে। আশির দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নসহ পূর্ব ইউরোপের সমাজতন্ত্রের তথাকথিত পরাজয় আর পুঁজিবাদের পুনঃপ্রতিষ্ঠার পর গোটা বিশ্বের মতো এদেশের বামপন্থী মহলেও চরম হতাশা ও মার্কসবাদের প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। ওই সময়ে বদরুদ্দীন উমরের তীক্ষষ্ট ও বিশ্লেষণধর্মী লেখা সেই হতাশাজনক পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে। ’৬৯ সালে তিনি পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টিতে (এমএল) যোগ দেয়ার সময় পূর্ব পাকিস্তানজুড়ে চলছিল গণআন্দোলন। ওই সময় তাঁর লেখা আন্দোলনের গতিকে আরও তীব্র করে। তত্ত্বের তীক্ষষ্ট বিশ্লেষণ আর বাস্তব অবস্থাকে সমাজতান্ত্রিক সংগ্রামের ভেতর দিয়ে এগিয়ে নেয়ার প্রয়াস তাঁর পুরো রাজনৈতিক জীবনে প্রতিফলিত হতে দেখা যায়। এ প্রয়াস থেকে তিনি বর্তমানে জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সভাপতি।
যে রাষ্ট্রে ক্ষুদ্র, তরল লোকজন সমাজের মাথা হিসেবে বিবেচিত হন, যে সমাজে খলনায়কেরা নায়কের মর্যাদা পান, সেখানে বদরুদ্দীন উমরের মতো পণ্ডিত ও বিপ্লবী তাত্ত্বিকের মূল্যায়ন হবে কতখানি? কমিশন কিংবা ক্ষমতায় থাকার সমর্থনের বিনিময়ে যে রাষ্ট্রে সাম্রাজ্যবাদের অবস্থান পাকাপোক্ত হয় আর সুবিধাবাদীদের সহাবস্থান ঘটে, সেখানে কোনো সংবেদনশীল, মননশীল, দায়িত্বশীল মানুষ ক্রোধ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন? প্রগতি চিন্তা ও রাজনীতির প্রবল শক্তিকে এখনও আটকে রেখেছে সুবিধাবাদিতা, লেজুড়বৃত্তি, দেউলিয়াত্বের পুরনো বৃত্ত। বদরুদ্দীন উমরের মতো ব্যক্তিদের এরকম সমাজে অস্বস্তির কারণ হওয়ারই কথা। তবে তিনি সফল। কেননা তিনি হার মানেননি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই উক্তির বাস্তবতা আছে তার জীবনে, ‘তোমরা কমিউনিস্টরা ভুল করো না। ...সাম্রাজ্যবাদ বিশ্বাসঘাতকতা করবেই।’ পরাজয়, আত্মসমর্পণ আর দাসত্বের শৃঙ্খল প্রত্যাখ্যান করার শক্তিই সংগ্রাম এগিয়ে নেয়ার পূর্বশর্ত। গভীর তৃপ্তি আর প্রবল অহঙ্কার নিয়ে বদরুদ্দীন উমর আজ বলতে পারছেন, তিনি আজীবন বিরামহীনভাবে এ শক্তি নিয়ে কাজ করেছেন। যথাসাধ্য ভূমিকা পালনে দ্বিধা, ক্লান্তি ছিল না। জাতীয় দুর্দিনে দুর্বৃত্ত সরকারি নীতি ও অবস্থার বিরুদ্ধে কখনোই কথা বলতে ছাড়েননি।
তিনি ইতিহাসের গৌরবময় দু’টি অধ্যায় ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রামী পুরুষ। ভাষা আন্দোলনের একেবারে চরম মুহূর্ত থেকে পরিণতি পর্যন্ত সব লড়াইয়ের মধ্যে তিনি কাজ করেছেন। আন্দোলনকে তিনি বেগবান করেছিলেন ‘আমাদের ভাষার লড়াই’ শিরোনামে পুস্তিকা লিখে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল ভাষা আন্দোলনের প্রাণকেন্দ্র। তিনি তখন ছিলেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরা ছাত্র। ছাত্র আন্দোলনের সব মিছিল-সভায় তিনি উপস্থিত থাকতেন। সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটি তাঁর ‘আমাদের ভাষার লড়াই’র দশ হাজার কপি ছাপিয়ে প্রচার করেছিল।
বদরুদ্দীন উমর জীবনভর প্রচারবিমুখ থেকেছেন। পুরস্কার, পদবি, সামাজিক শান-শওকত, অর্থবিত্তকে পরোয়া করেননি। এ পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় বা সরকারি-বেসরকারি কোনো ধরনের পুরস্কার তিনি নেননি। ’৭২ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কার দেয়া হলেও প্রত্যাখ্যান করেন। ’৭৪ সালে তিনি প্রত্যাখ্যান করেন ইতিহাস পরিষদ পুরস্কার। চারদলীয় জোট সরকারের আমলে একুশে পদক দেয়ার কথা বলা হলে ওই সময়ও তিনি তা নিতে রাজি হননি। এ প্রসঙ্গে তাঁর অভিমত, ‘পুরস্কারের আশায় আমি লিখি না। কারো দ্বারা আমার পুরস্কৃত হওয়ার প্রয়োজন নেই।’
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলায় ১৯৩১ সালের ২০ ডিসেম্বর তাঁর জন্ম। বাবা আবুল হাশিম ব্রিটিশ ভারতের বঙ্গীয় মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি সর্বভারতীয় রাজনীতিতেও জনপ্রিয় নেতা ছিলেন। বদরুদ্দীন উমর ’৫৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শন শাস্ত্রে এমএ পাস করেন। ’৫৬ সালে চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ, ১৯৫৭ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের শিক্ষক হিসেবে চাকরি করেন। ’৬১ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতিতে অনার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আবার কর্মজীবন শুরু করেন। ’৬৩ সালে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রতিষ্ঠা তাঁর মাধ্যমে হয়। সেখানে বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ ও সমাজকর্ম বিভাগ চালুতে তিনি অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। ’৬৪ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে তিনি ‘সোশ্যাল ওয়ার্ক কলেজ’ প্রতিষ্ঠা করেন।
প্রবন্ধ ও গবেষণা মিলিয়ে বাংলা-ইংরেজি ভাষায় লেখা তাঁর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা প্রায় পঁচাশি। এর মধ্যে ‘সংস্কৃতির সংকট’, ‘পূর্ববাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তত্কালীন রাজনীতি’, ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত : বাঙলাদেশের কৃষক’, ‘বাঙলাদেশে কমিউনিস্ট আন্দোলনের সমস্যা’, ‘যুদ্ধোত্তর বাঙলাদেশ’, ‘ভাষা আন্দোলন ও অন্যান্য প্রসঙ্গ’, ‘বাঙলাদেশে মার্কসবাদ’, ‘বাঙলাদেশে বুর্জোয়া রাজনীতির চালচিত্র’, ‘ভারতীয় জাতীয় আন্দোলন’, ‘মার্কসীয় দর্শন ও অন্যান্য প্রসঙ্গ’, ‘বাঙলাদেশের কৃষক ও কৃষক আন্দোলন’, বাঙলাদেশে ফ্যাসিবাদ’, ‘আমার জীবন’, ‘Politics and Society in East Pakistan and Bangladesh’, ‘Society and Politics in Pakistan’, ‘Towards the Emergency in Bangladesh’ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

সূত্র : আমার দেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ