প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

দক্ষিণ এশিয়া, ভারতবর্ষ এবং বাংলায় ক্যালিগ্রাফির বিকাশ | আসাদ সায়েম


ক্যালিগ্রাফি মূলত বিবাহের নিমন্ত্রণপত্র, বিভিন্ন নিমন্ত্রণপত্র, ফন্ট ডিজাইন, মুদ্রণশৈলী, লোগো, অরিজিনাল হস্তলিখিত লোগো, ধর্মীয় আর্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, পাথর খোদাই এবং স্মরণিকাতে ব্যবহার করা হয়। এছাড়া সৌন্দর্য, প্রশংসাপত্র, জন্ম ও মৃত্যু সনদ, ফিল্ম ও টিভিতে ছবির গতিশীলতা বা স্থিরতা, মানচিত্র এবং আরও বিভিন্ন ক্ষেত্রে ক্যালিগ্রাফির ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। ক্যালিগ্রাফি শব্দটি গ্রিক শব্দ ক্যালোস (সুন্দর) ও গ্রাফ (লিখন) শব্দদ্বয়ের সমন্বয়ে গঠিত। সুতরাং ক্যালিগ্রাফি শব্দের অর্থ দাঁড়ায় সুন্দর লিখন।
প্রাচীন ভারতের বিভিন্ন এলাকায় তালপাতায় ক্যালিগ্রাফি করা হতো। প্রায় ২ হাজার বছর আগে ভারতবর্ষে এই হস্তলিপি বিদ্যমান ছিল। এমনকি কাগজের প্রচলনের পরও প্রায় ৪০০ বছর পর্যন্ত কাগজের সঙ্গে সঙ্গে তালপাতাকে ক্যালিগ্রাফির অন্যতম উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। পাতার উভয় পার্শ্বকে হস্তলিপির জন্য ব্যবহার করা হতো। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে এই শিল্পের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যেত। তালপাতা ছিল ক্যালিগ্রাফির একটি চমত্কার জমিন, যা এশিয়ার বিভিন্ন দেশের শিল্পীরা ব্যবহার করতেন।
এছাড়া পোড়ামাটি এবং তামাও ছিল প্রাচীন ভারতের ক্যালিগ্রাফির জনপ্রিয় উপকরণ। দ্বিতীয় শতাব্দীর প্রথমদিকে ভারতের উত্তরাঞ্চলে বার্চ গাছের ছালকে ক্যালিগ্রাফির জমিন হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
নেপালি ক্যালিগ্রাফিতে বৌদ্ধধর্মের মহায়না এবং ভজরায়ানা শাখার ব্যাপক প্রভাব লক্ষ্য করা যেত। রঞ্জনা হস্তলিপি ছিল এই ক্যালিগ্রাফির প্রাথমিক রূপ। নেপাল, তিব্বত, ভুটান, মঙ্গোলিয়া, চীনের উপকূলীয় অঞ্চল, জাপান এবং কোরিয়াতে বৌদ্ধধর্মের পবিত্র বাণীকে ক্যালিগ্রাফি আকারে সংরক্ষণ করা হতো। এসব ক্যালিগ্রাফির ভাষা ছিল মূলত সংস্কৃত এবং পালি।
ক্যালিগ্রাফি তিব্বতীয় সংস্কৃতির একটি আকর্ষণীয় মাধ্যম। তিব্বতীয় হস্তলিপি ভারতীয় হস্তলিপি থেকে বিকাশ লাভ করে। তিব্বতের উচ্চপদস্থ শ্রেণীর লোক, বিশেষ করে উচ্চ লামা এবং পোটালি সম্প্রদায়ের অধিবাসীরা ছিলেন দক্ষ ক্যালিগ্রাফার। তিব্বত কয়েক শতাব্দী পর্যন্ত বৌদ্ধধর্মের কেন্দ্রবিন্দু ছিল। শব্দের লিখিত রূপ প্রচলনে এই ধর্মের অনেক অবদান রয়েছে। ধর্মের প্রায় সব ধরনের পবিত্র বাণী এবং দালাইলামা ও অন্যান্য ধর্মযাজক এবং পণ্ডিতদের বাণী হস্তশিল্প আকারে সংরক্ষিত হতো। বৌদ্ধধর্মের জপচক্রকে ক্যালিগ্রাফি অনেকটা সহজবোধ্য করে দিত। তখনকার দিনে তিব্বতের সুরম্য ভবনগুলোতে আরব এবং রোমান ক্যালিগ্রাফি শোভা পেত। আগেকার দিনে তিব্বতীয় ক্যালিগ্রাফি নলখাগড়া বা এ জাতীয় উপকরণ দিয়ে অঙ্কিত হতো, কিন্তু বর্তমানে ক্যালিগ্রাফি অঙ্কনে বাটালি টিপ কলম এবং মার্কার ব্যবহার করা হয়।
বাংলা মুলুকে ক্যালিগ্রাফি
ক্যালিগ্রাফি বা হস্তলিখন শিল্পের বিকাশ এবং উন্নয়নে বাংলার স্বাধীন সুলতানদের রয়েছে গৌরবময় অবদান। তখনকার সময়ে ক্যালিগ্রাফি স্মৃতিসৌধ বা জাদুঘরের দেয়াল, মসজিদ, মাদরাসা এবং সমাধিসৌধের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া এবং রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের বিবর্তনে এসব ক্যালিগ্রাফি বেশি দিন স্থায়ী হতে পারেনি। বাংলায় আগেকার দিনে ক্যালিগ্রাফি আঁকা হতো অত্যন্ত সূক্ষ্ম এবং মাধুর্যপূর্ণভাবে। এক সময়ের বাংলাদেশের অংশ বিহারের বারী দরগায় প্রাচীন হস্তলিপির সন্ধান পাওয়া যায়। দিল্লির কুতুব মিনার এবং কুয়াতুল ইসলাম মসজিদের ক্যালিগ্রাফির সঙ্গে এর সাদৃশ্য লক্ষ্য করা যায়। ১২৪৯ খ্রিস্টাব্দের দিকে পশ্চিম দিনাজপুরের একটি মসজিদে ক্যালিগ্রাফির সন্ধান পাওয়া যায়, যা পরবর্তী সময়ে বিখ্যাত তুঘরি স্টাইল হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। ১৩০১ সালে বিহারে সুলতান শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহের আমলে অসাধারণ শিল্পশৈলীর ‘নাসখ’ ক্যালিগ্রাফির উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।
এসব ক্যালিগ্রাফিতে শিল্পীরা উল্লম্ব লাইন এবং তির্যকতার প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতেন, যেগুলো অত্যন্ত সূক্ষ্ম এবং নিপুণভাবে অঙ্কন করা হতো। এসব ক্যালিগ্রাফি ছিল গতানুগতিকতার সম্পূর্ণ বাইরে। দিল্লির আলাই দরগায় পাওয়া সমসাময়িক ক্যালিগ্রাফি ছিল ছোট আঁচে আঁকা, অন্যদিকে বাংলা ক্যালিগ্রাফির মূল বৈশিষ্ট্য ছিল মোটা আঁচে আঁকা।
আরও কিছু ক্যালিগ্রাফি ১৩১৩ সালে বাংলার সুলতান ফিরোজ শাহের সময়ে ত্রিবেণির জাফর খানের সমাধিসৌধের উত্তর দিকের দেয়ালে পাওয়া যায়, যা তুঘরা হস্তলিপির উত্কৃষ্ট রূপ হিসেবে বিবেচিত হয়। এসব ক্যালিগ্রাফি কলমের বড় বড় টানে আঁকা এবং অনুভূমিক অক্ষরগুলো গুচ্ছ ভিত্তিতে আঁকা হতো। ত্রিবেণির ফিরোজ শাহী হস্তলিপির প্রক্রিয়ায় শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহের ক্যালিগ্রাফির পূর্ণতার ছাপ লক্ষ্য করা যায়, যা কলকাতার পূর্ব উপকণ্ঠের একটি মসজিদে শোভা পেত। এই ক্যালিগ্রাফির অক্ষরগুলো ছিল অত্যন্ত সূক্ষ্ম এবং পরস্পর গ্রন্থিত। এগুলোকে তুঘরা ক্যালিগ্রাফির ভিন্ন রূপ হিসেবে বিবেচনা করা হতো। ১৩৭৪-৭৫ সালে পাণ্ডুয়ার আদিনা মসজিদে অঙ্কিত হস্তলিখন শিল্পকে বাংলার ক্যালিগ্রাফি শিল্পের ল্যান্ডমার্ক হিসেবে অভিহিত করা হয়। এগুলো ছিল অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর এবং চিত্তাকর্ষক। এগুলো যে কারও চোখ শীতল করার জন্য যথেষ্ট ছিল। এই মসজিদের আরেকটি ক্যালিগ্রাফি ছিল এই শিল্পের আভিজাত্যের নিদর্শন। এর ঊর্ধ্ব লাইন অত্যন্ত মনোরম ‘কুফিক’ স্টাইলে আঁকা হয়, যা থেকে প্রতীয়মান হয়, বাংলার ক্যালিগ্রাফাররা কার্যকরীভাবে কুফিক স্টাইলেও সমান পারদর্শী ছিলেন। কিন্তু এটা ছিল বাংলার কুফিক ক্যালিগ্রাফির একমাত্র নিদর্শন। ১৪৪৩ সালে ইলিয়াস হোসেন শাহী বংশের দ্বিতীয় সুলতান নাসির উদ্দিন মাহমুদ শাহের সময়ে বালিয়াঘাটায় অত্যন্ত মনোরম একটি ক্যালিগ্রাফির পেটেম্লট পাওয়া যায়। এটি ওই সময়ের ক্যালিগ্রাফিকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যায়। ১৪৭৪ সালে সুলতান শামসুদ্দিন ইউসুফ শাহের আমলে ‘বো এবং অ্যারো’ টাইপের ক্যালিগ্রাফির সন্ধান পাওয়া যায়। এটা ১৪৮৭ সালে সাইফুদ্দিন ফিরোজ শাহের আমলে উত্কৃষ্ট রূপ লাভ করে।
মালদার কাছে কাটরা মসজিদে অঙ্কিত ক্যালিগ্রাফি ‘বো এবং অ্যারো’ টাইপের ক্যালিগ্রাফির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সংক্ষেপে বলা যায়, প্রাচীন বাংলায় পাঁচ ধরনের ‘তুঘরা’ ক্যালিগ্রাফি বিকাশ সাধিত হয়। এগুলো হলো—‘প্লেইন তুঘরা’, ‘কাফ এবং ইয়া’ তুঘরা, আরবি হা হরফের আদলে হা তুঘরা, ‘উলম্ব ইয়া হু’ তুঘরা, ‘সোয়ান’ তুঘরা এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বিখ্যাত ‘বো অ্যান্ড অ্যারো’ তুঘরা। এসব তুঘরার স্টাইল ছিল অত্যন্ত সাধারণ, কিন্তু মনোরম আভিজাত্যের প্রতীক। বাংলায় তুঘরা স্টাইলের দর্শনীয় ও মনোমুগ্ধকর ক্যালিগ্রাফি সব মুসলিম বিশ্বের ক্যালিগ্রাফি থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন ছিল।
তুঘরা ছাড়াও বাংলার ক্যালিগ্রাফাররা সাধারণ কিন্তু নিপুণ তুলিতে ‘নাসখ’ এবং ‘তুলুথ’ ক্যালিগ্রাফি অঙ্কনে ছিলেন সিদ্ধহস্ত। ১৪৮৪ সালে গৌড়ের গানম্যান্ট মসজিদে প্রাপ্ত ‘নাসখ’ ক্যালিগ্রাফি এই ধরনের শিল্পের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ১৫০০ সালে সুলতান শাহের পুত্র প্রিন্স দানিয়েলের আমলে পশ্চিমবঙ্গের একটি মসজিদে কুফিক অক্ষরে তুঘরা হস্তলিপি অঙ্কন করা হয়। এগুলো ছিল ইন্দো-মুসলিম এপিগ্রাফির একটি চমত্কার নিদর্শন।
বাংলায় হোসেন শাহী আমলের পতনে, সামাজিক-সাংস্কৃতিক বিশৃঙ্খলার সঙ্গে সঙ্গে ক্যালিগ্রাফি শিল্পেরও অস্তিত্ব বিলোপ হয়ে যায়। তবে ১৫৫৯ সালে আফগান শাসনামলে গিয়াসউদ্দিন বাহাদুরের আমলে ক্যালিগ্রাফি শিল্প কিছুদিন স্থায়িত্ব লাভ করে। পরে মোগল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে বাংলার চিরায়ত ক্যালিগ্রাফির স্থলে মোগল সাম্রাজ্যের রাজধানীর ক্যালিগ্রাফির আদলে বাংলায় ক্যালিগ্রাফি চর্চা শুরু হয়, যার ফলে বাংলার ক্যালিগ্রাফি শিল্প আস্তে আস্তে বিলীন হয়ে যায়।
১৭০৭ সালে সর্বশেষ মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পরপরই মোগল সাম্রাজ্যের পতনের সঙ্গে সঙ্গে এর শিল্পেরও পতন শুরু হয়। এরপর ১৭৩০ সালের আভাদ, দাক্ষিণাত্য এবং বাংলা স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়। তারপর লক্ষ্মৌ, হায়দারাবাদ এবং মুর্শিদাবাদে আস্তে আস্তে শিল্প সংস্কৃতির বিকাশ লাভ শুরু হয়। ১৭১৩ সালে মোগল মুর্শিদাবাদ মোগল সাম্রাজ্যের রাজধানী স্থাপিত হওয়ার পর বিহার ও উড়িষ্যা আস্তে আস্তে বাণিজ্যিক এবং শিল্প-সংস্কৃতির কেন্দ্রে রূপান্তরিত হতে থাকে। এর সম্পদ এবং সমৃদ্ধিতে আকৃষ্ট হয়ে চিত্রকররা মুর্শিদাবাদে জড়ো হতে থাকেন। ১৭৪০ থেকে ১৭৫৬ সালের মধ্যে আলিবর্দী খাঁর শাসনামলে ক্যালিগ্রাফি শিল্পের ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়। কেননা তিনি ছিলেন অত্যন্ত পরিপাটি এবং শিল্প-সংস্কৃতিমনা। তারপর তার পৌত্র সিরাজদ্দৌলার শাসনামলে ক্যালিগ্রাফি শিল্প নবজীবন লাভ করে। এভাবে সময়ের বিবর্তনে বাংলা মুলুকে ক্যালিগ্রাফি শিল্প বিকাশ ও উন্নতি লাভ করে। তবে বাংলা ক্যালিগ্রাফিতে ইসলামী ক্যালিগ্রাফির ব্যাপক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।
ঐতিহাসিক তথ্যমতে, প্রাচীন মিশরীয় হায়ারোগ্লিফিক্সের নান্দনিক শিলালিপি হচ্ছে ক্যালিগ্রাফির প্রাথমিক প্রচেষ্টা। ইসলামী লিপিকলার উন্মেষ ও এর প্রসার ঘটেছিল ইসলাম ধর্মের প্রচারের পাশাপাশি। আরবি ভাষায় লিখিত পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আল কোরআনের অনুলুপি তৈরি ও প্রচারের প্রয়োজনেই বিকশিত হয়েছিল ইসলামী লিপিকলা। পরবর্তী সময়ে এই চর্চা ধর্মীয় প্রচারণার সঙ্গে কাঁচ ও মৃিশল্প, ধাতুশিল্প, বয়নশিল্প, স্থাপত্য, সিরামিকসহ বিভিন্ন শিল্প মাধ্যমে ছড়িয়ে পরে। অতীতে বাংলাদেশে ক্যালিগ্রাফি শিল্পের তেমন প্রসার ঘটেনি। দেশের মূল ধারার শিল্পচর্চায় যুক্ত হতে পারেনি এই ক্যালিগ্রাফি। তবে আশার দিক হচ্ছে, ধীরে ধীরে এই ক্যালিগ্রাফি চর্চায় এগুচ্ছে বাংলাদেশ। প্রাতিষ্ঠানিক এবং ব্যক্তিগত পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এই শিল্প দিন দিন বিকাশ লাভ করবে।
 
সূত্র : আমার দেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ