প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

অদ্ভুত আঁধার এক by আসিফ মহিউদ্দীন


"ভাই সিগারেটটা দেন তো।"
বা দিকে তাকিয়ে দেখলাম একটা কম বয়সী ছেলে, হাত বাড়িয়ে সিগারেট চাচ্ছে। মাঝে মাঝে এমন হয়, কেউ সিগারেট ধরাবার জন্য সিগারেট চায়। কিন্তু ছেলেটার হাতে কোন সিগারেট দেখছি না।
জিজ্ঞেস করলাম "কেন? কি করবা"

"খামু, বড্ড ঠান্ডা পরছে।"

মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। দেশের মানুষ ভাত পায় না, আর এই বেটা আয়েশ করে সিগারেট টানবে। তাও যেই সেই সিগারেট না, সাড়ে পাচ টাকা দামের বেনসন এন্ড হেইজেস। বুঝলাম একটু পাগল কিছিমের লোক, বেশি ঘাটিয়ে লাভ নাই। বললাম "সিগারেট নাই, যাও ভাগো"।

ছেলেটা দেখি একেবারে অবিশ্বাসের দৃষ্টিতে তাকালো। যেন বিশ্বাসই করতে পারছে না যে আমি তাকে একটা সিগারেট দিলাম না। হতভম্ব হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে থাকলো কিছুক্ষণ। তার দৃষ্টিতে অপমানের ছাপ বেশ স্পষ্ট। এত আত্মসম্মান বোধ নিয়ে বেটা রাস্তার মানুষের কাছে সিগারেট চাচ্ছে, এ মাথা খারাপ না হয়ে যায় না।

কি মনে হতে সিগারেটের প্যাকেটটা বাড়িয়ে দিলাম। আমার দামী লাইটারটা দিয়ে ধরিয়েও দিলাম। ছেলেটার আর কোন ভাবান্তর নাই, সিগারেটে জোরে একটা টান দিয়ে হেটে চলে গেল। যেন এটাই খুব স্বাভাবিক। হাটার ভঙ্গি বেশ স্বাভাবিক, তবে পাগল যে তা বোঝা যাচ্ছিল। সাই সাই করে গাড়ি যাচ্ছে, তার কোন বিকার নাই। গাড়িকে একটুও পাত্তা না দিয়ে রাস্তা পার হয়ে গেল।

আমিও রাস্তা পার হবার জন্য হাটা শুরু করলাম। সামনে নীতুর বাসা।

প্রতিদিন নীতুর বাসায় যাবো যাবো করেও কেন জানি যাওয়া হচ্ছে না। ওর বাসায় একবার যাওয়া দরকার। নীতুর বাবার নাকি হার্টে সমস্যা দেখা দিয়েছে। হার্ট বেশ ফুলে গেছে, অপারেশনের দরকার পরতে পারে। নীতুর মারও শরীর ভাল যাচ্ছে না, ডায়াবেটিক ধরা পরেছে কদিন হল। তাকেও দেখতে যাওয়া দরকার।

এসব চিন্তা করতে করতে একেবারে নীতুর বাসার সামনেই চলে আসলাম। যাবো যাবো ভাবতে ভাবতে পেরিয়ে আসলাম নীতুর বাসাটা। কেন জানি যাওয়া যাচ্ছে না ওর বাসায়, যখনি ওর বাসায় যাবো ভেবে বের হচ্ছি, পা আটকে যাচ্ছে।

এরেকটা সিগারেট ধরিয়ে রিকশা নিলাম। আমার বাসা খুব বেশি দুরে না, হেটেই যাওয়া যায়। কিন্তু বৃষ্টি বেশ জাকিয়ে বসেছে, বাসায় যেতে যেতে পুরো ভিজে যাবো। রিকশাওয়ালাদেরও পোয়াবারো, তিনগুন ভাড়া চেয়ে বসেছে। কি আর করা, একটু মুলামুলি করে উঠে পরলাম রিকশাতে। রিকশাওয়ালারা ঢাকার প্রান, তাদের ক্ষেপাতে নাই।

নীতুর সাথে যখন রিকশায় চড়তাম, সারাটা রাস্তা আমাকে ক্ষেপাতে থাকতো। নতুন অফিসে জয়েন করার পরে আমার অল্প একটু ভুড়ি হয়েছে, ভুড়িতে খোঁচা দিয়ে বলতো "মোটু কোথাকার, আর একটু বাড়লেই তো আর এক সাথে রিকশায় চড়া যাবে না। তা ক'মাস?"

আমার খুব রাগ লাগে আমাকে কেউ মোটু বললে। কিন্তু নীতু এত মিষ্টি করে মোটু বলে, আমার আর রাগ করার উপায় থাকে না। অনেক চেষ্টা করেও রাগ করতে পারি না।

সেবার ডিসেম্বর মাসেই, হ্যা ডিসেম্বরেই আমরা দুজন দুজনকে মোটু, ইতর, বদমাইশ বলতে বলতে রিকশায় করে যাচ্ছিলাম। আমাদের ভালবাসাটাও অদ্ভুত রকমের ছিল, কেউ কখনও কাউকে জড়িয়ে ধরে বলিনি ভালবাসি, বা কোন রোমান্টিক কথা, আবেগের কথাও বলিনি। কিন্তু দুজন দুজনকে ছেড়ে একদিনও থাকতে পারতাম না। আমাদের সব কথা, সব যুদ্ধ, মারামারি, একে অন্যকে খোঁচা মেরে কথা বলাই ছিল আমাদের সম্পর্ক।

সেই ডিসেম্বরে আকাশে চমৎকার চাঁদ উঠেছিল। আমি চাঁদের দিকে তাকিয়ে মুগ্ধ হয়ে ছিলাম, আমারও একটু রোমান্টিক হবার ইচ্ছা করছিল। যদিও আমার ওসব একেবারেই আসে না।

চাঁদের আলোয় নীতুকে কেমন জানি অচেনা মনে হচ্ছিল। আমার কিছু বলতে ইচ্ছা করছিল, কোন কবিতার লাইন, কোন প্রচন্ড আবেগের কথা। স্মৃতি হাতরে তন্নতন্ন করেও কোন লাইন মনে আসছিল না। শেষমেষ মুখ ফস্কে বেড়িয়ে গেল,"তোমাকে চাঁদের মত লাগছে"

বলার পরেই ভুল বুঝতে পারলাম, সর্বনাশ হয়ে গেছে। নীতু চোখ ছোট ছোট করে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে বলল,"তোমার মাথা ঠিক আছে তো? বাংলা সিনেমা দেখা শুরু করলে নাকি।"

আমি প্রচন্ড অপমানে তখন অন্যদিকে তাকিয়ে আছি। কি ঝামেলায় পরলাম, এই ডায়লগের খোঁচা আমাকে আগামী এক মাস শুনতে হবে। সুযোগ পেলেই আমাকে বলবে বাংলা সিনেমা দেখা ছাড়ো। ঐসব বলে মেয়ে পটানো যায় না। একটু স্মার্ট হও। যেমন গাধা ছিলা তাই রয়ে গেলা, মানুষ হলা না।

অন্যদিকে তাকিয়ে ছিলাম, ভাব দেখাচ্ছিলাম কিছুই শুনছি না। রাস্তায় দেখি জয় বাংলা পাগলটা চিৎকার করছে। জয় বাংলা পাগলটার বয়স কত, কিভাবে পাগল হল আমি কিছুই জানি না। ছোট বেলা থেকেই এলাকায় দেখে আসছি ওকে। যেকোন মিছিলে গিয়ে জয় বাংলা বলে চিৎকার দিয়ে দেয়। পাগলটা এমনই আহাম্মক, বুঝতেই চায় না জয় বাংলা এখন আর চিৎকার দিয়ে বলার মত স্লোগান না। এই স্লোগানটা একটা রাজনৈতিক দল দখল করে নিয়েছে। বেচারা বিএনপির মিছিলে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে বেশ কয়েকবার মার খেয়েছে, যুবদলের ষন্ডামার্কা নেতারা একবার ওকে মেরে পুরা ছেচে ফেলেছিল মিছিলের মাঝখানে গিয়ে জয় বাংলা বলার অপরাধে। কিন্তু আহাম্মকের বাচ্চা এখনও বুঝে উঠতে পারে নি যে এটা ৭১ নয়, এটা স্বাধীন বাংলাদেশ। এখানে জয় বাংলা বলে চেচামেচি করলে জনগনের কোমল অনুভূতিতে আঘাত লাগে, তাদের বিএনপিয়ানুভূতি, জামাতানুভূতি প্রবল ভাবে আক্রান্ত হয়। এরকম পাগলকে দেশ থেকে বের করে দেয়া দরকার।

ঐদিকে নীতু আমাকে বেশ পেয়ে বসেছে, সমানে পচাচ্ছে আমাকে। কিন্তু নীতুর কথায় খেয়াল করতে পারছি না। জয় বাংলা পাগলটা দেখলাম বেশ জোরে জোরে চেচাচ্ছে, "তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা। বীর বাঙ্গালী অস্ত্র ধর বাংলাদেশ স্বাধীন কর।" খেয়াল করে দেখলাম মিছিলটা ছাত্র শিবিরের। তারা কি কারনে জানি মিছিল করছে, কার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত বা কোন কার্টুনে কি আঁকা তা নিয়ে। পাগলটা বরাবরের মতই কিছু না বুঝে মিছিলে ভিড়ে গেছে, আর জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে যাচ্ছে।

সামনের সাড়িতে শিবিরের নেতাদের চেহারায় দেখলাম প্রবল হতাশা, তাদের মিছিল না এখানেই পন্ড হয়ে যায়। তারা কিছু পাতি নেতাকে কি জানি নির্দেশ দিল। কয়েকজন পাগলটাকে টেন হিচড়ে রেললাইনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আমি রিকশা থেকে নেমে গেলাম, নীতুকে বললাম বাসায় চলে যেতে। আমি পরে ফিরবো।

শিবিরের নেতাগুলো আমাকে চেনে ভালকরেই। আমি এগিয়ে যেতেই চাপ দাড়িওয়ালা ছাগলা সগির বলে উঠলো "আরে নাস্তিক সাহেব, কি খবর। আপনার নাস্তিকি দাওয়াত কার্যক্রম কেমন চলছে। কটা ছেলের মাথা আবার নষ্ট করলেন। একবার পার্টি অফিসে আসতে কইলা আইলেন না। আপনের মত লোক আমাগো দলে থাকলে মনে করেন বছর ঘুরতে না ঘুরতেই বড় মাপের নেতা হইয়া যাইতেন। আপনের কথা পুলাপান যেমন খায়, মাশাল্লাহ।"

আমি বললাম, "জয় বাংলা পাগলটা কই? তারে কই নিয়া গেল?"
ছাগলা সগির বলল, "ঐটা নিয়া টেনশন নিয়েন না। ও বেজায় ত্যাক্ত করে। ওরে একটা বিড়ি কিন্না দিতে পাঠাইলাম। হালায় যেইখানে সেইখানে জয় বাংলা কয়, এইটা তো ঠিক না, তাই না। এইটা স্বাধীন বাংলাদ্যাশ। এইখানে এই সব তো বলা যাইবো না।"

আমি দৌড়ে চলে গেলাম রেল লাইনের দিকে। কিন্তু ততক্ষণে পাতি নেতারা জয় বাংলা পাগলটাকে নিয়ে গেছে। পেলাম না।

বাসায় ফিরে আসলাম। এই শিবিরের নেতাগুলো বেশ ক্ষমতাশালী। এলাকার যুবদলের নেতারাও এদের ভয় পায়। এদের সাথে আমি ঝামেলা করতে চাই না, এদের ক্ষমতা নাকি অসীম। বাসায় ফিরে নেটে বসলাম।

সকাল বেলা নাস্তা খাবার সময় কাজের ছেলেটার মুখে শুনলাম জয় বাংলা পাগলটা মারা গেছে। কারা জানি পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। মৃত্যু নিশ্চিত করার জয় পায়ের একটা রগও কেটে দিয়েছে।

পেটের ভেতরে কেমন জানি মোচড় দিয়ে উঠলো। গা গুলিয়ে উঠছিল, গরগর করে কিছুক্ষণ বমি করলাম।

সেই ডিসেম্বরের পরে মাঝে মাঝেই পাগলটাকে মনে পরতো। আর তেমন কেউ হয়তো মনে রাখে নি। পাগলটার লাশ কি করা হয়েছিল তাও খোজঁ নেই নি। কি দরকার আমার? পাগলামী ছাগলামী করতে গিয়ে দেশপ্রেমিক জনগনের হাতে মার খেলে কে বাঁচাতে আসবে? এই ধরনের পাগলের মরে যাওয়াই উচিৎ। বেঁচে থেকে এরা দেশ জাতির কি এমন উন্নতি করবে?

পাগলটার কথা মনে হলেই নীতুর কথা আরও বেশি মনে পরে। নীতু পাগলটাকে আমার একটা শার্ট দিয়েছিল। সেই শার্টটা পরে পাগলটার কি খুশি, নীতুকে জড়িয়ে ধরেছিল। এতদিন প্রেম করার পরেও আমি নীতুকে কখনও জড়িয়ে ধরতে পারলাম না, একটু হাত ধরতে চাইলেই ধমকে ধমকে কান ঝালা পালা হয়ে যেত, অথচ নীতু পাগলটাকে কিছুই বলে নি।

ইচ্ছা করছে নীতুকে একটা ফোন দিতে। কিন্তু নীতুকে ফোন দেয়া অনেক খরচের ব্যাপার। নীতুও ফোন সহজে ছাড়তে চায় না, এতক্ষণ কথা বলাও সম্ভব না, তাই ফোন দেবার চিন্তাটা বাদ দিতে হল।

বৃষ্টির ভেতরে সব ঝাপসা হয়ে আসছে, বাসায় ফিরতে হবে তাড়াতাড়ি। একটু পরেই অন্ধকার নামবে, সেই অন্ধকারে নিশাচর জীবেরা খাবারের সন্ধানে বের হবে। আধুনিক হিংস্র প্রানীরা হামলে পরে কামড়ে ধরবে না, ধীরে ধীরে রক্ত চুষে নেবে। তারা দখল করে নেবে, আমাদের শিকলে আটকে ফেলবে। যেমন দখল করে নিয়েছে নীতুকেও।

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ