প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

নিজের ঘরে by মাসুদ আনোয়ার


এখন বড় একা একা লাগে কমুর। কিছুই ভালো লাগে না আগের মতো। খেলার মাঠ, সঙ্গী-সাথী, হাডুডু, দাঁড়িয়াবান্দা, কানামাছি, গুলতি ছোড়া, পাখি ধরা—কিছুই না। আগে মাঝেমধ্যে দল বেঁধে কর্ণফুলীতে ঝাঁপিয়ে পড়ত সে। সাঁতার কাটত, নৌকা বাইত। নৌকায় করে ওপার যেত, তারপর সরফভাটার নতুন কাঁচা রাস্তা ধরে বৃহৎশঙ্কর হাটের পাশ দিয়ে চলে যেত পুব দিকের নীল পাহাড়ের কাছে। সারা দিন ঘুরে বেড়াত টইটই করে। কিন্তু এখন আর ওসব কিছুই তার মন টানে না।
বিকেলে জাহিদ, হারুন, মতি, মহী, সানুরা খেলতে যায় মাঠে। কমুকে ডাকতে আসে তারা। কিন্তু কমু যায় না। ওদের হইহল্লা আর চিৎকারে তার মাথা ধরে যায়। একটা না একটা ছুতো দেখিয়ে তাই সে গা বাঁচায়। চুপচাপ ঘরে বসে থাকে। তারপর এক সময় আস্তে করে বেরিয়ে যায়।
কর্ণফুলীর অপর তীরে চিরিঙ্গার পাহাড়। দিগন্তের কোলে চুপচাপ শুয়ে আছে জন্মকুঁড়ের মতো। এপার থেকে তাকালে ওপারে গাছগাছালির নীলচে আভাস চোখে পড়ে। সে নীলের গায়ে মানুষের পায়ে চলার আঁকাবাঁকা পথ। দূর থেকে মনে হয়, নীল জামায় সাদা ডোরা কিংবা নীল কাঁথায় সাদা সুতোর নকশা।
পড়ন্ত বেলায় সূর্য পশ্চিম আকাশের একদম শেষ প্রান্তে এসে পৌঁছায়। রংহীন রোদ চকচকে সোনালি হয়ে ওঠে। দিনের শেষে ক্লান্ত পাখিরা ফিরে আসে ঝাঁক বেঁধে। কলরব করতে করতে নিজ নিজ বাসা খুঁজে নেয় চিরিঙ্গা পাহাড়ের উঁচু উঁচু গাছগুলোর ঝাঁকড়া মাথায়। কর্ণফুলীর সোনালি পানিতে সোনালি পাল উড়িয়ে ভাটির দিকে ভেসে যায় পুব দিক থেকে নীল পাহাড়ের বুক চিরে বেরিয়ে আসা নৌকা আর সাম্পানগুলো। নৌকার গলুই অথবা পাছায় বসে থাকে মাঝিরা। আনমনে গান গায় কখনোসখনো।
কমু এসে দাঁড়ায় এখানে। আগে এদিকটায় খুব কমই আসত সে। আসার দরকার হতো না। কিন্তু এখন তার প্রতিদিন আসা চাই। কোনো দিন কোনো কারণে আসতে না পারলে মনমেজাজ খারাপ হয়ে যায়। কারণে-অকারণে রেগে ওঠে। রাতে পড়তে বসেও আনমনা হয়ে থাকে।
এখানে নিয়মিত আসা শুরু হয় রূপম আসার পর থেকে। জাহিদ-হারুনদের সঙ্গে রূপম মিশতে পারত না। ওর কথা শুনে প্রথম দিনই জাহিদ হাসতে শুরু করেছিল। তার সঙ্গে হারুন-মতিরাও।
রূপম ভীষণ অবাক হয়েছিল তাদের হাসতে দেখে। হাসার কারণ বুঝতে না পেরে ওদের দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়েছিল। তারপর চোখমুখ লাল করে বলেছিল, ‘আমি টো হাসির কঠা বলসি না। দেন হোয়াট মেকস য়ু লাফ!’
তার রাগ দেখে জাহিদরা আরও বেশি করে হাসছিল। হেসে গড়িয়ে পড়ছিল। মতি পেটে হাত চেপে রূপমের দিকে ঝুঁকে বলেছিল, ‘লাফ! কই, আমরা আবার কখন লাফালাম?’
তারপর সে তার ক্লাস সেভেনের ইংরেজি বিদ্যা ফলিয়ে বলেছিল, ‘উই নো জাম্প।’
কাণ্ড দেখে রূপমের কেঁদে ফেলার জোগাড়। কমুর দিকে করুণ চোখে তাকিয়ে বলেছিল, ‘ওরা অমন করে হাসে কেন? হোয়াই দে ডু সো?’
কমুর খুব খারাপ লাগে। তার মনে হয়েছে, এটা জাহিদদের বাড়াবাড়ি। রূপম তাদের পাড়ারই ছেলে। মার কাছে শুনেছে, রূপমের বয়স যখন দুই বছর, তখন তার বাবা তাদের নিয়ে লন্ডনে চলে যান। রূপম বড় হয়েছে সেখানেই। লেখাপড়াও শিখছে সেখানে। ওর ছোট বোন রিসুও। এগারো বছর পর তার বাবা এবার দেশে ফিরে এসেছেন তাদের নিয়ে। আবার চলে যাবেন মাস খানেক বাদে। মার মুখে সে আরও শুনেছে, রূপমের বাবা এবার একেবারেই চলে যাবেন। তাই জায়গাজমি যা আছে সব বিক্রি করে দেবেন।
সুতরাং রূপম যদি তাদের মতো বাংলায় ভালোভাবে কথা বলতে না পারে, তাতে অমন হাসবার কী আছে? সে তাই ধমক দেয় জাহিদকে, ‘কী হলো, অমন হাসছিস কেন? ওকে পাগল মনে হচ্ছে নাকি তোর?’
কিন্তু তার ধমকে কাজ হলেই তো। জাহিদটা পাজির পা ঝাড়া। শেষে কমু খেপে গিয়ে বলেছে, ‘চল রূপম, আমরা এদের সঙ্গে খেলব না। আমরা দুজনে নদীর পাড়ে বেড়াব।’
বেড়াতে বেড়াতে সেদিন ওরা একদম চিরিঙ্গা পাহাড়ের কাছাকাছি এই জায়গায় এসে পৌঁছেছিল। এর পর থেকে প্রতিদিনই তারা এখানে এসে বসত। বসে বসে রাজ্যের কথা বলত।
রূপম নদী দেখত, গাছপালা দেখত, নদীতে ভেসে যাওয়া নৌকা-সাম্পানের দিকে চেয়ে থাকত। মাঝিরা গান গাইতে গাইতে ভাটির দিকে চলে যেত।
একদিন এক মাঝি গান গেয়ে যাচ্ছিল। গানের সুরটা ছিল চমৎকার। রূপম একমনে গান শুনতে শুনতে জিজ্ঞেস করল, ‘এটা কী গান, কো-মু?’
রূপম ‘কমু’ বলতে পারত না। বলত ‘কো-মু’। কমু হাসত। তার হাসিতে রূপম মোটেই রেগে যেত না। সে বুঝতে পারত, কমুর হাসি জাহিদদের হাসির মতো অভদ্র নয়। তাই সে নিজেও হাসত নিজের অপারগতায়।
গানটা রূপমের খুব ভালো লেগেছিল। কমুর কাছে শুনে শুনে তাই সুরসহ মুখস্থ করে ফেলেছিল ওটা। কমুকে সে বলত, ‘জানো কো-মু, আমি এবার লন্ডনে গেলে আমার বন্ধু অ্যান আর লরেলকে ডা-রু-ন একটা সারপ্রাইজ দেব। এই গানটা আমি বেঙ্গলিতেই গেয়ে শোনাব টাডের।’
কমু খুব উৎসাহ পেত ওর কথায়। ব্যাপারটা চিন্তা করে রীতিমতো উত্তেজনা বোধ করত। মনে মনে দেখতে পেত, রূপমের মুখে বাংলা গান, তা-ও আবার আঞ্চলিক, শুনে তার বন্ধুরা কেমন হাঁ হয়ে রয়েছে। খুব মজা পেয়ে সে-ও হাততালি দিত। ‘ঠিক। দারুণ একটা আইডিয়া! তোমাকে আরও ভালো করে শিখতে হবে তাইলে। ঠিক আছে, তুমি গাও, আমি দেখি ভুলটুল হয় কি না।’
রূপম ভাঙা ভাঙা বাংলায় গাইত, ‘ছোড ছোড রে ঢেউ টুলি, লুসাই পাহাড়ট্টুন নামিয়েরে যার গৈ কর্ণফুলী...’
রূপমকে শুধিয়ে শুধিয়ে লন্ডনের গল্প শুনেছে কমু। ওই দেশে এখানকার মতো গরম নেই। সব সময় ঠান্ডা। বরফ পড়ে খুব। বড় বড় বাড়িঘর সব আকাশের দিকে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে। সব পাকা দালানকোঠা। রাস্তায় সারি বেঁধে গাড়ি চলে। মাটির নিচে চলে রেল ঝপাঝপ করে। টিকিট কিনতে গেলে এখানকার মতো ঠেলাঠেলি করতে হয় না। মেশিনে ঠিকমতো পয়সা ফেললে ঠিক ঠিক জিনিস বেরিয়ে আসে, আরও অনেক গল্প।
রূপম চলে গেছে প্রায় এক মাস আগে। তাদের বাড়িঘর কিনে রেখেছে কমুর বাবা। ওরা আর বাংলাদেশে আসবে না।
বিদায় নেওয়ার সময় কমুকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলেছে রূপম। চোখ মুছতে মুছতে বলেছে, ‘সি য়ু অ্যাগেইন, কো-মু। অ্যান আর লরেলকে তোমার কথা বলব আমি। টারা খুব খুশি হবে। আর, আই’ল রাইট টু য়ু, সিওর।’
কমুও না কেঁদে পারেনি তখন।
রূপম চলে যাওয়ার পর তার মনে হয়েছে, সে-ও যদি রূপমের সঙ্গে চলে যেতে পারত লন্ডনে! ওখানে নিশ্চয় এখানকার চেয়ে অনেক মজা হয়। আর এই দেশের চেয়ে সে দেশ অনেক উন্নতও নিশ্চয়। রূপম একবার বলেছিল, ঢাকা শহরের চেয়ে লন্ডন শহর নাকি ঢের বেশি বড় আর সুন্দর। কমু এখনো ঢাকা শহরও দেখেনি। সে চট্টগ্রাম শহর দেখেছে। কিন্তু চট্টগ্রাম ঢাকার মতো অত বড় আর সুন্দর নয়। নাজু কাকুর কাছে ঢাকার গল্প শুনেছে সে। রূপমের ভাগ্যে হিংসা হয় ওর। রূপমের বাবার মতো ওর বাবাও যদি...
প্রায় দুই বছর পর হঠাৎ একদিন রূপমের চিঠি পেল কমু। এর মধ্যে রূপম ওর কাছে চিঠি লেখেনি। কমু ওর কথা ভুলেই যাচ্ছিল প্রায়। এমন সময়ে চিঠি পেয়ে সে অবাকই হলো। রূপম লিখেছে,
‘কমু, বাংলাদেশে গিয়ে বাঙালির ছেলে হয়েও বাংলায় কথা বলতে পারিনি বলে জাহিদরা হেসেছিল। সেদিন ওদের ব্যবহারে দুঃখ পেলেও এখন আর দোষ দিচ্ছি না। তবে তোমার ব্যবহারে আমার মন ভরে গিয়েছিল। তুমি আমার খুব ভালো বন্ধু হয়েছিলে।
‘জাহিদের ব্যবহারে দুঃখ পেলেও আমার ভীষণ জেদ চেপে গিয়েছিল বাংলা শেখার জন্য। তাই এখানে এসে একজন বাঙালি ভদ্রলোকের কাছে আমি আর রিসু বাংলা শিখতে শুরু করি। আব্বু বলতেন, কী লাভ হবে বাংলা শিখে? আমরা তো আর দেশে ফিরে যাচ্ছি না। কিন্তু আমি তা শুনিনি। কমু, আমি ইংল্যান্ডে থেকেও খুব কষ্ট পাই বাংলাদেশের কথা ভেবে। যদিও আমরা এখানকার নাগরিক, কিন্তু আমাদের জন্মভূমি তো বাংলাদেশ। আমার মনে হয় বাংলাদেশে তোমরা ভালোই আছ। যদিও গরিব দেশ, তবু তোমরা নিজের ঘরেই আছ। কেউ তোমাদের বলছে না যে, তোমরা বহিরাগত। তোমরা ভিনদেশি। তোমরা চলে যাও এই দেশ থেকে। গত সপ্তাহে একদল শ্বেতাঙ্গ ছেলে একটা বাঙালি ছেলেকে খুব মেরেছে। তারা আমাদের দেখলে হাসে, আমাদের উপহাস করে। তাই আমি আব্বুকে বলেছিলাম। কিন্তু তিনি বলেন, সব ঠিক হয়ে যাবে। অথচ আমার মনে হয়, কিছুই ঠিক হবে না। যা-ই হোক, আমি বড় হলে হয়তো বাংলাদেশেই চলে আসব। কারণ বাংলাদেশ আমার দেশ। তা আমার নিজের ঘর। ইতি রূপম।’

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ